মহাকাশ শুধু রহস্যে ঘেরা নয়, গন্ধেও ভরা বলে জানিয়েছে বিজ্ঞানীরা। কেউ ভাবতেই পারে না, যেখানকার শূন্যতা প্রাণহীন বলে মনে হয়, সেখানে লুকিয়ে আছে গন্ধের এত বৈচিত্র্য! আর এই বিস্ময়কর গন্ধগুলোই মহাকাশের রসায়ন ও সম্ভাব্য প্রাণের অস্তিত্ব নিয়ে ইঙ্গিত দিচ্ছে গবেষকদের।
মহাকাশ বিজ্ঞানী, সুগন্ধি প্রস্তুতকারক ও অ্যাস্ট্রোবায়োলজির গবেষকরা বলেছে, প্রতিটা গ্রহ, উপগ্রহ, ধূমকেতু কিংবা গ্যাসীয় মেঘের নিজস্ব একেকটা গন্ধ আছে। বৃহস্পতির উপরের মেঘে রয়েছে অ্যামোনিয়া বরফ, যার গন্ধ অনেকটা বিড়ালের প্রস্রাবের মতো তীব্র ও তীক্ষ্ম। একটু নিচে নামলে আছ বাকি অংশ পড়ুন...
চীনের ইউনান প্রদেশে বন্যা
আর ভূমিধসে অসংখ্য ঘর-বাড়ি ভেসে গেছে।
বাকি অংশ পড়ুন...
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা মহাকাশে একটি অজানা বস্তু আবিষ্কার করেছে। এটি পৃথিবীর দিকে প্রতি ৪৪ মিনিটে একবার টানা দুই মিনিট ধরে অস্বাভাবিক রেডিও সংকেত পাঠাচ্ছে।
লাইভ সায়েন্সের প্রতিবেদন অনুসারে, এই বস্তুটি এমন কিছু, যা এর আগে কখনো দেখা যায়নি। এটি জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের পরিচিত কোনো বস্তুর শ্রেণির সাথে পুরোপুরি মেলে না।
এই আবিষ্কারটি মহাবিশ্ব সম্পর্কে আমাদের বোঝাপড়ায় নতুন প্রশ্ন উত্থাপন করেছে। এটি হয়তো নতুন ধরনের জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক ঘটনার সন্ধান দিতে পারে।
একটি অপ্রত্যাশিত আবিষ্কার:
এই বস্তুটিকে বিজ্ঞানীরা ‘অঝকঅচ ঔ১৮৩২-০৯১১’ না বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্বে যে সমস্ত ইসলামী নিদর্শন রয়েছে- তার অন্যতম হলো মসজিদ। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাকে বহির্বিশ্ব চেনে মসজিদের নগরী হিসেবে। রাজধানী ঢাকার বয়স ৪০০ বছর পেরিয়ে গেছে। কিন্তু মসজিদের নগরী হিসেবে ঢাকার বয়স আরও বেশি, ৫৬০ বছর। বর্তমানে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে অনেক ইসলামিক নিদর্শন। বাঙালির ইতিহাস হাজার বছরের। এই দীর্ঘ সময়ে বাংলাকে শাসন করেছেন দেশি-বিদেশি অনেক শাসক। তখন নিজেদের প্রয়োজনেই তারা গড়েছেন অনেক ইসলামিক স্থাপনা। সময়ের ধারায় যা প্রতœসম্পদে পরিণত হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম মসজিদ। যা ধারাবাহিক পর্বে বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্বে যে সমস্ত ইসলামী নিদর্শন রয়েছে- তার অন্যতম হলো মসজিদ। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাকে বহির্বিশ্ব চেনে মসজিদের নগরী হিসেবে। রাজধানী ঢাকার বয়স ৪০০ বছর পেরিয়ে গেছে। কিন্তু মসজিদের নগরী হিসেবে ঢাকার বয়স আরও বেশি, ৫৬০ বছর। বর্তমানে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে অনেক ইসলামিক নিদর্শন। বাঙালির ইতিহাস হাজার বছরের। এই দীর্ঘ সময়ে বাংলাকে শাসন করেছেন দেশি-বিদেশি অনেক শাসক। তখন নিজেদের প্রয়োজনেই তারা গড়েছেন অনেক ইসলামিক স্থাপনা। সময়ের ধারায় যা প্রতœসম্পদে পরিণত হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম মসজিদ। যা ধারাবাহিক পর্বে বাকি অংশ পড়ুন...
জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের পাঠানো চিত্র বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা মহাবিশ্বের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ ছায়াপথ গুচ্ছের (galaxy groups) নমুনা শনাক্ত করেছে। এসব গুচ্ছ ১২ বিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরের, অর্থাৎ মহাবিশ্বের শুরুর সময়ের।
এই গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছে আল্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। তাদের ভাষ্য হলো, আমরা মোট ১,৬৭৮টি ছায়াপথ গুচ্ছ শনাক্ত করেছি, যা এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত সবচেয়ে বৃহৎ ও গভীর (deepest) নমুনা। এর মাধ্যমে আমরা গত ১২ বিলিয়ন বছরের মহাজাগতিক ইতিহাসে ছায়াপথের বিকাশ পর্যবেক্ষণ করতে পারছি।
এই গবেষণার ফলাফল শিগগিরই অংঃৎড়হড়সু ধহফ অংঃৎড়ঢ়যুংরপং জার্ন বাকি অংশ পড়ুন...
কিছু মানুষ যেন মশাদের ‘প্রিয় টার্গেট’ হয়ে ওঠে। কোনো ঘরে অনেক মানুষ থাকলেও মশারা যেন নির্দিষ্ট কয়েকজনকেই বেশি কামড়ায়। কেন এমনটা হয়, তা নিয়ে সম্প্রতি একটি গবেষণায় চমকপ্রদ তথ্য পাওয়া গেছে।
২০২২ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রকফেলার বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা একটি গবেষণা চালায় যা ‘সেল’ নামক আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে দেখা যায়, যাদের ত্বকে ‘কার্বক্সিলিক অ্যাসিড’ নামক পদার্থ বেশি পরিমাণে নিঃসৃত হয়, তাদের প্রতি মশার আকর্ষণ প্রায় ১০০ গুণ বেশি। বিশেষ করে ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, জিকা ও ইয়েলো ফিভারের জন্য দায়ী নারী ‘এডি বাকি অংশ পড়ুন...
তীব্র গরমে শরীরকে ফিট ও ঠান্ডা রাখতে দরকার কিছু বিশেষ খাবার, বিশেষ করে এমন কিছু ফল যা শরীরে পানির ঘাটতি পূরণ করবে এবং হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাবে।
জেনে নিন, গরমে সুস্থ থাকতে কোন ফলগুলো খাওয়া সবচেয়ে উপকারী-
শসা:
শসা আমরা সালাদ হিসেবে খাই। শুনতে অবাক লাগলেও এটা আসলে ফল। শসায় রয়েছে প্রায় ৯৫ শতাংশ পানি। এটি শুধু শরীর ঠান্ডা রাখে না, পেট ভরাতেও সাহায্য করে। কাঁচা খেতে পারেন, সালাদে যোগ করতে পারেন, আবার ঠান্ডা স্যুপ বা রায়তায় ব্যবহার করলেও ভালো। ত্বককে উজ্জ্বল ও হাইড্রেটেড রাখতে শসা অনবদ্য।
ফুটি:
ফুটি বা মাসমেলনে রয়েছে প্রায় ৯০ শতাংশ প বাকি অংশ পড়ুন...
গাছটির পাতা আর কাঁটা দেখতে সাধারণ খেজুর গাছের মতো হলেও গাছটির আকার আর ফল দেখে কিছুটা দ্বিধা দ্বন্দ্বে পড়তে হবে। প্রায় কা-বিহীন এ গাছে সাধারণ খেজুর গাছের মত সব বৈশিষ্ট্য থাকলেও এটি বন খেজুর বা খুদি খেজুর।
যেটি এখন বিপন্ন প্রায় বিরল প্রজাতির উদ্ভিদ। এ গাছের দেখা মিলেছে দিনাজপুরের বিরল উপজেলার ধর্মপুর শালবনে। উদ্ভিদটি সংরক্ষণের উদ্যোগ নিয়েছে বনবিভাগ।
খুদি খেজুর বা বন খেজুর ছোট অবস্থায় সবুজ রঙের হয়। আর একটু বড় হলে লালচে এবং পরিপক্ক অবস্থায় জামের মতো কালচে রঙের হয়। অনেক মিষ্টি ও সুস্বাদু খুদি খেজুর গাছের গোড়ায় ফল ধরে। দেশি জাতে বাকি অংশ পড়ুন...












