ইলমে তাছাওউফ
মুর্শিদ ক্বিবলা ও মুরীদের সম্পর্ক প্রসঙ্গে (২০)
, ২০ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০১ হাদি আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ৩১ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ১৭ চৈত্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) ইলমে তাছাউফ
সালিক বা মুরীদ তার গুরুত্বপূর্ণ সকল কাজ যথাযথভাবে স্বীয় শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনার পরামর্শ অনুযায়ী করবে
পূর্ব প্রকাশিতের পর
অর্থাৎ যারা হাক্বীক্বী মুসলমান, হাক্বীক্বী মু’মিন উনারাই হচ্ছেন ছিদ্দীক্ব ও শহীদগণের অন্তর্ভুক্ত। কাজেই দুনিয়া ও আখিরাত উভয় জগতেই উনাদের সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য। মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাদেরকে এমনভাবে কবুল করেছেন এবং উনারাও মহান আল্লাহ পাক উনার আনুগত্যে এমনভাবে নিবেদিত যে, উনারা যদি কোন বিষয়ে কছম করেন বা কোন ব্যাপারে ফায়ছালা দানে মুখ দিয়ে কোন কথা উচ্চারণ করেন তবে তা সঙ্গে সঙ্গে কবুল হয়ে যায়।
এ প্রসঙ্গে নুযহাতুল মাজালিস” কিতাবে উল্লেখ আছে যে, একবার একজন মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা এসে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট বিনীত আরজ করলেন, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি গত রাতে একটি স্বপ্ন দেখেছি। আপনি যদি আমাকে অনুমতি দান করেন তবে বলতে পারি। আমার মন ইতমিনান বা প্রশান্তি লাভ করবে। সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অনুমতি দান করলেন। মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা বলতে লাগলেন যে, বেশ কিছু দিন হলো, আমার আহাল বা স্বামী জিহাদে গেছেন। আর গত রাতে স্বপ্নে দেখলাম, কোথা থেকে একটি বড় আকারের মৌমাছি উড়ে আমার ঘরে এসে পড়লো। যা দেখার পর হতে আমি চিন্তান্বিত অবস্থায় আছি। উনার এ কথা শুনে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাকে কিছুক্ষণ নছীহত মুবারক করলেন। সাথে সাথে ছবরের অশেষ ফাযায়িল-ফযীলত, মর্যাদা-মর্তবার কথাও বললেন। আরো বললেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّ اللهَ مَعَ الصَّابِرِيْنَ
অর্থ: নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি ধৈর্য্যশীলগণের সাথে আছেন।” অতঃপর বললেন, হে মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা! এ স্বপ্নের তা’বীর হচ্ছে, আপনার আহাল (স্বামী) শাহাদাত বরণ করেছেন। স্বপ্নের তা’বীর শুনে মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা কেঁদে উঠলেন। কারণ একজন মহিলার জন্য তার আহাল (স্বামী) হচ্ছে সবচেয়ে বড় সম্পদ। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অঝোর নয়নে উনার কান্না দেখে আরো কিছু নছীহত মুবারক করলেন। নছীহত মুবারক শুনে মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা তিনি শান্ত হলেন, কান্নাও থেমে গেল। পরিশেষে ধৈর্য্যধারণ করতঃ ইজাযত মুবারক নিয়ে বাড়ি অভিমুখে রওয়ানা করলেন।
পথিমধ্যে আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সাথে সাক্ষাত হলো। মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার এলোমেলো চুল, অশ্রু সজল চক্ষু, উস্কো-খুস্কো চেহারা ও পোশাক পরিচ্ছেদের অবস্থা দেখে জিজ্ঞাসা করলেন, হে মহিলা ছাহাবী! আপনার এরূপ অবস্থায় আপনি কোথায় চলছেন? তিনি বললেন, গত রাতে একটা স্বপ্ন দেখেছি যার কারণে আমার এ অবস্থা হয়েছে। তখন হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম বললেন, আপনি স্বপ্নে কি দেখেছেন?
উল্লেখ্য যে, মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে স্বপ্নের কথা বলেছেন এবং তিনি যে স্বপ্নের তাবীর করেছেন তা তিনি হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনাকে বলেননি। আরো উল্লেখ্য যে, হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি বিশিষ্ট তাবীরবিদ ছিলেন। স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উপস্থিতিতে এবং উনার নির্দেশ মুবারকে স্বপ্নের তাবীর করতেন। তখন মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা বলতে লাগলেন, বেশ কিছুদিন হলো আমার আহাল জিহাদে গেছেন যার কোন সংবাদ পাচ্ছি না। আর আমি গত রাতে স্বপ্নে দেখলাম যে, কোথা হতে একটা বড় আকারের মৌমাছি উড়ে এসে আমার ঘরে পড়লো। যা দেখার পর হতে অন্তরে কোন শান্তি পাচ্ছিনা। ফলে এ অবস্থা হয়েছে। উনার ঘটনাটি আদ্যোপান্ত শুনে হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, হে মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা! আপনিতো সুন্দর স্বপ্নই দেখেছেন। এ ব্যাপারে কোন চিন্তা করবেন না। আপনার স্বপ্নের তাবীর বা অর্থ হলো, আপনার আহাল আজ রাতেই বাড়ীতে ফিরে আসবেন। হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার নিকট এরূপ সুসংবাদ শুনে মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা তিনি হতভম্ব হয়ে গেলেন। কেননা একই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শাহাদাত ঘোষণা, অপরদিকে হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার বাড়ীতে প্রত্যাবর্তনের সুসংবাদ।
মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার চিন্তা-ফিকির অন্যদিকে মোড় নিল। উনার কৌতুহলী মনের অস্থিরতা বৃদ্ধি পেতেই লাগলো। ক্রমশঃ তিনি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন।
গভীর রাতে সকলে যখন ঘুমের ঘোরে নিমগ্ন। হঠাৎ উনার ঘরের দরজায় কড়া নাড়ার শব্দ হলো। আওয়াজ পেয়ে মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উঠে গিয়ে দরজা খুলতেই দেখতে পেলেন উনার আহাল দাঁড়িয়ে রয়েছেন। আহালকে ফিরে পেয়ে মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার সমস্ত দুঃখ-বেদনা, চিন্তা-পেরেশানী দূর হলো বটে, কিন্তু নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অমীয় তাবীর মুবারকের হাক্বীক্বত জানার আগ্রহ রয়ে গেলো। পরদিন সকালে তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তাবীর মুবারকের হাক্বীক্বত উপলব্ধি করার জন্য উনার নিকট গেলেন। উনাকে দেখেই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, হে মহিলা ছাহাবী! আপনি কেন এসেছেন আমি তা জানি। গত রাতে আপনার আহাল ফিরে এসেছেন। অথচ আমি আপনার স্বপ্নের তাবীর করেছিলাম যে, আপনার আহাল শাহাদাত বরণ করেছেন।” আমার তাবীরের হাক্বীক্বত জানার জন্য এসেছেন। মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা বললেন, জি-হ্যাঁ ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, গতকাল আমার এখান থেকে যাওয়ার সময় পথে কারো সাথে আপনার সাক্ষাত হয়েছে কি? তিনি বললেন হ্যাঁ। কার সাথে সাক্ষাত হয়েছে? মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা বললেন, হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সাথে। উনার সাথে কোন কথা হয়েছে কি? তখন মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা বললেন, তিনি আমার চেহারার করুণ অবস্থা দেখে জিজ্ঞেস করেছিলেন, হে মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা আপনার এ অবস্থা কেন? আমি তখন জাওয়াবে বলেছিলাম, আমার আহাল (স্বামী), যিনি জিহাদে গেছেন, যার কোন সংবাদ পাচ্ছি না। আর স্বপ্নে যা দেখেছি সব খুলে বললাম। সব শুনে তিনি স্বপ্নের তাবীরে বললেন, আপনি চিন্তিত হবেন না। আপনি সুন্দর স্বপ্নই দেখেছেন। এ স্বপ্নের তাবীর হচ্ছে, আজ রাতেই আপনার আহাল বাড়ীতে ফিরবেন। মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা বললেন, সত্যিই গত রাতে আমার আহাল বাড়ীতে ফিরে এসেছেন।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তখন মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনাকে লক্ষ্য করে বললেন, হে মহিলা ছাহাবী! আপনার স্বপ্নের তাবীরে আমি যা বলেছিলাম সেটাই ছিল সঠিক। কিন্তু হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম যিনি চরম সত্যবাদী। উনাকে স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম উনার মাধ্যমে চরম সত্যবাদী বলে ঘোষণা করেছেন। তিনি যখন স্বপ্নের তাবীরে আপনার আহাল উনার ফিরে আসার খবর দিলেন তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম উনাকে নির্দেশ দিলেন, হে হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম! আপনি উনার আহাল উনাকে যিন্দা করে উনার বাড়ীতে পৌঁছিয়ে দিন।” কারণ হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার কথা ভুল হতে পারে না। তখন হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি আপনার আহালকে যিন্দা করে আপনার বাড়ীতে পৌঁছে দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
সুতরাং মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার সম্মানিত হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা যাদেরকে ছিদ্দীক ও শহীদ হিসেবে ভূষিত করেছেন। অর্থাৎ যারা শরীয়ত ও মা’রিফাত উভয় ইলিমের অধিকারী, হক্কানী-রব্বানী আলিম, মহান আল্লাহ পাক উনার নৈকট্য লাভের উদ্দেশ্যে খালিছ ইবাদত-বন্দেগীতে লিপ্ত অর্থাৎ হাক্বীক্বী মু’মিন, হাক্বীক্বী মুসলমান, পরামর্শের জন্য উনাদেরই স্মরনাপন্ন হওয়া এবং উনাদেরই গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমল করা উচিত। পক্ষান্তরে যারা মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির-ফিকির, মোরাকাবা-মোশাহাদা, ধ্যান-খেয়াল, মুহব্বত-মা’রিফাত থেকে গাফিল, শুধুমাত্র ইলমে ফিক্বাহ্র অধিকারী বেআমল আলিম, তাদের থেকে বিরত থাকা।
কেননা মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন-
وَلَا تُطِعْ مَنْ أَغْفَلْنَا قَلْبَهُ عَنْ ذِكْرِنَا وَاتَّبَعَ هَوَاهُ وَكَانَ أَمْرُهُ فُرُطًا
অর্থ: ঐ ব্যক্তির অনুসরণ করবেন না, যার অন্তর (গুমরাহীতে দৃঢ় থাকার কারণে) আমার যিকির থেকে গাফিল, সে প্রবৃত্তির অনুসরণ করে, তার কাজগুলো শরীয়তের খেলাফ। (পবিত্র সূরা কাহাফ শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ-২৮) (অসমাপ্ত)
-আল্লামা মুফতী সাইয়্যিদ মুহম্মদ আব্দুল হালীম।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
যামানার মূল নায়িবে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে তায়াল্লুক-নিসবত ব্যতীত খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে তায়াল্লুক-নিসবত মুবারক রাখার দাবি বাতুলতার নামান্তর
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
যামানার মূল নায়িবে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে তায়াল্লুক-নিসবত ব্যতীত খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে তায়াল্লুক-নিসবত মুবারক রাখার দাবি বাতুলতার নামান্তর
২৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
তাযকিয়াহ বা ইছলাহ অর্জন করা ব্যতীত কোনো বান্দার পক্ষে কামিয়াবী হাছিল করা সম্ভব নয়
১৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মুর্শিদ বা শায়েখ হক্ব বা নাহক্ব তা যাচাই-বাছাই করার পর বাইয়াত হতে হবে
০৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
তাসাউফ চর্চা ছাড়া দ্বীন ইসলাম কায়েম সম্ভব না (২)
০১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
হযরত মুর্শিদ বা শায়েখ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার নিকট বাইয়াত হওয়ার ক্ষেত্রে সন্তানের জন্য পিতা-মাতা উনাদের এবং স্ত্রীর জন্য স্বামীর বাধা গ্রহণযোগ্য নয়
৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
তাসাউফ চর্চা ছাড়া দ্বীন ইসলাম কায়েম সম্ভব না (১)
৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খাজা মুঈনুদ্দীন হাসান চীশতী আজমিরী সাঞ্জারী রহমতুল্লাহি আলাইহি (৩১)
২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পিতা-মাতা জীবিত থাকতেই মুর্শিদ বা শায়েখ আলাইহিস সালাম উনার নিকট বাইয়াত হওয়া উচিত
২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
পিতা-মাতা জীবিত থাকতেই মুর্শিদ বা শায়েখ আলাইহিস সালাম উনার নিকট বাইয়াত হওয়া উচিত
২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
পিতা-মাতা জীবিত থাকতেই মুর্শিদ বা শায়েখ আলাইহিস সালাম উনার নিকট বাইয়াত হওয়া উচিত
২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
পবিত্র দশ লতিফা উনাদের বিবরণ
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)