পশু অধিকার রক্ষার দাবিদার পশ্চিমারা ফিলিস্তিনের ব্যাপারে নীরব ফিলিস্তীনিদের প্রতি পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট আচরণ করে তারা মহা হিংস্র পশুরুপে নিজেদের প্রমাণ করেছে সন্ত্রাসী পশু ইসরাইলের সাথে একাত্ম হয়ে যুক্তরাষ্ট্রও হিংস্র হায়েনা হিসেবেই নিজেদের জাহির করছে
, ১৯ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৯ ছানী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ২৮ মে, ২০২৪ খ্রি:, ১৪ জৈষ্ঠ্য, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মন্তব্য কলাম
ইয়েমেনের প্রতিরোধ সংগঠন আনসারুল্লাহ আন্দোলনের নেতা সাইয়্যেদ আব্দুল মালেক বদর উদ্দিন আল-হুথি তার সাম্প্রতিক বক্তৃতায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে গাজায় ইসরাইলি যুদ্ধাপরাধের কথা উল্লেখ করে মার্কিন অদ্ভুত দাবির তীব্র সমালোচনা করেছেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন দাবি করেছে, 'গাজায় ইসরাইলের কর্মকা- কোনো গণহত্যা নয়'।
ইয়েমেনের আনসারুল্লাহর নেতা বলেছেন: রাস্তায় ও নিজেদের ঘরবাড়িতে ফিলিস্তিনিদের হত্যা করা, তাদের সমাবেশকে বোমা হামলার লক্ষ্যবস্তু করা এবং শত শত মানুষকে অনাহারে রাখা বাইডেনের দৃষ্টিতে গণহত্যা নয়। স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করা এবং ওষুধ প্রবেশে বাধা দেওয়া, ডাক্তার ও রোগীদের হত্যা করা, তাদের অনেককে জীবিত কবর দেওয়া এবং প্রতিবন্ধীদেরকে পিশে মারা প্রভৃতি বাইডেনের দৃষ্টিতে গণহত্যা নয়। এ ছাড়া, শত শত মানুষকে বাস্তুচ্যুত করা, আশ্রয়কেন্দ্রে তাদের তাড়া করা, হত্যা করা এবং রুটির দোকানগুলো ও পানির কূপগুলোকে ধ্বংস করা বাইডেনের মতে কোনও অপরাধ নয়।
সাইয়্যেদ আব্দুল মালেক বদর উদ্দিন আল-হুথি আরো বলেছেন, এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই যে, জো বাইডেন গাজায় যা ঘটছে তা গণহত্যা বলে মনে করেন না, কারণ ওয়াশিংটন ইসরাইলি অপরাধযজ্ঞের মূল হোতা এবং এ ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের কলঙ্কজনক বহু ইতিহাস রয়েছে।
তিনি গাজা উপত্যকার মানুষের জন্য মানবিক সহায়তা পাঠানোর দাবি করে সেখানে একটি অস্থায়ী সমুদ্রবন্দর তৈরিতে মার্কিন পদক্ষেপ সম্পর্কে বলেছেন, এটি আসলে আমেরিকার একটি সামরিক ঘাঁটি হবে। তারা ইসরাইলের জন্য যে সামরিক সরঞ্জাম পাঠাচ্ছে তা তাদের জন্য কেলেঙ্কারি হয়ে থাকবে।
সাইয়্যেদ আব্দুল মালেক বদর উদ্দিন আল-হুথি আরো বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র গাজা উপত্যকাকে এমন একটি উন্মুক্ত বৃহৎ কারাগারে পরিণত করতে চায় যেখানে একটি সমুদ্র বন্দর থাকবে যাতে মার্কিন সেনাবাহিনী ওই এলাকার ওপর নজরদারী করতে পারে।
বদর উদ্দিন আল-হুথি ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকে স্বীকৃতি দেওয়ার ক্ষেত্রে আয়ারল্যান্ড, নরওয়ে ও স্পেনের পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করে আরও বলেছেন, ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়ে এই তিনটি ইউরোপীয় দেশের ঘোষণা যদিও অসম্পূর্ণ এবং পর্যাপ্ত নয় তবুও রাজনৈতিক দিক থেকে এ ঘোষণা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি বলেন, পাশ্চাত্য, যারা বিড়ালসহ অন্যান্য প্রাণীর অধিকার রক্ষার কথা বলে, তারাই ইসরাইলের গণহত্যার শরীকে পরিণত হয়েছে যা মানবতার জন্য চরম অবমাননা।
কেবল হামাস নয়, সমগ্র ফিলিস্তিনি জনগোষ্ঠীকেই ‘সন্ত্রাসী’ কিংবা ‘সন্ত্রাসবাদের সহযোগী’ বানিয়ে তাদেরকে জাতিগতভাবে নিশ্চিহ্ন করার আয়োজন চলছে। এই জাতিগত নিধনযজ্ঞে ইসরাইলের ‘ক্রাইম পার্টনারের’ ভূমিকা নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ফিলিস্তিনিরা ‘মানুষ নয়’, তারা ‘পশু’; এমন ভাবধারা প্রচার করার পর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সুগভীর নীরবতার মধ্যে সম্পন্ন হচ্ছে ফিলিস্তিনিদের ওপর গণহত্যার আয়োজন। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের প্রশ্নকে আন্তর্জাতিক অঙ্গন থেকে মুছে ফেলার জন্যই এই আয়োজন চলছে।
৭ অক্টোবর ইসরাইলের অভ্যন্তরে ফিলিস্তিনি মুক্তি আন্দোলনের সশস্ত্র সংগঠন হামাসের হামলার পরপরই ইসরাইলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলে, ‘আমরা মানুষ নামের পশুদের সঙ্গে লড়াই করছি’। আর সে দেশের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গাজাকে ‘শয়তানদের শহর’ আখ্যা দিয়ে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি দেয়। লন্ডনের কুইন মেরি বিশ^বিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক আইন ও সম্পর্কের ইহুদি অধ্যাপক নেভে গর্ডন তুর্কি বার্তা সংস্থা আনাদুলু এজেন্সিকে বলেন, এই ‘অমানবিকরণ কৌশল’ (মানুষকে পশু কিংবা শয়তান আখ্যা দেওয়া) বেসামরিক মানুষের ওপর হামলাকে বৈধতা দেওয়ার অপচেষ্টা। ইসরাইল এর মধ্য দিয়ে তার যুদ্ধাপরাধ আড়াল করতে চাইছে। তার মতে, ইসরাইল পানি ও বিদ্যুৎ বন্ধ রাখার মধ্য দিয়েও যুদ্ধাপরাধ করছে।
আত্মরক্ষা আর হামাস নির্মূলের কথা বলে গাজা উপত্যকায় ৭ অক্টোবর শুরু হওয়া আগ্রাসনে বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী ইসরাইলি হত্যার শিকার হয়েছে ৭ হাজার ৩২৬ জন। এদের মধ্যে শিশুর সংখ্যা ৩ হাজার ছাড়িয়েছে। তবে এই হত্যাকা- থামানোর কোনো কার্যকর প্রচেষ্টা নেই। যুক্তরাষ্ট্র হামাসের হামলার পর থেকেই ইসরাইলি বক্তব্যের প্রতিধ্বনি করছে। হামলা আর হত্যার পক্ষে সাফাই গাইছে তারা।
জাতিসংঘ ও অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এরই মধ্যে ইসরাইলের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ এনেছে। তবে শুরু থেকেই বেসামরিক হত্যার ইস্যুকে আমলে নিচ্ছে না ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। যুক্তরাষ্ট্র মুখে বেসামরিক সুরক্ষার কথা বললেও কার্যত ইসরাইলি হত্যাযজ্ঞের পক্ষে প্রতিদিন সম্মতি উৎপাদন করে যাচ্ছে।
প্রশ্নহীন হত্যাযজ্ঞের স্বঘোষিত আইনকানুনের সঙ্গে সঙ্গে তীব্র ক্ষুধার সঙ্গেও লড়তে হচ্ছে গাজাবাসীকে। ফুরিয়ে আসছে হাতপাতালের তেল। জাতিসংঘের কার্যক্রমও বন্ধ হওয়ার উপক্রম। দেরিতে হলেও এমন প্রশ্নহীন হত্যাযজ্ঞ ও মানবাধিকার হরণ চালিয়ে যাওয়ার ইসরাইলি প্রত্যয়ের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে ইউরোপ।
হামাস নির্মূলের নামে বেসামরিক ফিলিস্তিনি নিধনের এই প্রক্রিয়াকে জাতিগত নিধন হিসেবে দেখছে অনেকেই। খোদ ক্যালিফোর্নিয়ার সিটি কর্তৃপক্ষ গাজার হত্যাযজ্ঞকে জাতিগত নিধন আখ্যা দিয়েছে। জাতিসংঘের মানবাধিকার বিশেষজ্ঞও সেখানে ব্যাপক জাতিগত নিধনের আশঙ্কা প্রকাশ করেছে। ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের অধ্যাপক ওসামা মাকদিসি মিডল ইস্ট আইতে লেখা কলামে বলেছেন, ফিলিস্তিনিদের ইতিহাস ও মানবতার প্রতি মার্কিন অস্বীকৃতিই সেখানে গণহত্যা সংঘটনের সুযোগ করে দিচ্ছে।
ফিলিস্তিনি কূটনীতিক ও বিশ্লেষক হানান আশরাওয়ি ডেমোক্র্যাসি নাউকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষক কিংবা শান্তি-স্থাপন চেষ্টাকারী নয়; তারা ইসরাইলের ক্রাইম পার্টনার। যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলকে অর্থ সহায়তা দিচ্ছে, বড় পরিসরে অস্ত্র সরবরাহ করছে, বিমানবাহী রণতরীও পাঠিয়েছে। গাজার ওপর এবং কখনো কখনো আমাদের [কূটনীতিক] ওপর বোমাবর্ষণ করা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি করা হচ্ছে বিমানগুলো, ওগুলো আমেরিকান বিমান।
হানান আশরাওয়ি মনে করেন, ইসরাইলি প্রচারণার পুনরাবৃত্তি করছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের এখন কোনো বিশ্বাসযোগ্যতা নেই। রাজনৈতিক হোক বা সামরিক কিংবা নৈতিক বা এমনকি আইনগত প্রেক্ষাপটে তাদের আর কোনো বিশ্বাসযোগ্যতা নেই। যুদ্ধবিরতিতে ভেটো দিয়ে ইসরাইলকে তারা কেবল গণহত্যা চালিয়ে যাওয়ার সবুজ সংকেত দেয়নি বরং প্রয়োজনীয় সব অস্ত্র, সব উপকরণ সরবরাহ করেছে। ’
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে
২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সুন্দরবন ধ্বংসে আন্তর্জাতিক চক্রান্ত চলছে ক্রমেই ছোট হচ্ছে সুন্দরবন, হুমকির মুখে জীববৈচিত্র্য আমাদের পরম প্রয়োজনীয় সুন্দরবন, এই সুন্দরবন বাঁচলে বাংলাদেশ ভালো থাকবে ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশের ফুসফুস সুন্দরবনকে বাঁচাতে হবে ইনশাআল্লাহ
২৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে যাচ্ছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাড়ছে পরকীয়া, বাড়ছে তালাক সমাজে বাড়ছে কলহ-বিবাদ, শিথিল হয়ে পড়ছে পারিবারিক বন্ধন দ্বীনী মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ।
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজও বেশি বেশি করতে হবে।
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)