নৌ পথে দুর্ঘটনা হলেই কেবল সংশ্লিষ্টরা নড়ে-চড়ে উঠে নৌপথে প্রাণহানি ২০ হাজারেরও বেশি দুই দশকেও সমাধান হয়নি নৌ-নিরাপত্তা সংক্রান্ত সমস্যাগুলোর
, ১৬ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৬ ছানী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ২৫ মে, ২০২৪ খ্রি:, ১১ জৈষ্ঠ্য, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
সাধারণ হিসেবে স্বাধীনতার পর এখন পর্যন্ত ২০ হাজারের বেশি মানুষ বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় নৌপথে নানান ধরনের দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করেছে। এখন নৌপথে ডুবে মরার চিত্র দেখা না গেলেও নৌ-নিরাপত্তায় ঘাটতির কারণে দুর্ঘটনায় মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। লঞ্চ শ্রমিক ও মালিকদের গাফিলতির ফল ভুগতে হয় অসংখ্য নিরীহ মানুষকে। বারবার বলার পরও নৌ-নিরাপত্তার বিষয় আমলে নেওয়া হয় না।
বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। নদীর সঙ্গে এ দেশের মানুষের রয়েছে আত্মিক সম্পর্ক। প্রায় এক তৃতীয়াংশ মানুষ নৌপথে যাতায়াত করে। একটা সময় নদী দিয়েই মানুষ যাতায়াত করতো। এখনও করে। কিন্তু ভয়ের সঙ্গে করে। কারণ, যাতায়াতের নিরাপদ রুট সড়কের মতো অনিরাপদ হয়ে উঠছে। একের পর এক মারাত্মক মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটছে। সড়কের সাথে পাল্লা দিয়ে নৌপথেও মৃত্যুর মিছিল বেড়েই চলছে। কিছুতেই তা থামছে না। দুর্ঘটনা প্রতিরোধে আইন থাকলেও আইনের প্রয়োগ না থাকায় দুর্ঘটনার হাত থেকে মানুষ রক্ষা পাচ্ছে না। একটি দুর্ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই আরেকটি দুর্ঘটনা আগেরটিকে ভুলিয়ে দিচ্ছে। সম্প্রতি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে বালুবাহী একটি ট্রলারের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষে একটি ইঞ্জিনচালিত নৌকা বিলে ডুবে গেলে ২২ জন মৃত্যুবরণ করে। এ দুর্ঘটনায় যারা মৃত্যুবরণ করেছে তাদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েই দায়িত্বশীলরা তৃপ্তির ঢেকুর তুলেছে। নাউযুবিল্লাহ।
বাংলাদেশ দুর্ঘটনায় মৃত্যু বেশুমার। লিখলে সমাপ্তি টানা যাবে না। প্রশ্ন উঠতে পারে, এসব অকালমৃত্যু দুর্ঘটনা নাকি হত্যাকান্ড? সড়ক দুর্ঘটনা কিংবা আগুনে পুড়ার দুর্ঘটনার কথা না হয় বাদ-ই দিলাম। প্রতিবছর নৌপথে বহু মানুষের জীবন প্রদীপ নিভে যাচ্ছে। কিন্তু প্রতিকার মিলছে না। ক্ষমতার পালাবদল হয়। সরকার যায়, সরকার আসে। কিন্তু নৌপথের নিরাপত্তা নিশ্চিত হয় না। প্রতিটি দুর্ঘটনার পর একাধিক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কিন্তু তদন্ত রিপোর্ট প্রকাশিত হয় না। কিছু তদন্ত কমিটির রিপোর্ট প্রকাশিত হলেও কমিটির সুপারিশগুলোর বাস্তবায়নের নজির নেই। তদন্তে দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থার নজির শূন্যের কোঠায়। এমনটি হওয়ার কথা ছিল। আইনের শাসন থাকলে দুর্ঘটনার জন্য দায়ী প্রত্যেককে জবাবদিহি করতে হতো। অথচ, জবাবদিহি চাওয়া তো দূরের কথা, একটু টুশব্দ পর্যন্ত করা যায় না।
দেশে বর্তমানে প্রায় ৬ হাজারের মতো নৌপথ রয়েছে। এদের বেশিরভাগই অরক্ষিত। এসব নৌপথে বৈধভাবে প্রায় ৩ হাজার ছোট-বড় লঞ্চ, জাহাজ চললেও অনুমোদনহীনভাবে কয়েকগুণ বেশি নৌযান চলাচল করছে। এসব দেখার কেউ নেই। সরকার যদি সড়ক দুর্ঘটনা কিংবা নৌকা দুর্ঘটনা প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতো তাহলে এভাবে নদীতে মৃত্যুর মিছিল আমাদেরকে দেখতে হতো না।
সরকার নৌপথ উন্নয়নে হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে। কিন্তু দুর্ঘটনা কমে না। এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ১৯৯৪ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত সময়ে ছোট বড় মিলে প্রায় ৭০০টির মতো লঞ্চ দুর্ঘটনায় ৬ হাজার পাঁচশত মানুষ মৃত্যু বরণ করেছে। আহত হয়েছে অসংখ্য মানুষ। আর নিখোঁজ হয়েছে ২ হাজারের বেশি মানুষ।
সরকারি হিসেব মতে, ৪২ বছরের মধ্যে প্রথম ১২ বছর অর্থাৎ ১৯৭৬ সাল থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত নৌদুর্ঘটনা তুলনামূলক কম ছিল। এরপর থেকে পর্যাক্রমে দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি বেড়েছে।
নৌ দুর্ঘটনার পেছনে সবচেয়ে বড় কারণ হচ্ছে শিক্ষার অভাব। যারা নৌযান চালাচ্ছেন তাদের বড় একটি শ্রেণির এই যান চালানোর বিষয়ে কোনো জ্ঞান নেই।
এছাড়াও নৌ সেক্টরটি সরকারের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে নেই উল্লেখ করে বলেন, সরকারের দফতর রয়েছে। কিন্তু তাদের কাজ দায়িত্বপূর্ণ নয়। যেসব দফতরের মনিটরিং করার কথা তারা নামেই মনিটরিং করছেন, কাজে কিছুই আসছে না। এমনকি নৌ দুর্ঘটনা রোধে আইনেরও কম নেই দেশে।
বাংলাদেশে যত আইন আছে তা বিশ্বের আর কোনো দেশে আছে বলে মনে হয় না। দেশে আইনের অভাব নেই কিন্তু আইনের প্রয়োগ নেই। ফলে সাধারণ মানুষের মাঝে আইন তোয়াক্কা না করার মানসিকতা গড়ে ওঠে। তেমনি নৌ চালকরাও জানেন না কোনটি আইন আর কোনটি অপরাধ।
বাংলাদেশে চাকচিক্যপূর্ণ নৌযান তৈরি হলেও আধুনিক নৌযান তৈরি হচ্ছে না। হাতেগোনা কিছু নৌযানে নির্মাণ প্রকৌশল ঠিক রয়েছে। তাছাড়া যাত্রীবাহী নৌযানের চেয়ে মালবাহী নৌযানের কারণে সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ঘটছে। মালবাহী নৌযানগুলোতে নৌযান পরিচালনার কোনো যন্ত্র নেই; একটি ইঞ্জন ছাড়া। এছাড়া ট্রলার জাতীয় অনেক নৌযান নৌরুট দখল করে আছে যাদের নেই শিক্ষা, নেই আধুনিক সরঞ্জাম বা নিয়মকানুন সম্পর্কে ধারণা। ফলে যা হওয়ার সেটাই হচ্ছে। দুর্ঘটনায় প্রাণহানি বাড়ছেই।
মালিক পক্ষ আকারে বড় এবং ব্যয়বহুল নৌযান প্রস্তুত করলেও যাত্রী নিরাপত্তা নিশ্চিতে তেমন কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেন না। শ্রমিকদের সঙ্গে মালিকদের সম্পর্কটাও ভালোভাবে বজায় থাকে না এবং নৌরুটে নিয়োজিত সরকারি সংস্থাগুলোও অর্থনৈতিক লাভের আশায় আনফিট নৌযানগুলো চলাচলের অনুমতি দেন এবং অবৈধ নৌযান চলাচলে বাধা প্রদান করেন না। ফলে অভ্যন্তরীণ যোগাযোগ ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নিয়ে আসার এই খাতে এক ধরনের নৈরাজ্য চলছে যুগ যুগ ধরে।
বাংলাদেশে কমপক্ষে ১০ হাজারের ওপর স্পিডবোট চলাচল করে। অথচ সরকারি লোক চলাচলের জন্য মাত্র ২০টি স্পিডবোটের অনুমতি রয়েছে। তাহলে বাকি স্পিডবোটগুলো চলে কীভাবে? এই বিষয়টি লক্ষ্য করলেই বুঝবেন, সব আমলেই রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়নের মাধ্যমে নৌপথে অবৈধ বাহনগুলো বৈধভাবে চালানো হয়েছে। আর দুর্ঘটনায় মরছে সাধারণ যাত্রী, বলি হচ্ছেন খেটে খাওয়া শ্রমিক।
রাতে মালবাহী বাল্কহেড, কার্গো চলাচলে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে। দীর্ঘদিন ধরে এসব নৌযানের রাতে চলাচল বন্ধের দাবি জানালেও এর কোনও সুরাহা হয়নি।
বিআইডব্লিউটিএর নৌ-সংরক্ষণ ও পরিচালন বিভাগ সূত্রে জানা যায়, গত পাঁচ দশকে দেশে দুই হাজারের বেশি নৌ-দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে ছয় হাজারের বেশি যাত্রী নিহত হয়েছে। এসব দুর্ঘটনায় ২০ হাজারের বেশি মামলা হলেও নিষ্পত্তি হয়েছে মাত্র দেড়শ’র মতো। বাকি মামলাগুলো ঝুলে রয়েছে। কিছু মামলার হদিস নেই। নিষ্পত্তি হওয়া মামলাগুলোয় অপরাধীদের উল্লেখযোগ্য কোনও শাস্তিও হয়নি। যে কারণে নৌ-নিরাপত্তার বিষয়টি গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করেন না নৌযানের মালিক-শ্রমিকরা।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)