হযরত আছিম ইবনে উমর রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণিত- ঐতিহাসিক উহুদ জিহাদের পর আদল ও কারাহ গোত্রের কতিপয় লোক পবিত্র মদীনা শরীফ আগমন করতঃ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত মুবারকে আরজ করলো যে, তাদের গোত্র দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেছে। অতএব, কয়েকজন ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের যাতে তাদের সাথে দেয়া হয় গোত্রের লোকজনকে দ্বীন ইসলাম উনার তালিম তালকীন দেয়ার জন্য।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তাদের সাথে হযরত আছিম রদ্বিয়াল্ বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ইতিহাসে সমুদ্র অভিযান, নৌ-যুদ্ধ, নৌ-বাণিজ্য গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। আর এসবের পাশাপাশিসমূহ ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী হয়েছিলো তৎকালীন বিভিন্ন নৌবন্দরগুলো। যেগুলো মুসলমানগণ বিজয় করেছিলেন। এখন আমরা মুসলমানদের বিজয় করা নৌবন্দর সমূহের সংক্ষিপ্ত পরিচিত জানবো-
সুহার:
সুহার আম্মানের রাজধানী ও নৌবন্দর ছিলো। হিজরী চতুর্থ শতকে এই বন্দরটি স্বীয় প্রাচুর্য ও বর্ণাঢ্য বাণিজ্যকেন্দ্র হিসেবে ইয়েমের সানার চাইতেও উন্নত ছিলো। সমকালীন পর্যটকদের ভাষায়, সুহারের বাজারটি ছিলো অত্যন্ত জৌলুসময়। গোটা সমুদ্র বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ইতিহাসে সমুদ্র অভিযান, নৌ-যুদ্ধ, নৌ-বাণিজ্য গুরুত্বপূর্ণ একটি স্থান দখল করে আছে। আর এসবের পাশাপাশি সমূহ ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী হয়েছিলো তৎকালীন বিভিন্ন নৌবন্দরগুলো। যেগুলো মুসলমানগণ বিজয় করেছিলেন। এখন আমরা মুসলমানদের বিজয় করা নৌবন্দর সমূহের সংক্ষিপ্ত পরিচিত জানবো-
জার: এ নৌবন্দরটি লোহিত সাগরের আরব উপকূলে বর্তমান আমবু বন্দরের সন্নিকটে অবস্থিত ছিলো। সপ্তম হিজরীতে যে মুসলিম দলটি হাবশা (আবিসিনিয়া) থেকে প্রত্যাবর্তন করেছিলেন, উনারা এই বন্দরেই অবতরণ করেন। এতে বোঝা যায় যে, এই বন্দরটি সম্মানিত দ্বীন ই বাকি অংশ পড়ুন...
ভারতের মুসলিম শাসনের মধ্যে বহু সুলতান দিল্লী শাসন করেছেন। উনাদের মধ্যে অনেকেই ছিলেন ন্যায়পরায়নতার দিক থেকে অনেক উচু স্তরের। তাদের মধ্যেই একজন সুলতান গিয়াসউদ্দিন বলবন। উনার মূল নাম ছিলো বাহাউদ্দিন। গিয়াসউদ্দিন বলবন ছিলো উনার উপাধী। দিল্লীর ৯ম মামলুক সুলতান ছিলেন তিনি।
সম্মানিত শরীয়ত অনুসারে তিনি উনার শাসনব্যবস্থার স্তর সাজিয়েছিলেন। উনার শাসননীতি শক্তি, সম্মান ও সুবিচারের ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত ছিল। অপরাধীদের প্রতি তিনি অত্যন্ত কঠোর হলেও জনসাধারণদের প্রতি তিনি ছিলেন দয়ালু, উদার ও সুদক্ষ শাসক এবং নিরপেক্ষ বিচারক হ বাকি অংশ পড়ুন...
সে সময়ের রমাদ্বান শরীফে ইলদিজ প্রাসাদের ইফতার আয়োজনের কথা প্রায় তিন মহাদেশ পেরিয়ে গিয়েছিল। দীর্ঘ এগারো মাস লোকমুখে লেগেই থাকতো ইলদিজে আয়োজিত সুলতান হামিদ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার রমাদ্বান শরীফ মাস উপলক্ষে জমজমাট আয়োজনের কথা।
কত আনন্দে মাসজুড়ে লোকেরা রাজপ্রাসাদে সমাগম হতো! রজবুল হারাম শরীফ মাস পেরোতেই শা’বান শরীফের ঘ্রাণে রমাদ্বান শরীফ ভেসে আসতো। যেন রমাদ্বান নামক একটি বিশেষ চাঁদ ধীরে ধীরে আকাশে গম্বুজের ছাদ এঁকে ফেলতো।
প্রাসাদকর্মীরা সারাবছর অধীর আগ্রহে রমাদ্বান শরীফের জন্য অপেক্ষা করতো। সুলতান হামিদ রহমতুল্লাহি বাকি অংশ পড়ুন...
রহমত, বরকত, সাকীনা এবং মাগফিরাতের মাস পবিত্র রমাদ্বান শরীফ। ইবাদত-বন্দেগীর পাশাপাশি ইতিহাসের দিকে যদি আমরা লক্ষ্য করি, তবে মুসলিম উম্মাহর গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের অনেক ঘটনার সাক্ষী পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস। এই পবিত্র মাসেই এমন অনেক বিজয় অভিযান সম্পন্ন হয়েছে যা মুসলিম উম্মাহর ইতিহাসের গতিধারাকে পরিবর্তিত করেছে।
মহাপবিত্র বদর জিহাদ
সম্মানিত ২য় হিজরী শরীফ উনার ১৭ই রমাদ্বান শরীফ পবিত্র মদীনা শরীফ উনার দক্ষিণ-পশ্চিমে বদর প্রান্তরে পবিত্র বদর জিহাদ সংঘঠিত হয়। সম্মানিত জিহাদ মুবারকে মুসলমান উনাদের সংখ্যা ছিলেন ৩১৩ জন। বিপর বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, ‘তোমরা জ্ঞান লাভ করো, যদি তা চীন দেশেও থেকে থাকে। ’ সাধারণত, এখানে চীন অর্থ দূরবর্তী স্থানকে বোঝানো হয়েছে। যেহেতু আরব দেশ থেকে পূর্ব দিগন্তে বহুদূরে অবস্থিত চীন দেশ, তাই জ্ঞানলাভের জন্য চীনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
চীনে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম প্রচারের ইতিহাস অত্যন্ত সুপ্রাচীন। চীনা ভাষায় সে দেশে দ্বীন ইসলাম উনার আগমন সম্পর্কিত যেসব তথ্যসূত্র পাওয়া যায় তা থেকে জানা যায়, ৬২২ সালের কাছাকাছি কোনো একটা সময়ে (হিজরী ৩য় সনে) চীন উপকূলে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উ বাকি অংশ পড়ুন...
রাশিয়ায় বন্দী মুসলিম (গ):
ক্রুশ্চেভের পর রুশ সমাজতান্ত্রিক পার্টির হাল ধরল ব্রেজনেভ। সে মুসলমানদের বন্ধু সাজবার চেষ্টা চালালো। সে ক্ষমতায় এসেই মুসলিম নিদর্শনগুলো ধ্বংস করার পরিকল্পনা স্থগিত রাখল। শুধু তাই নয়। মুসলমানদের জন্য একটা নিরাপদ অবস্থান গড়ে তোলার মাধ্যমে বিশ্বের মুসলমান দেশের সরকার ও বিশ্ব মুসলিমদের বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টাও আঁটল। মুসলিম দেশগুলোর অর্থের ভান্ডার কুক্ষিগত করার জন্য সে কিছু কিছু মুসলিম নিদর্শন মেরামত করালো এবং কম্যুনিষ্ট নিয়ন্ত্রিত একটা পাতানো সীমিত পরিসরে ইসলামী কার্যক্রম চালু করার ব্যবস্থ বাকি অংশ পড়ুন...
আজকে মুসলমানরা কুরআন শরীফ এবং সুন্নাহ শরীফ উনার মূল ধারক বাহক তথা মহান আল্লাহ পাক এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের লক্ষ্যস্থল হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের গোলামী থেকে গাফিল হওয়ার কারণে সারা বিশ্বব্যাপী কল্পনাতীত জুলুম নির্যাতনের শিকার।
এখানে আমরা সারা বিশ্বব্যাপী দেশে দেশে যে মুসলিম নির্যাতন হচ্ছে তা নিয়ে ধারাবাহিক আলোচনা করার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।
রাশিয়ার বন্দী মুসলিম:
মধ্য এশিয়ার বিশাল এলাকা জুড়ে মুসলমানদের বসতি গড়ে উঠেছিল দ্বীন ইসলামের সে বাকি অংশ পড়ুন...
চীনে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম প্রচারের ইতিহাস অত্যন্ত সুপ্রাচীন। চীনা ভাষায় সে দেশে দ্বীন ইসলাম উনার আগমন সম্পর্কিত যেসব তথ্যসূত্র পাওয়া যায় তা থেকে জানা যায়, ৬২২ সালের কাছাকাছি কোনো একটা সময়ে (হিজরি ৩ সনে) চীন উপকূলে হযরত ছাহাবায়ে ক্বিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনারা আগমন মুবারক করেন।
ইতিহাস মতে, হযরত আবু ওয়াক্কাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, হযরত কায়েম ইবনে হুযায়ফা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, হযরত ওরযাহ ইবনে আসাসা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং হযরত আবু কায়েস ইবনুল হারেস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনারা অগ্রগামী দলে ছি বাকি অংশ পড়ুন...












