আইনের দৃষ্টিতে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হলেও বাংলাদেশে লিভ টুগেদারের স্রোত শুরু হয়েছে।
লিভ টুগেদার কালচার ঠেকানোর নৈতিক ভিত্তি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রের নেই। লিভ টুগেদার সমাজে যে ভয়াবহ ক্রাইম তৈরী করছে তা প্রতিহত করতে ইসলামী অনুশাসনের বিকল্প নেই।
, ০৬ রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২১ সামিন, ১৩৯১ শামসী সন , ১৯ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ০৪ মাঘ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
নিজ বাসভবনে নাইজিরিয়ান এক নাগরিকের সঙ্গে মাদকসহ আটক হয় কাজী আনারকলি। গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, সেই নাইজিরিয়ান নাগরিকের সঙ্গে লিভ টুগেদারে ছিলে সে। আগের কর্মস্থল যুক্তরাষ্ট্রের লস এ্যাঞ্জেলেস থেকেই এই নাইজিরিয়ানকে নিজের সঙ্গে রাখেন বাংলাদেশী এই নারী কূটনীতিক।
বাংলাদেশেও দীর্ঘদিন ধরে লিভ টুগেদার চলে এলেও বর্তমান সময়ে তাদের একটি গ্রুপ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সক্রিয়। এক হাজারের বেশি সদস্য রয়েছে ওই গ্রুপে। সবাই একই মন-মানসিকতা ও চিন্তাধারার। এই গ্রুপে সদস্য যোগ করার ক্ষেত্রে যাচাই করে নেয়া হয়। গ্রুপের সদস্যদের বেশিরভাগই ঢাকার ধানম-ি, গুলশান, নিকেতন, বনানী, বারিধারায় থাকে। এসব এলাকায় বাসা ভাড়া সহজেই পাওয়া যায়। বাড়ির মালিক বা কেয়ার টেকার বেশি ঝক্কি-ঝামেলা করে না। এর বাইরে মোহাম্মদপুর ও মিরপুর এলাকায়ও অনেকে আছে।
সমাজ বিশেষজ্ঞরা বলেছে, বেশির ভাগ মানুষ শুধুমাত্র তাদের জৈবিক চাহিদা মেটানোর জন্য লিভ টুগেদার করেন। এই সংখ্যাটা অনেক বেশি। আবার কেউ কেউ বিয়ের আগে নিজেদের মধ্যে ভালো বোঝাপড়ার জন্য করেন।
লিভ টুগেদারের ক্ষেত্রে অনেক সময় সামাজিক ও আইনি বাধা সামনে এসে দাঁড়ায়। কারণ যারা লিভ টুগেদার করে তাদের মধ্যে সব সময় ধরা পড়ার একটা ভয় কাজ করে। বাড়ির মালিক থেকে শুরু করে পাড়া প্রতিবেশী, আত্মীয়-স্বজন এমনকি থানা পুলিশের ভয় কাজ করে। বাসা ভাড়া পেতে বেগ পেতে হয়। বাসা পেলেও চড়া দামে ভাড়া দিতে হয়। ভাড়া নিলেও ভাড়াটিয়ার তথ্য পুলিশের কাছে জমা নিয়েও অনেক সমস্যা তৈরি হয়। সঠিক তথ্য পুলিশকে দিতে অনেকে গড়িমসি করে। বিভিন্ন অজুহাত দিয়ে সময়ক্ষেপণ করে। অনেকে আবার ভুয়া বিয়ের কাবিননামা তৈরি করে রাখেন। এ ছাড়া বাড়ির মালিক অভিভাবকের মোবাইল নম্বর চাইলে ঘনিষ্ঠ বন্ধুবান্ধবের নম্বর দিয়ে বুঝ দিতে হয়। পুরাণ ঢাকার এক তরুণ ও চাঁদপুরের এক তরুণী লেখাপড়া করতো ধানম-ির একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে। একই বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়ার সূত্রেই তাদের মধ্যে পরিচয় হয়। এক পর্যায়ে সম্পর্ক গড়ায় প্রেমে। ওই তরুণী থাকতো একটি মহিলা হোস্টেলে। আর তরুণ তার বাসা থেকে ক্যাম্পাসে আসতো। কিছুদিন পর ওই তরুণ সিদ্ধান্ত নেয় তিনি আর পুরাণ ঢাকার বাসা থেকে ক্যাম্পাসে আসবেন পরে। উদ্দেশ্য ছিল প্রেমিকার সঙ্গে একসঙ্গে থাকার। পরে তারা দু’জন ক্যাম্পাসের কাছাকাছি একটি সাবলেট বাসা নেয়। ওই বাসায় শুরু করে লিভ টুগেদার। আড়াই মাসের মাথায় তাদের বাসায় ডিশ সংযোগ দিতে আসে এলাকার এক যুবক। ওই যুবকের মনে সন্দেহ জাগে তারা বিবাহিত কিনা! পাড়ার অন্যান্য যুবকের সঙ্গে বিষয়টি শেয়ার করে ওই তরুণ ও তরুণীকে রাস্তায় আটকে দেয় ডিশ সংযোগ দেয়া ওই যুবক। ভয়ভীতি দেখিয়ে তাদের আইফোন ও নগদ টাকা-পয়সা নিয়ে যায়। এর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকেনি ওই যুবক। বিষয়টি জানিয়ে দেয় বাড়ির মালিককে। ডাক পড়ে ওই তরুণ-তরুণীর। কিন্তু তারা তাদের বিবাহিত সম্পর্কের কোনো তথ্য-প্রমাণ দেখাতে পারেনি। এমনকি অভিভাবকের সঙ্গে কথা বলাতে পারেনি। পরে বাড়ির মালিকসহ পাড়াপ্রতিবেশীরা তরুণ-তরুণীকে স্থানীয় একটি কাজী অফিসে নিয়ে বিয়ে দেয়। বিয়ের পরে তারা চার মাস সংসারও করেন। এ সময়ে ওই তরুণী ছিলেন আট সপ্তাহের গর্ভবতী। এরই মধ্যে তরুণী তার স্বামীর অস্বাভাবিক কিছু আচরণ লক্ষ্য করেন। তাদের মধ্যে বোঝাপড়ার অমিল ছিল। তাই ওই তরুণী স্বামীকে ডিভোর্স দেয়।
লিভ টুগেদার করে তিথি। সে জানিয়েছে, তাদের প্রায় এক হাজার সদস্যদের একটি গ্রুপ আছে। সবাই একই মন-মানসিকতা ও চিন্তাধারার। এই গ্রুপে সদস্য যোগ করার ক্ষেত্রে আগে যাচাই করে নেয়া হয়। এখানে যারা আছে তাদের প্রায় সবার বয়স ২০ থেকে ৩০ বছরের ভেতর।
পর্যবেক্ষক মহল জানান, বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অনেকেরই আছে। তবে সেটা কেউ প্রকাশ করে না। ভারতের এক গবেষণায় বলা হয়েছে- প্রতি ১০ জনের ৮ জনেরই বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক আছে। আমি মনে করি, বাংলাদেশেও এরকম অনেক আছে। কিন্তু অনেকেই একসঙ্গে বাসা ভাড়া নিয়ে স্থায়ীভাবে থাকে না। সময়-সুযোগ করে ভালোলাগার মানুষের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছে। তিনি বলেন, লিভ টুগেদার করাটা অনেকের শখ। এটা রুচিগত ব্যাপার। বাংলাদেশের আইনে আছে কোনো নারী-পুরুষ যদি একত্রে থাকতে চায় তবে তাকে ধর্মীয় নিয়মনীতি মেনে বিয়ে করতে হবে। বিবাহিত ব্যক্তি যদি কোনো বিবাহিত বা অবিবাহিত ব্যক্তির সঙ্গে লিভ টুগেদার করে তবে আইন অনুযায়ী শাস্তির বিধানও রয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ এবং সমাজকল্যাণ গবেষণা ইনস্টিটিউট সূত্রে জানা যায়, ১৫-২০ বছর আগে যেটি আমরা পশ্চিমা দেশগুলোতে দেখেছি সেই অবস্থা এখন বাংলাদেশে দেখা যাচ্ছে। বাংলাদেশে আনুমানিক ৮ শতাংশ লোক বৈবাহিক সম্পর্ক ছাড়া একসঙ্গে থাকছে। এই ৮ শতাংশ লোক সবাই উচ্চশিক্ষিত এবং পেশা জীবনে প্রতিষ্ঠিত। এরা আর্থিকভাবে সঙ্গতিপূর্ণ এবং অতিমাত্রায় ব্যক্তি স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। তারা একক কোনো সম্পর্কের মধ্যে আবদ্ধ থাকতে চায় না। এদিকে বেকারত্বের হারও দিন দিন বাড়ছে। বেকার যুবক-যুবকেরা চাকরির জন্য যুদ্ধ করে যাচ্ছে। আগ্রহ হারিয়ে বিয়ের জন্য সময় এগিয়ে দিচ্ছে। এখানে রাষ্ট্রেরও কিছুটা দায় আছে। লিভ টুগেদার এবং বেকারত্বের সংখ্যা যদি এভাবে বাড়তে থাকে মানুষ বিয়ে করার আগ্রহ আরও হারিয়ে ফেলবে। আমাদের সমাজ ব্যবস্থা একত্রিত হয়ে বসবাসের মাধ্যমে জীবন পার করা। সেই জায়গায় একটা বড় ছন্দপতন ঘটবে। এই সমাজ ব্যবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে রাষ্ট্র সকল নাগরিকের এই বিষয়ে কতটা সুযোগ-সুবিধা দেবে এর একটা দায় বা করণীয় রাষ্ট্রের রয়েছে। বিয়ের স্থান পূরণে যদি বিকল্প ব্যবস্থাগুলোর সুযোগ দেয় তাহলে আমাদের পরিবার ব্যবস্থার ধরন আরও ভাঙনের মুখোমুখি পড়বে। এটি এক ধরনের সামাজিক অসুখ।
পশ্চিমা দেশগুলোকে ফলো করতে করতে নূতন প্রজন্ম তাদের মতো হয়ে যাচ্ছে। ইদানীং মারাত্মকভাবে দেখা যাচ্ছে লিভ টুগেদার। যদি কোনো দায়বদ্ধতা, দায়িত্ব ছাড়া সমস্ত চাহিদা পূরণ হয় তাহলে বিয়ের আগ্রহ স্বাভাবিকভাবে কমে যাবে।
বলাবাহুল্য, সবকিছু তার শেষ পরিণতিতে প্রবাহিত হয়। বর্তমান যে বেপর্দা, বেহায়া, বল্গাহারা সংস্কৃতি- এর শেষ পরিণতি হলো চরম উচ্ছৃঙ্খলতা তথা বিয়ে বহির্ভুত যৌন জীবন বা লিভ টুগেদার। এখন ধর্মনিরপেক্ষতার দাবিদার রাষ্ট্রযন্ত্রকে ঠিক করতে হবে, তার সব নাগরিককে যে সামাজিক অবক্ষয়ের দিকে ঠেলে দিবে, না-কী সামাজিক অবক্ষয় থেকে রক্ষা পেতে ইসলামী অনুশাসনের নির্দেশনা দিবে, পৃষ্ঠপোষকতা করবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)