মন্তব্য কলাম
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা
, ২১ যিলহজ্জ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ৩০ আউওয়াল, ১৩৯২ শামসী সন , ২৮ জুন, ২০২৪ খ্রি:, ১৪ আষাঢ়, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
![মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা](https://www.al-ihsan.net/uploads/1719514480_ শরীফ.jpg)
সম্মানিত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, “আমি তোমাদের জন্য দুটি নিয়ামত মুবারক রেখে যাচ্ছি। প্রথম নিয়ামত মুবারক হলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র কিতাব মুবারক। উনার মধ্যে রয়েছে হিদায়েত মুবারক ও নূর মুবারক। তোমরা পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনাকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়িয়ে ধরো অর্থাৎ উনার হুকুম-আহকাম সমূহ দৃঢ়ভাবে পালন করো। তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার প্রতি উৎসাহ প্রদান করলেন। অতঃপর বললেন, দ্বিতীয় নিয়ামত মুবারক হলেন, আমার হযরত আহলু বাইত শরীফ বা বংশধরগণ। আমি তোমাদেরকে আমার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ হতে বিশেষ নছীহত মুবারক করছি। ” (মুসলিম শরীফ, মিশকাত শরীফ)
নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি তোমাদের নিকট দুটি নিয়ামত মুবারক রেখে যাচ্ছি। যদি তোমরা উক্ত নিয়ামত মুবারকদ্বয়কে আঁকড়িয়ে ধরো, তবে কখনো পথভ্রষ্ট হবে না। প্রথমতঃ মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র কিতাব মুবারক ও দ্বিতীয়তঃ আমার হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম বা হযরত আওলাদ আলাইহিমুস সালামগণ উনারা। ”
তিনি অন্যত্র ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই আমার হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের উদাহরণ হলেন হযরত নূহ আলাইহিস সালাম উনার কিস্তির ন্যায়। যে তাতে প্রবেশ করেছে বা আরোহন করেছে সেই নাজাত পেয়েছে। ” সুবহানাল্লাহ! (সিররুশ শাহাদাতাইন)
অর্থাৎ হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে যারা মুহব্বত মুবারক করবে তারা সকলেই নাজাত মুবারক লাভ করবে। সুবহানাল্লাহ! তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই আমার হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম ও হযরত আওলাদ আলাইহিমুস সালাম উনারা বনী ইসরাইলের হিত্তাতুন-এর ন্যায়। যারা তা বলেছে তারা নাজাত মুবারক লাভ করেছে। ” সুবহানাল্লাহ! (সিররুশ্ শাহাদাতাইন)
অর্থাৎ হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে যারা মুহব্বত মুবারক করবে তারা সকলেই নাজাত লাভ করবে। সুবহানাল্লাহ!
তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “তারকাসমূহ আসমানবাসীদের জন্য নিরাপত্তা দানকারী আর আমার হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা ও হযরত আওলাদ আলাইহিমুস সালামগণ উনারা হচ্ছেন যমীনবাসীদের জন্য নিরাপত্তা দানকারী। সুতরাং যখন আমার হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা ও হযরত আওলাদ আলাইহিমুস সালামগণ উনারা (দুনিয়া থেকে) চলে যাবেন অর্থাৎ বিদায় গ্রহণ করবেন তখন দুনিয়াবাসী সকলেই নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। অর্থাৎ তখন ক্বিয়ামত সংঘটিত হবে। ” (মুসনাদে আহমদ শরীফ, মিশকাত শরীফ, হাশিয়ায়ে মিশকাত শরীফ)
কাজেই বিশ্ববাসীর জন্য নিরাপত্তা দানকারী, নাজাত দানকারী, ধ্বংস থেকে রক্ষাকারী, পবিত্র ঈমান ও আমল হিফাযতকারী হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করলে মহান আল্লাহ পাক উনার ও নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি মুবারক পাওয়া যাবে। এ মর্মে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিইয়ীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে খাওয়া পরার যে নিয়ামত মুবারক দিয়েছেন সেজন্য মহান আল্লাহ পাক উনাকে মুহব্বত মুবারক করো। আর আমাকে মুহব্বত মুবারক করো মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক লাভ করার জন্য। আর আমার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করো আমার সন্তুষ্টি মুবারক লাভ করার জন্য। ” (তিরমিযী শরীফ, মিশকাত শরীফ)
আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন, আসাদুল্লাহিল গালিব, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজাহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “ক্বিয়ামতের দিন আমি নিজেই চার শ্রেণীর লোককে খাছভাবে সুপারিশ করবো। ১. যে ব্যক্তি আমার বংশধর তথা হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের ও হযরত আওলাদে রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে সম্মান মুবারক করবে। ২. যে ব্যক্তি হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের ও হযরত আওলাদে রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে অর্থসম্পদ দ্বারা গোলামী মুবারক করবে। ৩. যে ব্যক্তি হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের ও হযরত আওলাদে রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের কাজে-কর্মে শারীরিকভাবে উনাদের গোলামী করবে। ৪. যে ব্যক্তি হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের ও হযরত আওলাদে রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মনেপ্রাণে অর্থাৎ অন্তরে ও জবানে গভীরভাবে মুহব্বত করবে। ” (বিহারুল আনওয়ার, যখায়িরুল উক্ববা)
‘যখায়িরুল উক্ববা’ নামক কিতাবের ১৬ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি এবং আমার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা সম্মানিত জান্নাত উনার মধ্যে অবস্থিত একটি গাছ মুবারক। আর ওই গাছের শাখা-প্রশাখা দুনিয়াতে রয়েছে। যারা আমাদের সাথে তায়াল্লুক-নিসবত মুবারক, (সম্পর্ক) মুহব্বত মুবারক রাখলো তারা তাদের মহান রব আল্লাহ পাক উনার নিকট পৌঁছার পথ সুগম করলো। ” সুবহানাল্লাহ!
‘তাযকিরাতুল হুফফাজ’ নামক কিতাবে বর্ণিত আছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি আমার সম্মানিত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের কারো খিদমত মুবারকে আঞ্জাম দিবে আমি নিজে উনার পক্ষ থেকে উহার প্রতিদান দিবো। ” সুবহানাল্লাহ! (যখায়িরুল উক্ববা)
হযরত আহলে বাইত শরীফ ও হযরত আওলাদে রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বতকারীদের জন্য সুসংবাদ:
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আহাল তথা বংশধরগণ উনাদের মুহব্বত মুবারকে মৃত্যুবরণ করবে, সে শহীদী অবস্থায় মৃত্যু পাবে। ” অর্থাৎ সে শহীদী মর্যাদা পাবে। সুবহানাল্লাহ!
তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা সাবধান হও! যে ব্যক্তি হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বত মুবারকে ইন্তেকাল করবে, সে ব্যক্তির সমস্ত গুনাহখতা মহান আল্লাহ পাক তিনি ক্ষমা করে দিবেন। ” সুবহানাল্লাহ!
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ঈমানী জজবায় বলীয়ান হামাসের দৃঢ়চিত্ততা, হিজবুল্লাহর ক্ষিপ্রতা, আনসারুল্লাহর তেজস্বীতা, ইরাক-সিরিয়ার প্রতিরোধ ক্ষমতা, কাসসাম বিগ্রেড, হুতিদের আক্রমন সক্ষমতায় ক্ষত-বিক্ষত-বিপর্যস্ত-বিধ্বস্ত ইসরায়েল পরাজয়ের পরিক্রমায়! পরাজয়ের প্রক্রিয়ায় ইহুদীবাদী ইসরায়েলীরা এখন পদত্যাগে ও পলায়নে উদ্যত
০৩ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আবার মোদী ক্ষমতায় আসায় ভারতে ‘২ লাখ মুসলমানকে জবাই করার’ হুমকি বিজেপি নেতার মুসলিম শাসকরা যদি কঠোরতা অবলম্বন করতো তবে ভারতে একটা হিন্দুও অবশিষ্ট থাকতো না সুদূর অতীতেই নয় এখনও মুসলমান দেশ থেকে প্রায় ৩০০ বিলিয়ন ডলার আয় করে ভারতীয়রা বেঁচে আছে। তারপরেও ভারতে মুসলমানদের প্রতি হিন্দুত্ববাদীদের কী নির্মম কৃতজ্ঞতা!
০১ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
ভারতীয়রা বাংলাদেশ থেকে ১০ মাসে ৫০ মিলিয়ন ডলার নিয়ে গেছে গত ২৫ শে জুন সংসদে প্রদত্তে অর্থমন্ত্রীর এ বক্তব্য কতটুকু আত্মশ্লাঘার! সরকার কি তা বিবেচনা করছে!
৩০ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বাজারে বিদেশী পণ্যের আধিপত্য। সরকারের উচিত বাজারে শত ভাগ দেশীয় পণ্যের নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করা।
২৯ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রসঙ্গ : কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণা ও ক্বিয়ামতের তথ্য
২৭ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
২৬ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
তাজিকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইমোমালি রহমান সে যেন তুরস্কের নব্য কামাল আতাতুর্ক (?) ৯৬ ভাগ মুসলিম অধ্যুষিত দেশটিতে অবৈধভাবে, বলপ্রয়োগে এবং পর্দা বিরোধী ও ইসলাম বিদ্বেষী আন্তর্জাতিক শক্তির মদদে চেপে বসে আছে বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্বৈরাচারী ও ইসলাম বিরোধী প্রেসিডেন্ট ইমোমালি
২৫ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ভরা মৌসুমে ইলিশ আহরণে জেলেরা ফিরছে শুন্য হাতে নিষেধাজ্ঞার নামে ভিনদেশী জেলেদের জামাই আদরে সাগর থেকে ইলিশ নিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দেয়া হয় আর দেশীয় জেলেদের জেলে পুরা হয় জেলেদের প্রতি এ নির্মম জুলুম আর কতকাল?
২৪ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
কুরবানী আসে-যায় মৌসুমী কসাইরা অরক্ষা আর অবহেলাতেই থেকে যায়। তাদের অনেকে আহত হয়, পঙ্গু হয়, আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে যায়- মৌসুমী কসাইদের প্রশিক্ষণ ও পৃষ্টপোষকতার পাশাপাশি ঈদুল আদ্বহায় বিশেষ স্বাস্থসেবা চালু করা দরকার। কুরবানী আসে-যায় মৌসুমী কসাইরা অরক্ষা আর অবহেলাতেই থেকে যায়। তাদের অনেকে আহত হয়, পঙ্গু হয়, আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে যায়- মৌসুমী কসাইদের প্রশিক্ষণ ও পৃষ্টপোষকতার পাশাপাশি ঈদুল আদ্বহায় বিশেষ স্বাস্থসেবা চালু করা দরকার।
২৩ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২২ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সংখ্যালঘুদের উৎসব স্থানগুলিতে নিরাপত্তা দেয়া হলেও ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের কুরবানীর পশু ব্যবসায়ীদের জন্য এবং কুরবানীর হাটে ন্যূনতম নিরাপত্তাও নেই কেন? কুরবানীর হাটকে কেন্দ্র করে এবং কুরবানীর পশু বিক্রির সময় ঘাটে ঘাটে চাঁদাবাজি কেন? পবিত্র কুরবানী সংশ্লিষ্ট বিষয়ে সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে হবে।
১৬ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
শক্ত হাতে নস্যাৎ করা হোক কুরবানীর বিরুদ্ধে সব ষড়যন্ত্র। বন্ধ করা হোক কুরবানীর নামে যত সব শয়তানী। ‘পবিত্র কুরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোন আইন পাস হবে না’- এ প্রতিশ্রুতির সরকারের জন্য ত্বরিত ও যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ জরুরী
১৫ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)