সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, উম্মুল মু’মিনীন হযরত আল ঊলা কুবরা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশের পরে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আওলাদ আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের খিদমত মুবারকে আনজাম দেয়ার মতো বাহ্যিকভাবে কেউ ছিলেন না।
আত্মীয়দের মধ্যে হযরত উছমান ইবনে মাজউন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার আহলিয়া হযরত খাওলা বিনতে হাকীম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট এসে নিবেদন করেন যে, তিনি হযরত বি বাকি অংশ পড়ুন...
ব্রিটিশ বেনিয়াদের পৃষ্ঠপোষকতায় ভারতবর্ষের সংস্কৃত ভাষার কথিত প-িতসম্প্রদায় তাদের ধর্মীয় ভাষা ‘সংস্কৃত’ কেন্দ্রীক বাংলা ভাষা, সাহিত্য, ব্যাকরণ এবং বাংলা পরিভাষা ও শব্দ তৈরি করে বাংলা ভাষাকে সংস্কৃতের মধ্যে ডুবিয়ে শেষ করে দিতে চেয়েছে। তারা বাংলা ভাষাকে বিপরীত লোকদের ভাষা অর্থাৎ মুসলমানদের ভাষা মনে করতো। এজন্য তারা বাংলাকে কখনও ভালো চোখে দেখেনি। বার বার তারা বাংলা ভাষাকে দাবিয়ে রাখার অপচেষ্টা করেছে। সেনযুগে বাংলা ভাষা নিষিদ্ধকরণ, ব্রিটিশ আমলে বাংলা ভাষার সংস্কৃতকরণ তথা বিকৃতিকরণসহ বাংলা ভাষার উপর নানান রকম নিপীড়ন তার বাকি অংশ পড়ুন...
ফযীলত ও মর্যাদা:
আমীরুল মু’মিনীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি একটি ঘটনা বর্ণনা প্রসঙ্গে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে বর্ণনা করেন, হযরত আবদুর রহমান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি আসমান ও যমীনের বিশ্বাস ভাজন ব্যক্তিত্ব। তিনি অত্যন্ত সৎ ও পবিত্র স্বভাবের অধিকারী ছিলেন। ইসলাম পূর্ব যুগেই তিনি মদ্যপান হতে নিজেকে বিরত রেখেছিলেন।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি বেমেছাল অকুন্ঠচিত্ত বাকি অংশ পড়ুন...
পূর্বপ্রকাশিতের পর
রোযা অবস্থায় ইনজেকশন নিলে রোযা ভঙ্গ হয়ে যাবে। কারণ, ফিক্বহর কিতাবে উল্লেখ রয়েছে যে,
وَمَا وَصَلَ اِلَى الْـجَوْفِ اَوْ اِلَى الدِّمَاغِ مِنْ مَّـخَارَقَةِ الْاَصْلِيَّةِ كَالْاَنْفِ وَالْاُذْنِ وَالدُّبُرِ....... فَسَدَ صَوْمَهٗ
অর্থ : “যা নাক, কান, পায়খানার রাস্তা ইত্যাদি দ্বারা মগজ অথবা পেটে পৌঁছবে, তাতে রোযা ভঙ্গ হয়ে যাবে। ” (বাদায়েউছ ছনায়ে)
এ প্রসঙ্গে কিতাবে আরো উল্লেখ করা হয় যে,
وَمَا وَصَلَ اِلَى جَوْفِ الرَّأْسِ وَالْبَطْنِ مِنَ الْاُذْنِ وَالْاَنْفِ وَالدُّبُرِ فَهُوَ مُفْطِرٌ بِالْاِجْـمَاعِ.
অর্থ : “কান, নাক ও পায়খানার রাস্তা দিয়ে ওষুধ ইত্যাদি মগজ অথবা পেটে পৌঁছা সকলের নিকট বাকি অংশ পড়ুন...
উশরযোগ্য ফল-ফসলের বিধান
উশর সম্পর্কে সম্মানিত হানাফী মাযহাব উনার ইমাম হযরত ইমামে আ’যম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, যমীনে উৎপন্ন যাবতীয় ফসলেরই উশর অথবা নিছফু উশর দিতে হবে। চাই দীর্ঘস্থায়ী শস্য যেমন- খেজুর, আম, কাঁঠাল, লিচু, পেয়ারা ইত্যাদি ফলফলাদি হোক অথবা ক্ষণস্থায়ী শস্য যেমন- ধান, গম, সরিষা, কলা, পেঁপে, শাক-সবজি ইত্যাদি যেটাই হোক। তিনি আরো বলেন, ফসল কম-বেশি যাই হোক না কেন, তার উশর বা নিছফে উশর অবশ্যই আদায় করতেই হবে। অনুরূপ মধুরও উশর বা সম্মানিত যাকাত আদায় করতে হবে।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি মুবারক ও নসবনামা:
ত্বহিরা, ত্বাইয়্যিবাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল আশিরাহ আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত নাম মুবারক হচ্ছেন হযরত ছফিয়াহ আলাইহাস সালাম। তিনি তৎকালীন আহলে কিতাবধারী ইয়াহুদী সম্প্রদায়ভুক্ত ছিলেন। উনার পিতা হুয়াই বিন আখতাব, ইয়াহুদী বনু নাদ্বীর গোত্রের সর্দার ছিলেন, যিনি জলিলুল ক্বদর রসূল হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার ভাই হযরত হারুন ইবনে ইমরান আলাইহিস সালাম উনার অধঃস্তন পুরুষ। উনার নসবনামা হচ্ছেন- হযরত ছফিয়াহ বিনতে হুয়াই আলাইহিস সালাম ইবনে আখত্বব আলাইহিস সালাম ইবনে সাঈদ আলাইহিস সাল বাকি অংশ পড়ুন...
চিকিৎসা বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে ইনজেকশন
পূর্বপ্রকাশিতের পর
মগজ (ইৎধরহ)
আমাদের মগজের উপর আছে তিনটি পর্দা-
১। ডুরা মেটার (Dura Mater)
২। এ্যরাকনয়েড (Arachnoid)
৩। পায়া মেটার (Pia Mater)
ডুরা মেটারের গঠন একটু পুরু এবং পায়া মেটার অত্যন্ত সুক্ষ্ম একটি পর্দা, যা কিনা মগজ (নৎধরহ)কে ঢেকে আছে। আর এ দুয়ের মাঝামাঝি হলো এ্যারাকনয়েড। রক্ত নালী (blood vessel)-এ তিনটি পর্দা (meninges) পার হয়ে মগজে পৌঁছেছে এবং জালিকার মত মগজের অভ্যন্তরে ছড়িয়ে আছে।
বিভিন্ন রক্তনালীর মাধ্যমে মগজে খাদ্য এবং অক্সিজেন পৌঁছায়। শরীরে মোট রক্ত সরবরাহের ১৫-২০% মস্তিষ্কে পৌঁছায়।
হৃদপি- the carotid arteries and the vertebr বাকি অংশ পড়ুন...
দানশীলতা:
হযরত আবদুর রহমান ইবনে আওফ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি অতিশয় ধনশীল ছাহাবী ছিলেন। উনার আয়ের উৎস ছিল মূলতঃ ব্যবসা বাণিজ্য। তবে তিনি বিরাট খামার ও ভূসম্পত্তিরও মালিক ছিলেন।
উনার দানশীলতা ও মহান আল্লাহ পাক উনার পথে ব্যয়ের প্রবণতা ছিল প্রবাদের মত। জাতীয় ও দ্বীনী কাজে তিনি অনেক বিরাট অঙ্কের অর্থ দান করে গিয়েছেন। তাবুকের জিহাদের সময় তিনি ৪ হাজার দিরহাম হাদিয়া করেছিলেন। দুই দুই বার তিনি ৪০ হাজার দীনার (স্বর্ণমুদ্রা) ওয়াক্ফ করেছিলেন। জিহাদের জন্য ৫০০ ঘোড়া এবং ৫০০ উষ্ট্র দিয়েছিলেন। একবার সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাই বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত গাউসুল আ’যম বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার কারামত মুবারক সকল সময়ই প্রকাশ হতে থাকতো। উনার কারামত সম্পর্কে এ ধরণের বর্ণনা আছে যে, তিনি বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের পর পবিত্র রমাদ্বান শরীফে দিনের বেলায় উনার মাতার দুধ মুবারক পান করতেন না। যার দরুণ মানুষের নিকট এই বিস্ময়কর ঘটনা এরকম মশহুর হয়ে গেছে যে, ওমুক সম্ভ্রান্ত পরিবারে এমন এক ভাগ্যবান শিশু জন্ম গ্রহণ করেছেন, যিনি নাকি পবিত্র রমাদ্বান শরীফে দিনের বেলায় দুধ পান করেন না।
মানুষ উনাকে প্রশ্ন করলো, “হে মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী! আপনি কখন থেকে বুঝতে পারলেন যে, আপনি মহান আল বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি:
নাম আবদুর রহমান। ইসলাম-পূর্ব নাম আবদে আমর বা আবদে কা’ব। উপনাম আবু মুহম্মদ। পিতার নাম আওফ, মাতার নাম শিফা বিনতে আওফ। মাতা-পিতা উভয়েই ছিলেন কুরাইশ বংশের যুহ্রা শাখার লোক। দ্বীন ইসলাম গ্রহণের পর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার নাম রাখেন আবদুর রহমান। উনার উর্ধ্বতম ৬ষ্ঠ পুরুষে গিয়ে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক বংশের সাথে মিলিত হয়েছে।
বিলাদত শরীফ:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনা বাকি অংশ পড়ুন...












