২০২৩ সালের ১৩ অক্টোবর একটি গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ মিশনের সূচনা করেছে নাসা। এই মিশনের লক্ষ্য হলো-সিক্সটিন-সাইকি নামে একটি গ্রহাণু। মঙ্গল ও বৃহস্পতির মাঝখানে অবস্থান করা এই গ্রহাণুটি মূল্যবান সব ধাতু দিয়ে তৈরি। এসব ধাতুর মধ্যে রয়েছে প্লাটিনাম, স্বর্ণ এবং নিকেলের মতো মূল্যবান উপাদান।গবেষকরা বলছে, গ্রহটিতে যে পরিমাণ মূল্যবান খনিজ রয়েছে তার মূল্য প্রায় ১০ হাজার বিলিয়ন ট্রিলিয়ন বা ১ লাখ কোয়াড্রিলিয়ন ডলার! তবে এই গ্রহাণু থেকে খনিজ আহরণ করা নাসার বিজ্ঞানীদের প্রধান লক্ষ্য নয়। বরং এর গঠন ও উৎপত্তি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করাই তাদের উদ বাকি অংশ পড়ুন...
শীতে প্রতিদিন একটি করে আমলকী খাওয়াতে নানা উপকারিতা রয়েছে। কেননা, ভেষজগুণসম্পন্ন আমলকীতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ফাইবার ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এ ছাড়া আমলকী ফল ও পাতা উভয়ই ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
খাওয়ার রুচি বাড়াতে আমলকী বিশেষভাবে কার্যকরী। টকজাতীয় এ ফল এতই ভিটামিন ‘সি’ উপাদানে ভরপুর যে ছোট একটি আমলকী খেলে ভিটামিন সি’র জন্য অন্য কোনো ফল খাওয়ার প্রয়োজন হবে না।
পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে, আমলকীতে পেয়ারা ও কাগজি লেবুর চেয়ে ৩ গুণ ও ১০ গুণ বেশি ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে। আমলকীতে কমলার চেয়ে ১৫ থেকে ২০ গুণ বেশি, আপেলের চেয়ে ১২০ গু বাকি অংশ পড়ুন...
কামরাঙ্গা কেবল ভিটামিন ‘সি’তেই সমৃদ্ধ নয়, রয়েছে আরও অনেক গুণ। কামরাঙ্গা মৌসুমি ফল হলেও কোনো কোনো গাছে সারা বছর বা একাধিকবারও ফলে। এর রয়েছে রোগ প্রতিরোধকারী ক্ষমতা।কামরাঙ্গার পুষ্টি গুণ সম্পর্কে জানা যায়, প্রতি ১০০ গ্রাম কামরাঙ্গায় আছে ৫০ কিলো ক্যালোরি খাদ্য শক্তি, ০.৫ গ্রাম প্রোটিন, ০.১ গ্রাম ফ্যাট, ৫.১ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট।এছাড়াও কামরাঙ্গায় পাওয়া যায় কিছু ভিটামিন ও খনিজ উপাদান। প্রতি ১০০ গ্রাম কামরাঙ্গায় ৬.১ মি.গ্রাম ভিটামিন সি, ০.৪ গ্রাম খনিজ, ১.২০ মি. গ্রাম আয়রন এবং ১১ মি.গ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়।মানবদেহে কামরাঙ্গা ঔষধে বাকি অংশ পড়ুন...
শনির চাঁদে জীবনের সন্ধানে জন্য ইলন মাস্কের স্পেসএক্সের সঙ্গে ২৫ কোটি ৬৬ লাখ ডলার মূল্যের চুক্তি করেছে নাসা। এই চুক্তি ড্রাগনফ্লাই মিশনকে সমর্থন দেবে। ড্রাগনফ্লাই একটি রোটোরক্রাফট ল্যান্ডার মিশন যা নাসার ‘নিউ ফন্ট্রেটিয়ার্স প্রোগ্রাম’ এর অধীনে রয়েছে। সৌরজগৎ অনুসন্ধানের জন্য মাঝারি আকারের মহাকাশযান মিশনের জন্য অর্থ সরবরাহ করে এই প্রোগ্রামটি। ড্রাগনফ্লাই এই প্রোগ্রামের চতুর্থ মিশন এবং এর মোট ব্যয় প্রায় ৩৩৫ কোটি ডলার হবে।
পারমাণবিক শক্তি চালিত মহাকাশযান হলো ‘ড্রাগনফ্লাই’। এটি মঙ্গলের রোভার (মঙ্গলে পৃষ্ঠের ওপর চলাচল ক বাকি অংশ পড়ুন...
দ্বীন ইসলামের ইতিহাস:
- ৮ম শতাব্দীতে মধ্য এশিয়ায় আরব বিজয়ের সাথে তুর্কমেনিস্তানে ইসলামের আগমন ঘটে।
- সময়ের সাথে সাথে এই অঞ্চলে দ্বীন ইসলামের আলো ব্যাপকতা লাভ করে, বিভিন্ন রাজবংশ এবং তুর্কি জনগণ দ্বীন ইসলাম প্রচারে ভূমিকা রাখে।
ইসলামিক স্থাপত্য:
- তুর্কমেনিস্তান একটি সমৃদ্ধ ইসলামী স্থাপত্য ঐতিহ্যের গর্ব করে।
- মার্ভ শহর, একসময় ইসলামী সভ্যতার প্রধান কেন্দ্র, গ্রেট কিজ কালা এবং সুলতান সানজারের সমাধির মতো চিত্তাকর্ষক কাঠামো প্রদর্শন করে।
- নিসার সুলতান তেকেশ সমাধি এবং আশগাবাতের তুর্কমেনবাশি রুহি মসজিদ ইসলামিক স্থাপত্যের অন বাকি অংশ পড়ুন...
প্রথমবারের মতো মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি বা আকাশগঙ্গা ছায়াপথের বাইরে একটি নক্ষত্রের মৃত্যুর মুহূর্তের বিস্তারিত ছবি তুলতে সক্ষম হয়েছে বিজ্ঞানীরা।
ছবিতে সুপারনোভা বিস্ফোরণের আগের পরিস্থিতি তুলে ধরেছে। ছবিতে নক্ষত্রটিকে অদ্ভুত ডিম আকারের কোকুনের (রেশমগুটি) মতো দেখা যায়।
এই নক্ষত্রটির নাম ‘ডব্লিউওএইচ জি৬৪’ রেখেছে বিজ্ঞানীরা। এটি আমাদের ছায়াপথ থেকে ১ লাখ ৬০ হাজার আলোকবর্ষ দূরে বৃহৎ ‘ম্যাগেলানিক’ মেঘে অবস্থিত। সেই সঙ্গে নক্ষত্রটি গ্যাস ও ধূলিকণার একটি স্তূপ দ্বারা পরিবেষ্টিত। এটি তারকাটি মৃত্যুকালে থাকার লক্ষণ। নক্ষত্র বাকি অংশ পড়ুন...
পৃথিবীর অন্যতম বিষধর সাপ নিয়ে নয়া তথ্য প্রকাশ্যে। ভয়ঙ্কর সেই সাপের একটিই প্রজাতির কথা এত দিন জানা যেত। তবে, বিজ্ঞানীরা শঙ্খচূড় নিয়ে সম্প্রতি এমন এক তথ্য প্রকাশ্যে এনেছে, যা ১৮৮ বছরের পুরনো ধারণাকে ভ্রান্ত বলে প্রমাণিত করেছে।
সর্প বিজ্ঞানীরা জানিয়েছে, আরও তিন ধরনের শঙ্খচূড়ের অস্তিত্ব রয়েছে পৃথিবীতে।
গত দু’দশক ধরে শঙ্খচূড় নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছে সর্প বিশেষজ্ঞরা। সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, দীর্ঘ ১২ বছর শঙ্খচূড়ের দেহের গঠন এবং জিন সম্পর্কে গবেষণার পর কর্নাটকের ‘কলিঙ্গ সেন্টার ফর রেইনফরেস্ট ইকোলজি’র বিজ্ঞানীরা এই সিদ বাকি অংশ পড়ুন...
কয়েক বিলিয়ন বছর আগে চাঁদের রহস্যময়ী দূরবর্তী পৃষ্ঠে সক্রিয় আগ্নেয়গিরির প্রমাণ পাওয়া গেছে। চীনের চাং’ই-৬ মিশনের সময় সংগৃহীত নমুনার বিশ্লেষণে ৪২০ কোটি বছরেরও বেশি সময় আগের আগ্নেয়গিরির বিস্ফোরণে গঠিত ব্যাসল্ট শিলা পাওয়া গেছে। মার্কিন ও চীনা গবেষকদের যৌথ গবেষণায় এমনটি উঠে এসেছে। গত ১৫ নভেম্বর নেচার এবং সায়েন্স সাময়িকীতে প্রকাশিত এই গবেষণা চাঁদের তুলনামূলক কম-আলোচিত ওই অঞ্চলের সম্পর্কে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি খুলে দিয়েছে। পৃথিবী থেকে দৃশ্যমান চাঁদের নিকটবর্তী পৃষ্ঠের আগ্নেয়গিরির ইতিহাস সম্পর্কে অনেক তথ্য পাওয়া গেলেও দূরবর্তী বাকি অংশ পড়ুন...












