সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালিন, খ্বতামুন নাবিয়্যিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দয়া-ইহসান মুবারক উনার কারণে সৃষ্টিকূলের সবাই অগণিত নিয়ামত মুবারক লাভ করছে এবং করতেই থাকবে। সুবহানাল্লাহ! উনার মহাসম্মানিত দীদার মুবারক লাভের আকাঙ্খা মুমিন হৃদের সুপ্ত বাসনা। শুধু মানুষই নয় বরং পশুপাখিও উনার ছোহবত মুবারক লাভে বেকারার। এই আকাঙ্খার কোনো সীমা নেই-সময় নেই। এটি অসীম। আজকের পর্বে আমরা এ সম্পর্কিত একটি ঘটনা জানবো।
একবার একটি উট সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালিন, খ্বতামুন নাবিয়্ বাকি অংশ পড়ুন...
আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূকে আ'যম আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত খিলাফত মুবারক উনার সময়কালে তৎকালীন কথিত পরাশক্তি নামধারী পারস্য, রোমসহ পুরো পৃথিবীই মুসলমানদের পদানত হয়েছে। সম্মানিত ইসলামী বিজয় নিশান তখন পৃথিবীর কোনায় কোনায় পৌছে যাচ্ছে। এমতাবস্থায় মুসলমানদের এই বিজয়ের গতি রুখতে একের পর এক কূটকৌশল সাজাতে ব্যস্ত কুখ্যাত ইহুদীরা।
তেমনি এক অপকৌশলের অংশ হিসেবে কয়েকজন ইহুদী সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূকে আ'যম আলাইহিস সালাম উনার দরবার শরীফে এলো। তারা সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূকে আ'যম আলাইহিস সালাম উনাকে জানালো বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুর র’বি মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হলেন হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্যমণি। উনার মুবারক উসীলাতেই পৃথিবীব্যাপী হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনার মুবারক নূরানী সিলসিলা শরীফ জারি রয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ব্যক্তিত্ব মুবারক উনার তেজোদীপ্ত প্রভাব মুবারক সম্পর্কে কিতাবে বর্ণিত রয়েছে- তৎকালীন সময়ে উমাইয়া সালতানাতের শাসক পবিত্র হজ্জ্ব করার উদ্দেশ্যে পবিত্র মক্কা শরীফে আগমন করে। তখন সে তাওয়াফ করার পর যখন পবিত্র বাকি অংশ পড়ুন...
১৮৫৭ সালের ১৮ নভেম্বর, চট্টগ্রামের প্যারেড গ্রাউন্ডে ব্রিটিশ শোষণের বিরুদ্ধে পূর্ববঙ্গে স্বাধীনতা আন্দোলনের সূচনা করেছিলেন ৩৪ নম্বর নেটিভ বেঙ্গল পদাতিক বাহিনীর একজন মুসলিম হাবিলদার। চট্টগ্রামের মাটিতে ব্রিটিশ বেনিয়া হানাদারদের বিরুদ্ধে প্রথমবারের মতো বিদ্রোহের পতাকা সেদিন উড়িয়েছিলেন হাবিলদার মুহম্মদ রজব আলী খাঁ।
বিদ্রোহের আগে ৪ নম্বর কোম্পানির হাবিলদার পদে উত্তীর্ণ হন এই বীর সিপাহি। কোম্পানির সেনাবাহিনীর ৩৪ নম্বর নেটিভ বেঙ্গল পদাতিক বাহিনীর ১২০ জন হাবিলদার ছিলেন। ব্যক্তিগতভাবে পরহেজগার ও আল্লাহওয়ালা ব্যক বাকি অংশ পড়ুন...
উসমানীয় সালতানাত ছিলো মুসলিম ইতিহাসের অন্যতম বৃহৎ একটি সালতানাত। এই সালতানাতের সব সুলতানই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অপরিসীম মুহব্বত পোষণ করতেন। পাশাপাশি, সুলতানগণ সবাই হযরত খোলাফায়ে রাশেদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের অনুসরণ করতেন শাসনব্যবস্থায়। উসমানীয় শাসকদের মধ্যে তৃতীয় ছিলেন সুলতান মুরাদ। উনার শাসনামল ন্যায়পরায়নতা এবং মুসলিম বিজয়ের জন্য ইতিহাসে বিখ্যাত। একটি রাতের ঘটনা তার শাসনামলে অত্যন্ত বিখ্যাত।
সুলতান মুরাদ এক রাতে বিছানায় শুয়েছিলেন, দেখেন তার দম বন্ধ হয়ে আস বাকি অংশ পড়ুন...
আব্বাসীয় সালতানাতের আমলে মুসলমানদের বিজয়াভিযানে চরমভাবে পর্যদুস্থ হয়েছিলো বাইজেন্টাইনরা। ৯০৪ সালে আব্বাসীয় সালতানাতের হাতে পরিসমাপ্তি ঘটে বাইজান্টাইনের থেসালোনিকা নগরের। ঐতিহাসিকদের মতে, কনস্টান্টিনোপলের (মুসলিম বিজয়ের পর ইসলামবুল) পর এই শহরকেই দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ শহর বলে ভাবা হতো সে সময়। যে সময়টার কথা বলা হচ্ছে, ততদিনে অনেকটাই দুর্বল হয়ে পড়েছিলো আব্বাসীয়রা। তবে এই দুর্বল অবস্থাতেও মুসলিম শাসনের ভূমি বিস্তৃত করতে পিছপা হননি মুসলমানরা। নবম শতকের মাঝামাঝির দিকে মুসলিম সালতানাতগুলো নজর দিল ভূমধ্যসাগরের দিকে।
এর বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমান রুশ ফেডারেশনের স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল ‘তাতারস্তান’-এর পূর্ব নাম বুলগার বা ভলগা বুলগেরিয়া। ঈসায়ী সপ্তম শতকে ভলগা ও কামা নদীর অববাহিকা বুলগার রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। তবে রাষ্ট্রটি গঠন হওয়ার পরই ইহুদি কাজারদের সঙ্গে অবিরাম সংঘাতসহ দীর্ঘ সংকট ও যুদ্ধের ভেতর দিয়ে যায় রাষ্ট্রটি। অবশেষে ৯২২ সালে আব্বাসীয় শাসক মুকতাদিরের সাহায্যে দেশটির অবস্থা স্থিতিশীল হয় এবং এ সময় দেশটির জনসাধারণও দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেন। বুলগাররা মূলত তুর্কি বংশোদ্ভূত। তবে তারা নিজেদের বুলগার বলতেই পছন্দ করে।
ভলগাপারে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার আগমন ঘট বাকি অংশ পড়ুন...
আমিরুল মুমিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারুকে আযম আলাইহিস সালাম উনার খিলাফত মুবারক বিশ্ব শাসন ব্যবস্থা এবং অর্থনীতিতে চির অনুসরণীয় ও অনুকরণীয় হয়ে রয়েছে। সাইয়্যিদুনা হযরত ফারুকে আযম আলাইহিস সালাম তিনি ছিলেন সুসংগঠিত ইনসাফভিত্তিক বিচারিক ব্যবস্থা এবং সম্মানিত ইসলামি অর্থনীতি উনার শক্তিশালী ভীত প্রতিষ্ঠাকারী।
আমিরুল মুমিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারুকে আযম আলাইহিস সালাম তিনি সম্মানিত খিলাফত মুবারক উনার ক্রমধারায় একটি আলাদা স্বাধীন বিচার বিভাগ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। সম্মানিত খিলাফত উনার প্রত্যেক অঞ্চলে তিনি বিচারক বা কাযী নিযুক বাকি অংশ পড়ুন...
শায়িরু রসূলিল্লাহ, কাতীবে ওহী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে রাওয়াহা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম-পুঙ্খানুপুঙ্খ ইত্তেবা মুবারক করতেন। আর কতটা করতেন সে প্রসঙ্গে কিতাবে বর্ণিত রয়েছে- একদা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র মসজিদে নববী শরীফ উনার মধ্যে পবিত্র খুতবা মুবারক দিচ্ছিলেন। এ সময় হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে রাওয়াহা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি পবিত্র মসজিদে নববী বাকি অংশ পড়ুন...
ইতিহাসে মুসলিম বিশ্বের উপর যারা নির্যাতন-নিপীড়ন চালিয়েছিলো তাদের মধ্যে মোঙ্গলদের হামলা ছিলো সবচেয়ে ভয়াবহ। এই মোঙ্গলরাই প্রথমে ঐতিহাসিক বোখারা নগরীকে ধ্বংসস্তুপে পরিণত করে। এরপর সমরকন্দের উপর আক্রমণ করে এবং শহরের একজন অধীবাসীও তাদের হাতে জীবিত রক্ষা পায়নি। তারা একে একে রে, হামদান, কযভীন,মার্ভ ও নিশাপুর ধ্বংস করে এবং কোটি মুসলমানকে নির্মমভাবে শহীদ করে।
ইরান ও তুর্কিস্তান তছনছ করার পরে তাতারীরা পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে সমৃদ্ধ নগরী বাগদাদ শরীফকেও ধ্বংসস্তুপে পরিণত করেছিলো। যে ইতিহাস স্বরণ করলে এখনো হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয় মু বাকি অংশ পড়ুন...












