সারাদেশে চলছে ভুয়া প্রকল্প ও ভুয়া বিলের ছড়াছড়ি তথা সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে হাজার রকমের দুর্নীতি (৪৪৬)
, ০৫ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৫ ছানী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ১৪, মে, ২০২৪ খ্রি:, ৩১ বৈশাখ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মন্তব্য কলাম
দেশে ও জনগণের টাকা প্রকল্পের নামে হয় চুরি। পুকুর চুরি নয়; সাগর চুরি। কিন্তু জনগণ থাকে অন্ধকারে। বর্তমানে সরকারি-বেসরকারি কোনো পর্যায়েই দুর্নীতি বন্ধ নেই। খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা সবক্ষেত্রেই শুধু দুর্নীতি আর দুর্নীতি। দেশ ও জনগণের সচেতনতার জন্য ধারাবাহিকভাবে এখানে উল্লেখ করা হলো:
১৬ হাজার টাকার সরঞ্জাম ২ কোটি ৫৯ লাখ টাকায় আমদানি
১৬১৯ গুণ বেশি দামে নাট-বল্টু কেনার গল্প
শেষ পর্যন্ত কাস্টমসের সচেতনতায় পণ্য খালাস করতে ব্যর্থ হয়ে বলেছে, ‘ভুল হয়েছে, পণ্যগুলো ভুলবশত আমদানি করা হয়েছে। এটা একটি মানবিক ভুল।’
যা হওয়া দরকার ছিল দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির বিষয়, তা হয়ে গেছে হাসি রসিকতার বিষয়। এটা তাদের বড় রকমের কৃতিত্ব যে শাস্তি বা জবাবদিহির পরিবর্তে অপরাধমূলক কর্মকা-গুলোকে তারা মশকরায় পরিণত করতে পেরেছে।
৫৩ বছর বয়সী বাংলাদেশের জন্য এটাও দুঃখের যে নাট-বল্টু-ওয়াশার এখনও বিদেশ থেকে কিনে আনতে হয়। আমরা এগুলো তৈরি করতে পারি না। আর কত দামের জিনিস কত দামে কিনে আনি? বাংলাদেশে দুর্নীতি-অনিয়ম বা অপরাধমূলক কর্মকা-গুলো যে কোন মাত্রায় পৌঁছেছে, এই প্রতিবেদনটি তার অতিক্ষুদ্র একটি নমুনা।
এক কেজি নাট-বল্টুর দাম ২ দশমিক ১৮ ডলার। ভারত থেকে ৬৮ কেজি নাট, বল্টু ও ওয়াশার আমদানি করেছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেড (পিজিসিবিএল)। এর দাম হওয়ার কথা ছিল ১৪৮ ডলার বা ১৬ হাজার টাকা। সেটা আমরা কিনে এনেছি ২ লাখ ৩৯ হাজার ৬৯৫ ডলার বা ২ কোটি ৫৯ লাখ টাকা দিয়ে।
পিজিসিবিএলের চীনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান টিবিইএ কোম্পানি লিমিটেড ভারতের স্কিপার লিমিটেড থেকে প্রকৃত মূল্যের চেয়ে ১ হাজার ৬১৯ গুণ বেশি দামে আমদানি করেছে এগুলো।
এত অধিক মূল্যে নাট-বল্টু আমদানি করায় মোংলা কাস্টমস কর্তৃপক্ষ প্রশ্ন তুলেছে। পণ্য ছাড় করানোর জন্য পিজিসিবিএলের অধিক তৎপরতা লক্ষ্য করা গেছে। তাদের অসংলগ্ন, অসত্য ও পরস্পর বিরোধী বক্তব্য ও কর্মকা- দৃশ্যমান হয়েছে।
কাস্টমসের চিঠির উত্তরে পিজিসিবিএলের প্রকল্প পরিচালক ও প্রধান প্রকৌশলী শাহাদত হোসেন প্রথমে ব্যাখ্যা দিয়েছে এভাবে যে, পূর্বে যখন এসব পণ্য আমদানি করা হয়েছিল তখন ভারতীয় প্রতিষ্ঠান পণ্য বেশি পাঠিয়েছিল। এখন কম পাঠিয়ে পূর্বের দামের সঙ্গে সমন্বয় করা হয়েছে; গড় মূল্য ঠিকই আছে।
এমন ছেলেমানুষি যুক্তি দিয়েছে, কিন্তু এলসি, ইনভয়েসের নথি জমা দিতে পারেনি। পণ্য ছাড় করানোর জন্য বহুবিধ প্রক্রিয়ায় চেষ্টা করেছে। এমনকি পণ্য খালাস করানোর জন্য একজন সিঅ্যা-এফ এজেন্টও নিয়োগ দেয়।
শেষ পর্যন্ত কাস্টমসের সচেতনতায় পণ্য খালাস করতে ব্যর্থ হয়ে বলেছে, 'ভুল হয়েছে, পণ্যগুলো ভুলবশত আমদানি করা হয়েছে। এটা একটি মানবিক ভুল।'
তারপর বলেছে, ভারতীয় কোম্পানি ভুল করে দাম বেশি দেখিয়েছে।
পিজিসিবিএল যখন কোনোভাবেই পণ্যের চালান ছাড় করাতে পারেনি, তখন তারা চালানটি পুনরায় ভারতে রপ্তানি করার চেষ্টা চালাতে শুরু করে।
সামগ্রিকভাবে প্রতিবেদনটির তথ্য পর্যালোচনা করলে পরিষ্কারভাবে বোঝা যায়, পিজিসিবিএল ও চীনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান পারস্পরিক যোগসাজশেই অধিক মূল্যে আমদানির ঘটনাটি ঘটিয়েছে। সেখানে অসৎ উদ্দেশ্য খুব পরিষ্কার।
উল্লেখ্য, গত ১ এপ্রিল মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কেনাকাটা নিয়ে আরেকটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল। সেখানে দেখা যায়, ১৪ হাজার ৫০০ টাকার দুটি পাইপ কাটার কেনা হয়েছিল ৯৩ লাখ টাকায়। ১ লাখ ৮২ হাজার টাকায় দুটি হাতুড়ি কেনা হয়েছিল, যার প্রকৃত মূল্য ছিল ১ হাজার ৬৬৮ টাকা।
মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র:
১৪৫০০ টাকার ২ পাইপ কাটার কিনেছে ৯৩ লাখ টাকায়
কাস্টমসের তথ্য অনুযায়ী, ১৯ ধরনের হ্যান্ড টুলস আমদানিতে ৫ থেকে ১৮ হাজার ৫৪৫ গুণ বেশি দাম দেখিয়েছে সিপিজিসিবিএল।
গত ৯ জানুয়ারি চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে ৩৪৪ দশমিক ৫ কেজি ওজনের একটি ছোট চালান আমদানি করে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিপিজিসিবিএল)। কক্সবাজারের মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য আনা এ চালানটির আমদানি মূল্য দেখানো হয় ২ দশমিক ৭৫ কোটি টাকা বা ২ লাখ ৫০ হাজার ৮৬৩ মার্কিন ডলার।
আমদানির দুই দিন পর ১১ জানুয়ারি কায়িক পরীক্ষায় দেখা যায়, জার্মানির তৈরি দুটি পাইপ কাটারের দাম ৯২ লাখ ৯৯ হাজার টাকা। একইভাবে একই জার্মান কোম্পানির দুটি হাতুড়ির দাম দেখানো হয়েছে ১ লাখ ৮২ হাজার টাকা।
এই ধরনের অস্বাভাবিক দাম দেখে বিভ্রান্ত হয়ে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ চালানটি আটকে দিয়ে সিপিজিসিবিএল ও পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের কাছে ব্যাখ্যা চায়।
গত ২৭ মার্চ দাম পরীক্ষার জন্য জার্মান কোম্পানি কেএস টুলসের ওয়েবসাইট পরিদর্শন করে। ওয়েবসাইটটি দেখায়, একই মানের একটি পাইপ কাটারের দাম ৬০ দশমিক ২৭ ইউরো বা প্রায় ৭ হাজার ২৩২ টাকা। সে হিসাবে আমদানি মূল্য ৬৪২ গুণ বা ৬৪২০০ শতাংশ বেশি দেখানো হয়েছে।
কোম্পানিটির ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, আমদানি করা একটি হাতুড়ির দাম ১৩ দশমিক ৯ ইউরো বা ১ হাজার ৬৬৮ টাকা। আমদানি মূল্যে যার দাম ৫৫ গুণ বা ৫৫০০ শতাংশ বেশি দেখানো হয়েছে।
মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য কেনা দুটি হাতুড়ির দাম দেখানো হয়েছে ১ লাখ ৮২ হাজার টাকা।
কাস্টমস সূত্র জানায়, শুধু এই দুটি পণ্য নয়, এই চালানের ১৯টি পণ্যই অযৌক্তিক উচ্চমূল্যে আমদানি করা হয়েছে।
এনবিআরের নথিতে এসব পণ্যের আমদানি ব্যয় এনবিআরের সার্ভারের (আমদানি-রপ্তানি ডেটাবেস) রেকর্ড মূল্যের চেয়ে ৫ থেকে ১৮ হাজার ৫৪৫ গুণ বেশি দেখানো হয়েছে।
এই ডেটাবেসটি মূলত আমদানি রপ্তানি মূল্যসহ বৈদেশিক বাণিজ্য সম্পর্কিত তথ্যের একটি সংরক্ষণাগার।
চালানটিতে থাকা অন্যান্য টুলসের মধ্যে রয়েছে সেট মেকানিক্যাল প্লায়ার, মাঙ্কি প্লায়ার, টুলবক্স, চিসেল অ্যান্ড স্পান্সার, স্প্যানার এবং কার ফিটার সেট। এসব পণ্য সরবরাহ করে জাপানের সুমিটোমো করপোরেশনের পক্ষ থেকে কেএস টুলস ওয়ার্কজেউজ।
কাস্টমস কর্তৃপক্ষের কায়িক পরীক্ষার প্রতিবেদন অনুযায়ী, পাইপ কাটার টুলের দাম ডেটাবেস মূল্যের চেয়ে ১৮ হাজার ৫৪৫ গুণ, পাইপ রেঞ্চ ১ হাজার ৫৩ গুণ, মাঙ্কি প্লায়ারের দাম ৯১২ গুণ, স্ক্রু ড্রাইভারের দাম ৮৩৩ গুণ এবং হাতুড়ির দাম ১১২ গুণ বেশি।
চালানটিতে থাকা ১৯ ধরনের পণ্যের নমুনা, ছবি ও ক্যাটালগ দেখে জানা যায়, অন্যান্য আমদানিকারকরা গত ৯০ দিনে (২০২৩ সালের ১৬ অক্টোবর থেকে ২০২৪ সালের ১৫ জানুয়ারি) এসব পণ্যের অন্তত শতাধিক চালান খালাস করেছেন চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে।
আমদানি নথি বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এ চালানে যেসব পণ্য আমদানি করা হয়েছে তা পাওয়ার প্ল্যান্টে সরাসরি ব্যবহার করা পণ্য নয়। এসব হ্যান্ড টুলস অবাধে আমদানিযোগ্য ও সব ধরনের নির্মাণ ও নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ কাজে ব্যবহার হয়।
একই ধরনের পণ্য আমদানি তথ্যের সঙ্গে তুলনা করলে সিপিজিসিবিএলের আমদানি ব্যয় অস্বাভাবিক। চট্টগ্রাম কাস্টমসের আমদানির ডেটাবেইজ অনুসারে, গড় শুল্কায়ন মূল্যের তুলনায় এসব পণ্যের আমদানি ব্যয় অন্তত ৫ গুণ থেকে ১৮ হাজার ৫৪৫ গুণ বেশি।
এনবিআরের নথি অনুযায়ী, গত বছরের ডিসেম্বরে মাতারবাড়ী প্রকল্পের জন্য একটি চালান খালাস করে রাষ্ট্রায়ত্ত এ প্রতিষ্ঠানটি। ইথারনেট সুইচ বা নেটওয়ার্ক সুইচ নামেও পরিচিত এ পণ্যটি জার্মান ব্র্যান্ড হিরশম্যানের। কোম্পানির ওয়েবসাইটে ইথারনেট সুইচের দাম ছিল ৪৮৮১ দশমিক ৮৩ ডলার। যদিও পণ্য চালানটি আমদানি করা হয়েছিল ২ লাখ ৫ হাজার ২১৮ ডলার বা ২ কোটি ৩ লাখ টাকায়। যা আমদানি মূল্যের তুলনায় ৪২ গুণ বা ৪২০০ শতাংশ বেশি।
উল্লেখ্য, 'বিশেষ আদেশে পাইপ কাটার, হাতুড়ি এবং স্ক্রু ড্রাইভারের মতো হ্যান্ড টুলস সংগ্রহের দাবি হাস্যকর। এটি সম্ভবত বড় আকারের দুর্নীতির উদাহরণ হতে পারে।'
'এটিকে "পুকুর চুরি" না বলে "সাগর চুরি" বলতে হবে।'
পণ্যের অতিরিক্ত মূল্য দেখিয়ে ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হওয়ার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়াসহ বিষয়টি অধিকতর তদন্ত করার প্রয়োজন।
জ্বালানি বিশেষজ্ঞ এম শামসুল আলমও সরঞ্জামের অস্বাভাবিক উচ্চমূল্যকে হাস্যকর বলে মন্তব্য করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী যে তন্ত্রের উপর নির্ভর করে, যে প্রশাসনের উপর নির্ভর করে, যে আর্থ-সামাজিক আবহের উপর নির্ভর করে দুর্নীতি বন্ধ করতে চায় তাতে রয়েছে গলদ, অপূর্ণতা ও ভ্রান্তি।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যমীনে এবং পানিতে যা ফিতনা-ফাসাদ রয়েছে সবই মানুষের হাতের কামাই।” অপরদিকে সবকিছুর সমাধান সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই এই পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে আমি সবকিছু বর্ণনা করেছি।”
অর্থাৎ কেবলমাত্র পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যস্থিত হুকুম-আহকাম মুতাবিক চললেই দেশ থেকে দুর্নীতি নির্মূল সম্পূর্ণ সম্ভব। কিন্তু দেশের সরকার তা কবে বুঝবে? জনগণই বা কবে উপলব্ধি করবে? (ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
শুধু যুবকরাই নয় এখন এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে গেছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
১৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ শরীফ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজ শরীফও বেশি বেশি করতে হবে।
১৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উম্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
১৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
দিন দিন বাড়ছে পারিবারিক সহিংসতা, খুন আর আত্মহত্যা মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ সরকারের উচিত জাতীয়ভাবে দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ ও শিক্ষা প্রচার ও প্রসার করে এই সামাজিক সমস্যাটি দূরিকরণ করা।
১৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
যথাযথ পদক্ষেপ নিলে ইনশাআল্লাহ আগামী ৫ বছরে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের প্রথম ধনী দেশ। এক উত্তারাঞ্চলের খনিজ উত্তোলন করলেই গোটা দেশের চেহারা পাল্টে যাবে। সরকারের নিষ্ক্রিয়তা বরদাশতযোগ্য নয়।
১৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অবহেলায় কৃষিতে ব্যবহৃত হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ও রাসায়নিক; বাড়ছে ক্যান্সারের ঝুঁকি। বিলুপ্তির পথে ১৯২ জাতের উপকারী পোকা। সরকারের উচিত অবিলম্বে কীটনাশক ও রাসায়নিকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করে জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও কৃষিকে বিষমুক্ত করা।
১৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি?
১২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রতি বছর ১ কোটি মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক “অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স নতুন আশঙ্কা এবং বেশিরভাগ অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা কমেছে”- এ তথ্যকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। নচেৎ সাধারণ অসুখেই প্রাণনাশ হতে পারে
১১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)