যন্ত্রচালিত রিক্সার যন্ত্রণাক্লিষ্ট যত কথা
, ১৩ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৩ ছানী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ২২ মে, ২০২৪ খ্রি:, ০৮ জৈষ্ঠ্য, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
(১) দেশের মালিক জনগণ - এটা কি তাহলে ভূয়া মন্ত্রীর মতই - আসল ফায়সালা
সংবিধানের ৭ (১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রজাতন্ত্রের মালিক জনগণ। তাই রাষ্ট্রীয় কার্যাবলীতে জনগণের আশাআকাঙ্খা, সুবিধা-অসুবিধা ইত্যাদির প্রতিফলন থাকা সাংবিধানিক অধিকার।
দেশের গার্মেন্টস শ্রমিকদের মতই যন্ত্রচালিত রিক্সা শ্রমিকও এখন কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর বিশাল একটা অংশ। কিন্তু এই বিশাল শ্রমিক এবং তাদের পরিবারের কথা একবারও চিন্তা করেনি। তার হঠাৎ মনে হলো আর সে কথায়ই যন্ত্রচালিত রিক্সা বন্ধ হল।
উল্লেখ্য গতকাল প্রধানমন্ত্রীর বরাতে সংবাদ শিরোনাম হয়েছে বিকল্প ব্যবস্থা না করে তাদের জীবিকায় হাত দেয়া উচিৎ হয়নি।
প্রশ্ন হলো প্রধানমন্ত্রীর পরে সবচেয়ে ক্ষমতাধর মন্ত্রী এমন অবিবেচকের মত কাজ করে কীভাবে? জনগণকে এত তুচ্ছ মনে করে কিভাবে?
(২)
জাতীয় সংসদে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাকে ‘বাংলার টেসলা’ বললেন বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাকে ‘বাংলার টেসলা’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। যানবাহনটি সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব উল্লেখ করে রাষ্ট্রীয়ভাবে এটাকে উৎসাহিত করার কথা জানান তিনি। (জাতীয় সংসদে গত ২৭ শে ফেব্রুয়ারী দেয়া বক্তব্য)
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘কত দ্রুত ট্রান্সপোর্ট সিস্টেমকে ইলেকট্রিকে নিয়ে যাওয়া যায়, তার জন্য সারা বিশ্বে এখন একটা রেভল্যুশন চলছে। তেলচালিত গাড়ির ইঞ্জিনের দক্ষতার মাত্রা হলো ২০ শতাংশ। অপর দিকে ইলেকট্রিক যন্ত্রের দক্ষতার মাত্রা হলো ৮০ শতাংশ। মূলত আমরা উৎসাহিত করি, বাজারে যত দ্রুত পারে ইলেকট্রিক গাড়ি আসুক। ’
গত বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তরে সরকারদলীয় সংসদ সদস্য শামীম ওসমানের সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। সম্পূরক প্রশ্নে শামীম ওসমান বলেন, ‘ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলছে। রিকশার মধ্যেও ব্যাটারি লাগানো হচ্ছে। এগুলো খুবই বিপজ্জনক এবং চলাচল নিষিদ্ধ। এই অটোরিকশাগুলো চার্জ করে তার ৯০ শতাংশ বিদ্যুৎ চুরি করে। তারা আমাদের ৭০০-৮০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ খরচ করছে। এগুলো একযোগে সারা দেশে বন্ধের কোনো বিশেষ উদ্যোগ নেবেন কি না? তা জানতে চাই। ’
জবাবে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘তেলচালিত বাহনে কোনো দূরত্ব যেতে যদি ১০০ টাকা লাগে, বিদ্যুৎচালিত যানে সেই দূরত্ব যেতে লাগবে ২০ টাকা। বাংলাদেশে ৪০ লাখের ওপর যানবাহন আছে। যারা লেড ব্যাটারি ব্যবহার করে। এগুলো চার্জ করতে ৭-৮ ঘণ্টা সময় লাগে। এগুলো যদি লিথিয়াম ব্যাটারি হয়, তাহলে লাগবে মাত্র আধা ঘণ্টা। ’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বিদ্যুৎ বিভাগ আমরা ইলেকট্রিক গাড়ি চার্জের স্টেশন বসানোর নীতিমালা করেছি। এ নীতিমালা করে যে কেউ চাইলে চার্জ স্টেশন করতে পারবেন। ’
নসরুল হামিদ বলেন, ‘এই ৪০ লাখ থ্রি হুইলারকে আমি বলি বাংলার টেসলা। নিজ হাতে তৈরি করছেন। আমাদের উদ্ভাবনী শক্তি দিয়ে কাজ করছেন। আমরা তাদের কোনো বাধা দিচ্ছি না। যান্ত্রিকভাবে এতে ত্রুটি থাকতে পারে। কিন্তু বিদ্যুৎ যেটা ব্যবহার করছে, তার রিটার্ন কিন্তু অনেক বেশি। এই ৪০ লাখ রিকশাচালক যারা বিদ্যুৎ ব্যবহার করছে, তারা অবশ্যই আয় করছেন। এ ক্ষেত্রে লেড ব্যাটারি থেকে তারা যেন লিথিয়াম ব্যাটারিতে চলে আসে, সেটা নিয়ে আমরা একটা প্রকল্প করছি। আমরা লেড ব্যাটারি নিয়ে, তাদের লিথিয়াম ব্যাটারি প্রদান করব। ’
নসরুল হামিদ আরও বলেন, ‘আমি মনে করি, বাংলাদেশে যত পাবলিক পরিবহন (বাস) আছে সেগুলো দ্রুততার সঙ্গে বিদ্যুতে নিয়ে আসা উচিত, খরচ কম, পরিবেশবান্ধব। বাংলাদেশের পরিবহন সেক্টর ১৮ শতাংশ কার্বন নিঃসরণ করে। তবে অবৈধ বিদ্যুৎ ব্যবহারের বিষয়ে উদ্বেগের। আমরা এটা নিয়ে চিন্তিত। কোথাও অবৈধ বিদ্যুৎ ব্যবহার হয় কি না বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো সেগুলোর বিষয়ে নজরে রাখছে। বেশির ভাগই এখন অবৈধভাবে বিদ্যুৎ না নিয়ে মিটারের মাধ্যমে নিচ্ছে। ’
(৩)
মেয়র আতিক যে ২ লাখ রিক্সার কথা বললেন তা কতটুকু অর্বাচীন বক্তব্য
মেয়র আতিক বললেন ২ লাখ রিক্সা নামানো হবে। এবং তাদেরকে নতুন করে নিবন্ধন নিতে হবে। অভিজ্ঞমহল মনে করেন এই নতুন নিবন্ধন মানেই নতুন করে টাকার ধান্ধাকারীর রিক্সা শ্রমিকদের জন্য মড়ার উপর খারার ঘা। তদুপরি মেয়র সাহেবের অত গাড়ী এবং যত দামী গাড়ী আছে তাতে করে নি¤œ গামীর, নি¤œবিত্ত, নি¤œ-মধ্যবিত্ত তাদের যোগাযোগ যে সীমাহীন ভোগান্তি হবে তার আঁচ আগেই করতে পেরেছেন তারা। যারা কোটি টাকার উপরে খালি হাত ঘড়ি পরে যার ৫০ লাখ টাকার সানগ্লাস পড়ে তাদের দৃষ্টিতে সবকিছুই ঝলমল বটে।
(৪)
ব্যাটারি চালিত থ্রি হুইলার বন্ধের নির্দেশ ছিলো হাইকোর্টের, প্রধানমন্ত্রীর ভাষায় এখনো বলতে হয় চালকরা যাবে কোথায়?
আদালত সূত্র জানায়, ২০২১ সালের ১৫ ডিসেম্বর একটি রিটের শুনানি শেষে ব্যাটারি চালিত থ্রি-হুইলার, ইজিবাইক বন্ধের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। সেইসঙ্গে এ ধরণের গাড়ি আমদানি, ক্রয় ও বিক্রয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। বিচারপতি মামনুন রহমান এবং বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানের তৎকালিন ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।
কথা হলো এরপরও দেশে থ্রিহুইলের আমদানী হয়েছে, যন্ত্রাংশ আমদানী হয়েছে। ২০২৪ সাল পর্যন্ত অবাধে চলছে। আর সরকার তা চেয়ে চেয়ে দেখেছে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর ভাষায় প্রশ্ন করেনি এদের জীবিকার কী হবে?
(৫)
বিদ্যুৎমন্ত্রী যা বলেন সেতুমন্ত্রী তার বিরুদ্ধে বলেন, সেতুমন্ত্রী যা বলেন প্রধানমন্ত্রী তা রহিত করেন
গত ২৭ শে ফেব্রুয়ারী বিদ্যুৎমন্ত্রী জোরদার ভাষায় জাতীয় সংসদে বলেছেন- যন্ত্র চালিত রিক্সা চলবে।
উল্লেখ্য বিদ্যুৎমন্ত্রীর এ কথার প্রতিবাদ তখন বা তার পরদিন যা তার পরের সপ্তাহ বা তার পর মাসে যা তার পরের তিন মাসেও সেতুমন্ত্রী জাতীয় সংসদে বা বাইরেও বলেন নি।
বিদ্যুৎমন্ত্রীর এ ঘোষণার পরে অনেক মধ্যবিত্ত নতুন করে ব্যাপকভাবে এ যন্ত্রচালিত রিক্সা কিনেছেন। বিনিয়োগ করেছেন। এমনকি অনেক রিক্সাওয়ালাও সম্পদ বেচে যন্ত্রচালিত রিক্সার মালিক হয়েছেন। অনেকে ওয়ার্কসপ, পার্টস দোকান ইত্যাদি দিয়েছেন।
এখন হঠাৎ একদিন সেতুমন্ত্রী বললেন যন্ত্রচালিত রিক্সা বন্ধ।
সত্যিই সেতুমন্ত্রী নিজেকে কী ভাবেন? এটা কী রাজতন্ত্রের চেয়েও মহারাজ মূলক উক্তি হয়ে গেলো না? কথিত গনতন্ত্রের গণসাধারণ তার কাছে কত উপেক্ষিত? কত অবহেলিত?
অপরদিকে বিদ্যুৎমন্ত্রী যা বলেন- সেতুমন্ত্রী তা মানেন না আবার সেতুমন্ত্রী যা বলেন প্রধানমন্ত্রী তা বিবেচনাহীন বলে অভিহিত করেন। তাহলে সরকারের মন্ত্রী পরিষদ সম্পর্কে জনগণের কাছে কী বার্তা যাচ্ছে? মন্ত্রীরাই কী তাহলে রসা তলে গেছে?
(৬)
৪০ লাখ যন্ত্রচালিত রিক্সার জন্ম দিলেন এবং মুহুর্তেই অস্বীকার করবেন- এ প্রবনতা কত বড় হঠকারিতা? যন্ত্রচালিত রিক্সা আরোহীর ও জীবিকা
এক হাজার নয়: এক লাখ নয় খোদ বিদ্যুৎমন্ত্রীর ভাষ্য অনুযায়ী দেশে ৪০ লাখ যন্ত্রচালিত রিক্সা চলছে। প্রকৃত হিসেবে আরো বেশী।
এই যে ৪০ লাখ রিক্সা তৈরী হল সড়কমন্ত্রীর চোখ সানগ্লাসের আড়ালে এতই কী আবছায়ায় আচ্ছন্ন ছিলো যে তিনি তা দেখতে পাননি।
এই রিক্সার ভ্যান, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, থানা সবাই পায়- এটা সবাই জানলেও তিনি শুনেননি। অপরদিকে যন্ত্রচালিত রিক্সা শুধু চালকদেরই জীবিকা নয় এটা মধ্যবিত্ত আরোহীদেরও জীবিকা।
যাদের সি.এন.জিতে চলার টাকা নেই তাদের চলার উছীলা।
এ বিষয়টিও কোন মন্ত্রী বচনে এখনো আসেনি। আসলে জনগণের চেতনা তাদের হৃদয়ে স্থান পায়নি। সরকারের উচিত যন্ত্রচালিত রিক্সায় আরো মান উন্নত করা। এবং চালকদের প্রশিক্ষণ ও ইসলামী প্রজ্ঞা দেয়া।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)