মন্তব্য কলাম
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
সরকারি হিসেবে দেশের মুসলমানের সংখ্যা নব্বইভাগ বলা হলেও প্রকৃতপক্ষে মুসলমানের সংখ্যা ৯৮ ভাগ। অর্থাৎ ৩০ কোটির অধিক জনসংখ্যার মধ্যে দেশে সাড়ে ২৯ কোটির বেশি লোক মুসলমান।
তারা পবিত্র ঈদ পালন করেন। মুসলমান নাম ধারণ করেন। মুসলমান হিসেবে বাঁচেন। কিন্তু মুসলমানের অনুভূতি তাদের মধ্যে নেই। মুসলমানের দায়বোধ বা কর্তব্যবোধ নেই। মুসলমানের মর্যাদাবোধ নেই। মুসলমানের সংজ্ঞা জানা নেই।
মুসলমান হিসেবে সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার সীমারেখা জানা নেই। সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার পালনের আবশ্যকতাবোধ নেই। হালাল হারামের ইলম নেই। প্রতিটি কাজে নেকী-বদীর অনুভব নেই। জাহান্নামের ভয় নেই। জান্নাত উনার আকাঙ্খা নেই। আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার পূত-পবিত্র হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্পর্কিত বিন্দুমাত্র ইলম নেই। উনাদের নিসবত-তায়াল্লুক মুবারক নেই। তায়াল্লুক মুবারক অর্জনের ইলম ও অনুভূতি কোনোটাই নেই। বর্তমান যামানায় আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্পর্কেও কোনো ধারণা নেই। যামানার ইমাম ও মুজাদ্দিদ তথা সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার ও উনার সম্মানিত হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্পর্কেও সম্যক উপলব্ধি নেই।
অথচ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যে যামানার ইমাম উনাকে চিনলো না সে যেন জাহিলিয়াতের মধ্যে মারা গেল। ” নাঊযুবিল্লাহ!
মূলত, মুসলমানদের মৃত্যু পরবর্তী জীবনই যে আসল জীবন, সে চেতনা আজ কিছুই নেই। মুসলমান মিথ্যা বলতে পারে না। মুসলমান হারাম খেতে পারে না। মুসলমান দুর্নীতি করতে পারে না। মুসলমান মুনাফাখোরী হতে পারে না। সিন্ডিকেট করতে পারে না। মুসলমান শ্রমিককে ঠকাতে পারে না। গার্মেন্টসের শ্রমিকদের ফাঁকি দিতে পারে না। মুসলমান আমানত খিয়ানতকারী হতে পারে না। মুসলমান হিসেবে এসব দায়বোধ আজ শূন্যের কোঠায়।
বিপরীত দিকে মুসলমান মাত্রই সত্যবাদী। মুসলমান ইহসানকারী। মুসলমান ভ্রাতৃত্ববন্ধনে বিশ্বাসী। মুসলমান পরোপকারে নিবেদিত। মুসলমান ইয়াতীম, শিশু, মহিলার কল্যাণে উজ্জীবিত। এসব ইসলামী মূল্যবোধ আজ মুসলমানের অন্তর থেকে তিরোহিত। নাঊযুবিল্লাহ!
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার নাম দিয়ে যারা রাজনৈতিক ফায়দা হাছিল করতে চায়; তাদের প্রতি আমাদের ধিক্কার আছে। কিন্তু মুসলমান নাম ধারণ করে যদি সম্মানিত ইসলামী অনুভব ও আমল না থাকে তাহলেও কী তা ধিক্কারের বিষয় নয়? মুসলমান পরিচয় এত সস্তা নয়! হাক্বীক্বী মুসলমান অর্থ মু’মিন হওয়া। এজন্য পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “তোমরা বলো যে- তোমরা আত্মসমর্পণ করেছো কিন্তু তোমরা মু’মিন হওনি। ”
এজন্য পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হে ঈমানদারগণ তোমরা পরিপূর্ণভাবে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে প্রবেশ করো। ”
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করার অর্থ সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত পরিপূর্ণভাবে পালন করা। হারাম গান-বাজনা, ছবি, খেলাধুলা, বেপর্দা-বেহায়া ইত্যাদি থেকে বিরত থাকা। পক্ষান্তরে মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র হাত মুবারকে বাইয়াত হওয়া, সুন্নতী পোশাক পরা, যিকির-আযকার করা, তায়াল্লুক নিসবত হাছিল করা। এটাই হচ্ছে মুসলমানের পরিচয়।
কিন্তু মুসলমান আজ মুসলমানের পরিচয় ভুলে যাচ্ছে। বাস্তবে হাইব্রিড শস্যাদিকে যেমন মানুষ আসল শস্য বলছে না। কিন্তু হাইব্রিড শস্য ফলেও প্রচুর আর আকারেও বড়; কিন্তু স্বাদে মাকাল। ঠিক আজ মুসলমান ঘরে ঘরে। মুসলমান চারদিকে। কিন্তু আসল মুসলমান কয়জন?
প্রসঙ্গত, ভুয়া ডাক্তার, ভুয়া শিক্ষক, ভুয়া সাংবাদিক, ভুয়া র্যাব, ভুয়া পুলিশ আমাদের সমাজে চিহ্নিত হয়। পত্রিকায় খবর প্রকাশিত হয় এবং আইনে তাদের শাস্তিও হয়। কারণ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে তারা যোগ্যতাধারী না হয়েও তারা সে পরিচয় জ্ঞাপনকারী। যদি তাই হয়, তাহলে হক্কানী মুসলমান না হয়েও নিজেকে মুসলমান ভাবা বা সমাজে মুসলমান পরিচয় দেয়া কী অপরাধের বিষয় নয়?
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “তোমাদের কেউ ততক্ষণ পর্যন্ত ঈমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত মহান আল্লাহ পাক ও উনার প্রিয় রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের ফায়ছালা অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে পরিপূর্ণরূপে এবং সন্তুষ্ট চিত্তে মেনে না নিবে। ”
যদি তাই হয়ে থাকে, তাহলে আধুনিকতার নামে, প্রগতির নামে ৯৮ ভাগ মুসলমানদের দেশে হারাম গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা, ব্রিটিশ ফৌজধারী ও দেওয়ানী দ-বিধি, সুদী অর্থব্যবস্থা, দ্বীনবিহীন শিক্ষাব্যবস্থা ইত্যাদি কিছুই চলতে পারে না। কারণ মুসলমান তা গ্রহণ করতে পারে না। বরদাশত করতে পারে না। মুসলমান হিসেবে এখানে আমাদের প্রতিবাদকারী ও প্রতিহতকারী হতে হয়। কিন্তু আজ সারাদেশ হারামে সয়লাব হলেও মুসলমানের মধ্যে কোনো বিকার নেই। কোনো প্রতিবাদী চেতনা নেই। প্রতিহতের জজবা নেই। অথচ পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “তোমরাই হলে সর্বোত্তম উম্মত, মানবজাতির কল্যাণের জন্যেই তোমাদের উদ্ভব ঘটানো হয়েছে। তোমরা সৎকাজের নির্দেশ দান করবে ও অন্যায় কাজে বাধা দেবে এবং মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি ঈমান আনবে। ”
প্রতিভাত হচ্ছে, সৎকাজের নির্দেশ দেয়া ও অন্যায় কাজে বাধা দেয়া ঈমানদার তথা মুসলমান হওয়ার শর্ত। কাজেই আজ মুসলমান কতটুকু মুসলমান আছে সেটা জ্বলন্ত প্রশ্ন? মনে রাখতে হবে ‘মুসলমান’ অতি উচ্চাঙ্গের শব্দ। অতি মর্যাদাপূর্ণ শব্দ। মুসলমান সব সদগুণাবলীর শব্দ। সব অন্যায় পরিত্যাগের শব্দ। পরিপূর্ণভাবে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে প্রবেশের শব্দ।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে ঈমানদারগণ! তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করার মতো ভয় করো। এবং তোমরা পরিপূর্ণ মুসলমান না হয়ে ইন্তিকাল করো না। ”
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বিশ্বব্যাপী হালাল পণ্যের বাজার ৪০ ট্রিলিয়ন ডলার। সুবিশাল এই বাজারে প্রবেশে অনেকটাই ব্যর্থ বাংলাদেশ। মান নিয়ন্ত্রণ এবং উন্নত পণ্য ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশও এই সুবিশাল বাজার ধরতে পারে সরকারের উচিত- হালাল পণ্য উৎপাদন রফতানিতে প্রয়োজনীয় পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করা এবং মুসলিম বিশ্বের বাজার ধরতে কুটনৈতিক তৎপরতা চালানো।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
চিকিৎসকের ভুল নির্ধারণ এবং শাস্তি প্রয়োগে বাংলাদেশের প্রচলিত আইন সম্পূর্ণই ব্যর্থ তন্ত্র-মন্ত্রের ভাবধারায় আইন প্রণয়ন যেমন সঠিক ও ভারসাম্যপূর্ণ হয়নি তেমনি প্রয়োগও স্বচ্ছ হয় না কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায়ই রোগী-চিকিৎসক সুসম্পর্ক এবং উত্তম চিকিৎসা সম্ভব ইনশাআল্লাহ!
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)