বিশ্বের বৃহত্তম তুষার মরুভূমি অ্যান্টার্কটিকা। মাইলের পর মাইল শুভ্র বরফে ঢাকা। এই জনশূন্য তুষারাবৃত মহাদেশটিকে নিয়ে বিজ্ঞানীদের কৌতূহলও বেশ। তবে এই বরফের দেশেও আর শান্তি নাই। নতুন কিছু লক্ষ¥ণ বিজ্ঞানীদের ভাবিয়ে তুলছে।
নতুন গবেষণায় সেখানেই খানিক বিপদের আঁচ পাওয়া গেছে। বিজ্ঞানীরা দেখেছে, আন্টার্কটিকার খুব গুরুত্বপূর্ণ এক অংশে বরফ প্রায় নেই বললেই চলে। আপাতত তাতে সমস্যা না হলেও আগামী দিনে বিশ্ব উষ্ণায়নের প্রভাব তীব্র হতে পারে।
অ্যান্টার্কটিকার মেঘ নিয়েও চিন্তিত বিজ্ঞানীদের একাংশ। গবেষণায় দেখা গেছে, এই অঞ্চলের মেঘে বরফ বাকি অংশ পড়ুন...
ফযীলত ও বুযূর্গী:
একবার কুরাইশদের একটি আচরণ সম্পর্কে হযরত আব্বাস আলাইহিস সালাম তিনি অভিযোগ করলে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অত্যন্ত জালালী শান মুবারক প্রকাশ করে বললেন, “সেই মহান সত্তার কসম! যার কুদরতী হাত মুবারকে আমার (মহাসম্মানিত নূরুল আমর) প্রাণ মুবারক! যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য আপনাদেরকে মুহব্বত করে না তার অন্তরে ঈমানের নূর থাকবে না।”
একবার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের পর উম্মতের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব মুবারক হচ্ছেন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা। স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাদের প্রতি সন্তুষ্টি মুবারক প্রকাশ করে ইরশাদ মুবারক করেছেন-
رَضِىَ اللهُ عَنْهُمْ وَرَضُوْا عَنْهُ
অর্থ : মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের প্রতি সন্তুষ্ট এবং উনারাও মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক হাক্বীক্বীভাবে অর্জন করেছেন। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা বাইয়্যিনাহ্ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ০৮)
নূরে মুজাসসাম হাব বাকি অংশ পড়ুন...
স্বয়ং সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
أَحِبُّوا هٰؤُلَاءِ
“তোমরা হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে মহব্বত মুবারক করো।” আর উনারা সৃষ্টির কারো মতো নন।
এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ نَـحْنُ اَهْلُ بَيْتٍ لَّا يُقَاسُ بِنَا اَحَدٌ.
“হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বাকি অংশ পড়ুন...
তিন ভাবে দু‘আ কবুল করা হয়:
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করা হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي سَعِيدٍ رضي الله عنه أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَا مِنْ مُسْلِمٍ يَدْعُو بِدَعْوَةٍ لَيْسَ فِيهَا إِثْمٌ، وَلَا قَطِيعَةُ رَحِمٍ، إِلَّا أَعْطَاهُ اللهُ بِهَا إِحْدَى ثَلَاثٍ إِمَّا أَنْ يعَجَّلَ لَهُ دَعْوَتُهُ، وَإِمَّا أَنْ يَدَّخِرَهَا لَهُ فِي الْآخِرَةِ، وَإِمَّا أَنْ يَصْرِفَ عَنْهُ مِنَ السُّوءِ مِثْلَهَا قَالُوا إِذنْ نُكْثِرُ، قَالَ اللهُ أَكْثَرُ
অর্থ: “হযরত আবূ সাঈদ খুদরী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশা বাকি অংশ পড়ুন...
ফযীলত ও বুযূর্গী:
হযরত আব্বাস আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র মক্কা শরীফ বিজয়ে অংশগ্রহণ করেছিলেন। মক্কা শরীফ বিজয়ের পর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হাজীদের পানি পান করানোর বংশীয় দায়িত্বটি উনাকে প্রদান করেন।
হুনাইনের জিহাদে তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে একই বাহনে আরোহী ছিলেন। এই জিহাদে তিনি খুবই বীরত্বের পরিচয় দিয়েছিলেন এবং স্বীয় উচ্চ আওয়াজে যুদ্ধের গতি পাল্টিয়ে দিয়েছিলেন।
হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেন, নূরে বাকি অংশ পড়ুন...
অন্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عُمَرَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ اَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يَصُوْمُ ثَلَاثَةَ اَيَّامٍ مِنْ كُلِّ شَهْرٍ يَوْمَ الاِثْنَيْنِ مِنْ اَوَّلِ الشَّهْرِ وَالْـخَمِيْسَ الَّذِيْ يَلِيْهِ ثُـمَّ الْـخَمِيْسَ الَّذِيْ يَلِيْهِ.
অর্থ: “হযরত ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি প্রত্যেক মাসে তিন দিন রোযা মুবারক রাখতেন। মাসের প্রথম সপ্তাহে ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ, তার পরবর্তী সপ্তাহে ইয়াওমুল খামীস এবং তার পরবর্তী সপ্ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হাযির-নাযির এ সম্পর্কে যিনি খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اِنَّــاۤ اَرْسَلْنٰكَ شَاهِدًا وَّمُبَشِّرًا وَّنَذِيْــرًا
অর্থ: “(আমার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) নিশ্চয়ই আমি আপনাকে প্রেরণ করেছি শাহিদ অর্থাৎ সাক্ষ্যদাতা, উপস্থিত বা হাযির-নাযির হিসেবে, সুসংবাদ দানকারী এবং সতর্ককারীরূপে।” (পবিত্র সূরা ফাত্হ : আয়াত শরীফ ৮)
আলোচ্য পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখিত شَاهِدٌ (শাহিদ) শব্দ মুবারক উনার অর্থ মুবারকই বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সূরা নূর শরীফ উনার ১৬ খানা পবিত্র আয়াত শরীফ এবং আরো কয়েকখানা পবিত্র আয়াত শরীফ উনাদের মাধ্যমে। আরো ৭ খানা পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মাধ্যমে স্পষ্ট করে দেয়া হয়েছে, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা সৃষ্টির কারো মতো নন। এ বিষয়গুলো মুখস্থ করা ফরযে আইন।
উম্মতের জন্য ও মুসলমানদের জন্য আফসূস! তারা কিন্তু হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের শান-মান মুবারক বুঝতে পারে নাই। নাউযুবিল্লাহ! যার জন্য দেখা যায় সমস্ত কিতাবের মধ্যে, যে কিতাবেই হোক, সর্বশেষে উনাদের সাওয়ানেহ উমরী মুবারক বর্ণনা করা হয়েছে। নাউয বাকি অংশ পড়ুন...
১। মহান আল্লাহ পাক উনাকে অর্থাৎ উনার সন্তুষ্টি মুবারক তলব করেন।
২। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অর্থাৎ উনার সন্তুষ্টি মুবারক তলব করেন।
৩। পরকাল অর্থাৎ মহাপবিত্র দীদার মুবারক তলব করেন।
বাকি অংশ পড়ুন...












