মুসলমানদের চিরশত্রু ইহুদী, নাসারা, হিন্দু, বৌদ্ধসহ সমস্ত কাফির, বেদ্বীন, বদদ্বীনরা ছলে, বলে, কৌশলে মুসলমানদের জাহিরী-বাতিনী তথা সর্বোত ক্ষতি সাধনে তৎপর। যার বাস্তবতা দেখতে পাই আমাদের দেশেও। এদেশ থেকে ইসলামী অনুশাসন, তাহযীব-তামাদ্দুন উঠিয়ে দিয়ে মুসলমানদেরকে কোনঠাসা করার লক্ষ্যে এই কাফির গোষ্ঠী কখনো মিডিয়াকে, কখনো শাসক শ্রেণীকে এবং কখনো আদালতকে ব্যবহার করে তাদের স্বার্থ উদ্ধার করে যাচ্ছে। এমনকি শাসক শ্রেণী কোন বিষয়ে সম্মত না হলে, আনুগত্যতা না দেখালে তাদের পরিবর্তনেও সা¤্রাজ্যবাদীরা দেশের আদালতকে ব্যবহার করছে।
তাই, বর্তম বাকি অংশ পড়ুন...
কামালতে নুবুওওয়াতের মাকাম হাছিল:
“ছিরাতুল মুস্তাকিম” ১৪৯-১৫২ পৃষ্ঠা, “তাওয়ারিখে আজিবা” ১০/১১ পৃষ্ঠায়, “কারামতে আহমদী” ২৩ পৃষ্ঠা হতে জানা যায়, আফদ্বালুল আউলিয়া, হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি কামালতে নবুওওয়াত তবকার ওলী ছিলেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনারা উনাকে স্বপ্নে দীদার মুবারক দিলেন। তিনি স্বপ্নে দেখেন যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তিন বাকি অংশ পড়ুন...
উনার সম্মানিত শায়েখ উনার স্বপ্ন মুবারক:
আল্লামা রুহুল আমীন বশীর হাটি রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার “কারামতে আহমদী” কিতাবের ২৭ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেন, “হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি দিল্লী পৌঁছার সাত দিন আগে হযরত শাহ আব্দুল আযীয মুহাদ্দিস দেহলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে স্বপ্নে দেখেন যে, তিনি দিল্লীর জামে মসজিদে মহাসম্মানিত তাশরীফ মুবারক এনেছেন। চারদিক থেকে লোকজন উনার বরকতময় জিয়ারত মুবারক লাভের জন্য আসছে।
তখন নূরে মুজাসস বাকি অংশ পড়ুন...
১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধ নিয়ে পাঠ্যপুস্তকে করা হয়েছে ছলচাতুরি ও ইতিহাস বিকৃতি। এখানে যুদ্ধের কোনো ঘটনা উল্লেখ না করে বরং কৌশলে মূল ইতিহাস আড়াল করে মিথ্যাচার করে ভারতপ্রেম ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে। অথচ ঐ যুদ্ধে বাঙালি সেনাদের বীরবিক্রম তীব্র প্রতিরোধের মুখে হানাদার ভারতীয় সৈন্যদের আগ্রাসন স্তব্ধ হয়ে যায়।
আসুন জেনে নেই ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস:
১৯৬২ সালে চীন-ভারত যুদ্ধে আমেরিকার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানকে নির্দেশ করে ভারতকে সহায়ত বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানদের চিরশত্রু ইহুদী, নাসারা, হিন্দু, বৌদ্ধসহ সমস্ত কাফির, বেদ্বীন, বদদ্বীনরা ছলে, বলে, কৌশলে মুসলমানদের জাহিরী-বাতিনী তথা সর্বোত ক্ষতি সাধনে তৎপর। যার বাস্তবতা দেখতে পাই আমাদের দেশেও। এদেশ থেকে ইসলামী অনুশাসন, তাহযীব-তামাদ্দুন উঠিয়ে দিয়ে মুসলমানদেরকে কোনঠাসা করার লক্ষ্যে এই কাফির গোষ্ঠী কখনো মিডিয়াকে, কখনো শাসক শ্রেণীকে এবং কখনো আদালতকে ব্যবহার করে তাদের স্বার্থ উদ্ধার করে যাচ্ছে। এমনকি শাসক শ্রেণী কোন বিষয়ে সম্মত না হলে, আনুগত্যতা না দেখালে তাদের পরিবর্তনেও সা¤্রাজ্যবাদীরা দেশের আদালতকে ব্যবহার করছে।
তাই, বর্ত বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানদের চিরশত্রু ইহুদী, নাসারা, হিন্দু, বৌদ্ধসহ সমস্ত কাফির, বেদ্বীন, বদদ্বীনরা ছলে, বলে, কৌশলে মুসলমানদের জাহিরী-বাতিনী তথা সর্বোত ক্ষতি সাধনে তৎপর। যার বাস্তবতা দেখতে পাই আমাদের দেশেও। এদেশ থেকে ইসলামী অনুশাসন, তাহযীব-তামাদ্দুন উঠিয়ে দিয়ে মুসলমানদেরকে কোনঠাসা করার লক্ষ্যে এই কাফির গোষ্ঠী কখনো মিডিয়াকে, কখনো শাসক শ্রেণীকে এবং কখনো আদালতকে ব্যবহার করে তাদের স্বার্থ উদ্ধার করে যাচ্ছে। এমনকি শাসক শ্রেণী কোন বিষয়ে সম্মত না হলে, আনুগত্যতা না দেখালে তাদের পরিবর্তনেও সা¤্রাজ্যবাদীরা দেশের আদালতকে ব্যবহার করছে।
তাই, বর্ত বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
أَلَا تُقَاتِلُونَ قَوْمًا نَكَثُوا أَيْمَانَهُمْ وَهَمُّوا بِإِخْرَاجِ الرَّسُولِ وَهُمْ بَدَءُوكُمْ أَوَّلَ مَرَّةٍ أَتَخْشَوْنَهُمْ فَاللَّهُ أَحَقُّ أَنْ تَخْشَوْهُ إِنْ كُنْتُمْ مُؤْمِنِينَ
অর্থ: আপনারা কি সেই জাতির বিরুদ্ধে জিহাদ করবেন না, যারা তাদের শপথ ভঙ্গ করেছে এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পবিত্র মক্কা শরীফে অবস্থান মুবারক করার বিষয়ে বিরোধিতা করেছে এবং তিনি যেন সেখান থেকে পবিত্র মদীনা শরীফে সম্মানিত হিজরত মুবারক করেন এ বিষয়ে তারা ষড়যন্ত্র করেছে? আর এরাই প্রথম বাকি অংশ পড়ুন...
৯. পবিত্র মদীনা শরীফ লুটপাট: ইয়াযীদ বাহিনী পবিত্র মদীনা শরীফবাসী উনাদের সমস্ত ধন-সম্পদ লুটপাট করে। তাদের চাহিদা মুতাবিক ধন-সম্পদ না পেলে বাচ্চা শিশু ও মহিলাদেরকেও শহীদ করে। নাঊযুবিল্লাহ! যেমন- তারা একজন আনছার মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনাকে উদ্দেশ্য করে বলে- আমাদেরকে স্বর্ণ দিন, অন্যথায় আপনাকে ও আপনার কোলের শিশুকে শহীদ করবো। ইতিমধ্যে উনার কাছে ধন-সম্পদ যা কিছু ছিলো ছিনিয়ে নেয়া হয়েছে। তিনি উনার পরিচয় তুলে ধরেন। কিন্তু তারা উনার কথায় কর্ণপাত না করে তাদের চাহিদা মুতাবিক স্বর্ণ না দিতে পারায় উনার কোল থেকে দুগ্ধপ বাকি অংশ পড়ুন...
৩. পবিত্র মসজিদে নববী শরীফ ও পবিত্র রওযা শরীফ উনাদের অবমাননা: ইয়াযীদ বাহিনী পবিত্র মসজিদে নববী শরীফ উনার অমার্জনীয় অবমাননা করে। এই স্থান মুবারক উনাকে তারা ঘোড়ার আস্তাবলে পরিণত করে। নাঊযুবিল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র রওযা শরীফ এবং পবিত্র মিম্বর শরীফ উনাদের মধ্যবর্তী স্থান মুবারক ঘোড়ার মলমূত্র দ্বারা কলুষিত করে। নাঊযুবিল্লাহ! (জযবুল কুলূব)
আল্লামা হযরত সামহূদী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনিসহ আরো অনেকে লিখেন-
وَجَالَتِ الْـخُيُـوْلُ فِـىْ مَسْجِدِ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم বাকি অংশ পড়ুন...
ইয়াযীদ লা’নাতুল্লাহি আলাইহি পবিত্র মদীনা শরীফবাসী উনাদের ব্যাপারে বলে-
لَيْسَ لَـهُمْ اِلَّا هٰذَا الْغَشْمَةُ وَاللهِ لَاَقْـتُـلَـنَّـهُمْ
অর্থ: “উনাদের জন্য শুধু ঐ যালিমটিরই (ইবনে উক্ববা লা’নাতুল্লাহি আলাইহিরই) প্রয়োজন। নাঊযুবিল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক উনার ক্বসম! আমি অবশ্যই অবশ্যই উনাদেরকে শহীদ করবো। ” নাঊযুবিল্লাহ! (বিদায়াহ্-নিহায়াহ্ ৮/২৩৯)
ইয়াযীদ লা’নাতুল্লাহি আলাইহি ইবনে উক্ববা লা’নাতুল্লাহি আলাইহিকে বলে, ‘যদি পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে প্রবেশে বাধাপ্রাপ্ত হও এবং বায়াত গ্রহণে পবিত্র মদীনা শরীফবাসী উনারা রাজি না হন, তাহলে তুমি ছোট-ব বাকি অংশ পড়ুন...
৪. হালালকে হারাম ও হারামকে হালাল ঘোষণা করা এবং প্রকাশ্যে বিভিন্ন অনৈতিক কার্যকলাপে জড়িয়ে যাওয়া: ইয়াযীদ লা’নাতুল্লাহি আলাইহি হালালকে হারাম ও হারামকে হালাল ঘোষণা করে এবং প্রকাশ্যে বিভিন্ন অনৈতিক কার্যকলাপে জড়িয়ে যায়। যেমন- সে আপন মা, বোন ও মেয়েকে বিবাহ করা বৈধ ঘোষণা করে, মদকে হালাল করে, প্রকাশ্যে মদ পান করে, নামায ত্যাগ করে, নাচ-গান করে, গায়িকা, নর্তকী ও বিনতুল হাওয়াদের (চরিত্র নষ্টকারী মহিলাদের) সঙ্গ দেয়, কুকুর ও বানর নিয়ে খেলতামাশায় মগ্ন থাকে, যিনা-ব্যভিচারে লিপ্ত হয়ে যায়। নাঊযুবিল্লাহ! (তারীখুল খুলাফা, ইবনে সা’দ, ত্ববারী, ইবনে জা বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানদের চিরশত্রু ইহুদী, নাসারা, হিন্দু, বৌদ্ধসহ সমস্ত কাফির, বেদ্বীন, বদদ্বীনরা ছলে, বলে, কৌশলে মুসলমানদের জাহিরী-বাতিনী তথা সর্বোত ক্ষতি সাধনে তৎপর। যার বাস্তবতা দেখতে পাই আমাদের দেশেও। এদেশ থেকে ইসলামী অনুশাসন, তাহযীব-তামাদ্দুন উঠিয়ে দিয়ে মুসলমানদেরকে কোনঠাসা করার লক্ষ্যে এই কাফির গোষ্ঠী কখনো মিডিয়াকে, কখনো শাসক শ্রেণীকে এবং কখনো আদালতকে ব্যবহার করে তাদের স্বার্থ উদ্ধার করে যাচ্ছে। এমনকি শাসক শ্রেণী কোন বিষয়ে সম্মত না হলে, আনুগত্যতা না দেখালে তাদের পরিবর্তনেও সা¤্রাজ্যবাদীরা দেশের আদালতকে ব্যবহার করছে।
তাই, বর্ত বাকি অংশ পড়ুন...












