সন্ত্রাসী ইসরাইলের বর্বরতার ছোয়া থেকে মিশর নিজেকে পুরো রক্ষা করতে পারবে না কখনই পূর্ণ সামরিক সক্ষমতা ধারণের পাশাপাশি মিশর ইসরাইলের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপের ঘোষণাও দিয়েছে গাজাবাসীর সাথে সহ মুজাহিদ হওয়ার বিরল সম্মান মিশর লাভ করুক- এটাই মুসলিম বিশ্বের গভীর প্রত্যাশা
, ২৬ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৬ আউওয়াল, ১৩৯২ শামসী সন , ০৪ জুন, ২০২৪ খ্রি:, ২১ জৈষ্ঠ্য, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মন্তব্য কলাম
![সন্ত্রাসী ইসরাইলের বর্বরতার ছোয়া থেকে মিশর নিজেকে পুরো রক্ষা করতে পারবে না কখনই পূর্ণ সামরিক সক্ষমতা ধারণের পাশাপাশি মিশর ইসরাইলের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপের ঘোষণাও দিয়েছে গাজাবাসীর সাথে সহ মুজাহিদ হওয়ার বিরল সম্মান মিশর লাভ করুক- এটাই মুসলিম বিশ্বের গভীর প্রত্যাশা](https://www.al-ihsan.net/uploads/1717487077_.jpg)
বর্তমানে মিশরের ক্ষয়িষ্ণু অর্থনীতি ক্রমবর্ধমান ঋণে জর্জরিত। দেশটির সরকারের ঋণ এখন মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ৯০ শতাংশেরও বেশি। অন্যদিকে, দেশটির মুদ্রা মিশরীয় পাউন্ড দাম হারাচ্ছে, বৈদেশিক মুদ্রার মজুত ফুরিয়ে যাচ্ছে, আর বাড়ছে মূল্যস্ফীতি।
গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধের কারণে ২০২৪ সালে মিশরের পর্যটন আয় ৩০ শতাংশ কমে যেতে পারে।
বিশ্লেষকদের মতে, গাজার বিরুদ্ধে ইসরায়েলের যুদ্ধ এবং লোহিত সাগরে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার কারণে আগে থেকেই মিশরের ভঙ্গুর অর্থনীতি আরও গভীর সংকটের মুখোমুখি হতে চলেছে।
এসব চ্যালেঞ্জ চলমান যুদ্ধের কারণে আরও জটিল হয়ে উঠছে। কারণ মিশরের সঙ্গে গাজা ও ইসরায়েল উভয়ের সীমান্ত রয়েছে। ইসরায়েলের অবিরাম আক্রমণের ফলে গাজার জনসংখ্যার একটি বড় অংশ রাফায় আশ্রয় নিয়েছে।
অন্যদিকে, পর্যটন ও সুয়েজ খাল মিশরের বৈদেশিক মুদ্রার দুটি প্রধান উৎস। যুদ্ধের প্রভাবে এই দুই খাত থেকেও আয় উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমেছে।
মিশরীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসের তুলনায় এই বছরের শুরু থেকে জানুয়ারিতে সুয়েজ খাল থেকে রাজস্ব ৫০ শতাংশ কমেছে।
গতবছরের ৭ অক্টোবরের পর থেকে মিসরের গ্যাস অর্থনীতিও ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে হামাসের হামলার দুইদিন পরই ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা সংস্থা তামার গ্যাসক্ষেত্র থেকে উত্তোলন সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে। এটি ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলীয় উপকূলীয় শহর আশদোদ থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
মিশরে দুটি গ্যাস তরলীকরণ কারখানা রয়েছে। ইসরায়েল তামার থেকে মিশরে গ্যাস রপ্তানি করে, সেখানে এটি এলএনজিতে রূপান্তরিত হয়। এরপর সেই গ্যাস ইউরোপ ও অন্যান্য বাজারে রপ্তানি করা হয়।
যুদ্ধের কারণে ২০২২ সালের একই সময়ের তুলনায় ২০২৩ সালের চতুর্থ প্রান্তিকে মিসরের গ্যাসের পুনঃরপ্তানি ৫০ শতাংশের বেশি কমেছে।
সন্ত্রাসবাদী ইসরাইলের সাথে জিহাদে যে শুধু হামাস জড়িয়ে গেছে বিষয়টি তা নয়। ইসরাইলের বিরুদ্ধে সরাসরি জিহাদে শামিল না হলেও ক্ষতি স্বীকার করতে হচ্ছে অনেক দেশকেই। বিশেষ করে পার্শ্ববর্তী মুসলিম দেশ মিশরে সরাসরি প্রভাব পড়েছে অনেকটাই।
এর আগে চলতি সপ্তাহে রাফাহর কাছে সীমান্ত এলাকায় মিশর ও ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে দাঙ্গায় এক মিশরীয় সৈন্যের মৃত্যু হয়েছে।
এখানে প্রাসঙ্গিকভাবে উল্লেখ্য গাজা প্রশ্নে মিশর কিন্তু ইসরাইলের সাথে তার অবস্থান অনেকটাই পরিবর্তন করেছে।
মিসরের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গত ১২ মে বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনী গাজা উপত্যকায় বেসামরিক ফিলিস্তিনিদের হত্যা, বেসামরিক অবকাঠামো ধ্বংস করছে, আইসিজের অন্তর্বর্তী আদেশ অমান্য করছে। এ কারণে কায়রো আইসিজেতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অবস্থান নিচ্ছে।
অনেকেই বলছেন মিসরের এই ঘোষণা ১৯৭৯ সালে ইসরায়েলের সঙ্গে স্বাক্ষরিত ক্যাম্পডেভিড শান্তি চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসার আভাস!
১৯৭৯ সালে মিশরের সঙ্গে হওয়া ক্যাম্পডেভিড শান্তি চুক্তির মাধ্যমে ইসরায়েল প্রথম কোনো আরব দেশের সঙ্গে কূটনীতিক সম্পর্ক গড়ে তোলার সুযোগ পায়। এছাড়া মধ্যপ্রাচ্য তথা উত্তর আফ্রিকার মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ জনসংখ্যার যে দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলেছে, তার যোগসূত্র বলা হয়ে থাকে মিসরকে।
সম্প্রতি মিশর খোলামেলাভাবে জানিয়েছে যে তারা আর মধ্যস্থাকারী ভূমিকায় নেই। উল্টো মিশর এখন ইসরাইলের বিরুদ্ধে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপের কথাও ব্যক্ত করেছে।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার সীমান্তবর্তী একটি স্পর্শকাতর করিডর ইহুদিবাদী ইসরাইলের সেনারা দখল করার পর সামরিক পন্থায় জবাব দেয়ার হুমকি দিয়েছে মিশর। ইসরাইলি সেনাদের দখল করা অঞ্চলটি বাফার জোন হিসেবে পরিচিত।
মার্কিন প্রভাবশালী দৈনিক ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে, তেল আবিব এবং কায়রোর মধ্যে বর্তমানে সম্পর্ক একেবারে বিপর্যস্ত অবস্থায় রয়েছে। বাফার জোন দখল করার পর মিশর বলেছে, যদি তারা মনে করে তাদের নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়েছে তাহলে ইসরাইলের বিরুদ্ধে সামরিক পন্থায় জবাব দিতে মোটেই দ্বিধা করবে না।
এর আগে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, তারা গাজা-মিশর সীমান্তে ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ করিডরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। গাজার প্রতিরোধকামী সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে অভিযান চালানোর জন্য তারা এই নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে বলে দাবি করছে।
ইসরাইলের বর্বর সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র ড্যানিয়েল হ্যাগারি বলেছেন, ফিলাডেলফি করিডোর হামাসের ‘অক্সিজেন লাইন’ হিসেবে কাজ করছে যাকে তারা নিয়মিতভাবে অস্ত্র চোরাচালানের জন্য ব্যবহার করে থাকে। ইসরাইল দাবি করছে, এই করিডরে হামাসের অন্তত ২০টি টানেল রয়েছে কিন্তু মিশর এই দাবি নাকচ করেছে।
মিশর সরকারের একটি উচ্চ পর্যায়ের সূত্র থেকে বলা হয়েছে, “ফিলিস্তিনের রাফাহ শহরে ইহুদিবাদী ইসরাইলের আগ্রাসন অব্যাহত রাখার যৌক্তিকতা প্রমাণ এবং যুদ্ধকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহারের জন্য ইসরাইল এই অজুহাত তুলেছে।
তিন সপ্তাহ আগে ইসরায়েলি সেনারা হামাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের অংশ হিসেবে রাফাহ ক্রসিংয়ের নিয়ন্ত্রণ নেয়ার পর মিশর ও ইসরায়েলের মধ্যে উত্তেজনা বাড়তে থাকে।
উল্লেখ্য সন্ত্রাসী ইসরাইলকে ধ্বংস করে দেয়ার জন্য মিশরের যথেষ্ট সামরিক সক্ষমতা রয়েছে। সামরিকভাবে শক্তিশালী মিসর প্রতিরক্ষা ট্যাংকসহ মাঝারি আকারের অস্ত্রশস্ত্র নির্মাণ করে। যুদ্ধের চেয়ে প্রতিরক্ষা বিষয়ে দেশটির আগ্রহী বেশি। গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার র্যাংকিংয়ে সামরিক শক্তিতে মিসরের অবস্থান দশম। মিসরের সশস্ত্র বাহিনী ১৮২০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। দেশটির মোট জনসংখ্যা প্রায় সাড়ে ৯ কোটি। সক্রিয় সেনাসদস্যের সংখ্যা চার লাখ ৫৪ হাজার ২৫০ জন এবং রিজার্ভ সৈন্যের সংখ্যা আট লাখ ৭৫ হাজার জন।
মিসরের সামরিকবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত আছে মেইন ব্যাটল ট্যাংক, লাইট ট্যাংক, ট্যাংক ডেস্ট্রয়ার, আরমার্ড পার্সোনাল ক্যারিয়ার এবং ইনফেন্ট্রি ফাইটিং ভেহিক্যাল। মিসরের প্রধান যুদ্ধ ট্যাংক আছে চার হাজার ১১০টি, আরমার্ড ফাইটিং ভেহিক্যাল ১৩ হাজার ৯৪৯টি, স্ব-চালিত বন্দুক আছে ৮৮৯টি, টাওয়েড আর্টিলারি দুই হাজার ৩৬০টি, মাল্টিপল লঞ্চ রকেট সিস্টেম রয়েছে এক হাজার ৪৮১টি। মিসরের বিমানবাহিনী হচ্ছে আফ্রিকা মহাদেশের সবচেয়ে শক্তিশালী বিমানবাহিনী। মিসরের বিমানবাহিনীতে রাশিয়ান, আমেরিকান ও ফ্রেঞ্চসহ অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান অন্তর্ভুক্ত। তাদের মোট বিমান সংখ্যা এক হাজার ১৩২টি, ফাইটার ৩৩৭টি, ফিক্সড উইং এটাক ৪২৭টি, পরিবহন বিমান ২৬০টি, প্রশিক্ষণ বিমান ৩৮৪টি, হেলিকপ্টার ২৫৭টি, অ্যাটাক হেলিকপ্টার ৪৬টি।
মিসরের সেনাবাহিনী ও বিমানবাহিনীর পাশাপাশি নৌবাহিনীও বেশ শক্তিশালী। মিসরের নৌবাহিনীতে ২টি হেলিকপ্টারবাহী যুদ্ধজাহাজ আছে। এ ছাড়াও অত্যাধুনিক ফ্রিগেট রয়েছে। করভেট আছে ২টি, সাবমেরিন ৫টি, কোস্টাল ডিফেন্স ক্রাফট ২২৭টি, মাইন ওয়ারফেয়ার আছে ২৩টি।
প্রসঙ্গত ইসলামী বিশেষজ্ঞগণ মনে করেন সে ক্ষত ঘা বাচানোর চেষ্টা করলেও ইসরাইলের বর্বরতার প্রতিক্রিয়া থেকে মিশর নিজেকে পুরো রক্ষা করতে পারবে না আদৌ। বরং গাজার অবস্থা দুর্বল হলে সন্ত্রাসী ইসরাইল এরপর মিশরের দিকেই আগ্রাসী হবে।
এক্ষেত্রে মিশর যদি এখনই সরাসরি সন্ত্রাসী ইসরাইলের বিরুদ্ধে জিহাদে শামিল হয় তবে গাজাবাসীর সাথে সহ মুজাহিদ হয়ে জিহাদে অবতীর্ণ হওয়ার বিরল সম্মান পাবে। পাশাপাশি খোদায়ী মদদে দুনিয়াবীও দীর্ঘ উভয়ক্ষেত্রে যাবে। সমৃদ্ধ হওয়ার সুযোগ পাবে ইনশাআল্লাহ।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
প্রসঙ্গঃ সম্মানিতা হুর, গেলমানের আলোচনায় কুণ্ঠা। তার বিপরীতে অশ্লীল শব্দ আওড়াতে স্বতঃস্ফূর্ততা হুর, গেলমান লাভের মানসিকতা পোষণের পরিবর্তে বিবস্ত্রপনায় বিপর্যস্থ হওয়া তথা চরিত্রহীনতায় পর্যবসিত হওয়া। নাঊযুবিল্লাহ!
০৬ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম অন্যান্য ধর্মের সাথে সমমর্যাদার ভিত্তিতে সহাবস্থানে থাকতে পারে না। পবিত্র দ্বীন ইসলাম কখনোই কথিত ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’র অধীন হতে পারে না।
০৫ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সমাজের স্রোত বা সময়ের সাথে আপোসকারীরা উলামায়ে হক্ব নয়। ইসলামী আহকাম ও আন্দোলন পদ্ধতি সময়ের সাথে পরিবর্তিত হয় না। ইবনুল ওয়াক্ত নয়; কেবলমাত্র আবুল ওয়াক্ত উনারাই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ত্রাণকর্তা ও অনুসরণীয়।
০৪ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ঈমানী জজবায় বলীয়ান হামাসের দৃঢ়চিত্ততা, হিজবুল্লাহর ক্ষিপ্রতা, আনসারুল্লাহর তেজস্বীতা, ইরাক-সিরিয়ার প্রতিরোধ ক্ষমতা, কাসসাম বিগ্রেড, হুতিদের আক্রমন সক্ষমতায় ক্ষত-বিক্ষত-বিপর্যস্ত-বিধ্বস্ত ইসরায়েল পরাজয়ের পরিক্রমায়! পরাজয়ের প্রক্রিয়ায় ইহুদীবাদী ইসরায়েলীরা এখন পদত্যাগে ও পলায়নে উদ্যত
০৩ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আবার মোদী ক্ষমতায় আসায় ভারতে ‘২ লাখ মুসলমানকে জবাই করার’ হুমকি বিজেপি নেতার মুসলিম শাসকরা যদি কঠোরতা অবলম্বন করতো তবে ভারতে একটা হিন্দুও অবশিষ্ট থাকতো না সুদূর অতীতেই নয় এখনও মুসলমান দেশ থেকে প্রায় ৩০০ বিলিয়ন ডলার আয় করে ভারতীয়রা বেঁচে আছে। তারপরেও ভারতে মুসলমানদের প্রতি হিন্দুত্ববাদীদের কী নির্মম কৃতজ্ঞতা!
০১ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
ভারতীয়রা বাংলাদেশ থেকে ১০ মাসে ৫০ মিলিয়ন ডলার নিয়ে গেছে গত ২৫ শে জুন সংসদে প্রদত্তে অর্থমন্ত্রীর এ বক্তব্য কতটুকু আত্মশ্লাঘার! সরকার কি তা বিবেচনা করছে!
৩০ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বাজারে বিদেশী পণ্যের আধিপত্য। সরকারের উচিত বাজারে শত ভাগ দেশীয় পণ্যের নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করা।
২৯ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা
২৮ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ : কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণা ও ক্বিয়ামতের তথ্য
২৭ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
২৬ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
তাজিকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইমোমালি রহমান সে যেন তুরস্কের নব্য কামাল আতাতুর্ক (?) ৯৬ ভাগ মুসলিম অধ্যুষিত দেশটিতে অবৈধভাবে, বলপ্রয়োগে এবং পর্দা বিরোধী ও ইসলাম বিদ্বেষী আন্তর্জাতিক শক্তির মদদে চেপে বসে আছে বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্বৈরাচারী ও ইসলাম বিরোধী প্রেসিডেন্ট ইমোমালি
২৫ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ভরা মৌসুমে ইলিশ আহরণে জেলেরা ফিরছে শুন্য হাতে নিষেধাজ্ঞার নামে ভিনদেশী জেলেদের জামাই আদরে সাগর থেকে ইলিশ নিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দেয়া হয় আর দেশীয় জেলেদের জেলে পুরা হয় জেলেদের প্রতি এ নির্মম জুলুম আর কতকাল?
২৪ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)