খোদ প্রধানমন্ত্রীই যখন পার্বত্য চট্টগ্রামে পূর্ব তিমুরের মত স্বাধীন খ্রিষ্টান দেশ তৈরির ষড়যন্ত্রের কথা বলেন, তখন বিষয়টি কত ভয়াবহ, বিপর্যয় ও স্পর্শকাতর তা ভাষায় বর্ণনার নয়
বঙ্গোপসাগরে বিদেশী ঘাটি স্থাপনও বরদাশতযোগ্য নয় নিস্ক্রিয় উদাসীন মুসলমান সজাগ হবে কবে?
, ২০ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ৩০ ছানী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ২৯ মে, ২০২৪ খ্রি:, ১৫ জৈষ্ঠ্য, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ ও দৈনিক আল ইহসান শরীফে প্রায় দুই যুগ আগ থেকেই পার্বত্য চট্টগ্রামে খ্রিষ্টান মিশনারীদের অপতৎপরতা এবং আলাদা খ্রিষ্টান রাজ্য বানানোর গভীর ষড়যন্ত্র সম্পর্কে সতর্কতামূলক বিশেষ লেখা অনেকবার পত্রস্থ হয়েছে। আজ সে একই কথা খোদ প্রধানমন্ত্রীর মুখে উচ্চারিত হয়েছে। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীর ভাষায় যখন ‘বাংলাদেশ-মিয়ানমার ভেঙে পূর্ব তিমুরের মতো খ্রিস্টান দেশ তৈরির চেষ্টা চলছে’ উচ্চারিত হয় তখন তা কত ভয়াবহ; দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের জন্য এবং মুসলমানের জন্য কত বিপর্যয়ের বিষয় তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
এটিকে প্রধানমন্ত্রীর কথা না বলে তথ্য পরিবেশনও বলা যায়। এই প্রথম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বয়ং বলেছেন, বাংলাদেশের চট্টগ্রাম/পার্বত্য চট্টগ্রাম ও মিয়ানমার নিয়ে একটি খ্রিস্টান রাষ্ট্র বানানোর চেষ্টা চলছে। এই সংবাদটি বিভিন্ন পত্রিকায় বিভিন্নভাবে ছাপা হয়েছে দৈনিক সমকালের শিরোনাম, ‘১৪ দলের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী/ চট্টগ্রাম ও মিয়ানমার নিয়ে খ্রিস্টান রাষ্ট্র বানানোর চেষ্টা চলছে। ’ একই দিন ইংরেজি দৈনিক নিউ এজে বলা হয়েছে, বার্মা এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের অংশবিশেষ নিয়ে খ্রিস্টান রাষ্ট্র বানানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। দৈনিক ইনকিলাবে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম ও মিয়ানমারের অংশবিশেষ নিয়ে খ্রিস্টান রাষ্ট্র বানানোর চেষ্টা হচ্ছে। ইংরেজি ডেইলি স্টারে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ এবং মিয়ানমারের অংশবিশেষ নিয়ে এই রাষ্ট্র বানানোর চেষ্টা হচ্ছে। দেখা যাচ্ছে যে, কোনো পত্রিকা বলছে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম এবং বার্মার অংশবিশেষ নিয়ে এবং কোনো কোনো পত্রিকা বলছে, পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং বার্মার অংশবিশেষ নিয়ে এই প্রচেষ্টা চলছে। বিভ্রান্তি হলো, প্রধানমন্ত্রী কি চট্টগ্রামের কথা বলেছেন? নাকি পার্বত্য চট্টগ্রামের কথা বলেছেন? বার্মা বা মিয়ানমারের কোন্ অংশ নিয়ে এই রাষ্ট্র গঠিত হবে, সেটিও প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট করে বলেননি। তবে বিষয়টি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় কয়েকটি পত্রিকার ভাষ্য তুলে ধরা হচ্ছে।
Prime Minister Sheikh Hasina yesterday alleged that a plot is on to carve out Òa Christian state like East TimorÓ taking parts from Bangladesh and ¸anmar.
ইংরেজি দৈনিক নিউ এজে বলা হয়েছে, A conspiracy continued to make a Christian state comprising the Chittagong Hill Tracts of Bangladesh and a part of bordering ¸anmar. ÔThe plot is still there. With a part of Bangladesh like East Timor [broken off from Indonesia], then Chittagong [Chittagong Hill Tracts], ¸anmar will form a Christian state. A base will be built in the Bay of Bengal.Õ দৈনিক ইনকিলাবে বলা হয়েছে, কোনো দেশের কথা উল্লেখ না করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, যদি আমি বাংলাদেশে কারো এয়ারবেজ করতে দেই, ঘাঁটি করতে দেই, তাহলে আবার ক্ষমতায় আসতে কোন অসুবিধা নেই। এমন প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেছেন, ‘কিন্তু আমি রাজি হইনি’। তিনি আরো বলেছেন, এসব কারণে কিছু সমস্যায় পড়তে হচ্ছে এবং হবে আমি জানি। বঙ্গপোসাগরে এয়ারবেজ করার প্রস্তাব প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোন এক সাদা চামড়ার (নাম উল্লেখ না করে) প্রস্তাব। এখনো চক্রান্ত আছে উল্লেখ করে এ সময় তিনি বলেন, চট্টগ্রাম, মিয়ানমারের একটি অংশ নিয়ে একটি খ্রিস্টান রাষ্ট্র বানাবে। বঙ্গপোসাগরে একটা ঘাঁটি করবে। তিনি বলেন, বঙ্গপোসাগরের ওপর অনেকেরই নজর। সেটা আমি হতে দিচ্ছি না। এটাও আমার একটা অপরাধ।
তিনি আরো বলেন, এখানে (বঙ্গপোসাগরে) এয়ারবেজ করে কার উপরে হামলা করবে। যদি একটা দেশকে দেখানো হয়, সেটাও তো না। আমি তো জানি আরো কোথায় যাবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এসব কারণে কিছু সমস্যায় পরতে হচ্ছে, হবে আমি জানি।
দৈনিক সমকালে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের দিকে ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আবারও বলেছেন, বঙ্গোপসাগরে একটি শক্তিশালী দেশ ঘাঁটি বানাতে চায়। এটি হতে দিচ্ছেন না বলেই কিছু সমস্যা হচ্ছে। তিনি বলেছেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম ও মিয়ানমারকে নিয়ে একটি খ্রিস্টান রাষ্ট্র বানানোর ষড়যন্ত্র চলছে। সেই চক্রান্ত এখনও আছে। “পূর্ব তিমুরের (ইন্দোনেশিয়া ভেঙে গড়ে ওঠা) মতো বাংলাদেশের একটা অংশ নিয়ে, তার পরে চিটাগং (পার্বত্য চট্টগ্রাম), মিয়ানমার মিলে একটা খ্রিস্টান রাষ্ট্র বানাবে। বঙ্গোপসাগরে একটা ঘাটি করবে বলে শেখ হাসিনা বলেন, ‘ষড়যন্ত্র ছিল বাংলাদেশের নির্বাচনই হতে দেবে না। তবে দেবে, আর আমারও ক্ষমতায় আসতে অসুবিধা হবে না; যদি আমি বাংলাদেশে কারও বিমানঘাঁটি করতে দিই। তাহলে আমার কোনো অসুবিধা নেই। কোনো এক সাদা চামড়ারই প্রস্তাব। ’
আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, বাংলাদেশে একটি বিমানঘাঁটি করতে দেওয়ার প্রস্তাবও তার কাছে এসেছিল, তাহলে নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং তার পুনর্নির্বাচিত হওয়ার ব্যবস্থা তারাই করবে। কিন্তু তখনো তিনি সেই নেতিবাচক উত্তরই দেন। যে ধরনের উত্তর ২০০১ সালের নির্বাচনের আগে ভারতে বাংলাদেশের গ্যাস বিক্রির বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবে তিনি দিয়েছিলেন।
বাংলাদেশের পার্বত্য জেলাগুলোকে নিয়ে এমন একটি ষড়যন্ত্রের হুঁশিয়ারি কিছুদিন পূর্বে সেনাদপ্তর থেকে দেওয়া হয়েছিল। গত বছরের আগস্ট মাসের বিভিন্ন তারিখে বেশ কয়েকটি দৈনিক পত্রিকাতে এ বিষয়ক প্রতিবেদন ছাপা হয়েছে। উপজাতিদের সাথে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী ছাড়া আর কেউ থাকে না। তাদের অভিজ্ঞতাই বাস্তব অভিজ্ঞতা। এরই সাথে দেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা খ্রিস্টানদেরকে পার্বত্য জেলাগুলোতে নিয়ে সংখ্যাগুরু বানানো হচ্ছে, যা পূর্ব তিমুরে হয়েছিল। এভাবে গণভোটে বিজয়ের ক্ষেত্রও তৈরি করা হচ্ছে।
প্রসঙ্গত প্রশ্ন আসে এজন্য যে, চট্টগ্রাম বিভাগে ৮০ শতাংশ মানুষ মুসলমান। খ্রিস্টানদের সংখ্যা ১ শতাংশও নয়। বান্দরবানে খ্রিস্টানদের সংখ্যা মোট জনসংখ্যার মাত্র ১০ শতাংশ। খাগড়াছড়িতে ০ দশমিক ৬২ শতাংশ। রাঙ্গামাটিতে ১ দশমিক ৩ শতাংশ। রাখাইন বা আরাকানে ১ দশমিক ২ শতাংশ। এত ক্ষুদ্রাতি ক্ষুদ্র জনসংখ্যা নিয়ে কি কোনো স্বাধীন রাষ্ট্র গঠন করা যায়? পূর্ব তিমুরের কথা বলা হয়েছে। সেখানে ৯৪ শতাংশ হলো খ্রিস্টান। তাই ইন্দোনেশিয়া থেকে পূর্ব তিমুরকে বিচ্ছিন্ন করে স্বাধীন করা হয়েছে। কিন্তু ১ শতাংশ বা তারও কম সংখ্যক জনগোষ্ঠি নিয়ে স্বাধীন রাষ্ট্র গঠন কীভাবে সম্ভব?
দেশের রাজনৈতিক বিষয়ে যত মতপার্থক্যই থাকুক না কেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে মুসলমানও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের জনগণ আপোসহীন। আমাদের দেশের এক ইঞ্চি জমির ওপরেও যদি কোনো দেশের কু-নজর থাকে তাহলে আমরা তা বরদাশত করবো না ইনশাআল্লাহ। তবে তার জন্য এখন থেকেই সজাগ ও সক্রিয় থাকতে হবে ইনশাআল্লাহ।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)