রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দির প্রত্যন্ত গ্রাম বারমল্লিকার ১৫ বছর বয়সী মেধাবী কিশোর রাহুল শেখ মাত্র চার দিনের কঠোর পরিশ্রমে উড়োজাহাজ তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন সবাইকে। নবম শ্রেণির বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র রাহুলের স্বপ্ন ছিলো একদিন বড় বিজ্ঞানী হওয়ার। সেই স্বপ্নের প্রথম ধাপেই নিজের হাতে বানিয়ে ফেলেছেন বাংলাদেশ বিমান ৭৮৭ “অচিন পাখি” মডেলের একটি উড়োজাহাজ, যা সফলভাবে আকাশে ওড়াতে সক্ষম হয়েছেন তিনি।
রামদিয়া বেনীমাধব বিপিনচন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র রাহুলের পিতা শামসুল শেখ একজন কৃষক। দুই ভাই ও তিন বোনের মধ্যে রাহুল ছোট। মাত্র ১৪ হ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজের তৈরি বিমানে আকাশে উড়লেন মানিকগঞ্জের জুলহাস মোল্লা
নিজের তৈরি আরসি বিমানে আকাশে উড্ডয়ন করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন মানিকগঞ্জের ষাইটঘর তেওতা এলাকার তরুণ উদ্ভাবক জুলহাস মোল্লা।
এখন সেই বিমান ও জুলহাসকে দেখতে ভিড় করছেন এলাকার মানুষ।
জুলহাস মোল্লার বাড়ি দৌলতপুর উপজেলার বাঘুটিয়া এলাকায় হলেও নদী ভাঙনের কবলে পড়ে তার পরিবার বর্তমানে শিবালয় উপজেলার ষাইটগর তেওতা এলাকায় বসবাস করছে।
ছয় ভাই ও দুই বোনের মধ্যে জুলহাস পঞ্চম। ২০১৪ সালে জিয়নপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাশ করেন। তবে অর্থাভাবে পড়ালেখা আর চালিয়ে যেতে পারেননি। বর্ত বাকি অংশ পড়ুন...
মহাবিশ্বের সবকিছুই বিস্ময়কর। সেই বিস্ময়কর মহাবিশ্বের কোনো কেন্দ্র আছে কি না, তা নিয়ে অনেক বছর ধরে ভাবছে বিজ্ঞানীরা। বর্তমান প্রচলিত বিশ্বতত্ত্ব অনুযায়ী মহাবিশ্বের কোনো নির্দিষ্ট স্থানিক কেন্দ্র বা প্রান্ত নেই। বিগ ব্যাং কোনো একটি নির্দিষ্ট স্থানে ঘটে যাওয়া কোনো বিস্ফোরণ ছিলো না। এটি ছিলো মহাবিশ্বের সব স্থানকে নিয়ে একযোগে প্রসারণ। গ্যালাক্সি কোনো কেন্দ্রীয় বিন্দু থেকে সরে যাচ্ছে না। গ্যালাক্সির মধ্যবর্তী স্থান নিজেই প্রসারিত হচ্ছে।
অনেকেই অবাক হয়ে প্রশ্ন করেন, যদি মহাবিশ্ব প্রসারিত হয়, তাহলে এর কেন্দ্র হিসেবে কোন বাকি অংশ পড়ুন...
মাত্র ২৮ বছর বয়সে ফ্রিল্যান্সিং জগতে শক্ত অবস্থান গড়েছেন ফারুক হোসেন। কুরআনে হাফেজ এই তরুণ বর্তমানে মাসে গড়ে ১০ লাখ টাকা আয় করেন। শুধু তাই নয়, প্রায় ৫ হাজার মানুষকে ফ্রিল্যান্সিং শিখিয়েছেন তিনি, যাদের মধ্যে ৩ হাজার এরই মধ্যে আয় করছেন। নিজের আয়ে গাড়ি কিনেছেন, ফ্রিল্যান্সিং প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছেন।
শুরুর কঠিন পথ:
ফারুকের জীবনের শুরুটা ছিলো কষ্টের। ছোটবেলায় বাবাকে হারিয়ে বড় হয়েছেন অভাবের মধ্যে। বাবা চাইতেন, ছেলে মাওলানা হোক। তাই তাকে হাফেজি পড়তে দেন। ১২ বছর বয়সে কুরআনে হাফেজ হয়ে যান ফারুক। কিন্তু সংসার চালাতে বাধ্য হয়ে দাখ বাকি অংশ পড়ুন...
বিজ্ঞানীরা খুঁজে চলেছে পৃথিবীর মতো বাসযোগ্য গ্রহ। এগুলোকে বলে এক্সোপ্ল্যানেট বা বহিঃসৌরগ্রহ। সম্প্রতি নাসা সৌরজগতের বাইরে এমন ছয় হাজারের বেশি নতুন গ্রহের সন্ধান নিশ্চিত করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা।
মাত্র তিন বছর আগেও এই সংখ্যা ছিলো ৫ হাজার। ৩০ বছর ধরে সৌরজগতের বাইরে খোঁজ চালিয়ে এই বিশাল সংখ্যক গ্রহ খুঁজে পাওয়া গেছে। বিজ্ঞানীরা মনে করে, ভবিষ্যতে আরও এমন অনেক গ্রহের খোঁজ মিলবে।
এ সম্পর্কে নাসা একটি তথ্যে জানিয়েছে, ‘আমরা এখন মহাকাশ গবেষণার এক নতুন যুগে প্রবেশ করেছি। বিজ্ঞানীরা এখন শুধু জীবন থাকতে পারে এমন বাকি অংশ পড়ুন...
উট মরু প্রান্তরের অনন্য প্রাণী, যাকে ‘মরুভূমির জাহাজ’ বলা হয়। কঠিন পরিবেশে বেঁচে থাকার অসাধারণ ক্ষমতা, দীর্ঘ সময় পানিবিহীন চলতে পারা এবং ভারবাহী পশু হিসেবে এর ব্যবহার মানবসভ্যতার ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করেছে। শুধু পরিবহন নয়, উটের দুধ, গোশত, চামড়া ও পশমও মানুষের জীবনে অমূল্য অবদান রাখে। পবিত্র কুরআন শরীফে উটের বিস্ময়কর গঠনশৈলীর ইঙ্গিত করে বলা হয়েছে, ‘তারা কি উটের দিকে তাকায় না, কিভাবে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে?’
উট মূলত দুই প্রকার। ড্রোমেডারি (এক কুঁজ) ও ব্যাকট্রিয়ান (দুই কুঁজ)। কুঁজে চর্বি সঞ্চিত থাকে, যা খাদ্যের অভাবে শ বাকি অংশ পড়ুন...
ডায়াবেটিসে উপকারী, বাড়ায় ইনসুলিনের কার্যকারিতা:
ডায়াবেটিসে ভুগছেন এমন সবার জন্য খেজুরের বীজ হতে পারে মহার্ঘ্য। কারণ, অগ্ন্যাশয়ের বিটা সেল কর্তৃক ইনসুলিন উৎপাদনকে সুরক্ষিত রাখতে এর ভূমিকা রয়েছে। ইনসুলিনের কার্যকারিতা বৃদ্ধিতেও এটি সহায়ক।
ফলে নিয়ন্ত্রণে থাকে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা, কখনো বেড়ে গেলে তা কমায়। টাইপ ওয়ান এবং বিশেষত টাইপ টু ডায়াবেটিসে খেজুরের বীজ সেবনের উপকারিতা রয়েছে বলে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ গবেষণায় প্রমাণ মিলেছে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আছে কি না, তা বোঝার একটি সূচক হলো রক্তের এইচবিএওয়ানসি, নিয়মিত খেজুরের বী বাকি অংশ পড়ুন...
খেজুরের বীজ কিন্তু ফেলে দেওয়া হয়। অথচ এ এক মস্ত পুষ্টিখনি! ফাইবার, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট, ভিটামিন, মিনারেল- সব আছে। আপাত নগণ্য এই বীজ বিধিমতো গুঁড়া করে খেয়ে নিশ্চিত করতে পারেন নিজের এবং পরিবারের সুস্বাস্থ্য। মুক্তি পেতে পারেন বিচিত্র স্বাস্থ্য জটিলতা থেকে। শুধু তাই নয়, এই বীজ রোস্ট করে বানানো ডেট সিড কফি ক্যাফেইনমুক্ত এবং অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে পান করা যেতে পারে। বর্তমান সময়ে কফির বিকল্প হিসেবে ও ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্টের নিরিখে বহুল আলোচিত এই উষ্ণ পানীয়।
আঁশের সমৃদ্ধ উৎস, কোষ্ঠবদ্ধতার বাকি অংশ পড়ুন...
অঞ্জনি হলো চোখের পাপড়ির গোড়ার গ্রন্থিতে ঘটে যাওয়া একটি সাধারণ প্রদাহজনিত সমস্যা।
অঞ্জনি সাধারণত স্ট্যাফাইলোকক্কাস নামক ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়। চোখের পাঁপড়ির গোড়ার তৈল গ্রন্থি আক্রান্ত হয়ে ফোঁড়া হয়। এই সমস্যা স্বল্প সময়ে সেরে যায়, তবে তীব্র হলে অস্বস্তি ও ব্যাথার কারণ হতে পারে।
অঞ্জনির লক্ষণগুলো কি কি?
অঞ্জনির প্রাথমিক লক্ষণসমূহ হলো- চোখের পাঁপড়ির গোড়ায় লালচে ফোঁড়া হয়; যা ফুলে উঠতে থাকে। চোখের আশপাশে চুলকানি বা জ্বালা অনুভব হয়। অঞ্জনি হলে অতিরিক্ত পানি পড়া বা চোখের চারপাশে অস্বস্তিকর অনুভূতি হতে পারে। এছাড়া কিছু ক্ষেত বাকি অংশ পড়ুন...
ব্রিটিশ আমলে ঢাকার প্রথম পরিকল্পিত আবাসিক এলাকা ছিলো ওয়ারি। পাকিস্তান আমলে তৈরি হয় ধানমন্ডি। এর আগে জায়গাটি পরিচিত ছিলো ‘ধানমন্ডাইয়ের মাঠ’ নামে।
ইতিহাসবিদ মুনতাসীর মামুনের ঢাকার স্মৃতি-৩ বই থেকে জানা যায়, ধানমন্ডাইয়ের মাঠ ছিলো ধু ধু মাঠ। মাঠ ঘিরে ছিলো ফুটবল ক্লাব। কলকাতা থেকে ফুটবল দল এলে এখানে বড় আসরের আয়োজন করা হতো।
দেশভাগের পর সি অ্যান্ড বি অধিগ্রহণ করে ধানমন্ডাই মাঠের প্রায় ৫০০ একর জমি। ঐতিহাসিকদের মতে, ‘ধানমন্ডাই’ নাম থেকেই ধানমন্ডি নামটি এসেছে। ধানমন্ডাই মানে ধানের আড়ৎ। প্রবীণরা বলেন, একসময় এখানে ধানের ক্ষেতও বাকি অংশ পড়ুন...
শুধু স্বাদেই নয়; আঙুর শরীর, ত্বক, মন-সব কিছুর জন্য উপকারী। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত আঙুর খাওয়ার অভ্যাস বয়সের ছাপ কমাতে সাহায্য করে।
জেনে নিন, প্রতিদিন আঙুর কিভাবে আপনার পুরো শরীরের জন্য কাজ করতে পারে।
আঙুরের ১২টি চমৎকার উপকারিতা:
শরীরকে টক্সিনমুক্ত করে: আঙুর শরীর থেকে ক্ষতিকর পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে।
ওজন কমায়: ১৫০ গ্রাম আঙুরে মাত্র ১০০ ক্যালরি, তাই যারা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান, তাদের জন্য দারুণ।
ক্যানসার প্রতিরোধে: আঙুরে থাকা পলিফেনল ও রেসভেরাট্রল নামক উপাদান ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
হার্টের যতেœ: এলড বাকি অংশ পড়ুন...
এক রহস্যময় বৈজ্ঞানিক গবেষণা চলছে যুক্তরাষ্ট্রে। ১৪৪ বছর ধরে উদ্ভিদের বীজ নিয়ে চলছে এ গবেষণা। ১৮৭৯ সালে শুরু হওয়া এ গবেষণার শুরুতে মিশিগান স্টেট বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ২০টি কাচের বোতলে ভেজা বালু ও ২৩ প্রজাতির ৫০টি বীজ ভরে মাটিতে পুঁতে রাখেন উদ্ভিদবিদরা। বীজ অঙ্কুরিত হবে কি না, তা দেখতে ২০ বছর পর একটি করে বোতল মাটি থেকে বের করে আনা হয়।
মাঝারি আর্দ্র বালুতে ভালোভাবে মিশিয়ে বোতলে রাখা হয়েছে বীজগুলো।
দীর্ঘদিন ধরে চলা এ বৈজ্ঞানিক প্রকল্পের গবেষক ওয়েবার বলেছে, প্রথম দিকে উদ্ভিদবিদরা প্রতি পাঁচ বছর পর একটি করে বোতল মাটি থেকে ব বাকি অংশ পড়ুন...












