বাসায় নি’ষিদ্ধ মা’দক মারিজু’য়ানা রাখার অ’ভিযোগে নাইজেরিয়ান বন্ধুসহ আ’টক হয়েছিলো বাংলাদেশি কূটনীতিক কাজী আনারকলি।
নিজ বাসভবনে নাইজিরিয়ান এক নাগরিকের সঙ্গে মাদকসহ আটক হয় কাজী আনারকলি। গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, সেই নাইজিরিয়ান নাগরিকের সঙ্গে লিভ টুগেদারে ছিলে সে। আগের কর্মস্থল যুক্তরাষ্ট্রের লস এ্যাঞ্জেলেস থেকেই এই নাইজিরিয়ানকে নিজের সঙ্গে রাখেন বাংলাদেশী এই নারী কূটনীতিক।
বাংলাদেশেও দীর্ঘদিন ধরে লিভ টুগেদার চলে এলেও বর্তমান সময়ে তাদের একটি গ্রুপ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সক্রিয়। এক হাজারের বেশি সদস্য রয়েছ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রতি মাসে ‘সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ’ উনার পাশাপাশি প্রতি সপ্তাহেই মহাসমারোহে পালিত হচ্ছে ‘সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ’
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার শান মান মুবারক অনুভব করা, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক জানা, দয়া-ইহসান মুবারক উপলব্ধি করা সর্বোপরি নেক ছায়াতলে উপনীত হওয়া বর্তমান যামানায় সবার জন্য ফরয।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “এ উম্মতের শেষ সম্প্রদায় প্রথম যুগের মতো”। অর্থাৎ হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মাঝে অনন্য ব্যক্তিত্ব, মহামহিম, সাইয়্যিদুনা বাকি অংশ পড়ুন...
শীতে কাঁপছে পুরো দেশ। দেশজুড়ে বইছে হিমেল হাওয়া, ঘন কুয়াশা, গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি আর শৈত্যপ্রবাহ। আবহাওয়া ও পানিবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে কমে আসছে তাপমাত্রা। তাপমাত্রা দ্রুত নেমে আসায় শীতের ছোবলে জনজীবনে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। হাড় কাঁপানো শীত আর অব্যাহত শৈত্যপ্রবাহে থমকে গেছে মানুষের জীবনযাত্রা। দিনে কুয়াশার চাদরে ঢাকা সূর্য, রাতে হালকা বৃষ্টির মতো কুয়াশাপাত ও শৈত্যপ্রবাহে মানুষ, পশুপাখি ও অন্যান্য প্রাণিকুল জড়সড় হয়ে গেছে। সারাদিন সূর্যের মুখ দেখা পাওয়া ভার। দিনভর আকাশ ঘন কুয়াশায় ঢাকা থাকায় সকাল-সন্ধ্যার পার্থক্য নির্ণয় ক বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর বলে ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছ কেটে ফেলার উদ্যোগ নেয়া হবে বলে জানিয়েছে বন, পরিবেশ ও পানিবায়ু পরিবর্তন সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানায়, নানা আকর্ষণ থেকে মানুষ আগে আকাশমনি ও ইউক্যালিপটাসের মত ‘পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর’ গাছগুলো লাগিয়েছে। তবে মানুষ এখন সচেতন। বিগত কয়েক বছরে মনে হয় না কেউ এসব গাছ লাগিয়েছেন। যে গাছগুলো আছে তা কেটে ফেলার বিষয়ে মন্ত্রণালয়ে আলোচনা হয়েছে।
উল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
‘দেশের মানুষ বাড়ছে কিন্তু জমি বাড়ছে না’- এ প্রচারণা দীর্ঘদিনের এবং অদূর ভবিষ্যতে ভয়ঙ্কর পরিণতির পরিণাম ব্যক্ত করে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জিয়া বিভ্রান্তিমূলক জনসংখ্যা সঙ্কোচন নীতি প্রণয়ন করে। ‘ছেলে হোক মেয়ে হোক দুটি সন্তানই যথেষ্ট’- এই ভুল ও কুফরীমুলক তত্ত্ব প্রচার করে। পরবর্তী সরকারগুলো সে ধারাবাহিকতা বজায় রাখে। এমনকি এরশাদ এ নীতিতে অগ্রগামী হওয়ায় জাতিসংঘ পুরস্কারও লাভ করে। হালে এ প্রচারণার পালে আরো বাতাস লেগেছে। তারা সেøাগান দিচ্ছে- ‘দুটি সন্তানের বেশি নয়, একটি হলে ভালো হয়’। আর এসব প্রপাগান্ডার একটাই ভিত্তি- ‘দেশের মানুষ বাকি অংশ পড়ুন...
‘ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর’- এ কথাটি কমবেশি সবারই জানা। তারপরও অনেকে ধূমপান করেই চলেছে। ইদানীং মেয়েদের প্রকাশ্যে ধূমপানের দৃশ্য অস্বাভাবিকহারে বেড়ে গেছে।
একটা সময় সামাজিক রীতিনীতির প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে নারীরা লুকিয়ে ধূমপান করলেও এখন জনবহুল স্থানে সবার সামনে তারা ধূমপান করছে। এমনকি নারীদের এই মাদকাসক্তি শুধু ধূমপানের মধ্যে আর সীমাবদ্ধ নেই। সিসা, ইয়াবা ও ফেনসিডিলের মতো মাদকেও তারা দিন দিন আসক্ত হয়ে পড়ছে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের দেয়া তথ্যে, ঢাকার সিসা বারগুলোতে নারীরা এখন নিয়মিত সিসার মধ্যে ‘হার বাকি অংশ পড়ুন...
আমি যদি মুসলমান দাবি করি তা কী রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ? আমি যদি মহান আল্লাহ পাক উনার বান্দা দাবি করে ইবাদত-বন্দেগী করি; তবে কী তা রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ?
আমি যদি আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উম্মত দাবি করে সুন্নত মুবারক পালন করি; তবে তা কী রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ? আমি কী পবিত্র কুরআন শরীফ উনার পবিত্র আয়াত শরীফ উনার আমল করতে পারবো না?
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আমল করতে গেলে কী রাষ্ট্রযন্ত্র আমাকে বাধা দিবে? আমি কী বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলিমদের বিজয়ের মাধ্যমে এদেশের সব মানুষের জন্য পড়ালেখার দ্বার উন্মুক্ত হয়। মুসলিম শাসকরা মাদরাসা (বিদ্যালয়), জামিয়া (বিশ্ববিদ্যালয়), খানকাহ ও মক্তবের জন্য লাখেরাজ সম্পত্তি বরাদ্দ করে। এর মানে হলো এসব প্রতিষ্ঠানকে করমুক্ত বিশাল জমি দান করা হতো। সেসব জমি থেকে আয় করে প্রতিষ্ঠানগুলো চলতো। ১৭৫৭ সালে ইংরেজরা দখল করে নেয়ার পর সারা বাংলায় লাখেরাজ সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়। ইংরেজদের থাবায় বাংলার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়। যারা গোপনে শিক্ষা কার্যক্রম চালু রেখেছে তাদেরকেও হত্যা করা হয়। প্রায় ১০০ বছর এভাবে চলার পর ইংরেজরা বাকি অংশ পড়ুন...
মোটাদাগে পাঠ্যপুস্তকের সমস্যা হলো হিন্দুত্ববাদ ছাড়ানো, ইসলামী অনুশাসনের বিরোধিতা, মুসলিম জাতি হিসেবে পাঠ্যপুস্তকে মুসলিমদের প্রতিনিধিত্বের অভাব, ইংরেজদের আধুনিক হিসেবে উপস্থাপন ইত্যাদি। সবচেয়ে সমস্যাযুক্ত বই হলো সামাজিক বিজ্ঞান।
১. সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম পরিচয়ের প্রতিনিধিত্ব নেই।
পাঠ্যপুস্তকের মাধ্যমে আমাদের মুসলিম সন্তানেরা তাদের আত্মপরিচয় জানবে এবং নিজস্ব সংস্কৃতিতে গড়ে উঠবে। দুঃখজনকভাবে আমাদের পাঠ্যপুস্তকে আমাদের মুসলিম পরিচয় অনুপস্থিত। মুসলিম পরিচয়কে প্রতিনিধিত্ব করে এমন কোনো প্রবন্ধ, গল্প, কবিতা ও ইলাস্ট্ বাকি অংশ পড়ুন...
নতুন পাঠ্যক্রমের নতুন বই নিয়ে বিতর্ক শেষ হচ্ছে না। বইগুলোতে সযতেœ এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে ইসলাম এবং মুসলমান প্রসঙ্গ। শুধু এড়িয়েই যাওয়া হয়নি, বরং, ইসলাম এবং মুসলিম ধর্মাচার বিদ্বেষী করে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে। মুসলিম ঐতিহ্যকে হেয় করা হয়েছে সুকৌশলে। পাশাপাশি বইগুলোতে অশ্লীলতাকে স্বাভাবিক করে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে। বিশেষ করে মাধ্যমিক স্তরে নতুন শিক্ষাক্রমের আলোকে ৬ষ্ঠ ও ৭ম শ্রেণিতে চালু হওয়া পাঠ্যপুস্তক নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। প্রতিবাদ জানাচ্ছে, বিক্ষোভ করছে বিভিন্ন সংগঠন। তারা অবিলম্বে ইসলাম বিরোধী বিতর্কিত পা বাকি অংশ পড়ুন...
গত ১ জানুয়ারি তথাকথিত উৎসবের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেয়া হয়েছে নতুন বই। তবে তৃতীয় শ্রেণির ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা বইয়ে ঘটেছে কলঙ্কজনক ঘটনা। মুসলমান শিক্ষার্থীদের জন্য ছাপানো বেশকিছু বইয়ে পাওয়া গেছে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের দেবী দূর্গার ছবি। সাতক্ষীরার দুটি উপজেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ও ঠাকুরগাঁওয়ের কয়েকটি বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এসব বই পাওয়ার পর ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে অভিভাবকরা। ঘটনা আচ করতে পেরে একদিন পরই শিক্ষকদের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বইগুলো ফিরিয়ে নিয়েছে সংশ্লিষ্ট উপজেলার শিক্ষা কর্মকর বাকি অংশ পড়ুন...
একজন ‘মুসলমান’ তাঁর সম্মানিত ‘ইসলামী’ জীবন-যাপনের সুযোগ পাবেন।
এজন ‘মুসলমান’, সম্মানিত ‘ইসলামী মূল্যবোধ’ বজায় রেখে স্বতঃস্ফূর্তভাবে চলতে পারবেন; ফিরতে পারবেন।
একজন ‘মুসলমান’ তাঁর চারপাশের আবহে সম্মানিত ‘ইসলামী পরিবেশ’ পাবেন।
একজন মুসলমান- ‘তিনি চলাফেরা করলে কোনো বেপর্দা নারীর মুখোমুখি হবেন না।’ একজন মুসলমান তার কানে- ‘কোনো গান-বাজনার আওয়াজ আসবে না।’ একজন মুসলমান- তিনি ‘সুদমুক্ত অর্থনীতির’ সুযোগ পাবেন। একজন মুসলমান- ‘তিনি শিক্ষায় পবিত্র ইসলামী শিক্ষার গভীরতা পাবেন।’
একজন মুসলমান ‘তিনি সম্মানিত শরীয়তী আইনের সমাহার বাকি অংশ পড়ুন...












