মন্তব্য কলাম
প্রসঙ্গ : কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণা ও ক্বিয়ামতের তথ্য
, ২৯ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৫ খ্বমিস , ১৩৯২ শামসী সন , ০৩ অক্টোবর , ২০২৪ খ্রি:, ১৮ আশ্বিন, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
অধুনা পুলিশী রাষ্ট্রের পরিবর্তে কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণার প্রবর্তন হয়েছে। কিছুটা অনুশীলন হচ্ছেও বলে দাবি করা হচ্ছে। কিন্তু কল্যাণমূলক ধারণার প্রকৃত ব্যাপ্তি নির্দেশিত হয়েছে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে। ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হে মহান আল্লাহ পাক! আপনি আমাদের দুনিয়াবী কল্যাণ দান করুন এবং পরকালীন কল্যাণ দান করুন। ”
মূলত, পরকালীন কল্যাণের চেতনা সম্পৃক্ত না থাকলে কোনোদিন কোনোকিছুতেই দুনিয়াবী কল্যাণ সাধিত হয় না; হতে পারে না।
অপরদিকে কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের প্রধান অবদান হচ্ছে তথ্য অবগতি। অধুনা কল্যাণমূলক রাষ্ট্রগুলো ‘তথ্য অধিকার’ আইন পাস করেছে। যার সুবাদে প্রতিটি নাগরিককে সর্বোচ্চ তথ্য জানার অধিকার নিশ্চিত করা হয়। প্রকৃত অর্থে কথিত কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের এই তথ্য সেবা কিঞ্চিৎকর এবং অপূর্ণ। কথিত রাষ্ট্রে মৃত্যুর পর কাউকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হয়। কিন্তু রাষ্ট্রীয় তথ্যে জানা যায় না যে, কবরে ওই সমাহিত ব্যক্তির ক্ষেত্রে কি হচ্ছে বা না হচ্ছে?
অথচ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে এ ধরনের তথ্য অবগতি বা তথ্য সমারোহ প্রচুর এবং অকাট্য; বরং এক্ষেত্রে মানুষ কি ধরনের গাফিলতি অথবা নিষ্ক্রিয়তা পোষণ করে থাকে- তাও সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্মভাবে বর্ণনা করা হয়েছে।
পবিত্র সূরা ‘আল গাশিয়াহ’ শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(১) (হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনার নিকট কি আচ্ছন্নকারী ক্বিয়ামতের সংবাদ পৌঁছেনি। অর্থাৎ আপনার নিকট আচ্ছন্নকারী ক্বিয়ামতের ইলম মুবারক রয়েছে। (২) সেদিন অনেক মুখম-ল ভীত-সন্ত্রস্ত হবে। (৩) কার্যসম্পাদনকারী ক্লান্ত-শ্রান্ত হবে। (৪) তারা অত্যন্ত জ্বলন্ত ও উত্তপ্ত অগ্নিতে প্রবেশ করবে। ”
পবিত্র সূরা ‘হুমাযাহ’ শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(৫) আপনি কি জানেন- ‘হুতামাহ’ কি? অর্থাৎ আপনি তো জানেন- হুতামাহ কি। (৬) আল্লাহ পাক উনার প্রজ্জ¦লিত অগ্নি। ”
পবিত্র সূরা ‘তাকাছুর’ শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(১) আধিক্যের লালসা (দুনিয়ার লোভ) তোমাদেরকে (মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে) গাফিল করে রেখেছে। (২) যে পর্যন্ত না তোমরা কবরস্থান যিয়ারত কর অর্থাৎ ইন্তিকাল পর্যন্ত। ”
পবিত্র সূরা ‘আল ক্বারিয়াহ’ শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(১) আঘাতকারী বা ক্বিয়ামত। (২) আঘাতকারী বা ক্বিয়ামত কি? (৩) এবং আপনি কি জানেন, আঘাতকারী বা ক্বিয়ামত দিবস কি? অর্থাৎ আপনি জানেন আঘাতকারী বা ক্বিয়ামত দিবস সম্পর্কে। (৪) সেদিন বা যেদিন (ক্বিয়ামতের দিন) মানুষ হবে বিক্ষিপ্ত পতঙ্গের ন্যায়। (৫) এবং পর্বতসমূহ হবে ধুনিত তুলা বা রঙিন পশমের ন্যায়। (৬) অতঃপর নেকীর পাল্লা ওজনে ভারী হবে। (৭) অতঃপর সে জীবনযাপন বা বসবাস করবে সন্তুষ্টির মধ্যে সন্তুষ্টচিত্তে। (৮) এবং অতঃপর নেকীর পাল্লা ওজনে হালকা হবে। (৯) অতঃপর তার আশ্রয়স্থল হবে ‘হাবিয়াহ’ দোযখে। (১০) এবং আপনি কি জানেন, উহা (হাবিয়াহ) কি? অর্থাৎ আপনি জানেন। (১১) ‘হাবিয়াহ’ হলো প্রজ্জ্বলিত অগ্নিকু-। ”
পবিত্র সূরা ‘আল আদিয়াত’ শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(৮) এবং নিশ্চয়ই সে (মানুষ) ধন-সম্পদের মোহে কঠিনভাবে মোহগ্রস্ত। (৯) তবে সে (মানুষ) কি জানে না যখন উত্থিত হবে কবরসমূহে যা কিছু রয়েছে। (১০) এবং তখন প্রকাশ করা হবে অন্তরে বা বক্ষসমূহে যা কিছু রয়েছে। (১১) নিশ্চয়ই তাদের মহান রব তায়ালা তিনি তাদের সেই কঠিন দিন সম্পর্কে পরিপূর্ণরূপে অবহিত আছেন। ”
পবিত্র সূরা ‘যিলযাল’ শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(১) যখন যমীনকে তার উপযুক্ত কম্পনে প্রকম্পিত করা হয় (২) এবং যমীন বের করে দিবে তার সমস্ত বোঝাসমূহ (৩) এবং মানুষ বলবে তার কি হলো? (৪) সেদিন যমীন তার (উপরে ঘটে যাওয়া) সমস্ত সংবাদ বর্ণনা করবে বা বলে দিবে। ”
পবিত্র সূরা ‘আল লাইল’ শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(১৪) অতঃপর আমি তোমাদেরকে ভয় প্রদর্শন করছি প্রজ্জ্বলিত অগ্নিকু-সমূহের। (১৫) তাতে প্রবেশ করবে না বদবখত ও গুনাহগার ব্যক্তি ব্যতীত অথবা বদবখত ও গুনাহগাররাই তাতে প্রবেশ করবে। ”
পবিত্র সূরা ‘ফজর’ শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(২৪) সে বলবে, হায় আফসুস! (আমার জন্য কতই না উত্তম হতো) যদি আমার এ হায়াত বা জীবনের জন্য অগ্রিম কিছু নেকী বা পাথেয় প্রেরণ করতাম। (২৫) অতঃপর সেদিন আল্লাহ পাক উনার শাস্তির ন্যায় কঠিন শাস্তি কেউই দিবে না বা দেয়ার কেউই নেই। ”
এছাড়া ক্বিয়ামতের কঠিন অবস্থা বর্ণনা করে আরো নাযিল হয়েছে- পবিত্র সূরা ইবরাহীম শরীফ (৪৮), পবিত্র সূরা বনী ইসরাইল শরীফ (৫৮), পবিত্র সূরা আম্বিয়া শরীফ (৪৭, ৯৫-১০৪), পবিত্র সূরা হজ্জ শরীফ (১-২), পবিত্র সূরা রূম শরীফ (৪৩), পবিত্র সূরা ইয়াসীন শরীফ (৪৮-৫৪), পবিত্র সূরা সাফফাত শরীফ (১৯-২১), পবিত্র সূরা কাফ শরীফ (২০-২৯, ৪১-৪৪), পবিত্র সূরা যারিয়াহ শরীফ (১-১৪), পবিত্র সূরা তুর শরীফ (১-১২), পবিত্র সূরা নজম শরীফ (৫৭-৫২), পবিত্র সূরা কামার শরীফ (১-৮, ৪৬-৪৮), পবিত্র সূরা আর রহমান শরীফ (৩৭-৪০), পবিত্র সূরা হাক্কা শরীফ (১-৩), পবিত্র সূরা মায়ারিজ শরীফ (১-১৮), পবিত্র সূরা মুযাম্মিল শরীফ (১৭-১৯), পবিত্র সূরা ইমরান শরীফ (৩০, ১০৬-১০৯, ১৮৫), পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ (১৪), পবিত্র সূরা আনয়াম শরীফ (১২), পবিত্র সূরা হুদ শরীফ (১০৩-১০৮), পবিত্র সূরা নহল শরীফ, (২৭, ৮৪-৮৯, ৯২), পবিত্র সূরা কাহাফ শরীফ (৯৯-১০১), পবিত্র সূরা মরিয়ম শরীফ ৯৩-৯৬), পবিত্র সূরা মু’মিন শরীফ (১৫-১৮), পবিত্র সূরা জাসিয়া শরীফ (১৭, ২৪-৩৪), পবিত্র সূরা তাগাবুন শরীফ (৯-১০), পবিত্র সূরা ক্বিয়ামাহ শরীফ (১-৪০)।
এছাড়াও ক্বিয়ামতের দিন ক্ষতিগ্রস্তদের সম্পর্কে নাযিল হয়েছে- পবিত্র সূরা আনয়াম শরীফ (৩১), পবিত্র সূরা আরাফ শরীফ (৫৩), পবিত্র সূরা যুমার শরীফ (১৫, ৩১), পবিত্র সূরা শূরা শরীফ (৪৫)।
প্রতিভাত হয় যে, ওহীক কিতাব পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যেই ক্বিয়ামত সম্পর্কে বিস্তারিত ও চূড়ান্ত সত্য তথ্য বর্ণিত হয়েছে। পৃথিবীর প্রতিটি মানুষ, প্রতিটি মুসলমান এই তথ্যের মুখোমুখি। তারপরেও যারা তা অস¦ীকার করে ও অবজ্ঞা করে তাদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তবে কী উৎকৃষ্ট জিনিসের পরিবর্তে নিকৃষ্ট জিনিসই তোমাদের পছন্দ। ”
মূলত, এসব অনুভূতি ও দায়িত্ববোধ আসে পবিত্র ঈমান ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাদের অনুভূতি ও প্রজ্ঞা থেকে। সর্বোপরি পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ অনন্তকালব্যাপী পালন করার ইলম ও জজবা থেকে। আর তার জন্য চাই নেক ছোহবত তথা মুবারক ফয়েয, তাওয়াজ্জুহ।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
০৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান
০৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান
০৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বিশ্বব্যাপী হালাল পণ্যের বাজার ৪০ ট্রিলিয়ন ডলার। সুবিশাল এই বাজারে প্রবেশে অনেকটাই ব্যর্থ বাংলাদেশ। মান নিয়ন্ত্রণ এবং উন্নত পণ্য ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশও এই সুবিশাল বাজার ধরতে পারে
০২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা
০১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নারীরা এখন প্রকাশ্যে সিগারেট থেকে সব ধরণের মাদক সেবন ও বিকি-কিনিতে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে গেছে। রক্ষা পেতে নারীদের জন্য সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করার বিকল্প নেই
৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাংলাদেশের শিক্ষার মান ক্রমশই নিম্নমুখী। সার্টিফিকেট ও মুনাফা অর্জনের ক্ষেত্রতে পরিণত হচ্ছে শিক্ষা। কর্মমূখী ও বাস্তবিক শিক্ষার অভাবে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে উঠছে না বাংলাদেশে। সরকারের উচিত, এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘মানুষ বাড়ে কিন্তু জমি বাড়ে না’- এ ধারণা মহাভুল। মহান আল্লাহ পাক উনার কুদরতে বাংলাদেশের জমি বাড়ছে। বাংলাদেশের পাশে জেগে উঠছে আরেক বাংলাদেশ।
২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রসঙ্গঃ সম্মানিতা হুর, গেলমানের আলোচনায় কুণ্ঠা। তার বিপরীতে অশ্লীল শব্দ আওড়াতে স্বতঃস্ফূর্ততা
২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
দেশের ৮২ শতাংশ উচ্চ মেধাবী তরুণ উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশে পাড়ি দিয়ে আর ফিরছে না। পাশাপাশি বিদেশে পড়াশোনার নামে অর্থও দেদারছে পাচার হচ্ছে। বিদেশ থেকে উচ্চতর ডিগ্রী এনে দেশের জন্য যারা কাজ করতে চান তাদের জন্য নেই কোনো সুযোগ ও পৃষ্ঠপোষকতা।
২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম অন্যান্য ধর্মের সাথে সমমর্যাদার ভিত্তিতে সহাবস্থানে থাকতে পারে না। পবিত্র দ্বীন ইসলাম কখনোই কথিত ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’র অধীন হতে পারে না।
২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
কর্মক্ষম জনশক্তি তথা কর্মক্ষমতার স্বর্ণযুগে বাংলাদেশ অথচ যথাযথ মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বিদেশে কর্মরত দেশীয় শ্রমিক স্বদেশে তো ফিরবেই পাশাপাশি বিদেশি কর্মশক্তি বাংলাদেশের শ্রমবাজারে প্রবেশ করবে।
২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)