পাঁচ বছরে ৩৬ লাখ মামলায়ও দুর্ঘটনা কমেনি ২০২২ সালে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছে প্রায় ৮ হাজার।
সড়ক দুর্ঘটনায় বছরে আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে ৫০ হাজার কোটি টাকার বেশি। রীতিনীতি ও আইনকানুন প্রয়োগের পাশাপাশি সড়ক দুর্ঘটনা রোধে সম্মানিত শরীয়ত অনুসরণের বিকল্প নেই।
, ০৫ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২৮ ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ২৮ মার্চ, ২০২৩ খ্রি:, ১৪ চৈত্র, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মন্তব্য কলাম
ঢাকার সড়কে গত পাঁচ বছরে বিভিন্ন যানবাহনের বিরুদ্ধে ট্রাফিক পুলিশ মামলা করেছে ৩৬ লাখেরও বেশি। বিশেষজ্ঞ ও ভুক্তভোগীরা বলছেন, সড়কে শৃঙ্খলার পরিবর্তে এসব মামলায় ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের ব্যক্তিগত কোটা পূরণই গুরুত্ব পেয়েছে বেশি। ঢাকার সড়ক দিনে দিনে হয়ে পড়েছে আরো বিশৃঙ্খল। ভোগান্তি ও প্রাণহানির আশঙ্কা বেড়েছে পথচারী-যাত্রীদের। দুর্ঘটনার মাত্রাও বেড়েছে অনেক।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীতে গত বছর ২০২১ সালের তুলনায় সড়ক দুর্ঘটনার সংখ্যা বেড়েছে ৯৭ দশমিক ৭০ শতাংশ। যানবাহনের ধাক্কায় বা চাপায় বেশি হতাহত হয়েছে পথচারীরা। রাজধানীর সড়কে গত বছর দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ২২৭ জন। তাদের মধ্যে পথচারীর সংখ্যা ৬০ দশমিক ৫৩ শতাংশ। এর আগের বছর রাজধানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা ছিল ১৩৭।
রাজধানীর সড়কগুলোয় এখন মোটরসাইকেলের সংখ্যা বাড়ছে জ্যামিতিক হারে। এর সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যাও। সড়কে গত বছর নিহতদের ৪০ শতাংশই ছিলেন মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার শিকার। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট পরিসংখ্যানগুলো বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত চার বছরে ঢাকায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা বাদে অন্যান্য দুর্ঘটনায় প্রাণহানির সংখ্যা প্রায় সমান। কিন্তু ক্রমাগত মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা বাড়তে থাকায় বছর বছর তালিকা বড় হচ্ছে।
২০২২ সালে সারা দেশে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ৬ হাজার ৮২৯টি। এর মধ্যে নিহত হয়েছে ৭ হাজার ৭১৩ জন এবং আহত ১২ হাজার ৬১৫ জন। সেই হিসাবে গত বছর প্রতিদিন সারা দেশে ২১ দশমিক ১ জনের মতো নিহত হয়েছে।
তথ্য অনুযায়ী, গত বছর সড়কে ১ হাজার ২৩৭ জন শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে।
সড়ক নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করা সংগঠনগুলো বলছে, দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের অধিকাংশই হতদরিদ্র, নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষ। ২০২২ সালে সড়ক দুর্ঘটনায় ১৮ থেকে ৬৫ বছর বয়সী কর্মক্ষম মানুষ নিহত হয়েছেন ৮১ শতাংশ। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ও নিহতরা তাদের পরিবারের প্রধান বা একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। ফলে এসব পরিবার আর্থিকভাবেও সংকটে পড়ছে।
মারা যাওয়া ব্যক্তিদের ৮১ শতাংশের বয়স ১৫ থেকে ৬৫ বছরের মধ্যে। সড়ক দুর্ঘটনায় বছরে যে মানবসম্পদের ক্ষতি হচ্ছে, এর আর্থিক মূল্য ৫০ হাজার কোটি টাকার বেশি।
অন্যদিকে সড়ক দুর্ঘটনা কমানো নিয়ে যত আলোচনা, পরামর্শ, তর্কবিতর্ক-এর প্রায় সবটাই রাজধানী ঢাকাকেন্দ্রিক। ঢাকায় বসেই দুর্ঘটনা কমানোর নানা প্রতিশ্রুতি দেন মন্ত্রী, সংসদ সদস্যসহ সরকারের নীতিনির্ধারকেরা। অথচ ঢাকায় দুর্ঘটনা ও মৃত্যু কমার বদলে বাড়ছেই। গত বছর সারা দেশে যত দুর্ঘটনা ঘটেছে, তার প্রায় ২৭ শতাংশই হয়েছে ঢাকা বিভাগে। এমনকি দেশের ৬৪ জেলার মধ্যে ঢাকার সড়কেই দুর্ঘটনা ও মৃত্যু-দুটিই এখন সর্বোচ্চ।
সড়ক দুর্ঘটনা রোধে সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করা হলেও এখনো দুর্ঘটনার লাগাম টেনে ধরা সম্ভবপর হয়ে ওঠেনি। দেশে যেভাবে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটছে, তাতে করে সড়ক-মহাসড়কগুলো দিন দিন মৃত্যুফাঁদে পরিণত হচ্ছে। সড়ক-মহাসড়কে এখন চলাচল করা মানেই ঝুকির মধ্যে থাকা। দেশের সার্বিক সড়ক দুর্ঘটনার বিষয়গুলো পর্যালোচনা করলে চালকদের অদক্ষতা, বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানো, ওভারটেকিং করার প্রবল মানসিকতা, ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তিতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার অভাব, জনগণের সচেতনতার অভাব, ট্রাফিক আইন কিংবা রাস্তায় চলাচলের নিয়ম না মানাকে দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ হিসাবে চিহ্নিত করা যায়। এক হিসেবে, ৯১ শতাংশ চালক জেব্রা ক্রসিংয়ে অবস্থানরত পথচারীদের অধিকার আমলই দেয় না। পাশাপাশি ৮৪ ভাগ পথচারী নিয়ম ভেঙে রাস্তা পার হয়।
প্রসঙ্গত, সড়ক দুর্ঘটনার প্রভাবে শুধু মানুষের মৃত্যু হচ্ছে তা কিন্তু নয়, একইসঙ্গে মানুষের শারীরিক, মানসিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ক্ষেত্রেও ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। এক পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, সড়ক দুর্ঘটনার ফলে বছরে গড়ে বাংলাদেশের জিডিপির শতকরা ২-৩ ভাগ নষ্ট হয়ে যায়। ফলে সড়ক দুর্ঘটনা এখন অন্যতম জাতীয় সমস্যা হিসাবে দেখা দিয়েছে।
সঙ্গতকারণেই এ সমস্যা নিরসনে সার্বিক পদক্ষেপ গ্রহণকে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া উচিত। সড়ক দুর্ঘটনা রোধে সর্বাগ্রে চালকদের দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে। প্রশিক্ষণের জন্য পর্যাপ্তসংখ্যক ট্রেনিং ইনস্টিটিউট স্থাপন করে চালকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা গেলে সড়ক দুর্ঘটনার লাগাম অনেকাংশে টেনে ধরা সম্ভব হবে। এ ছাড়া ট্রাফিক আইন সম্পর্কে চালকদের সচেতন করতে হবে। পাশাপাশি জনগণকেও ট্রাফিক আইন ও রাস্তায় নিরাপদে চলাচলের লক্ষ্যে প্রণীত আইন-কানুন যথাযথভাবে মেনে চলতে হবে। মাদক সেবন করে যাতে চালকরা গাড়ি চালাতে না পারে, সেজন্য নিয়মিত বিরতিতে চালকদের ডোপ টেস্ট করতে হবে। গাড়ি চালানো অবস্থায় চালকদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধকরণের পাশাপাশি তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসাবে বিবেচনা করতে হবে।
চালকদের গতি নিয়ন্ত্রণের জন্য রাস্তায় প্রয়োজনীয় গতি পরিমাপক যন্ত্র স্থাপন করতে হবে। দুর্ঘটনা রোধে চালকদের ওভারটেকিং করার মানসিকতাও পরিহার করা জরুরি। সড়ক দুর্ঘটনা রোধে দেশের সড়ক ব্যবস্থার সার্বিক উন্নয়ন প্রয়োজন। অপ্রয়োজনীয় রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি বন্ধ করতে হবে। শুধু চালকদের দক্ষতা বিচার করে ড্রাইভিং লাইসেন্স দেওয়ার বিষয়টিও নিশ্চিত করা জরুরি। এ ক্ষেত্রে যেন কোনো ধরনের অনিয়ম বা দুর্নীতি না ঘটে, সে বিষয়টি সরকারের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা আবশ্যক।
আর এসব পদক্ষেপ কিংবা নিয়মনীতি মানার প্রবণতা তখনই সম্ভব হবে যখন ব্যক্তিপর্যায়ে মানুষের পরিবর্তন ঘটবে, চালকদের দায়িত্বশীলতার উপলব্ধি ঘটবে। আর দায়িত্বশীলতার উপলব্ধি তখনই ঘটবে যখন চালকদের মধ্যে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার হাক্বীকী অনুভূতির প্রচার ও প্রসার ঘটবে। হক্কুল ইবাদ সম্পর্কে সচেতন হবে। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম সড়ক দুর্ঘটনা রোধেও সমূহ নির্দেশনা রয়েছে। দ্রুতগতিতে যানবাহন চালানো ঝুকিপূর্ণ। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, ধীরস্থিরতা আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে, আর তাড়াহুড়ো শয়তানের তরফ থেকে। পবিত্র হাদীছ শরীফে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, তোমরা রাস্তার হক্ব আদায় করো। এছাড়া পবিত্র শরীয়ত উনার মধ্যে চলাচলের ক্ষেত্রে, যানবাহনে ওঠার ক্ষেত্রে কিংবা চালানোর ক্ষেত্রে আদব বজায় রাখার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। তাই সরকারের উচিত হবে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে সড়ক দুর্ঘটনা রোধে পদক্ষেপ গ্রহণ করা। এতে করে ব্যক্তিপর্যায়েই বাড়বে জনসচেতনতা, চালকরা দায়িত্বশীল হবে এবং পরিবহন খাতের সকল অনিয়ম-অনাচার দূর হবে। জানমালের ক্ষতি থেকে সুরক্ষা পাবে দেশের মানুষ।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
বাংলাদেশ কার্যত গ্যাসের উপর ভাসছে তাই আমদানির চিন্তা বাদ দিয়ে তেল গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনের যথাযথ উদ্যোগ নিতে হবে ইনশাআল্লাহ
২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
শুধু অর্থনৈতিক উন্নতিই মুসলমানদের জন্য উন্নয়ন হিসেবে গৃহীত হতে পারেনা। আমরা মধ্যম আয়ের দেশ নয়; নিদেন পক্ষে মধ্যম ত্বাকওয়ার মুসলমানের দেশ চাই।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম মদের বিরুদ্ধে দিয়েছে অসংখ্য সতর্কবাণী ও নির্দেশনা। অথচ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশে দেয়া হবে মদের লাইসেন্স! মদ-জুয়ার প্রসার মহান আল্লাহ পাক উনার চরম অসন্তুষ্টির কারণ। যার পরিণতি হতে পারে খোদায়ী গযব। নাউযুবিল্লাহ!
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
খোলা চিঠি দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, স্কুলসহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান এ বছরের জন্য “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
“পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম”
১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান: আসন্ন “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণ তথা বিশেষ ছাড়সহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক কর্মসূচি গ্রহণ করা প্রসঙ্গে
১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান: ‘সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আকবর’ ‘পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’। বৎসরের সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য বিশ্বের সকল মুসলমানসহ এ দেশের ৩০ কোটি মুসলমানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান
১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এবং ব্যাপক বাজেট বরাদ্দ দিয়ে, অনেক বেশী জাঁকজমক এবং শান শওকত সহকারে যথাযথভাবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ বা পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করতে সরকারকে স্বতঃস্ফূর্ত ব্যবস্থা নিতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
স্বাধীনতার ৫৪ বছরে দেশের কতটুকু অগ্রগতি ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের প্রচারণার বিপরীতে এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশে কতটি নদী আছে, তাই ঠিক হয়নি এমনকি নদীর সংজ্ঞাও নিরূপণ হয়নি এটা চরম লজ্জার, পরম আত্মশ্লাঘার
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)