মন্তব্য কলাম
প্রসঙ্গ: ভয়ঙ্কর জেদ, মহা দাম্ভিকতা, চরম সীমালঙ্ঘন, প্রতিহিংসা, ক্ষমতা কুক্ষিগত করা ইত্যাদি কুরিপুর কারণে সরকারের পতন কিন্তু কুরিপুর সংজ্ঞা, প্রতিকার, পরিশুদ্ধির প্রক্রিয়ার বর্ণনা সংবিধানে তথা রাষ্ট্রীয় কোন কিতাবে নেই তাহলে রাষ্ট্রের সংস্কার হবে কীভাবে? নাগরিক সুরক্ষা হবে কেমনে?
নাগরিক নিরাপত্তা চাইলে সবাইকে ইলমে তাসাউফ উনার মুখাপেক্ষী হতে হবে।
, ১৫ ছফর শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৩ ছালিছ, ১৩৯২ শামসী সন , ২১ আগষ্ট, ২০২৪ খ্রি:, ০৬ ভাদ্র , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
পবিত্র কুরআন শরীফে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “মু’মিনদের প্রতি মহান আল্লাহ পাক উনার ইহসান যে, তাদের মধ্যে তাদের জন্য একজন রসূল প্রেরণ করেছেন, তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র আয়াত শরীফসমূহ তিলাওয়াত করে শুনাবেন, তাদেরকে তাযকিয়া (পরিশুদ্ধ) করবেন এবং কিতাব ও হিকমত শিক্ষা দিবেন। যদিও তারা পূর্বে হিদায়েত প্রাপ্ত ছিল না। ” (পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ১৬৪)
অনুরূপ পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ উনার ২৯ ও ১৫১ নম্বর আয়াত শরীফ-এ এবং পবিত্র সূরা জুমুয়া শরীফ উনার ২ নম্বর আয়াত শরীফ-এ উপরোক্ত আয়াত শরীফ-এর সমার্থবোধক আয়াত শরীফ উল্লেখ আছে।
মূলত অন্তর থেকে বদ খাছলতসমূহ দূর করে দিয়ে নেক খাছলতসমূহ পয়দা করার মাধ্যমেই হাক্বীক্বী ইছলাহ বা পরিশুদ্ধতা লাভ সম্ভব।
অভিজ্ঞমহল মন্তব্য করেছেন, ভয়ঙ্কর জেদের কারণে হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। গণমাধ্যমে হেডিং হয়েছে ‘হিংসা ও প্রতিহিংসার রাজনীতি’। ‘এদেশে প্রতিহিংসার রাজনীতি বন্ধ হবে কবে?’ ‘প্রতিহিংসা নয়, রাজনীতি হোক রুচি সমৃদ্ধ। ’ প্রকাশিত কলামের শিরোনাম হয়েছে “ক্ষমতার লোভের করালগ্রাস। ” “দেশকে লোভ ও ক্ষমতায় আসক্তি মুক্ত করা যাবে কী!” “আদর্শহীন ও ক্ষমতা কুক্ষিগত করার রাজনীতি। ”
পর্যবেক্ষক মহল লিখেছেন ছাত্র রাজনীতিতে এখন ভোগের ‘ধারাই প্রধান’।
আওয়ামী লীগে বঞ্চিতরা মন্তব্য করেছেন, “দলের বিভিন্ন পর্যায়ে যেসব নেতাদের পদ দেয়া হতো যোগ্যতার বদলে বরং স্বজনপ্রীতি যা অর্থের বিনিময়ে এসব পদ দেয়া হয়েছে। ” বিশ্লেষকরা বলেছেন, “দুঃশাসনেই” আওয়ামী লীগ সরকারের পতন। ইসলামী বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, পতিত সরকার সব ক্ষেত্রে চরম সীমালঙ্ঘন করেছে। আর সীমালঙ্ঘনকারীকে মহান আল্লাহ পাক তিনি পাকরাও করেন। তারা আরো বলেন দাম্ভিক, অহংকারী ব্যক্তিকে মহান আল্লাহ পাক তিনি পছন্দ করেন না। এবং তার পতন মহা লাঞ্ছিতভাবে হয়। পতিত সরকারের ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ!
অপরদিকে পতিত সরকারী দল থেকে সাবেক ক্ষমতাসীন দল সম্পর্কে অভিযোগ করা হয়েছে: “ইফতার পার্টিতে আওয়ামীলীগের গীবত করে বি.এন.পি জামাত। ” পতিত প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেছেন- “সুদখোর দিয়ে দেশের উন্নতি হয় না”। তার মন্তব্যে এসেছে “বি.এন.পি- লোক দেখানো ইসলাম করে”।
প্রণিধানযোগ্য হলো উপরিল্লিখিত জেদ, ক্ষমতার লোভ, ভোগ, হিংসা, প্রতিহিংসা, গীবত, সীমালঙ্ঘন, স্বজনপ্রীতি, নিষ্ঠুরতা দমন লোক দেখানো ইত্যাদি বদগুণ সম্পর্কে সংবিধানে কোন বর্ণনা নাই। এসব খারাবি থেকে রক্ষার কোনো অনুচ্ছেদ নাই। এসব কলুষতার সংশোধনের কোনো ধারা নেই। এসব কু-প্রবৃত্তির শাস্তির কোন বিধান নেই। এসব রিপুর কোনো উল্লেখ নেই।
অথচ এসব কু-রিপুর কারণে দেশ জাতির কত বড় ক্ষতি, কত নৃশংস প্রাণহানি কত নিষ্ঠুর আচরণ, কত দুর্ভোগ হয়; প্রচারিত ছাত্র জনতার আন্দোলনে সহিংসতা, নিস্পাপ, প্রস্ফুটিত শত শিশু হত্যা, শত শত গণহত্যা চিরকালীন পঙ্গু বানিয়ে দেয়া তার বিশেষ প্রমাণ।
পতিত প্রধানমন্ত্রীর জেদ আর প্রতিহিংসার কোনো বয়ান, ধরণ, পরিনতি কোনো রাষ্ট্রীয় কিতাবে নাই।
কিন্তু এর পরিশুদ্ধি বা পরিসমাপ্তি যে একান্তভাবে দরকার তা সংস্কারপন্থীও সচেতন জনতা হারে হারে টের পাচ্ছেন। স্বতঃস্ফূর্তভাবে স্বীকার করছেন। জোরদার আওয়াজ তুলছেন।
কিন্তু তার প্রাপ্তিটা কোথায়? প্রক্রিয়াটা কী? পরিধি কী? পর্যবেক্ষণ কী?
পৃথিবীর আর কোথাও, কোন মতবাদে, কোন রাজনৈতিক ব্যবস্থায়; কোন ধর্মগ্রন্থে, কোন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদে, অথবা অন্য কোনো সনদে, কোন সংবিধানে, কোনো সংলাপে এসবের উল্লেখ নেই।
কেবলমাত্র, একমাত্র সত্যদ্বীন, পরিপূর্ণ দ্বীন, ইসলামে সব কুরিপুর সংজ্ঞা, প্রকৃতি, পরিনতি, পরিশুদ্ধির পর্যাপ্ত বর্ণনা আছে।
ইসলামী পরিভাষায় বদগুণগুলো হলো:- ১। কিবর (অহঙ্কার), ২। হাসাদ (হিংসা), ৩। বোগয (শত্রুতা), ৪। গদ্বব (রাগ), ৫। গীবত (পরনিন্দা), ৬। হিরছ (লোভ), ৭। কিযব (মিথ্যা), ৮। বোখল (কৃপণতা), ৯। রিয়া (লোক দেখানো), ১০। গুরুর (ধোঁকাবাজী), ১১। কিনা (দুশমনী), ১২। ত্বমা (হালাল-হারাম না দেখে ভবিষ্যতে পাওয়ার আশা করা), ১৩। কাছীরুল কালাম (অতিরিক্ত কথা বলা), ১৪। শরফ (সম্মান কামনা করা), ১৫। হুব্বেজাহ (প্রভুত্ব প্রিয়তা), ১৬। হুব্বুদ দুনিয়া (দুনিয়ার মুহব্বত), ১৭। খোদপছন্দী (আত্মগৌরব), ১৮। কুওওয়াতে শাহওয়াত (কামশক্তি), ১৯। খতা (ভুল, মোহ বা ভ্রম), ২০। হুব্বুল মাল (মালের মুহব্বত), ২১। নিফাক্ব (কপটতা), ২২। গাফলত (অলসতা,), ২৩। শাবয়ান (অধিক আহার করা), ২৪। খছম (ঝগড়া), ২৫। নাম্মাম ( চোগলখোরী), ২৬। ফুহুশ (অশ্লীলতা), ২৭। মুনাজিরা (তর্ক), ২৮। বদ দোয়া (অভিশাপ), ২৯। তোহমত (অপবাদ), ৩০। মকর ধোঁকাবাজী), ৩১। শেকায়েত (খারাপ বলা, দোষ বর্ণনা করা), ৩২। বদ গুমান (কুধারণা), ৩৩। আফাতুল লিসান (জবানের খারাবী), ৩৪। জুব্ন্ (ভীরুতা), ৩৫। আযল (তাড়াহুড়া করা), ৩৬। কুফর (অস্বীকার করা), ৩৭। আমাল (অবৈধ আকাক্সক্ষা), ৩৮। জিহালত (অজ্ঞতা) ইত্যাদি।
মহা দু:খজনক হলেও সত্য যে এসব বদগুণ ও তার সংশোধন সম্পর্কে কোন আলোচনা ও ইলমের চর্চা সমাজে, রাষ্ট্রে নেই। কিন্তু তার কুফলে সমাজ আজ মহা কলুষিত এবং কথিত রাষ্ট্র বিপর্যস্ত এবং নাগরিক জীবন বিধ্বস্ত। আয়নাঘরে মহা বিপর্যস্থ। গুম, খুনে হাজার হাজার জীবন নাশ প্রাপ্ত।
তাই কথিত রাষ্ট্র সংস্কার হোক আর মুসলমানের ইহকালীন ও পরকালীন মুক্তির জন্য হোক বর্ণিত কুরিপু বা বদগুণ থেকে মুক্তির প্রক্রিয়া চর্চা করা ফরজে আইন। অর্থাৎ ইলমে তাসাউফ অর্জন ফরজ।
উল্লেখ্য, মুহলিকাতের (বদ খাছলত) কারণে ক্বলব বিনষ্ট হয়। আর মুনজিয়াতের (নেক খাছলত) কারণে ক্বলব পরিশুদ্ধ হয়। অতএব, মুহলিকাত ও মুনজিয়াত সম্পর্কিত ফরয পরিমাণ ইলম অর্জন করাও প্রত্যেক মুসলমান নর-নারীর জন্য ফরয।
স্মরণযোগ্য যে, অন্তর পরিশুদ্ধ করার জন্য প্রয়োজনীয় ইলমে তাছাউফ অর্জন করতে হলে এবং দায়িমী বা সার্বক্ষণিকভাবে মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরে মশগুল থাকার জন্য বা হুযূরী ক্বলব অর্জন করতঃ অন্ততপক্ষে বিলায়েতে আমুল খাছ হাছিল করতে হলে অবশ্যই একজন কামিল পীর ছাহেব উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করতে হবে।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উন্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
০২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
এদেশে যারা পহেলা বৈশাখের নামে বাঙ্গালীয়ানার হুজ্জোতে মেতে উঠে তারাই আবার ইংরেজী থার্টি ফার্স্ট নাইটের অশ্লীলতায় মজে থাকে। পহেলা বৈশাখের বাঙ্গালীয়ানা এবং থার্টি ফার্স্ট নাইটের খ্রীষ্টিয়ানা কোনটাই ৯৮ ভাগ মুসলমানের এদেশে চলতে পারে না। পশ্চিমা বিজাতীয় খ্রিষ্টানদের অপসংস্কৃতি থার্টি ফার্স্ট নাইট এদেশে নিষিদ্ধ করতে হবে। এই বিজাতীয় সংস্কৃতি সম্পূর্ণ হারাম ও কুফরী তথা দেশের যুবসমাজের চরিত্র বিধ্বংসী।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে
২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সুন্দরবন ধ্বংসে আন্তর্জাতিক চক্রান্ত চলছে ক্রমেই ছোট হচ্ছে সুন্দরবন, হুমকির মুখে জীববৈচিত্র্য আমাদের পরম প্রয়োজনীয় সুন্দরবন, এই সুন্দরবন বাঁচলে বাংলাদেশ ভালো থাকবে ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশের ফুসফুস সুন্দরবনকে বাঁচাতে হবে ইনশাআল্লাহ
২৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে যাচ্ছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাড়ছে পরকীয়া, বাড়ছে তালাক সমাজে বাড়ছে কলহ-বিবাদ, শিথিল হয়ে পড়ছে পারিবারিক বন্ধন দ্বীনী মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ।
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজও বেশি বেশি করতে হবে।
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)