পৃথিবীর ‘সবচেয়ে দুঃখী’ হাতির মৃত্যু

সর্বশেষ খবর

জরিপ: মার্কিন-ইহুদি তরুণদের ৩৭ শতাংশ হামাস-সমর্থক সস্তায় ঘোড়া মেলে জামালপুরের যে হাটে বছরে দুইবারের বেশি বিদেশ যেতে পারবেন না চিকিৎসকরা পাঁচ বিসিএসে নিয়োগ পাবে ১৮ হাজার ১৪৯ জন আইন মেনে ব্যবসা করায় কর কাঠামো প্রধান বাধা

পৃথিবীর ‘সবচেয়ে দুঃখী’ হাতির মৃত্যু

, ১৯ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৫ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ১৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) পাঁচ মিশালী

মারা গেল পৃথিবীর ‘সবচেয়ে দুঃখী’ হাতি মালি। ফিলিপিন্সের রাজধানী ম্যানিলার এক চিড়িয়াখানায় থাকত সে। বয়স আনুমানিক ৪৩ বছর। যদিও হাতিটির সঠিক বয়স জানা যায় না।

কিন্তু কেন এই হাতিটিকে পৃথিবীর ‘সবচেয়ে দুঃখী’ হাতি বলা হত? আসলে দশকের পর দশক একাই থাকতে হয়েছে মালিকে। বিশ্বজুড়ে দাবি উঠেছিল হাতিটিকে অন্যত্র স্থানান্তরিত করার। এমনকি ২০১২ সালে ফিলিপিন্সের প্রেসিডেন্টকে চিঠি লিখে আবেদন জানানো হয়েছিল, মালিকে মুক্তি দিতে এবং অন্য কোনও দেশে পাঠিয়ে দিতে। কিন্তু কোনও আর্জিতেই কাজ হয়নি।

ময়না তদন্তের রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, অন্ত্রের ক্যানসারে ভুগছিল হাতিটি। কয়েকদিন ধরেই তাকে দেখা যাচ্ছিল একটি দেয়ালে লাগাতার শুঁড় ঘষতে। শুরু হয়েছিল প্রবল শ্বাসকষ্টও। সংবাদ সংস্থা বিবিসি সূত্রে জানা যাচ্ছে, ১৯৮১ সালে শ্রীলঙ্কার প্রশাসন মালিকে উপহারস্বরূপ দেয় ফিলিপিন্সকে। মনে করা হয় সেই সময় হাতিটির বয়স ছিল মাত্র ১১ মাস।

এর আগে আরও একটি হাতি ছিল। তার নাম শিবা। ১৯৭৭ থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত সে ওই চিড়িয়াখানায় ছিল। তার মৃত্যুর পর থেকে নিঃসঙ্গ জীবন কাটাতে হয়েছে মালিকে।

ট্যাগসমূহঃ