উন্নয়নের দাবী কী ভিত্তিহীন নয়? শহুরে অবকাঠামোগত উন্নয়নকে কী কাঙ্খিত উন্নয়ন বলা যায়? আর সত্যিকার গ্রামীণ উন্নয়ন তো চোখে দেখায় দায়।
, ০৭ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২২ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ২১ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ০৬ পৌষ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
২০১৯ সালে বিবিএসের করা অন্য একটি জরিপে গ্রামে বেকারত্বের সংখ্যা বলা হয়েছে ৭৭ লাখ। এরপর দেশে অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনার কারণে বেকারত্ব পরিস্থিতির আরো অবনতি হয়েছে। এই সময় শহর থেকে গ্রামে একটি অভিবাসন ঘটেছে। কিন্তু সেখানে আয় উপার্জন করার সুযোগ বাড়েনি। কৃষিই গ্রামীণ অর্থনীতির একমাত্র অবলম্বন। একজন মানুষের বিপরীতে পৃথিবীতে সবচেয়ে কম কৃষিজমি বাংলাদেশে। এ অবস্থায় গ্রামীণ বেকার তরুণদের মধ্যে হতাশা বিরাজ করছে। বিচ্ছিন্নভাবে সেখানে একটি শ্রেণী তাদের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি ঘটিয়েছে প্রবাসে গিয়ে। এর সাথে সরকারি উন্নয়ন কার্যক্রমের কোনো সম্পর্ক নেই। ইতোমধ্যে বেকার বিপুল গ্রামীণ জনগোষ্ঠী আবার শহরের দিকে ফিরছে।
সামগ্রিক স্বাস্থ্যসেবা ও অর্থনৈতিক অবস্থার পরিবর্তনে শহরে যেটুকু সুযোগ আছে, গ্রামে সেটি নেই। একজন গর্ভবতী নারী বিশেষ অবস্থায় বিভিন্ন এনজিও ও বেসরকারি সংস্থা থেকে সাহায্য পান। বৃদ্ধ অসহায়দের ক্ষেত্রে এই সুযোগ কিঞ্চিৎ শহরে রয়েছে। একই কথা বলা যায় কর্মসংস্থানের সুযোগ সন্ধানের ক্ষেত্রেও। শিক্ষা-প্রশিক্ষণের কিছুটা সুযোগ শহরে পাওয়া যায়, সেটুকু গ্রামে নেই। সরকারি তত্ত্বাবধানে ঘর নির্মাণের একটি প্রকল্প নেয়া হয় গ্রামে। নিঃস্ব দরিদ্র ভূমিহীনদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে তাদের দেয়ার কথা। ওই প্রকল্প নিয়ে অনিয়মের কোনো শেষ নেই। স্থানীয় প্রশাসন ও সরকারি দলের লোকেরা মিলে তা করছে। রডের বদলে বাঁশ দিয়ে ব্রিজ-কালভার্ট ও রাস্তা নির্মাণের যে অভিনব দুর্নীতি আমরা শিখেছি, এখানেও তার প্রয়োগ দেখা গেল। বহু ঘর বসবাসের উপযোগী হয়নি। অনেকগুলো এখন ঝুর ঝুর করে ভেঙে পড়েছে ঘরে উঠার আগেই। এ ছাড়া এসব ঘর দরিদ্র শ্রেণীর বদলে সচ্ছল লোকদের দখলে চলে যাওয়ার ঘটনাও বহু ঘটেছে। গ্রামীণ উন্নয়নের যে দাবি সরকারের শীর্ষ মহল থেকে করা হচ্ছে, আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণের মতোই তা আসলে স্বপ্ন ভাঙার গল্পই হয়েছে।
মূলত বর্তমান সরকার তিন মেয়াদে যোগাযোগ খাতে বড় প্রকল্প গ্রহণ করেছে। খোঁজ নিলে দেখা যাবে, তার অনেকগুলোই বাস্তবায়িত হয়নি। তবে মেগা প্রকল্প উড়াল সেতু, মেট্রোরেল, বৃহৎ সেতু, টানেল নির্মাণ ঠিকমতো চলছে। এসব প্রকল্পের ব্যয় নিয়ে হাজারো প্রশ্ন আছে। সাধারণত আমাদের ব্যয় হওয়ার কথা ভারত, পাকিস্তান ও নেপালের মতো। দেখা গেছে, এক কিলোমিটার সড়ক নির্মাণে ব্যয় করা হয়েছে ইউরোপ ও আমেরিকার চেয়েও কয়েকগুণ বেশি। এর বেশির ভাগ হয়েছে চীনা ঋণে। ওই দেশটির ঋণ দেয়ার ক্ষেত্রে কোনো ধরনের স্বচ্ছতা নেই বলে অভিযোগ আছে। সারা বিশ্বে চীনা ঋণকে ফাঁদ হিসেবে দেখা হয়। নীতি-নৈতিকতার কোনো ধার তারা ধারে না। কেবল লাভই তাদের কাছে বিবেচ্য। এই দেশে ক্ষমতার সাথে সম্পৃক্ত একটি শ্রেণী ধনী হয়ে উঠে এবং বিদেশে সীমাহীন মুদ্রাপাচারের সাথে এসব অবকাঠামো নির্মাণের সম্পর্ক পাচ্ছেন গবেষকরা।
মগবাজার-মৌচাক উড়ালসড়ক হয়েছে। এখন মগবাজার থেকে যারা বাংলামোটরে আসে, তাদের মোড়টি পার হতে কত সময় লাগে? আগের চেয়ে কম না বেশি? ভুক্তভোগীরা তা ভালো জানেন। উড়ালসড়ক হয়েছে, ব্যস। মানে ‘উন্নয়ন’ হয়েছে এবং দায়িত্ব শেষ। লোকজনের সুবিধা আদৌ হলো কি না, তা সম্ভবত বিবেচনার মধ্যেই নেই। বাস্তবে উড়ালসড়কের নিচের রাস্তাগুলোকে প্রায় মেরে ফেলা হয়েছে। অনেকটা পরিত্যক্ত অবস্থা। একসময়ের চওড়া রাস্তাগুলো সরু হয়ে গেছে। পরিণত হয়েছে ময়লা ফেলার ভাগাড়ে। অথবা পড়েছে দখলের কবলে। উড়ালসড়কের নিচের অবস্থা কতটা খারাপ হতে পারে, তা মগবাজার-মৌচাক উড়ালসড়কের নিচ দিয়ে চললে আপনি টের পাবেন। শুধু ময়লা-আবর্জনা নয়, সেখানে রাস্তার মাঝখানে বাজার বসে। সেখানে মোরগ-মুরগি জবাই হয়, চামড়া ছাড়ানো হয়। মাছ বিক্রি হয়, দা-বঁটি দিয়ে মাছের আঁশ ছাড়ানো হয়, কাটা হয়। উড়ালসড়ক তৈরির অর্থ যদি ‘উন্নয়ন’ হয়, তা হলে এর নিচের যে হাল, তাকে আমরা কী বলব? সেখানে তো সর্বনাশ হয়ে গেছে!
বিশ্বব্যাংকের এক গবেষণা বলছে, ১১ বছর আগে ঢাকায় যানবাহনের গড় গতি ছিল ঘণ্টায় ২১ কিলোমিটার। এখন তা ৭ কিলোমিটারে নেমে এসেছে। মানুষ যে গতিতে হাঁটে তা সাধারণভাবে ৫ কিলোমিটার। সরকারের উন্নয়নের হিসাব যা-ই হোক, জনগণ কী পেয়েছে ও পাচ্ছে, এটা হচ্ছে তার হিসাব।
বিশ্বব্যাংকের গবেষণা থাক। মানুষের অভিজ্ঞতা কী বলে? ঢাকা শহরে ১৫ মিনিটের দূরত্ব যেতে কত ঘণ্টা লাগে? ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেন হয়েছে। সেদিন একজন ফেসবুকে লিখেছে, চট্টগ্রাম থেকে ১২ ঘণ্টায় ঢাকায় ফিরেছে। চার লেন হওয়ার আগে কত ঘণ্টা লাগত ঢাকা-চট্টগ্রাম যাতায়াতে? অবস্থা আগের চেয়ে খারাপ হয়েছে।
এর ফলাফল হিসেবে মানুষের আনুপাতিক হারে জীবনমানের কোনো উন্নতি আসেনি। জনসাধারণের বৃহত্তর অংশ কেবল খাদ্য কিনতে গিয়ে নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছে। দুর্ভাগ্য, আগের মধ্যবিত্ত শ্রেণীটি ধসে গেছে। সমাজব্যবস্থা দুটো শ্রেণীতে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। একদিকে বিত্ত-বৈভবের মালিক, অন্যদিকে গরিব নিঃস্ব হয়ে যাওয়ারা। শহুরে চোখধাঁধানো অট্টালিকার পাশে বস্তির করুণ জীবন অসংখ্য মানুষের নিয়তি এখন। উন্নয়ন দেখার জন্য গ্রামে যাওয়ার যে আহ্বান জানানো হয়েছে সেটি পুরোই ফাঁকিবাজি। গ্রামের অবস্থা শহরের চেয়ে ভিন্ন কিছু নয়। সেখানেও মানুষ দু’টি শ্রেণীতে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। ক্ষমতার সাথে সম্পৃক্তরা এখন অর্থ-বিত্তের মালিক।
গ্রাম উন্নয়ন বলতে গ্রামে বসবাসরত সব লোক, বিশেষ করে দরিদ্র পরিবারগুলোর জীবনমানের উন্নয়ন বোঝায়। তাদের মৌলিক চাহিদা তথা খাদ্য, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বস্ত্র ও বাসস্থানের প্রয়োজন মেটানোকে গ্রাম উন্নয়ন বলে। বাংলাদেশের ৭৫ শতাংশ মানুষ গ্রামে বাস করে, তাই গ্রাম উন্নয়নের মধ্যেই এদেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নিহিত। আমাদের দেশে এমন কিছু প্রকল্প রয়েছে, যা সরাসরি গ্রাম উন্নয়নের সঙ্গে জড়িত; যেমন বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি, কৃষি উন্নয়ন, পল্লি বিদ্যুৎ, ভৌত অবকাঠামো কর্মসূচি, আশ্রয়ণ প্রকল্প ইত্যাদি। এছাড়া শিক্ষা, যাতায়াত ব্যবস্থা, বিদ্যুৎ, স্বাস্থ্যসহ অন্যান্য খাতে যে বাজেট বরাদ্দ হয়, তার একটি বড় অংশই গ্রাম উন্নয়নে ব্যয় হয়। কিছু ক্ষেত্রে গ্রাম উন্নয়ন বলতে রাস্তাঘাট তৈরি, ব্রিজ, কালভার্ট উন্নয়নকেই বোঝানো হয়ে থাকে। গ্রাম উন্নয়নের ওপর নির্ভর করে টেকসই উন্নয়ন। এ উন্নয়নের অনেক বৈশিষ্ট্যের মধ্যে রয়েছে মানুষের বাঁচার ন্যূনতম প্রয়োজন যেমন খাদ্য, বাসস্থান, স্বাস্থ্য, শিক্ষার প্রয়োজন মিটিয়ে জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধি; গ্রাম উন্নয়নের ওপর জোর দেওয়া, যাতে গ্রামের সব মানুষ শহরের দিকে না আসে; সুষম ভূমি ব্যবহার এবং তা নিয়ন্ত্রণে সঠিক ব্যবস্থা; আয় বৃদ্ধির পাশাপাশি পুনর্বণ্টনের মাধ্যমে দারিদ্র্য দূরীকরণ।
জনগণ যদি ফল না পায় তবে সেই উন্নয়নের অর্থ কী?
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
শুধু যুবকরাই নয় এখন এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে গেছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
১৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ শরীফ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজ শরীফও বেশি বেশি করতে হবে।
১৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উম্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
১৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
দিন দিন বাড়ছে পারিবারিক সহিংসতা, খুন আর আত্মহত্যা মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ সরকারের উচিত জাতীয়ভাবে দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ ও শিক্ষা প্রচার ও প্রসার করে এই সামাজিক সমস্যাটি দূরিকরণ করা।
১৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
যথাযথ পদক্ষেপ নিলে ইনশাআল্লাহ আগামী ৫ বছরে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের প্রথম ধনী দেশ। এক উত্তারাঞ্চলের খনিজ উত্তোলন করলেই গোটা দেশের চেহারা পাল্টে যাবে। সরকারের নিষ্ক্রিয়তা বরদাশতযোগ্য নয়।
১৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অবহেলায় কৃষিতে ব্যবহৃত হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ও রাসায়নিক; বাড়ছে ক্যান্সারের ঝুঁকি। বিলুপ্তির পথে ১৯২ জাতের উপকারী পোকা। সরকারের উচিত অবিলম্বে কীটনাশক ও রাসায়নিকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করে জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও কৃষিকে বিষমুক্ত করা।
১৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি?
১২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রতি বছর ১ কোটি মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক “অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স নতুন আশঙ্কা এবং বেশিরভাগ অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা কমেছে”- এ তথ্যকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। নচেৎ সাধারণ অসুখেই প্রাণনাশ হতে পারে
১১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)