বিখ্যাত ইমাম ও মুহাদ্দিছ হযরত ইবনে জাওজী রহমতুল্লাহি আলাইহি কাট্টা কাফির ইয়াযিদ লানতুল্লাহি আলাইহির বিষয়ে প্রকাশ্যে ফতোয়া দেন। সে মজলিসে বড় বড় আলেমগনও উপস্থিত ছিলেন।
হযরত ইমাম ইবনে জাওজী রহমতুল্লাহি আলাইহি কে এক মজলিসে জিজ্ঞাস করা হল ইয়াযীদ সম্পর্কে আপনার অভিমত কী? তিনি বললেন,
فَقَالَ مَا تَقُوْلُوْنَ : فِىْ رَجُلٍ وَلّٰى ثَلَاثَ سِنِيْنَ فِى السَّنَةِ الْاُوْلٰى قَتَلَ الْحُسَيْنَ عَلَيْهِ السَلَامُ وَ فِى الثَّانِيَةِ أَخَافَ الْمَدِيْنَةَ وَ أَبَاحَهَا وَ فِى الثَّالِثَةِ رَمَى الْكَعْبَةَ بِالْمَجَانِيْقِ وَهَدَمَهَا فَقَالَوْا نَلْعَنُ فَقَالَ فَاَلْعَنُوْهُ فَلَعَنَهٗ اِبْنُ الْجَوْزِىِّ عَلَى الْمِنْبَرِ بِبَغ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রত্যেককেই ইন্তেকাল করতে হবে, তবে মুসলমান হয়ে। এখন মুসলমান হয়েই যে ইন্তেকাল করতে হবে, এই পবিত্র আয়াত শরীফ উনার প্রসঙ্গে বলা হয়ে থাকে- হযরত ইমাম আ’যম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার একটা ওয়াকেয়া। মুসলমান হয়ে মারা যেতে হবে আর মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করার মত ভয় করতে হবে।
হযরত ইমাম আ’যম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সময় এক বৃদ্ধা মহিলা ছিল। সে ছিল উনার মুখালিফ অর্থাৎ উনার বিরুদ্ধবাদী। সে একদিন উনার এক ছাত্রকে বললো- হে ছাত্র! তোমাদের ইমাম ছাহেব, যিনি ইমামে আ’যম, খুব বড় ইমাম। উনি তো অনেক মাসয়ালা মাসায়েলের জাওয়াব দিয়ে থাকে বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
رَضِىَ اللهُ عَنْهُمْ وَرَضُوْا عَنْهُ.
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের প্রতি সন্তুষ্ট। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারাও মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি সন্তুষ্ট। (সূরা তওবা: আয়াত শরীফ ১০০)
বাকি অংশ পড়ুন...
রোযা রাখার ফযীলত:
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে- হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, পবিত্র রমযান শরীফ উনার রোযার পর উত্তম রোযা হলো মহান খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার মাস পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাস উনার রোযা। (মুসলিম শরীফ)
হযরত আবূ কাতাদাহ রদ্বিয়াল্লাহ তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক ক বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَتَّخِذُوا الْكَافِرِينَ أَوْلِيَاءَ مِن دُونِ الْمُؤْمِنِينَ ۚ أَتُرِيدُونَ أَن تَجْعَلُوا لِلَّهِ عَلَيْكُمْ سُلْطَانًا مُّبِينًا ﴿١٤٤﴾
অর্থ: হে ঈমানদারগণ! তোমরা মু’মিন ব্যতীত কাফিরদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না। (কাফিরদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করে) তোমরা কি চাও, তোমাদের বিরুদ্ধে মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য স্পষ্ট প্রমাণ পেশ করতে? (পবিত্র সূরা নিসা শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ-১৪৪)
উক্ত আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি স্পষ্টভাবেই নিষেধ করে দিয়েছেন যেন কোন মু’মিন মুস বাকি অংশ পড়ুন...
উনি বললেন, দেখ, যিনি মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, যিনি ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার একটা আদেশ মুবারক আমি পালন করলাম। কি আদেশ মুবারক পালন করলেন? মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেছেন, হে আবু যর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু! আপনি স্মরণ রাখুন, যদি আপনার কোন সময় গোসসা হয়, তাহলে আপনি দাঁড়ানো থাকলে বসে যাবেন। আপনার গোসসা মিটে যাবে। যদি গোসসা না মিটে, তাহলে শুয়ে যাবেন। আপনার গোসসা মিটে যাবে। আমি বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ মুবারক
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সংযুক্ত ও সম্পৃক্ত। উনারা শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন; এছাড়া সমস্ত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনাদের অধিকারী হচ্ছেন উনারা। সুবহানাল্লাহ! নূর বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
فَلَا وَرَبِّكَ لَا یُؤۡمِنُونَ حَتَّىٰ یُحَكِّمُوكَ فِیمَا شَجَرَ بَیۡنَهُمۡ ثُمَّ لَا یَجِدُوا۟ فِیۤ أَنفُسِهِمۡ حَرَجࣰا مِّمَّا قَضَیۡتَ وَیُسَلِّمُوا۟ تَسۡلِیمࣰا.
অর্থ: আপনার মহান রব তায়ালা উনার কসম! তারা ততক্ষণ পর্যন্ত ঈমান্দার হতে পারবে না যতক্ষণ পর্যন্ত তারা নিজেদের সকল বিষয়ে আপনাকে ফায়সালাকারী হিসেবে মেনে না নিবে। অতঃপর আপনার ফায়সালা মুবারক সম্পর্কে তাদের মনে কোন দ্বিধা/ সংশয় থাকে না এবং পরিপূর্ণ আত্মসমর্পণ করে তা মেনে নেয়। (সূরা নিসা শরীফ : আয়াত শরীফ : ৬৫)
বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথীদের মধ্যে যাঁরা শাহাদাত গ্রহণ করার জন্য উদগ্রীব ছিলেন, উনারা মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত হয়ে গেলেন এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুমতি মুবারক প্রার্থনা করলেন। সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাদেরকে অনুমতি দিলেন। অনুমতি পেয়ে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আল বাকি অংশ পড়ুন...












