পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
اِنَّ شَرَّ الدَّوَابِّ عِندَ اللهِ الَّذِيْنَ كَفَرُوْا فَهُمْ لَا يُؤْمِنُوْنَ
অর্থ: “নিশ্চয়ই সমস্ত প্রাণীর মাঝে মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট কাফিররাই নিকৃষ্ট, যারা ঈমান আনেনি। ” (সূরা আনফাল: আয়াত শরীফ ৫৫)
বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন দেখলেন যে, পানি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে, তখন তিনি ঘোড়ায় সওয়ার হয়ে ইয়াযীদ লা’নতুল্লাহি আলাইহির সৈন্য বাহিনীর নিকট গেলেন এবং তাদের সামনে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য মুবারক রাখলেন। তিনি তাদেরকে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মাধ্যমে বুঝালেন, যুলুম-অত্যাচার থেকে বিরত থাকো, রক্ত দ্বারা তোমাদের হাতকে রঞ্জিত কর না। জেনে শুনে কোন মু’মিন উনাকে কতল বা শহীদ করা মানে জাহান্নামকে নিজের ঠিকানায় পরিণত করা। আমি হলাম যিনি তোমাদের মহাসম্মা বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
তিনি হানাফী মাযহাবের মুকাল্লিদ বা অনুসারী, আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের অন্তর্ভুক্ত ।সম্মানিত চার মাযহাব উনাদের মুকাল্লিদ বা অনুসারীগণকেই আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত বলা হয়। আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতই হচ্ছেন নাজী তথা নাজাতপ্রাপ্ত দল। উনারাই সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মাসলাকের উপর প্রতিষ্ঠিত। উনাদের আদর্শে আদর্শিত। আক্বীদা-বিশ্বাসে বিশ্বাসী। এছাড়া বাকী সবা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেছেন-
أَفَغَيْرَ دِينِ اللهِ يَبْغُونَ وَلَهُ أَسْلَمَ مَنْ فِي السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ طَوْعًا وَكَرْهًا وَإِلَيْهِ يُرْجَعُونَ
মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেছেন, তারা কি অন্য ধর্ম তালাশ করে? অন্য দ্বীন তালাশ করে? অথচ আসমান, যমীন এবং তার মধ্যে যা কিছু রয়েছে, ইচ্ছায় এবং অনিচ্ছায় সবকিছু আমার দিকে রুজু হয়ে গেছে। কেউ তালাশ করলে বা আমল করলে, তা গ্রহণ করা হবে না।
এ প্রসঙ্গে একটা মেছাল বলা হয়ে থাকে যে, দ্বীন ইসলাম অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার মনোনীত মত এবং পথ অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার মতে মত, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّمَا حَرَّمَ عَلَيْكُمُ الْمَيْتَةَ وَالدَّمَ وَلَحْمَ الْخِنزِيرِ وَمَا أُهِلَّ بِهِ لِغَيْرِ اللَّهِ ۖ فَمَنِ اضْطُرَّ غَيْرَ بَاغٍ وَلَا عَادٍ فَلَا إِثْمَ عَلَيْهِ ۚ إِنَّ اللَّهَ غَفُورٌ رَّحِيمٌ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের জন্য হারাম করেছেন, মৃত প্রাণী, (মাছ ব্যাতীত) রক্ত, শুকরের গোস্ত এবং সেসব প্রাণী মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যাতীত অন্য কারো নামে যবেহ করা হয়। অবশ্য যে ব্যক্তি নিরুপায় হয়ে পড়ে (মা’যূর হয়ে যায়) এবং নাফরমানী ও সীমালঙ্ঘনকারী না হয়, তার জন্য কোন গুনাহ নেই। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল, অসীম দয়ালু। ” সুবহান বাকি অংশ পড়ুন...
لَمَّا قَدِمْنَا الْمَدِينَةَ فَجَعَلْنَا نَتَبَادَرُ مِنْ رَوَاحِلِنَا فَنُقَبِّلُ يَدَ النَّبِيِّ صَلَّـى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَرِجْلَه
অর্থ: আমরা যখন মদীনা শরীফ উনার মধ্যে আগমন মুবারক করতাম, তখন তাড়াতাড়ি করে নিজেদের সওয়ারী থেকে নেমে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূরুল মাগফিরাত মুবারকে (পবিত্র হাত মুবারকে) এবং নূরুদ দারাজাত মুবারকে (পবিত্র ক্বদম মুবারকে) বুছা দিতাম। সুবহানাল্লাহ! (আবূ দাউদ শরীফ, মু’জামুছ ছাহাবাহ্, আস সুনানুল কুবরা লিল বাইহাক্বী, শরহুস সুন্নাহ্, শু‘আবুল ঈমান, ইত্যাদি)
বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন ইয়াযীদ লা’নতুল্লাহি আলাইহির বাহিনীকে সরাসরি জানিয়ে দিলেন যে, “তোমাদের পক্ষ থেকে যে ব্যবস্থাই তোমরা নাও না কেন আমি কিছুতেই ইয়াযীদ লা’নতুল্লাহি আলাইহির হাতে বাইয়াত গ্রহণ করবো না এবং করতে পারিনা” তখন ইয়াযীদ লা’নতুল্লাহি আলাইহি বাহিনীর মনোভাব এত জঘন্য রূপ ধারণ করলো যে, তারা সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ও উনার প্রিয়জন উনাদের জন্য ফোরাত নদীর পানি বন্ধ করে দিলো। নাঊয বাকি অংশ পড়ুন...
কে এই রতন আল হিন্দী?
নামটা অনেকের কাছে অপরিচিত মনে হলেও ৭ম হিজরী শতক পরবর্তী সময়ে এটা বড় ফিতনার কারণ ছিলো। যে কারণে হযরত ইমাম যাহাবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার কিতাব ‘সিয়ারু আ’লামিন নুবালা’ ৩য় খন্ড ৪৬৮ পৃষ্ঠায় লিখেন-
حتى نبغ بالهند بعد خمس مائة عام بابا رتن، فادعى الصحبة، وآذى نفسه، وكذبه العلماء، فمن صدقه في دعواه، فبارك الله في عقله، ونحن نحمد الله على العافية
সর্বশেষ ছাহাবীর ইন্তেকালের পাঁচশ বছর পর বাবা রতন নামে এক ব্যক্তি হিন্দুস্তানে আত্মপ্রকাশ করলো এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে দেখেছে বলে দাবি করলো। এতে সে নিজেকে লজ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ اللهِ بْنِ مَسْعُودٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ اِنَّ أَشَدَّ النَّاسِ عَذَابًا عِنْدَ اللهِ الْمُصَوِّرُونَ
অর্থ : হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন, আমি শুনেছি, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- নিশ্চয় মানুষের মধ্যে ঐ ব্যক্তিকে মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠিন শাস্তি দিবেন, যে ব্যক্তি প্রাণীর ছবি তোলে বা আঁকে। (বুখারী শরীফ)
বাকি অংশ পড়ুন...












