জাম পুষ্টিগুণে ভরপুর ফল, যা শরীরের নানা উপকারে আসে। জামে রয়েছে অসংখ্য উপকারী দিক। অনেক রোগের ওষুধ হিসেবেও কাজ করে জাম।
জেনে নিন জামের উপকারিতা-
১. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক: জামে থাকা জ্যাম্বোলিন ও জ্যাম্বোসিন নামক যৌগ রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এটি ইনসুলিনের কার্যকারিতাও বাড়াতে পারে।
২. হজমশক্তি বৃদ্ধি করে: জামে থাকা ফাইবার এবং অন্যান্য উপাদান হজমে সহায়তা করে। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ও পাচনতন্ত্রের কর্মক্ষমতা বাড়ায়।
৩. রক্ত বিশুদ্ধ করে: জাম রক্ত পরিশোধক হিসেবে কাজ করে এবং শরীরে টক্সিন দূর করতে সাহায্ বাকি অংশ পড়ুন...
ডালে ডালে ঝুলছে বাহারি সব আম। চাঁদপুর সদরের শাহতলী গ্রামের পরিত্যক্ত ইটভাটার জমিতে গড়ে তোলা বাগানটিতে আছে ৫৭ জাতের বিদেশি আম, এমনটাই দাবি মালিকের। শুধু আম নয়, আছে শতাধিক প্রজাতির ফল।
‘ফ্রুটস ভ্যালী এগ্রো’ নামের এই বাগানের মালিক শৌখিন ফলচাষি হেলাল উদ্দিন। ডাকাতিয়া নদীর পাড়ে তাদের পরিত্যক্ত দুটি ইটভাটার জমি অনাবাদি পড়ে ছিলো। চার বছর আগে এই জমিতে বালু ও মাটি ফেলে পরীক্ষামূলকভাবে ফলের চারা রোপণ করেন তিনি। এখন সেখানে প্রায় ৩ একর জায়গায় তৈরি হয়েছে পুরো একটি বাগান।
গত বছর বাগানটি থেকে প্রায় ৬ লাখ টাকার আম বিক্রি হয়েছিলো। এবার ৮ ল বাকি অংশ পড়ুন...
পাকিস্তান সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল সৈয়দ আসিম মুনিরকে ফিল্ড মার্শাল হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে সাম্প্রতিক স্বল্পস্থায়ী কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধে অসাধারণ নেতৃত্ব ও দেশের পক্ষে অবদানের জন্য তাকে এই মর্যাদাপূর্ণ পদ দেওয়া হয়েছে।
ইতিহাস ঘেটে দেখা যায়, শেষবার প্রায় ৬৬ বছর আগে, অর্থাৎ ১৯৫৯ সালে পাকিস্তানের কোনো সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শালের পদে আসীন হয়েছিলেন। প্রেসিডেন্সিয়াল ক্যাবিনেট তৎকালীন সেনাপ্রধান আইয়ুব খানকে সেই সম্মানজনক পদ দিয়েছিলো।
ফিল্ড মার্শাল: ইতিহাস-উৎপত্তি এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
বাকি অংশ পড়ুন...
রাজশাহীর কোনো কোনো এলাকায় গাছের সব আম একসঙ্গে পাকাতে ও রং ধরাতে ব্যবহার করা হচ্ছে একধরনের রাসায়নিক। ফল গবেষণাকেন্দ্র বলছে, এটা ‘রাইপেনিং হরমোন’। মাত্রা অনুযায়ী পরিপক্ব আমে ব্যবহার করা হলে কোনো ক্ষতি নেই।
রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বলছে, এর আগে টমেটোতে এই হরমোন প্রয়োগ করে তারা পরীক্ষা করেছে, এতে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। আমেও এই হরমোন ব্যবহার করছেন অনেক আমচাষি ও ব্যবসায়ী।
রাজশাহীতে ঘোষিত ম্যাঙ্গো ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, ১৫ মে থেকে আম পাড়া শুরু হয়েছে। এতে ‘টম টম’ নামের একধরনের রাসায়নিক ছিটানো হচ্ছে।
চাষিরা বাকি অংশ পড়ুন...
ফল অ্যান্টি-অক্সিডেন্টপূর্ণ, ভিটামিন ও মিনারেলস সমৃদ্ধ। ফল খেলে বিভিন্ন ভিটামিন ও মিনারেলসের ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব হয়। সেক্ষেত্রে অনেকেই ভাবেন পুরো ফল নাকি ফলের রস খেলে ভালো হবে।
এ সম্পর্কে পুষ্টিবিদ নিশাত শারমিন বলেন, পুরো ফলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার বা আঁশ থাকে যা শরীরের জন্য যথেষ্ট উপকারী। কিছু কিছু ফলে খুব কম ক্যালরি থাকে। বিভিন্ন উপায়ে ফল থেকে জুস বা রস তৈরি করা হয়। রস তৈরির সময় যেহেতু ছেঁকে নেওয়া হয়, তাই রস শরীরের জন্য ভালো।
ফাইবার বা আঁশ পুরো ফলের তুলনায় রসে অনেক কম পরিমাণে থাকে। অন্যদিকে ফলের রসে ক্যালরির পরিমাণ কিছুটা বাকি অংশ পড়ুন...
ডিম খাওয়ার ক্ষেত্রে একটি প্রশ্ন অনেকের ভাবনায় আসে যে, ডিম কুসুমসহ খাওয়া ভালো নাকি কুসুম ছাড়া।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাদানকল্প প্রতিষ্ঠান গভর্নমেন্ট কলেজ অব অ্যাপ্লাইড হিউম্যান সায়েন্স কলেজের খাদ্য ও পুষ্টি বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রেহানা বেগম জানান, এটি নির্ভর করে প্রত্যেকের শারীরিক অবস্থার ওপর। একজন সুস্থ ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রতিদিন কুসুমসহ ডিম খাওয়ায় কোনো বাধা নেই।
ডিমের দুই-তৃতীয়াংশ সাদা অংশ আর এক-তৃতীয়াংশ হচ্ছে হলুদ অংশ বা কুসুম। সাদা অংশে থাকে প্রোটিন এবং হলুদ অংশ বা কুসুমে থাকে ফ্যাট বা স্নেহ, প্রোট বাকি অংশ পড়ুন...
প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ভাত ছাড়া বাঙালির একদিনও চলে না। বাজারে নানা জাতের চাল পাওয়া যায়। এর মধ্যে লাল নাকি সাদা- কোন চাল স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী, এমন প্রশ্ন অনেকের মনেই আছে।
বিষয়টি নিয়ে পুষ্টিবিদ নিশাত শারমিন বলেন, লাল চাল বা সাদা চাল উভয়ই কার্বোহাইড্রেটের ভালো উৎস। তবে লাল চাল ফাইবার বা আঁশ ও ভিটামিন বি কমপ্লেক্সে ভরপুর। লাল চালে ভিটামিন বি১, ভিটামিন বি২, ভিটামিন বি৬, ম্যাঙ্গানিজ, ক্যালসিয়াম, আয়রন ও জিঙ্ক পাওয়া যায় প্রচুর পরিমাণে। এ ছাড়া লাল চালে অ্যানথোসায়ানিন, সেলেনিয়াম নামের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে। ভিটামিন ই ও পটাশ বাকি অংশ পড়ুন...












