মন্তব্য কলাম
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে নাটক-সিনেমা করা ও দেখা হারাম- ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র তা মানে না। ভারতীয় অপরাধমূলক টিভি সিরিজ দেখে হত্যা, ব্যাংক ডাকাতি, পরকিয়ার মতো অপরাধ আয়ত্ত্ব করছে দেশবাসী। কিন্তু নাটক-সিনেমার ভয়াবহ কুফল রাষ্ট্র অস্বীকার করতে পারছে না। ডিশ এন্টেনার প্রসারে হিন্দি সিরিয়ালের কুপ্রভাবে দেশ জাতি বিপর্যস্ত।
, ২৮ শে রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ৩২ ছামিন, ১৩৯২ শামসী সন , ২৯ জানুয়ারী, ২০২৫ খ্রি:, ১৫ মাঘ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম

বিশেষজ্ঞদের মতে, দিন দিন আমাদের আচরণ, অনুশাসন ও সামাজিক মূল্যবোধ পরিবর্তন হচ্ছে। মানুষের মধ্যে হিংস্রতাও বেড়ে গেছে আগের তুলনায় বেশি। এর জন্য দায়ী দেশী-বিদেশি টিভি চ্যানেলের অনুষ্ঠান ও সিনেমা।
সহজাত মনোবৃত্তির কারণেই ভারতীয় অপরাধবিষয়ক নাটক ও সিনেমা দেখে খারাপই হচ্ছে দর্শকরা। ভারতসহ বিভিন্ন দেশের টেলিভিশন চ্যানেলগুলো অপরাধধর্মী বিভিন্ন ঘটনা অবলম্বনে ধারাবাহিক নাটক-সিনেমা তৈরি করছে, যা ঘরে বসে দেখছে সবাই।
এছাড়া বলিউড ও হলিউডে তৈরি হচ্ছে বিভিন্ন অপরাধবিষয়ক সিনেমা। অপরাধ কাহিনী বলেই সব বয়সের মানুষের এসব নাটক-সিনেমার প্রতি ব্যাপক কৌতূহল রয়েছে। মানুষ আরো সচেতন হবে- এমন দোহাই দিয়ে এসব নাটক-সিনেমা নির্মাণ করা হলেও বাস্তবে উল্টো ফল হচ্ছে। বিশেষ করে ভারতীয় টিভি চ্যানেলের কুপ্রভাব আরো বেশি।
দৈনিক আল ইহসানের অনুসন্ধানে জানা গেছে, গত ৬ বছরে প্রায় ৬ হাজারেরও বেশি হত্যাকান্ড ঘটেছে। যেগুলো বেশিরভাগই নাটক সিনেমা দেখে প্ররোচিত হয়ে ঘটানো হয়েছে।
সারা দেশে প্রতিনিয়ত যেসব আত্মহত্যা, হত্যা, নির্যাতন, সম্ভ্রমহরণ কিংবা অপহরণের ঘটনা ঘটছে, সেগুলোর তদন্ত করতে গিয়ে দেখা গেছে- দায়ী ব্যক্তি কোনো না কোনোভাবে সিনেমা বা নাটক থেকে এমন অপরাধের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
সাম্প্রতিক অপরাধগুলোকে মনে হয় অপরাধধর্মী নাটক ও সিনেমার অনুকরণ। বিশেষ করে, হত্যা, সম্ভ্রমহরণ বা পূর্বপরিকল্পিত কোনো অপরাধ সংঘটনের ক্ষেত্রে অপরাধীরা এসব নাটক ও সিনেমায় দেখা নানা কৌশল অবলম্বন করছে। অবাধ তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে আজ প্রায় সবাই সব কিছু দেখতে-জানতে পারছে। এটি যেমন ভালো, তেমনি ভয়ঙ্করও।
কারণ এখন অপরাধ করার আগে অপরাধীরা আধুনিক কৌশল ও প্রযুক্তি ব্যবহার সম্পর্কে জানছে এসব মাধ্যমে। তাছাড়া ভারতীয় চ্যানেলগুলোতে দেখানো নানা সিরিয়াল দেখে নারীরা নানামুখী সম্পর্কের ব্যাপারে উৎসাহী হয়ে উঠছে। ফলে হত্যার মতো অপরাধ বাড়ছে।
উল্লেখ্য, ভারতীয়/হিন্দির কুপ্রভাব নিয়ে শহর-গ্রাম সর্বত্র এখন অভিভাবকরা ভীষণ উদ্বিগ্ন। প্রত্যন্ত গ্রামেও ছড়িয়ে পড়েছে ডিশ সংস্কৃতি।
অনেকে খুশির বশে ডিশ লাইন নিচ্ছে। অনেকে নিচ্ছে কথিত আভিজাত্য ফুটিয়ে তোলার জন্য। বাজারে, রাস্তার মোড়ে গড়ে উঠা ক্লাব, সমিতি ও দোকানে নেয়া হচ্ছে ডিশ লাইন। আর সব জায়গায় চলছে ভারতীয়/হিন্দি চ্যানেলের রাজত্ব।
ছাত্ররা হচ্ছে পড়া-লেখা বিমুখ। কমছে স্কুল-কলেজে হাজিরার হার। খারাপ হচ্ছে পরীক্ষার রেজাল্ট। অনেকে জড়িয়ে পড়ছে নানা অপকর্মে। ভারতীয়/হিন্দির কুপ্রভাবে দশম শ্রেণীর ছাত্র অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রীকে বিয়ে করার জন্য মায়ের গলায় ছুরি চালায়।
সারাবিশ্বে সংখ্যার বিচারে মুশরিক নিয়ন্ত্রিত ভারত এখন খুনের ঘটনায় শীর্ষে রয়েছে। আর সম্ভ্রমহরণে রয়েছে তৃতীয় অবস্থানে। ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ন্যাশনাল ক্রাইম ২২টি অপরাধপ্রবণ দেশের উপর তথ্য সংগ্রহ করে এক একটি প্রতিবেদন করে।
খোদ ভারতীয়দের মাঝে অ্যালকোহল/মদ আসক্তি বৃদ্ধির জন্য এখন দায়ী করা হচ্ছে দেশটির ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি বলিউডকে। বলিউডের ছবিগুলো ভারতীয় যুব সমাজের অ্যালকোহল/মদ আসক্তির অভ্যাসকে সরাসরি ইন্ধন যোগাচ্ছে।
দুবাইয়ে কার্ডিওলজি বিষয়ক ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে উপস্থাপিত এক প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়। জরিপে দেখা যায়, সার্বিকভাবে ১০ শতাংশ শিক্ষার্থী (যাদের বয়স ১২ থেকে ১৬-এর মধ্যে) ইতোমধ্যে অ্যালকোহল/মদ সেবন করছে।
মদ সেবনকারীদের মধ্যে যারা বলিউডের সিনেমা দেখেনি তাদের চেয়ে বলিউডের সিনেমা দেখা শিক্ষার্থীদের মাঝে অ্যালকোহল (মদ) সেবনের মাত্রা ২ দশমিক ৭৮ গুণ বেশি। হেলথ রিলেটেড ইনফরমেশন ডিসারমিনেশন অ্যাগেইনস্ট ইয়ুথ (এইচআরডিএওয়াই) এর কর্মকর্তা বলেছে, এই ফলাফল থেকে স্পষ্ট যে- ভারতীয় যুবকদের মাঝে মদের বিস্তারে সরাসরি ভূমিকা রাখছে বলিউডের ছবিগুলো।
বাংলাদেশে ভারতীয় হিন্দি নাটক-সিনেমা-সিরিয়ালের ব্যাপক বিস্তার সম্পর্কে বলতে হয়- পুঁজিবাদী অর্থনীতিতে যে বাজার নিয়ন্ত্রণ করে সে সংস্কৃতিও নিয়ন্ত্রণ করে। এটিই সাংস্কৃতিক সাম্রাজ্যবাদের বৈশিষ্ট্য।
তাছাড়া ডিফিউশন তত্ত্ব অনুযায়ী একটি সংস্কৃতি শক্তিশালী হলে তার প্রভাব আশে-পাশের অঞ্চল বা দেশের উপরও পড়ে থাকে। এ অঞ্চলে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ প্রতিষ্ঠার জন্য তারা এজেন্ট হিসাবে বেছে নিয়েছে ভারতকে।
সেজন্য দেখা যায়- বিশ্বব্যাংক আইএমএফ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভারতের স্বার্থে এক সুরে কথা বলে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে এসব প্রতিষ্ঠানও ভারতে গ্যাস রফতানির কথা বলে, ট্রানজিট প্রদানের কথা বলে।
ভারতের সাথে বাংলাদেশের এত তিক্ততা, ট্রানজিট, গ্যাস, করিডোর না দেয়ার দাবি থাকলেও বাংলাদেশে ভারতের হিন্দি/হিন্দু অপসংস্কৃতির আগ্রাসনের কুপ্রভাব নিয়ে কেউ কোনো কথা বলছে না।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বাংলাদেশ ৯৮ ভাগ মুসলমান উনাদের দেশ। বাংলাদেশের রাষ্ট্রদ্বীন পবিত্র দ্বীন ইসলাম।
বাংলাদেশ পরিচালিত হওয়ার কথা ছিলো সম্মানিত দ্বীন ইসলাম অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক আদর্শ মোতাবেক।
কারণ একমাত্র সম্মানিত দ্বীন ইসলামই পারে রাষ্ট্রে শান্তি ও প্রশান্তি নিশ্চিত করতে। কিন্তু তা না হওয়ার কারণে এখন পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে হারাম টিভি, নাটক, সিনেমা বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে প্রভাব বিস্তার করছে।
আর এক হারাম থেকে সৃষ্টি হচ্ছে আরো লাখো লাখো কোটি কোটি হারাম। হারামে ডুবে যাচ্ছে জাতি।
এমতাবস্থায় যদি সরকার দেশের পরিচালনা পদ্ধতি ইসলামীকরণ করে তাহলেই কেবল এই বিশৃঙ্খলা অপসংস্কৃতি থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ভিত্তিতে রাষ্ট্র বিভিন্ন আইন প্রণয়ন করলে এসব বিদেশী অপসংস্কৃতি বাংলাদেশে অবশ্যভাবে বর্জনীয় হবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার দোয়ার বরকতে প্রতি বছরই বাড়ছে বাংলাদেশের ভূখ-। ইনশাআল্লাহ অচিরেই সমুদ্রের বুকে শ্রীলঙ্কার চেয়েও বড় ভূখন্ড পাবে বাংলাদেশ। পাশাপাশি এসব দ্বীপ অঞ্চল প্রাকৃতিক খনিজ সম্পদে ভরপুর।
১৪ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
১৩ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সমাজের স্রোত বা সময়ের সাথে আপোসকারীরা উলামায়ে হক্ব নয়। ইসলামী আহকাম ও আন্দোলন পদ্ধতি সময়ের সাথে পরিবর্তিত হয় না। ইবনুল ওয়াক্ত নয়; কেবলমাত্র আবুল ওয়াক্ত উনারাই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ত্রাণকর্তা ও অনুসরণীয়।
১২ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
কর্মক্ষম জনশক্তি তথা কর্মক্ষমতার স্বর্ণযুগে বাংলাদেশ বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যার ৭৫ জনই কর্মক্ষম। এবং ইন্দোনেশিয়া নয়, বাংলাদেশই বিশ্বের সর্ববৃহৎ মুসলিম রাষ্ট্র। বাংলাদেশের মুসলমানের সংখ্যা ৪৫ কোটিরও উপরে। (সুবহানাল্লাহ)
১১ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
১০ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
কথিত স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীরা রোযার উপর গবেষনা করে রোযার মাহাত্ম স্বীকার করে তথাকথিত নোবেল পুরষ্কার পায়! কিন্তু মুসলমান দ্বীন ইসলাম উনার আধিপত্য প্রতিষ্ঠায় লজ্জাকরভাবে ব্যার্থ হয়। কথিত বিজ্ঞান ও কথিত স্বাস্থ্যবিজ্ঞানী এবং চিকিৎসাবিজ্ঞানের মতে রোযার উপকারিতা অপরিসীম। (পর্ব-২)
০৯ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম মদের বিরুদ্ধে দিয়েছে অসংখ্য সতর্কবার্তা ও নির্দেশনা। অথচ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশে দেয়া হবে মদের লাইসেন্স! মদ-জুয়ার প্রসার মহান আল্লাহ পাক উনার চরম অসন্তুষ্টির কারণ। যার পরিণতি হতে পারে খোদায়ী গযব। নাউযুবিল্লাহ!
০৮ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
কথিত স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীরা রোযার উপর গবেষনা করে রোযার মাহাত্ম স্বীকার করে তথাকথিত নোবেল পুরষ্কার পায়! কিন্তু মুসলমান দ্বীন ইসলাম উনার আধিপত্য প্রতিষ্ঠায় লজ্জাকরভাবে ব্যার্থ হয়। কথিত বিজ্ঞান ও কথিত স্বাস্থ্যবিজ্ঞানী এবং চিকিৎসাবিজ্ঞানের মতে রোযার উপকারিতা অপরিসীম। (পর্ব-১)
০৭ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উন্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। সরকারের উচিত অপসংস্কৃতি এবং আত্মহত্যার মতো অপরাধ বন্ধ করতে অবিলম্বে সেলফি নিষিদ্ধ করা।
০৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
০৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্বব্যাপী হালাল পণ্যের বাজার ৪০ ট্রিলিয়ন ডলার। সুবিশাল এই বাজারে প্রবেশে অনেকটাই ব্যর্থ বাংলাদেশ। মান নিয়ন্ত্রণ এবং উন্নত পণ্য ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশও এই সুবিশাল বাজারের অর্ধেকেরও বেশী দখল করতে পারে কিন্তু তন্ত্র-মন্ত্রের সরকারের পর অন্তর্বর্তী সরকারও বোবা বধির অন্ধ কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায়ই সোনার বাংলার সব সোনার সমুজ্জল সমৃদ্ধি অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
০৪ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
দেশে কয়েক বছরে ধনী-গরীব বৈষম্য প্রকট আকার ধারণ করেছে পুঁজিবাদী অর্থ ব্যবস্থায় জাতীয় সম্পদ কুক্ষিগত হচ্ছে গুটিকয়েক ব্যক্তির হাতে ধনী গরীব বৈষম্য দূরীকরণে যাকাত ব্যবস্থাই একমাত্র সমাধান।
০৩ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)