নারীরা এখন প্রকাশ্যে সিগারেট থেকে সব ধরণের মাদক সেবন ও বিকি-কিনিতে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে গেছে। রক্ষা পেতে নারীদের জন্য সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করার বিকল্প নেই
, ১৮ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৯ হাদী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ২৮ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রি:, ১৫ বৈশাখ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম
‘ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর’- এ কথাটি কমবেশি সবারই জানা। তারপরও অনেকে ধূমপান করেই চলেছে। ইদানীং মেয়েদের প্রকাশ্যে ধূমপানের দৃশ্য অস্বাভাবিকহারে বেড়ে গেছে।
একটা সময় সামাজিক রীতিনীতির প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে নারীরা লুকিয়ে ধূমপান করলেও এখন জনবহুল স্থানে সবার সামনে তারা ধূমপান করছে। এমনকি নারীদের এই মাদকাসক্তি শুধু ধূমপানের মধ্যে আর সীমাবদ্ধ নেই। সিসা, ইয়াবা ও ফেনসিডিলের মতো মাদকেও তারা দিন দিন আসক্ত হয়ে পড়ছে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের দেয়া তথ্যে, ঢাকার সিসা বারগুলোতে নারীরা এখন নিয়মিত সিসার মধ্যে ‘হার্ড ড্রাগস’, যেমন ইয়াবা ও গাঁজা মিশিয়ে সেবন করছে। মূলত আর্থিকভাবে সচ্ছল ও সাংস্কৃতিক কর্মকা-ের সঙ্গে জড়িত মেয়েরাই ধূমপানে বেশি আসক্ত। সংশ্লিষ্টরা বলছে, মাদক গ্রহণের ক্ষেত্রে নারীদের মধ্যে এখন অনেকটা বেপরোয়া ভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে, যা আগে ছিল না।
বাংলাদেশ জাতীয় যক্ষ্মা নিরোধ সমিতি ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের প্রতিবেদন থেকে প্রাপ্ত তথ্যে, দেশে মোট নারীর দুই কোটিরও কিছু বেশি তামাক সেবন ও ধূমপানে আসক্ত। এ ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৩.৩৩ শতাংশ শিক্ষার্থীর উপর এক জরিপ করে। এ তথ্যমতে, বিশ্ববিদ্যালয়টির চার ভাগ মেয়ে শিক্ষার্থীই ধূমপায়ী। আর এর মধ্যে শতকরা ৬৬ ভাগই চারুকলা অনুষদের ছাত্রী। আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ (আইসিডিডিআরবি) পরিচালিত এক জরিপে জানা যায়, দেশে মাদকাসক্তদের মধ্যে ২০ দশমিক ৬ শতাংশ নারী। আর মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের হিসাবে, দেশের ৪০ লাখ মাদকাসক্তের মধ্যে নারী মাদকাসক্তের সংখ্যা চার লাখ। এমনকি সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীও এক অনুষ্ঠানে দেশে নারী ধূমপায়ীর সংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়টি স্বীকার করে। সে জানায়, বাংলাদেশে প্রতিবছর ৫ দশমিক ৭ শতাংশ নারী তামাক ব্যবহারের কারণে মৃত্যুবরণ করে।
তবে শুধু ধূমপান নয়, ঢাকার বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে নারীদের লাগামহীন সিসা গ্রহণের দৃশ্যও এখন চোখে পড়ছে।
মাদক চিকিৎসায় জড়িত ব্যক্তি ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সূত্রে জানা যায়, রাজধানীর বিভিন্ন ডিজে পার্টিগুলোতেও এখন নারীরা ধূমপান, সিসা গ্রহণের সঙ্গে আশঙ্কাজনকহারে ইয়াবা সেবন করছে। আর কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়ে শিক্ষার্থীসহ নিম্নবিত্ত নারীদের অনেকেই গাঁজা সেবন করছে। এর মধ্যে ধূমপানের পর নারীরা সবচেয়ে বেশি আসক্ত ইয়াবায়। বিশেষজ্ঞরা জানান, ইয়াবা আকৃতিতে ছোট, এর গন্ধ স্ট্রবেরির মতো, দেখতেও রঙিন ও আকর্ষণীয়। ফলে কিশোরীরা সহজেই ইয়াবায় আসক্ত হয়। এ ছাড়া মধ্যবয়সী নারীরা সুই দিয়ে প্যাথেড্রিন ওষুধ নেয়ার সময় অনেকেই এতে আসক্ত হয়ে পড়ে। কেউ কেউ ফেনসিডিলও খাচ্ছে। কলেজ ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের মেয়েদের অনেকেই ইয়াবা বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত।
পাশাপাশি মদ্যপায়ী নারীদের সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে বাড়ছে রাজধানীতে। আধুনিকতার নামে বল্গাহারা মানসিকতা এবং হিন্দি সিরিয়ালের প্রভাবে রাজধানীতে বিভিন্ন বিয়ে-শাদী, খতনা, জন্মদিন এবং সামাজিক অনুষ্ঠানে এখন মদপানের আয়োজন খুবই স্বাভাবিক হয়ে পড়ছে। পুলিশের সহায়তায় এখন রাজধানীজুড়ে চলছে মদের রমরমা বাণিজ্য। তাছাড়া প্রবাসী বাংলাদেশীদের প্রভাবেও এখন অনেক পরিবারের নারীরা মদপানে আসক্ত হয়ে পড়ছে। ফলে ঘটে চলেছে অঘটন।
এদিকে পুরুষের চেয়ে নারীদের দাপট বেড়েছে মাদক জগতে। শতাধিক ভয়ঙ্কর নারীর হাতে পরিচালিত হচ্ছে রাজধানীর মাদক ব্যবসা। বারবার আইনের আওতায় এনেও তাদের আটকে রাখা যাচ্ছে না। জামিনে মুক্ত হয়ে তারা আরো অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠছে।
একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার তথ্যমতে, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় শতাধিক চিহ্নিত মাদক আখড়াকে ঘিরে কমপক্ষে পাঁচ শতাধিক নারী সক্রিয়। তারা মাদকের চালান মজুদ, পরিবহন ও বিক্রির কাজে নিয়োজিত। মাদক পরিবহনে নারীরা বিশেষ সুবিধা পায় বলে এ জগতে নারীদের উপস্থিতি অপরিহার্য হয়ে উঠেছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, ঢাকায় পেশাদার নারী মাদক ব্যবসায়ীর মধ্যে শীর্ষ ৩০ জন বর্তমানে নেপথ্য কারিগর। তাদের চেইন অব কমান্ডে বিভিন্ন দল-উপদল কাজ করে। তারা প্রকাশ্যে খুব একটা আসে না। চলাফেরা করে অত্যাধুনিক গাড়িতে। থাকে অভিজাত এলাকার বিলাসবহুল বাড়িতে। সেখানে শুধু মাদকই চলে না, অবাধে চলে দেহব্যবসাও। অভিযোগ রয়েছে, এসব রঙমহলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অনেক উচ্চপদস্থ সদস্য নিয়মিত যাতায়াত করে।
প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস, টিএসসি, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, চারুকলার আশপাশ এলাকায় প্রায়ই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের মাদক ও সিগারেট সেবন করতে দেখা যায়।
হলের আবাসিক শিক্ষক ছাত্রীদের মাদক সেবন সম্পর্কে অবগত হলেও বাইরের জানাজানির ভয়ে তারা কোন তথ্য ফাঁস করতে চায় না। এছাড়া মাদকাসক্ত অনেক ছাত্রী রাজনীতিতে জড়িত থাকায় আবাসিক শিক্ষকরা তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়ার সাহস পায় না।
ক্যাম্পাসে মেয়ে মাদকসেবীদের মধ্যে বেশির ভাগ চারুকলারই ছাত্রী। তারা প্রকাশ্যে চারুকলার সামনে ও আবাসিক হলে মাদক সেবন করে। তারা চারুকলার ভিতর ও বাইরে ছেলেবন্ধুকে সাথে নিয়ে সিগারেট ও গাঁজা সেবন করে।
চারুকলার একাধিক শিক্ষার্থী জানিয়েছে, নেশাকে এখানে প্রগতিশীলতা বলে গণ্য করা হয়। এখানে কেউ বাধা দেয় না। সন্ধ্যার পর চারুকলায় ব্যাপক আকারে বসে মাদকের আড্ডা। গভীর রাত পর্যন্ত চলে মাদকের আড্ডা। সন্ধ্যার পর চারুকলার নির্দিষ্ট আইডি কার্ডধারী ছাড়া অন্য কেউ প্রবেশ করতে না পারায় অনেকটা নিরাপদেই চলে মাদক সেবনের আসর।
মূলত, স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীসহ নারীদের সিগারেট ও মাদকে ভয়াবহ আসক্তির দ্বারা প্রতিভাত হয় যে- দেশের নারীসমাজ ভয়াবহ অবক্ষয়, অনৈতিকতা তথা চরিত্রহীনতার স্রোতে ভাসছে। যে দেশে নারী সমাজ আদর্শবিবর্জিত হয়, সে দেশে ভালো সন্তান, ভালো জাতি কোনোদিনই আশা করা যায় না। মূলত, বাংলাদেশে এখন ভালো নাগরিক বসবাস করছে এটা বলা যাবে না। বরং একটা ঘুনে ধরা পচনশীল জাতিই বর্তমানে বেঁচে আছে। এর থেকে রেহাই পেতে হলে সর্বাগ্রে নারী সমাজকে আদর্শপ্রবণ ও সংশোধনের বিকল্প নেই।
আর এজন্য সাইয়্যিদাতুন নিসা, আফদ্বালুন নিসা, ক্বায়িম-মাক্বামে উম্মাহাতুল মু’মিনীন, আওলাদে রসূল, উম্মুল উমাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আম্মা হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনার ছোহবত মুবারক হাছিল করার বিকল্প নেই।
কারণ একমাত্র তিনিই নারী জাতিকে মাদকসহ সমস্ত হারাম কুফরী থেকে ফিরিয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মুহব্বত মা’রিফত দান করছেন। হাক্বীকী আল্লাহওয়ালীতে পরিণত করে দিচ্ছেন। এজন্য তিনি অনন্তকালব্যাপী জারিকৃত পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উপলক্ষে প্রতিদিন ‘ফাল ইয়াফরহু’ মাহফিল জারি করেছেন। প্রতি ইছনাইনিল আযীম শরীফ বা সোমবার এবং জুমুয়াবারসহ পুরো সাইয়্যিদুশ শুহূর পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাসব্যাপী বিশেষ ‘ফাল ইয়াফরহু’ মাহফিলের ব্যবস্থা করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাপবিত্র রওজা শরীফ ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফের পবিত্র ভূমি জাজিরাতুল আরবকে অপবিত্র করে দিন দিন পরিণত করা হচ্ছে অবাধ পাপাচারের পঙ্কিলরাজ্যে নাউযুবিল্লাহ! কা’বা শরীফের আদলে তৈরি মঞ্চে চলছে খোলামেলা পোশাকে ফ্যাশন শো, উদ্দাম কনসার্ট, বিক্রি হয়েছে ৩৬ লাখ কোটি টাকার ভারতীয় সিনেমার টিকিট; পালিত হচ্ছে হ্যালোইনও! নাউযুবিল্লাহ!
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ : কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণা ও ক্বিয়ামতের তথ্য
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রসঙ্গ: ভয়ঙ্কর জেদ, মহা দাম্ভিকতা, চরম সীমালঙ্ঘন, প্রতিহিংসা, ক্ষমতা কুক্ষিগত করা ইত্যাদি কুরিপুর কারণে সরকারের পতন কিন্তু কুরিপুর সংজ্ঞা, প্রতিকার, পরিশুদ্ধির প্রক্রিয়ার বর্ণনা সংবিধানে তথা রাষ্ট্রীয় কোন কিতাবে নেই তাহলে রাষ্ট্রের সংস্কার হবে কীভাবে? নাগরিক সুরক্ষা হবে কেমনে?
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রচারণার বিপরীতে রপ্তানি আসলে কতটা চাঙা হবে প্রকৃত রপ্তানি আয় আসলে কত? ১০ বছরে রপ্তানি বেশি দেখানো হয়েছে ৬৫ বিলিয়ন ডলার পেছনে রয়েছে ক্ষমতাসীনদের উন্নয়নের রাজনীতির মিথ্যাবুলি, মহা সাগর চুরি আর অর্থপাচারের নিকৃষ্ট কাহিনী
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
১৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
১লা জানুয়ারি ২০২৫ থেকে সুইজারল্যান্ডে মুখ ঢেকে রাখলেই প্রায় ১ লাখ ৩৬ হাজার টাকা জরিমানা (নাউযুবিল্লাহ) বোরকা পড়াকে সুইজারল্যান্ডসহ ইউরোপীয় দেশ পর্দার আড়ালে নারীদের বন্দী, বৈষম্য এবং পিছিয়ে পড়ার অপবাদ দিলেও বাস্তবতা হচ্ছে গোটা ইউরোপ-আমেরিকায় নারীর প্রতি বৈষম্য হয়রানি, সহিংসতা, অত্যাচার আর ব্যভিচারের মাত্রা ভয়াবহ পশ্চিমাদের বোরকা নিষিদ্ধের প্রবনতা শুধুই ইসলাম আর মুসলিম বিদ্বেষ (পর্ব-১)
১১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
১০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
চলচ্চিত্র নামক জাহান্নামী সংস্কৃতির ফাঁদে মুসলিম উম্মাহ। নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। সিনেমার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বিস্তার ঘটছে ইসলামোফোবিয়ার। পরকালের কথা স্মরণ করে মুসলিম উম্মাহকে বিধর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
০৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)