মন্তব্য কলাম
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
, ১৫ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৫ হাদি আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ১৪ এপ্রিল, ২০২৫ খ্রি:, ১ বৈশাখ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম

আমি যদি মুসলমান দাবি করি তা কী রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ? আমি যদি মহান আল্লাহ পাক উনার বান্দা দাবি করে ইবাদত-বন্দেগী করি; তবে কী তা রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ?
আমি যদি আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উম্মত দাবি করে সুন্নত মুবারক পালন করি; তবে তা কী রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ? আমি কী পবিত্র কুরআন শরীফ উনার পবিত্র আয়াত শরীফ উনার আমল করতে পারবো না?
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আমল করতে গেলে কী রাষ্ট্রযন্ত্র আমাকে বাধা দিবে? আমি কী পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনার আমল করতে পারবো না?
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে যা করতে নিষেধ করা হয়েছে- রাষ্ট্রযন্ত্র কী তা পালন করতে আমাকে বাধ্য করবে? রাষ্ট্রযন্ত্র কী তা পারে? রাষ্ট্রযন্ত্রের পরিচালনা নীতি হচ্ছে সংবিধান। আর সংবিধানের ৪১(১)(ক) ধারায় বর্ণিত হয়েছে, প্রত্যেক নাগরিকের যে কোনো ধর্ম অবলম্বন, পালন বা প্রচারের অধিকার রয়েছে। যদি তাই হয়ে থাকে, তবে মুসলমান হিসেবে আমার পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশের এবং পালনের পূর্ণ অধিকার রয়েছে।
কিন্তু আমি মুসলমান হলাম কী করে? পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মধ্যে পরিপূর্ণভাবে পালন করলেই তবে আমি মুসলমান।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে মহিলারা! তোমরা তোমাদের ঘরে অবস্থান করো; এবং আইয়্যামে জাহিলিয়াতের মেয়েদের ন্যায় সৌন্দর্য প্রদর্শন করে রাস্তায় বের হয়ো না। ” নাউযুবিল্লাহ! (পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৩৩)
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত আম্মার ইবনে ইয়াসির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে বর্ণনা মুবারক করেন। তিনি বলেছেন- “দাইয়ুছ ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে না। ” নাউযুবিল্লাহ! (কানযুল উম্মাল)
এ প্রসঙ্গে আরো বর্ণিত হয়েছে, হযরত ইমাম হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমার নিকট বিশ্বস্ত সূত্রে পৌঁছেছে যে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি লা’নত করেন, (ইচ্ছাকৃত) দৃষ্টিকারী এবং যে (ইচ্ছাকৃতভাবে) দৃষ্টিতে পতিত হয় তার প্রতি। ” নাউযুবিল্লাহ! (বায়হাক্বী শরীফ)
উপরে উল্লেখিত পবিত্র আয়াত শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের আলোকে আমার প্রশ্ন হলো- আমি যদি বেপর্দা হই; তাহলে কী আমার দ্বারা পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন হবে?
আমি কী পবিত্র কুরআন শরীফ উনার উপর আমল করেছি- এ কথা বলা যাবে? আমি কী পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাকে পালন করেছি সে কথা বলা যাবে? আর আমি যদি পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদেরকে পালন না করি, তাহলে আমাকে মুসলমান বলা যাবে কি? আর আমাকে যদি পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের বিরোধী আমল করতে রাষ্ট্রযন্ত্র বাধ্য করে, তাহলে রাষ্ট্রযন্ত্র আমাকে মুসলমান থাকতে সহায়তা করেছে- একথা বলা যাবে কি?
রাষ্ট্রযন্ত্র আমাকে পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের অধিকার দিয়েছে- একথা বলা যাবে কি? রাষ্ট্রযন্ত্র আমাকে আমার ধর্ম পালনের সুযোগ দিয়েছে- একথা বলা যাবে কি? রাষ্ট্রযন্ত্র আমার ধর্মীয় অধিকার দিয়েছে- সে কথা বলা যাবে কি? রাষ্ট্রযন্ত্র সংবিধানের ৪১(১) ধারা পালন করেছে- সে কথা বলা যাবে কি? অপরদিকে শুধু বেপর্দার বিরুদ্ধেই নয়; ছবি তোলার বিরুদ্ধেও হাজার হাজার পবিত্র হাদীছ শরীফ রয়েছে।
মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মানুষের মধ্যে ওই ব্যক্তিকে মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠিন শাস্তি দেবেন, যে ব্যক্তি প্রাণীর ছবি তোলে বা আঁকে। ”
উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে বলতে হয়- একজন নারী হিসেবে আমি শুধু যে বেপর্দা হতে পারি না, তাই নয়। পাশাপাশি আমি ছবিও তুলতে পারি না। আর ছবি তুললে আমার জন্য শুধু ছবি তোলার মতো জঘন্য গুনাহই হবে না; পাশাপাশি হাজার হাজার বেপর্দা কবীরাহ গুনাহও হবে। কারণ যতজন পুরুষ আমার ছবি দেখবে, যতক্ষণ দেখবে, ততক্ষণ তত মারাত্মক কবীরাহ গুনাহ আমার হতে থাকবে। তাতে কী আমার দ্বারা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আমল পালিত হবে? অবশ্যই না। আর তাতে আমি মুসলমান থাকতে পারবো না। কারণ পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে ঈমানদারগণ! তোমরা পরিপূর্ণভাবে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে প্রবেশ করো। ” তাহলে আমার উপায় কী? এ বিষয়ে রাষ্ট্রযন্ত্র ভেবে দেখবে কী?
রাষ্ট্রযন্ত্র যদি মুসলমান হিসেবে আমার দ্বীনি অধিকার দিতে চায়, তবে রাষ্ট্রযন্ত্র যেন ছবি তোলার বাধ্যবাধকতা না রাখে।
বরং সরকার এক্ষেত্রে ফিঙ্গারপ্রিন্টের ব্যবস্থা রাখতে পারে। যে ব্যক্তি সম্মানিত শরীয়ত উনাকে পরিপূর্ণভাবে মানতে চান, তিনি ছবি না তুলে ফিঙ্গারপ্রিন্টের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় কাজ করতে পারেন।
আমরা বহির্বিশ্বের দিকে তাকালে দেখতে পাই- বিধর্মীরা যারা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে স্বীকার করে না, তাদের মত অনুযায়ী ছবি তুললে কোনো গুনাহ নেই (নাঊযুবিল্লাহ), তারপরেও তারা ছবি না তুলে প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে ফিঙ্গারপ্রিন্টের মাধ্যমে কাজ করে। আর আমরা তো মুসলমান। আমরা কেন পারবো না- ছবি না তুলে ফিঙ্গারপ্রিন্টের মাধ্যমে কাজ করতে। সরকারের প্রতি আমরা মহিলাদের আবেদন- সরকার যেন ছবি না তুলে ফিঙ্গারপ্রিন্টের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় সার্বিক কাজ করার সুযোগ দেন। আর এই সুযোগের সুবিধার মাধ্যমে আমার মতো হাজার লক্ষ নারী তাদের ইজ্জত আবরু হিফাযত করে রাষ্ট্রযন্ত্র তথা সংবিধান কৃর্তক দেয়া মৌলিক অধিকারসহ সার্বিক সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারবে। ফিঙ্গারপ্রিন্টের মাধ্যমে পর্দানশীন নারীরা তাদের স্বামীর নমীনী বা ওয়ারিসস্বত্বে প্রাপ্ত সম্পদের মালিক হতে পারবে। তাদের নামে সম্পত্তি রেজিষ্ট্রি হতে পারবে, নামজারি হতে পারবে। যা এখন পারছে না।
-আমাতুর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
এদেশবাসী- পাকিস্তানী রাজাকারদের কথা শুনেছে। কিন্তু উপজাতি সন্ত্রাসীরা বৃটিশ আমল, পাকিস্তানী আমল এবং বর্তমান স্বাধীন বাংলাদেশেও রাজাকারগিরি করছে। গত ২১শে এপ্রিল সন্তু লারমার নাতি জাতিসংঘ অধিবেশনে, বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, সেনাবাহিনী এবং বাংলাদেশীদের বিরুদ্ধে চরম ষড়যন্ত্রমূলক বক্তব্য দিয়েছে
২৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সংবিধান, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য বিরোধী আপত্তিকর শব্দ প্রকাশের বিপরীতে মহান আল্লাহ পাক উনার ‘কুদরত’ ও ‘রহমত’ এ ছিফত মুবারক দ্বয়ের ব্যাপক প্রচলন ঘটাতে হবে
২৬ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম অন্যান্য ধর্মের সাথে সমমর্যাদার ভিত্তিতে সহাবস্থানে থাকতে পারে না। পবিত্র দ্বীন ইসলাম কখনোই কথিত ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’র অধীন হতে পারে না।
২৫ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ছাত্র জনতার সরকার দাবী করে- আপনাদের বহুল উচ্চারিত সংস্কারের জন্য আপনারা গুটি কতক রাজনৈতিক দলগুলোর উপরই আবদ্ধ আছেন কেন? সংস্কারের জন্য জনতার এবং জনমতের প্রতি আপনাদের দৃষ্টি নেই কেনো?
২৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বেমেছাল ফযীলত মুবারক বর্ণনা
২৩ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ছাত্ররা চেয়েছিলো ‘কোটা’ আর জনতা চেয়েছিলো ‘তাগুত হাসিনা’র পতন। এই চেতনায়ই হয়েছিলো জুলাই গণঅভ্যূথান। ৫ই আগষ্টের আগে ছাত্র-জনতার দাবীতে কোন সংস্কারের কথা ছিল না। সংস্কারের কোনো প্রচারণা বা ঘোষণা ছিল না। অন্তর্বর্তী সরকার গণমানুষের গণসমর্থন ছাড়াই সংস্কারের নামে মরীয়া। কিন্তু কেনো?
২২ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গাজায় যেখানে শিশুদেরও একবেলা খাবারেরও নিশ্চয়তা নাই প্রতি মুহুর্তেই মুহুর্মুহু বোমায় ঝলসে যাচ্ছে গাজাবাসী যেখানে সৌদি আরবে হচ্ছে ডিজে পার্টি আর কাতারে হচ্ছে আতশ বাজি প্রদর্শনী
২১ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
“ইসলামী বিশেষজ্ঞ মহল এবং ইসলামী মিডিয়ার মতে- বর্তমান বহুত্ববাদী সরকারের সংস্কৃতি উপদেষ্টা বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের ইসলাম ও মুসলমান বিরোধী মনোভাবই পালন এবং ধারন বাস্তবায়ন করে চলছে
২০ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাগরের বুকে তৈরি হচ্ছে নতুন বাংলাদেশ অনেক বেড়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের আয়তন খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় চললে বাংলাদেশ এত বড় হতে পারে যে বর্তমান ৪০ থেকে ৫০ কোটি জনসংখ্যার পরও বাংলাদেশেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে কাজের জন্য লোক আসবে ইনশাআল্লাহ!
১৯ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পৃষ্ঠপোষকতার অভাব ও অবমূল্যায়নের কারণে দেশ ছাড়ছে মেধাবী বিজ্ঞানীরা। অথচ তাদের রাষ্ট্রীয়ভাবে মূল্যায়নে বাংলাদেশ হতে পারে তথ্য-প্রযুক্তিসহ সকল খাতে এশিয়ার সুপার পাওয়ার। দেশের গবেষক-বিজ্ঞানীদের মূল্যায়ন না করলে দেশ কোনোসময়ই উন্নত হবেনা, আর উন্নয়নের দাবীও করা যাবেনা।
১৮ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
পৃষ্ঠপোষকতার অভাব ও অবমূল্যায়নের কারণে দেশ ছাড়ছে মেধাবী বিজ্ঞানীরা। অথচ তাদের রাষ্ট্রীয়ভাবে মূল্যায়নে বাংলাদেশ হতে পারে তথ্য-প্রযুক্তিসহ সকল খাতে এশিয়ার সুপার পাওয়ার। দেশের গবেষক-বিজ্ঞানীদের মূল্যায়ন না করলে দেশ কোনোসময়ই উন্নত হবেনা, আর উন্নয়নের দাবীও করা যাবেনা।
১৮ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
১৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)