মন্তব্য কলাম
মুসলিম বিদ্বেষী ভারতে এবারের নির্বাচনে মুসলিম অবমাননাকর কটুক্তির চরম ব্যবহার হচ্ছে বাংলাদেশে হিন্দু তোষণ ও ভারতের প্রতি বর্তমান সরকারের নতজানু নীতি মুসলিম নির্যাতনে ভারতকে উৎসাহিত করছে
, ১৫ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৫ ছানী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ২৪ মে, ২০২৪ খ্রি:, ১০ জৈষ্ঠ্য, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
ভারতের আসাম রাজ্যে গঠিত ফরেনার্স ট্রাইব্যুনালের প্রায় ডজনখানেক সদস্য সরকারি তহবিলে অর্থ দিয়েছে। তবে এতে তারা শর্ত হিসেবে জুড়ে দিয়েছে, ‘এই অর্থ যেন তাবলিগ জামাত, জিহাদি বা জাহিল (অশিক্ষিত)-দের ত্রাণে না লাগে। ’ রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী তথা অর্থমন্ত্রী হিমন্তর কাছে পাঠানো এক চিঠিতে তীব্র মুসলিমবিদ্বেষী এসব বিতর্কিত শর্ত জুড়ে দিয়েছে তারা।
দৃশ্যত জাহিল বলতে তারা কটাক্ষপূর্ণভাবে মুসলিমদের ইঙ্গিত করেছে।
আসামের মুসলিমবিদ্বেষী নাগরিকপঞ্জি বা এনআরসি থেকে যাদের নাম বাদ পড়েছে, তাদের আপিল করতে হয় এই ফরেনার্স ট্রাইব্যুনালে। এই ট্রাইব্যুনালের সদস্যরা বিচারকের ক্ষমতাসম্পন্ন। তারাই স্থির করেন কার আপিল গৃহীত হবে। অন্যভাবে বললে, কাদের ভারতীয় নাগরিকত্ব বহাল থাকবে এবং কাদের কথিত ‘বিদেশি’দের জন্য নির্দিষ্ট বন্দিশিবিরে পাঠানো হবে সেটা নির্ধারণের এখতিয়ার তাদেরই।
এই প্রবল ক্ষমতাসম্পন্ন ট্রাইব্যুনাল সদস্যরা কীভাবে প্রকাশ্যে এরকম মুসলিমবিদ্বেষী মন্তব্য করতে পারে, তার সমালোচনায় সরব হয়েছে অ্যাক্টিভিস্ট ও মানবাধিকার কর্মীরা।
আসামের সুপরিচিত মানবাধিকার আইনজীবী আমন ওয়াদুদ বিবিসিকে বলেন, ‘এ ধরনের বিদ্বেষপূর্ণ মানসিকতার লোকজনের ওপর কীভাবে নাগরিকত্ব ফয়সালা করার ভার ছেড়ে রাখা হয়েছে তা তো ভাবতেই পারি না!’
তিনি বলেন, ‘নাগরিকত্ব হলো সংবিধানে প্রদত্ত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অধিকার। আর সেটা থাকবে কিনা, তা ঠিক করছেন এমন সব লোকজন, যারা প্রকাশ্যে একটি বিশেষ সম্প্রদায়ের লোকজনকে জিহাদি বা জাহিল বলে গালিগালাজ করছেন। ’
বরাবরের মতো এবারের লোকসভা নির্বাচনে মুসলিম বিদ্বেষী প্রচারনা সরব বিষয়টি তা নয়। বরং এবারে হিন্দুত্ববাদীদের মুসলিম বিদ্বেষ বেড়েছে আরো বহুগুণ।
হিন্দুত্ব ওয়াচ নামে যুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক একটি বেসরকারি সংগঠন বলেছে, ১৯ এপ্রিল ভোট গ্রহণ শুরু হবার পর থেকে শত শত জনসভা নথিভুক্ত করেছে, যেখানে বিজেপির “তারকা প্রচারক” এবং প্রার্থীরা মুসলিমদের নিশানা করে চরম উস্কানিমুলক ভাষণ দিয়েছে।
বিশেষ করে ভারতের সাধারণ নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শুরু হবার পর থেকে, মাদী মুসলিম-বিরোধী বক্তব্য তুঙ্গে উঠেছে।
নাইক, যিনি একজন নির্বাসিত কাশ্মীরি মুসলিম সাংবাদিক, ২০২১ সালে হিন্দুত্বওয়াচ প্রতিষ্ঠা করেন। পরের বছর গুলোতে তারা ভারতে ঘৃণাসুচক বক্তব্য এবং অপরাধ সংক্রান্ত তথ্যের ভা-ার হিসেবে গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করে। মূলধারার গণমাধ্যমগুলো তাদের কাজ উদ্ধৃত করে।
হিন্দুত্বওয়াচ যদিও প্রায় ৩,০০০ ঘৃণাসুচক বক্তব্য এবং অপরাধ নথিভুক্ত করেছে, নাইক বলছেন এই বছর নির্বাচন-কেন্দ্রিক ঘৃণা ছিল নজিরবিহীন।
সম্প্রতি নির্বাচনী প্রচারণায় ভারতের মুসলিমদের অনুপ্রবেশকারী আখ্যা দেওয়ার পাশাপাশি ‘তাদের সন্তান বেশি হয়’ দাবি করে বক্তব্য দিয়েছিলো প্রধানমন্ত্রী মাদী।
ভারতের রন্ধ্রে রন্ধ্রে জেঁকে বসা হিন্দুত্ববাদের শেকড় এতোটাই গভীরে প্রোথিত মাদীর বিরুদ্ধে আদৌ কোন ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন অনেকে।
সমালোচকদের কাছে মাদীর অঙ্গিকার অর্থহীন। যেদিন সে হিন্দু-মুসলিম কার্ড খেলবে না বলে প্রতিজ্ঞা করলো, সেদিনই সে পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ঝাড়খ-ে সমর্থকদের হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, “জিহাদি মনোভাবের অনুপ্রবেশকারীরা বিরোধীদের কাছ থেকে সমর্থন পাচ্ছে এবং আমাদের বোনদের বিপদের মুখে ফেলছে। ”
এদিকে ভারতীয় মুসলমানরা তাদের দৈনন্দিন নাগরিক সুযোগ-সুবিধা এবং দাবি-দাওয়ার প্রতি কংগ্রেসের নির্লিপ্ততা ও নিষ্ক্রিয়তার জন্য তাদের প্রতিও রুষ্ট। তাদের প্রধান ক্ষোভ হচ্ছে, কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন সরকার নিছক সন্দেহের বশে মুসলমান যুবকদের গ্রেফতার এবং নির্যাতনের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ঢালাও অনুমোদন দিয়ে রেখেছে। মুসলমান ছেলেরা যতই শিক্ষিত ও দক্ষ হোক না কেন জনসংখ্যার অনুপাতে সরকারি চাকরি-বাকরিতে তাদের ঠাঁই হয় না। তাদের সন্ত্রাসী হিসেবে বিশ্ববাসীর কাছে পরিচিত করার জন্য এমন কোন প্রচার প্রপাগা-া নেই যা সরকার করছে না।
মুসলিম যুবকদের গ্রেফতার-নির্যাতনের বিষয়গুলো অধিকাংশ ক্ষেত্রে আদালতের বিচারে মিথ্যা প্রমাণিত হচ্ছে এবং আদালত এগুলোকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও ধর্মীয় বিদ্বেষের অংশ বলে অভিহিত করছেন। কিন্তু তথাপিও এই নির্যাতনের মাত্রা থামছে না। মুসলিম নেতৃবৃন্দের অভিযোগ হচ্ছে, কংগ্রেস, বিজেপি তথা ‘মোদী’ জুজুর ভয় দেখিয়ে তাদের কাছ থেকে ভোট আদায়ের চেষ্টা করছে। কিন্তু তাদের প্রকৃত সমস্যাসমূহের প্রতি কোনপ্রকার নজরই দিচ্ছে না। বাংলাদেশে হিন্দু তোষণ ও ভারতের প্রতি বর্তমান সরকারের নতজানু নীতি মুসলিম নির্যাতনে ভারতকে উৎসাহিত করছে বলেও অনেকে অভিমত প্রকাশ করেছেন।
২০১৯ সালে ‘দ্য মুসলিম উইমেন প্রোটেকশন অব রাইটস অন ম্যারেজ) অ্যাক্ট’ পাস হয়, যাতে একতরফা তিন তালাক দিলে তালাকদাতার দুই বছর জেল ও জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। ভারতে বিবাহবিচ্ছেদকে যেখানে দেওয়ানি সমস্যা হিসেবে দেখা হয়, সেখানে তিন তালাকে ফৌজদারি দ- দেওয়া আসলে মুসলিমদের এক অপরাধপ্রবণ সম্প্রদায় হিসেবে দেখানোর পাঁয়তারা ভিন্ন কিছু নয়।
ওই বছরের ডিসেম্বরে সিএএ-এর বিরোধিতায় ভারতে ব্যাপক আন্দোলন হয়। তখন দুমকায় নির্বাচনী জনসভায় মাদী বলেছিলো, ‘পোশাক দেখেই বোঝা যায় কারা সহিংসতা ছড়াচ্ছে। ’ কথাটার ইঙ্গিত যে মুসলিমদের দিকে ছিল, সেটা বুঝতে কারও বাকি ছিল না।
ভারতে সিএএ আইনে ‘অমুসলিম শরণার্থী’ তকমা ব্যবহার করে সহজেই মুসলিমদের ‘অনুপ্রবেশকারী’ ছাপ দেওয়া সম্ভব হয়। পুরো বিষয়টির রাজনীতিক দৃষ্টিভঙ্গি ছিল মুসলিমবিদ্বেষের রাজনীতি। তবে গত ২১ সেপ্টেম্বর পার্লামেন্টের বিশেষ অধিবেশনে বিজেপি এমপি বিধুরীর মুখে যে ঘৃণা ভাষণ শোনা গেছে, তাকে শুধু রাজনীতির নিক্তিতে মাপা যায় না। এটি দেশটির সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে পৌঁছে যাওয়া বিদ্বেষ বিষের অশ্লীল উদ্গার।
ভারতে মুসলিমদের মধ্যে ‘মোল্লা’ পদবির চল রয়েছে। আবার তির্যক অর্থেও ‘মোল্লা’ শব্দকে টানাটানি করা হয়। কোনো মুসলিম ব্যক্তিকে ধর্মান্ধ ও গোঁড়া বোঝাতে ‘মোল্লা’, ‘মোল্লার বাচ্চা’ বলে গালমন্দ করা হয়। আর ‘কাটুয়া’ শব্দটির বাংলা ‘কাটা’। এটা পুরুষের খৎনা সম্পর্কে বিকৃতভাবে গালি হিসেবে ব্যবহার করা হয়। হিন্দুদের অনেকের মধ্যে, বিশেষ করে অশিক্ষিত ও অল্প শিক্ষিতদের মধ্যে, মুসলিমদের হয় নিছক খানিক খাটো করার মজা নিতে, নয়তো ঘৃণা প্রকাশ করতে শব্দটা অনায়াসে মুখে উঠে আসে।
সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন-নিপীড়নের ঘটনার ওপর নজর রাখে হিন্দুত্ব ওয়াচ। গ্রুপটি বলছে, ভারতে ২০২৪ সালের মে মাস পর্যন্ত নির্বাচনী প্রচারনায় মুসলিমদের লক্ষ্য করে ৫০০টি বিদ্বেষপূর্ণ বক্তব্য দেওয়ার ঘটনা তারা নথিভুক্ত করেছে। তারা বিদ্বেষপূর্ণ বক্তব্যের ক্ষেত্রে জাতিসংঘের দেওয়া সংজ্ঞা অনুসরণ করেছে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
শুধু যুবকরাই নয় এখন এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে গেছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
১৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ শরীফ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজ শরীফও বেশি বেশি করতে হবে।
১৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উম্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
১৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
দিন দিন বাড়ছে পারিবারিক সহিংসতা, খুন আর আত্মহত্যা মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ সরকারের উচিত জাতীয়ভাবে দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ ও শিক্ষা প্রচার ও প্রসার করে এই সামাজিক সমস্যাটি দূরিকরণ করা।
১৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
যথাযথ পদক্ষেপ নিলে ইনশাআল্লাহ আগামী ৫ বছরে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের প্রথম ধনী দেশ। এক উত্তারাঞ্চলের খনিজ উত্তোলন করলেই গোটা দেশের চেহারা পাল্টে যাবে। সরকারের নিষ্ক্রিয়তা বরদাশতযোগ্য নয়।
১৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অবহেলায় কৃষিতে ব্যবহৃত হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ও রাসায়নিক; বাড়ছে ক্যান্সারের ঝুঁকি। বিলুপ্তির পথে ১৯২ জাতের উপকারী পোকা। সরকারের উচিত অবিলম্বে কীটনাশক ও রাসায়নিকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করে জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও কৃষিকে বিষমুক্ত করা।
১৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি?
১২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রতি বছর ১ কোটি মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক “অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স নতুন আশঙ্কা এবং বেশিরভাগ অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা কমেছে”- এ তথ্যকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। নচেৎ সাধারণ অসুখেই প্রাণনাশ হতে পারে
১১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)