পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে আছে ছোট-বড় নানা আকৃতির ব্রিজ। এর মধ্যে কিছু দেখতে খুবই সুন্দর, আবার কিছু আছে দেখলেই ভয়ে আঁতকে উঠবেন। সেসব ব্রিজ পার হওয়া আর জীবন বাজি রাখা একই বিষয়। যেমন:
ট্রিফট ব্রিজ, সুইজারল্যান্ড:
বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সেতুর মধ্যে ট্রিফট ব্রিজ অন্যতম। এই সেতুর উচ্চতা প্রায় ১০০ মিটার ও দৈর্ঘ্য ১৭০ মিটার। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে তিন হাজার মিটার উচ্চতায় নির্মিত এই ব্রিজ থেকে হিমবাহকে খুব কাছ থেকে দেখা যায়। এটি বিশ্বের দীর্ঘতম তারের ঝুলন্ত সেতুগুলোর মধ্যে একটি। অনেকে এই পর্বত গিরিপথে সেতুটি পার হতে যায় ও ব্রিজ পার হওয়ার দুঃ বাকি অংশ পড়ুন...
শীতের শেষে গরমের শুরুতে এক মগ কফি পেলে দিনটাই উষ্ণ হয়ে যায় যেন। হালকা তিতকুটে এই পানীয় বিশ্বজুড়েই জনপ্রিয়। কফির সম্পর্কে প্রচলিত ধারণার সবগুলোই যে ইতিবাচক, তা কিন্তু নয়। বরং কফি সম্পর্কে অনেক নেতিবাচক তথ্যও পাওয়া যায়। তবে সেসব প্রসঙ্গ আসে অতিরিক্ত কফি খেলে। অতিরিক্ত কোনোকিছুই যে ভালো নয়, একথা তো সবাই জানে। এদিকে পরিমিত কফি পান করলে তা শরীরের নানা উপকারে আসে।
এক কাপ কফি পান করলে তা সারাদিন চাঙ্গা রাখতে কাজ করবে। দিনভর কর্মক্ষম থাকা যাবে। যে কেউ ব্ল্যাক কফি পান করুক কিংবা এসপ্রেসো, সব ধরনের কফিই কিছু না কিছু উপকার বয়ে আনবে। পুষ বাকি অংশ পড়ুন...
শরীরের জন্য লবণ দরকারি হলেও অতিরিক্ত লবণ স্বাস্থ্যের ওপর দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। লবণকে নীরব ঘাতকও বলা হয়।
দেখা গেছে, যারা লবণ কম খায়, তাদের ৮০ শতাংশের উচ্চ রক্তচাপ নেই। তাই প্রয়োজনের চেয়ে বেশি লবণ গ্রহণ করা যাবে না এতে রক্ত পানি হয়ে যায়। খাবারের সুন্নত হিসেবে যতটুকু প্রয়োজন ঠিক ততটুকুই ব্যবহার করতে হবে।
লবণের কারণে শারীরিক ক্ষতি হলে সেটি তাৎক্ষণিকভাবে টের পাওয়া যায় না। দীর্ঘ মেয়াদে নীরবে ক্ষতি করে যায়। তাই বলে খাবার থেকে লবণ একেবারে বাদ দেওয়া যাবে না। কারণ লবণের অভাবে রক্তচাপ কমে যাওয়া, মাথা ঘোরা ছাড়াও নানা ধরনের শ বাকি অংশ পড়ুন...
পারমাণবিক বোমা কতটা বিধ্বংসী হতে পারে, তা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে দেখা গেছে। তবে এখন তার চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী পারমাণবিক বোমা পরাশক্তি দেশগুলোর কাছে আছে। এমন একটি বোমা হলো রাশিয়ার ‘জার বম্ব’ বা জার বোম। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানের দুটি শহর ধ্বংস করা ‘লিটল বয়’ আর ‘ফ্যাটম্যান’-এর চেয়ে জার বোমা হাজার গুণ বেশি শক্তিশালী। প্রকৃতপক্ষে জার বোম হলো এখন পর্যন্ত মানুষের আবিষ্কার করা সবচেয়ে বিধ্বংসী পারমাণবিক বোমা।
১৯৫২ সালে পৃথিবীর প্রথম হাইড্রোজেন বোমার পরীক্ষামূলক বিস্ফোরণ ঘটায় যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পাল্লা দিয় বাকি অংশ পড়ুন...
ওয়াদি আস সালাম কবরস্থান হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বৃহত্তম কবরস্থান। এটি ইরাকের নাজাফ শহরে অবস্থিত। কবরস্থানটি ৯১৭ হেক্টর বা ১৪৮৫.৫ একর জমি জুড়ে বিস্তৃত। জানা যায়, এ কবরস্থানটি ১৪০০ বছরের পুরনো। ওয়াদি আস সালামে প্রায় পঞ্চাশ লক্ষ লোকের কবর রয়েছে। এছাড়াও সেখানে প্রতি বছর শত শত লাশ কবর দেওয়া হয়। আরবি শব্দ ওয়াদি আস সালাম’ কথাটির অর্থ হচ্ছে ‘শান্তির উপত্যকা’।
ওয়াদি আস সালামে হযরত হুদ আলাইহিস সালাম, হযরত সালেহ আলাইহিস সালাম উনাদের রওজা শরীফ রয়েছে বলেও জানা যায়। এছাড়াও এর কাছেই হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু আলাইহিস সালাম উনার রওজা শরীফ বাকি অংশ পড়ুন...
মধ্য এশিয়ার দেশ তুর্কমেনিস্তান। তুর্কমেনিস্তানের রাজধানী থেকে ২৬০ কিলোমিটার দূরে দারভাজা গ্রাম। খনিজ তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসের ভা-ার হিসেবে পরিচিত দারভাজা এলাকায় ১৯৭১ সালে আবিষ্কার হয়েছিলো একটি খনি।
অনুসন্ধানকারীরা প্রথমে ভেবেছিলো, এই খনি থেকে পাওয়া যাবে খনিজ তেল। তাই তেল তোলার জন্য আনা হয়েছিল বিশাল বিশাল ড্রিল মেশিন। কিন্তু কার্যক্ষেত্রে দেখা গেলো, ড্রিল করলেই বেরিয়ে আসছে বিষাক্ত গ্যাস। পরে জানা যায়, খনিজ তেলের নয়, এটি আসলে প্রাকৃতিক গ্যাসের খনি।
ড্রিল করার সময় একটি বিশাল এলাকাজুড়ে ধস তৈরি হয়। তৈরি হয়েছিল ২২৬ ফুট ব্যাস বাকি অংশ পড়ুন...
আমেরিকার আলাস্কায় নতুন পতঙ্গখেকো উদ্ভিদের সন্ধান মিলেছে। উদ্ভিদটির কা- সবুজ, ফুলের রং সাদা। মন্দারের মতো দেখতে ওই গাছটি আসলেই গোশতখেকো। এতদিন গাছটিকে সবাই মন্দারের একটি প্রজাতি হিসেবেই চিনত। গাছটি ফুলের মাধ্যমে ছোট ছোট কীটপতঙ্গকে ফাঁদে ফেলে খেয়ে ফেলে।
নতুন আবিষ্কৃত গাছটির সঙ্গে আরেক পতঙ্গখেকো উদ্ভিদ সানডিউ বা সূর্য শিশিরের মিল রয়েছে। এ বর্গে ১৫০টির বেশি উদ্ভিদ আছে, যারা উজ্জ্বল লাল রং, শিশিরবিন্দু ও সুগন্ধির সাহায্যে পতঙ্গ ধরে খায়।
অন্যান্য পতঙ্গখেকো উদ্ভিদের মতোই নতুন আবিষ্কৃত গাছটির আয়ুষ্কালও খুব কম। উদ্ভিদটি মে মা বাকি অংশ পড়ুন...
ঘরে ডেস্কটপ, বাইরে ল্যাপটপ ব্যবহার করছে অধিকাংশই। সারাক্ষণ এই যন্ত্রগুলো ব্যবহার করলেও নিয়মিত পরিষ্কার করেন না অনেকেই। ধুলা ময়লা অনেকদিন থেকে জমে থাকলে কম্পিউটারের কার্যক্ষমতাও কমতে থাকে। সেই সঙ্গে সেøা হয়ে যাওয়াসহ বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়।
প্রযুক্তি নির্ভর এখন সকলের জীবন। মোবাইল ফোন, ডেস্কটপ, স্মার্টফোনে আচ্ছন্ন হয়ে থাকেন সারাক্ষণ। কখনো সোশ্যাল মিডিয়া, কখনো অনলাইনে গবেষণা বা বিভিন্ন জরুরী প্রয়োজনে ব্যবহার করছেন এসব ডিভাইস। তবে নিয়মিত পরিষ্কার করছেন না ব্যবহৃত ডিভাইসগুলো। কম্পিউটার পরিষ্কার করার কয়েকটি সহজ পদ্ধতি-
> বাকি অংশ পড়ুন...
গত ২৩ রজবের পর
জেলেদের উড়ন্ত মাছ ধরার পদ্ধতি একেক দেশে একেক রকম। তাও আবার নির্ভর করে মাছের আকার ও প্রজনন সময়ের উপর। পরিচিত ছোট প্রজাতির উড়ন্ত মাছকে সাধারণত প্রজননের সময় ছোট ফাঁসের জাল বা ছাঁকুনি জাল দিয়ে ধরা হয়। এই মাছদের প্রজননে আকৃষ্ট করার জন্য জেলেরা নির্দিষ্ট জায়গায় ভাসমান বস্তু ফেলে রাখে। অনেকে আবার বেশি মাছ আকৃষ্ট করার জন্য মাছের টুকরো ও তেল ভাসমান বস্তুর কাছে পানির উপর ঢেলে দেয়। অপেক্ষাকৃত বড় প্রজাতির উড়ন্ত মাছ প্রজননের সময় ছাড়া অন্য সময়ে বড়শির সাহায্যে বা আলাদাভাবে তৈরি ফাঁসি-জালে ধরা হয়। চার মিটার থেকে পনেরো মিটার বাকি অংশ পড়ুন...
আমরা যা শিখি, তা লেখা হয় নিউরন নামক কোষে। এরা হলো সংযোগকারী উপাদান। প্রতিটি সংযোগ =এক বিট তথ্য।
কতটা নিউরন আছে আমাদের? হয়তো ১০০ বিলিয়ন। আর নিউরন সংযোগের সংখ্যা প্রায় ১০০ ট্রিলিয়ন। এমনকি ঘুমের মধ্যেও মস্তিষ্ক দোলে, পিটপিট করে, মিটমিট করে। চালাতে থাকে মানুষের জটিল কাজগুলো; যেমন- স্বপ্ন দেখা, মনে রাখা, অনুমান করা। ভাবা যায় আমাদের চিন্তা, লক্ষ্য, কল্পনা এগুলোর বাস্তব ও বস্তুগত অস্তিত্ব রয়েছে? জ্বী হ্যাঁ, শুনতে অদ্ভুত শোনালেও অবস্তুগত বিষয় হিসেবে পরিচিত এই ব্যাপারগুলোর বাস্তব ও বস্তুগত অস্তিত্ব রয়েছে। জিজ্ঞেস করতে পারেন, “চিন্তা” জ বাকি অংশ পড়ুন...
মধু ক্রেতারা মধুর জমাকে ভুল বোঝেন। তারা একে ভেজাল মনে করেন। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে মধু জমে যাওয়া একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া। তরল থেকে দানাদার অর্ধ-কঠিন অবস্থায় যাওয়ার এ প্রক্রিয়াকে গ্র্যানুলেশন (মৎধহঁষধঃরড়হ) বা কঠিন বাংলায় স্ফটিকায়ন বলে।
মৌচাক থেকে আলাদা করার পর মধু যত দ্রুত জমে, চাকের ভেতর মোমের কোষে থাকলে তত দ্রুত জমে না। প্রতিটি মধুর স্ফটিকায়নের একটা নির্দিষ্ট সময় আছে। ওই সময়ের মধ্যে মধু যদি না জমে তবে সম্ভাবনা আছে যে ওই মধুতে ভেজাল আছে।
জমে যাওয়ায় মধুর রং বদলে যায়, তরল থেকে দানাদার হয়ে যায় কিন্তু মধুর গুণগত মান কমে না।
১
মো বাকি অংশ পড়ুন...
আমরা চোখের পলক কেন ফেলি?
গবেষণায় দেখা গেছে, ঘুম থেকে জাগার পর থেকে ফের ঘুমাতে যাওয়ার আগে পর্যন্ত পুরো সময় অধিকাংশ মানুষ প্রতি মিনিটে ১০ থেকে ২৫ বার চোখের পলক ফেলে। অর্থাৎ ঘণ্টায় চোখের পলক ফেলে ১,২০০ বার। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না, চোখ খোলা বা বন্ধ থাকলে কি হয়!
চোখের মণি পরিষ্কার এবং চোখের আদ্রতা ধরে রাখতে আমরা পলক ফেলি। এর বাইরেও কিছু শারীরিক এবং মানসিক বিষয় খুঁজে বের করেছে গবেষকরা।
একটি গবেষণায় উঠে এসেছে কোনো বিষয়ের প্রতি মনোযোগ ধরে রাখতে আমরা চোখের পলক ফেলি। এতে আমাদের দৃষ্টি সুনির্দিষ্ট হয়। “আমাদের চোখের পেশিগুলো তেমন সতর বাকি অংশ পড়ুন...












