বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মতে, বিশ্বে বর্তমানে প্রতিবছর ৬২-৬৫ বিলিয়ন ডলার মূল্যের হারবাল সামগ্রী বিক্রি হয়। হারবাল সামগ্রীর আন্তর্জাতিক চাহিদা প্রতি বছর ১০ শতাংশ হারে বাড়ছে। আমাদের নিকট প্রতিবেশী দেশ ভারত বিশ্ববাজারে হারবাল ওষুধ রফতানির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। তারা প্রতি বছর এ খাতে প্রায় ১ হাজার কোটি রুপি আয় করে থাকে। নেপালও সম্প্রতি আন্তর্জাতিক বাজারে উল্লেখযোগ্য হারে হারবাল সামগ্রী রফতানি শুরু করেছে।
আমাদের দেশে স্মরণাতীত কাল হতেই হারবাল ওষুধ ব্যবহƒত হয়ে আসছে। কিন্তু পরিকল্পিতভাবে হারবাল ওষুধ রফতা বাকি অংশ পড়ুন...
বাবুল ইলম ওয়াল হিকাম ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আক্বল হল রিযিকের অর্ধেক।”
মূলত: আক্বলের সাথে আমল বা পরিশ্রম ও নিষ্ঠা জড়িত হলে সোনার বাংলাদেশ আক্ষরিক অর্থেই সোনা হয়ে উঠতে পারতো। সোনার বাংলার সব কিছুতেই সোনা। অভাব নেই কিছুতেই। বিদ্যুৎ, গ্যাস, জ্বালানী তেল থেকে ভোজ্যতেল কোনটারই অভাব নেই।
বৃটিশ থেকে এদেশ স্বাধীনতা অর্জন করলেও এখনও শুধু মানসিকভাবে বৃটিশ পদলেহী মনোভাব বা হীনমন্যতা বিদ্যমান নেই। বরং প্রতিটি ক্ষেত্রেই সে বৃটিশ ধারার প্রক্রিয়াই বিরাজমান। বিদ্য বাকি অংশ পড়ুন...
নাগরিকদের জন্য সবচেয়ে জরুরি হচ্ছে দেশের স্বাস্থ্য খাত। আর এখানেই চলছে সবচেয়ে বেশি অনিয়ম। ভেজাল ওষুধ, মানহীন ক্লিনিক, রোগ নির্ণয়কারী পরীক্ষা-নিরীক্ষার ভুয়া রিপোর্ট, ভুয়া চিকিৎসকসহ বহু কেলেঙ্কারী এখন সামনে আসছে। এখানেই শেষ নয়, চিকিৎসক মারা গেছে ৬ মাস হলো কিন্তু এরপরও তার সই করা রিপোর্টে চলছে ডায়াগনস্টিক সেন্টার। এছাড়া এসব সেন্টারগুলোতে চিকিৎসকরা যে রিপোর্টের উপর ভিত্তি করে রোগীর চিকিৎসা করেন, সেই রিপোর্টও ঠিক নেই। অনেক নামকরা হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টারেও মেয়াদোত্তীর্ণ ইনগ্রেডিয়েন্ট বা পরীক্ষার উপাদান ব্যবহার করা হ বাকি অংশ পড়ুন...
দেশে ভিক্ষুকের সংখ্যা বেড়েছে। একটি অসৎ চক্র দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে নিঃস্ব ও অসহায় মানুষকে সংঘবদ্ধ করে ভিক্ষাবৃত্তিতে নামাচ্ছে। সমাজকল্যাণ অধিদফতরের হিসাব অনুযায়ী, রাজধানীতে ৫০ হাজার ভিক্ষুক রয়েছে। তবে বেসরকারি হিসেবে এর সংখ্যা ৩ লাখ এবং সারাদেশে ৭ লাখ। রাজধানীর পাড়া-মহল্লার এমন কোনো জায়গা নেই যেখানে এসব ভিক্ষুক ভিক্ষা করে না। রাস্তা-ঘাটে, মার্কেটে যেখানেই যাওয়া যাক না কেন, ভিক্ষুকরা এসে ঘিরে ধরছে। রাজধানীতে পেশাদার ভিক্ষাবৃত্তিকে কেন্দ্র করে অর্ধশত ভিক্ষুক কল্যাণ সমিতি গড়ে উঠেছে। তারা ভিক্ষাকে বাণিজ্যে পরিণত বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি এক খবরে বলা হয়েছে, ইসলামবিদ্বেষ থাকার কারণে কুয়েত ও কাতারে ভারতীয় একটি ছবিকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যের এ দেশগুলোর সরকার ভারতীয় এ চলচ্চিত্রকে নিষিদ্ধ করার বিষয়ে বলেছে, এ ভারতীয় ছবিতে মুসলিমদের উগ্রবাদী হিসেবে চিত্রিত করা হয়েছে।
ভারতীয় চলচ্চিত্রে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম অবমাননা এবং মুসলিমবিদ্বেষ তথা মুসলমানদের উগ্রবাদী, দেশবিরোধী এবং সন্ত্রাসবাদী হিসেবে প্রদর্শন করা নতুন কোনো বিষয় নয়। ভারতের বর্তমান সরকার এবং ফিল্ম ইন্ড্রাস্ট্রি টিকেই আছে মুসলিমবিদ্বেষের প্রচার-প্রসার করে। ভারতের বিভিন্ন প্রদেশের মুসল বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমান দুনিয়ায় মিডিয়া হচ্ছে প্রচার মাধ্যম এবং অদৃশ্য বাকশক্তির প্রতিনিধিত্বকারী। মিডিয়ারই অংশ হচ্ছে সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন, চ্যানেল ইত্যাদি। বর্তমানে মিডিয়ার মাধ্যমে বিশ্ব নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। সারাবিশ্বে কোটিরও বেশী মিডিয়া রয়েছে। বাংলাদেশেও এর ব্যতিক্রম নয়। বাংলাদেশেও কয়েক হাজারের মতো মিডিয়া রয়েছে। কিন্তু বলার বিষয় হলো, বাংলাদেশের মিডিয়া বিশ্বের অন্যান্য দেশের মিডিয়াগুলোর মতো নয়।
বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশ। বাংলাদেশের ৯৮ ভাগ জনগণ মুসলিম। বাংলাদেশের সরকার নিজেদের পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার সেবক হ বাকি অংশ পড়ুন...
যে রাষ্ট্রে মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৮৬ ডলারের কম, তা নিম্ন আয়ের অর্থনীতিতে হিসাবে পরিগণিত। মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৮৬ থেকে ১৩ হাজার ২০৫ ডলারের মধ্যে থাকলে তাকে মধ্যম আয়ের দেশ বলা হয়। মাথাপিছু আয় ১৩ হাজার ২০৫ ডলারের ওপরে তুলতে পারলেই সে দেশ উচ্চ আয়ের বাসিন্দা। মধ্যম আয়ের প্রথম ধাপকে নিম্ন মধ্যম আয় বলা হয়, যেখানে মাথাপিছু আয়ের বন্ধনী ১ হাজার ৮৬ থেকে ৪ হাজার ২৫৫ ডলার। উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশ মানে তার মাথাপিছু আয় ৪ হাজার ২৫৬ থেকে ১৩ হাজার ২০৫ পর্যন্ত। এ সংখ্যাগুলো সময়ে সময়ে বাড়ানো হয় মূলত মূল্যস্ফীতির কথা বিবেচনা করে। মধ্যম আয়ের ফাঁদ বলতে প্রায় বাকি অংশ পড়ুন...
২০০৯ থেকে ২০২৩ সালের জুলাই পর্যন্ত ১৪ বছরে আগুনের ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছে ২ হাজার ৫৩৬ জন। এই মিছিলে বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) বেইলি রোডের ঘটনায় যোগ হয়েছে আরও ৪৬ জনের নাম।
প্রসঙ্গত, বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, যেসব কারণে রাজধানী বাসযোগ্যতা হারাচ্ছে, অপরিকল্পিত নগরায়ণ সেগুলোর অন্যতম। নগরায়ণ পরিকল্পনা অনুযায়ী না হওয়ায় দুর্যোগ মোকাবেলায় যেসব অনুষঙ্গ নিশ্চিত করা প্রয়োজন, ভবনগুলোতে সেগুলো নেই বললেই চলে। কোনো ট্র্যাজেডির পর কিছু উদ্যোগ নেওয়া হলেও সেগুলো বাস্তবায়ন হয় না। গড়ে ওঠা অবকাঠামোগুলোর পর্যবেক্ষণেও যথাযথ কর্তৃপক্ষের উদাসী বাকি অংশ পড়ুন...
(৫) অসমের ক্ষেত্রে স্বাভাবিকীকরণের এক অতিরিক্ত ধারা ১৯৮৫ সালে অসম চুক্তির ভিত্তিতে নাগরিকত্ব আইনে ধারা ৬(ক) হিসেবে যোগ করা হয়। অতিরিক্ত এই ৬(ক) ধারার মাধ্যমে ১ জানুয়ারি ১৯৬৬ সালের আগে পূর্ব পাকিস্তান থেকে অসমে যারা এসেছেন এবং স্থায়ীভাবে থাকছেন তাদের ১ জানুয়ারি ১৯৬৬ তারিখ থেকেই ভারতীয় নাগরিক হিসেবে ধরে নেওয়া হয়। এবং উল্লেখিত তারিখের পর কিন্তু ২৫ মার্চ ১৯৭১-এর আগে পূর্ব পাকিস্তান থেকে অসমে যারা এসেছেন এবং স্থায়ীভাবে থাকছেন তারাও ভারতীয় নাগরিকের সকল অধিকার পাবেন, শুধু ওই সময়ে এসেছেন বলে চিহ্নিত হওয়ার পর নাম নথিভুক্ত করবেন ও ১০ বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের শক্ত প্রতিবাদ করা দরকার
(প্রথম পর্ব)
আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই চালু হয়ে যাবে ভারতে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন। চার বছরেরও বেশি আগে এই বিতর্কিত আইন দেশের পার্লামেন্টে পাশ হলেও এখনও ধারা তৈরি না হওয়ায় তা চালু হয়নি।
এই আইনের ফলে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান থেকে সে সব দেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘু হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন ও খ্রিষ্টানরা যদি ধর্মীয় সহিংসতার কারণে ২০১৪ সালের ৩১শে ডিসেম্বরের আগে ভারতে এসে থাকেন, তাহলে তারা ভারতীয় নাগরিকত্ব পাবেন।
২০১৯ সালে যখন আইনটি পাস করা হয় সে সময়ে ভারতজুড়ে ব্যাপক প্রতিবাদ হয়। এই প্রতি বাকি অংশ পড়ুন...
বাজারের প্রায় সব খাবারেই দেদারছে ব্যবহৃত হচ্ছে কেমিক্যাল। কেক, পাউরুটি, বিস্কুট, চানাচুর, আইসক্রিম, চকোলেটসহ নানা পণ্য মুখরোচক করতে এ কেমিক্যালের ব্যবহার। কিন্তু এসব কেমিক্যাল আদৌ মানসম্পন্ন কিনা বা তা সঠিক মাত্রায় ব্যবহার হয়েছে কিনা, তা যাচাইয়ের কোনো উপায় নেই। প্রস্তুতকারক জানে না, খাবার তৈরিতে তারা যে রঙ মেশাচ্ছে, তা ফুড গ্রেডেড বা খাবারে ব্যবহারের উপযোগী কিনা। বিক্রেতারাও জানে না পণ্যে ব্যবহৃত রঙ মানসম্পন্ন কিনা। এমনকি বিএসটিআইয়ের আইনেও খাবারে ব্যবহৃত কেমিক্যালের মাত্রা পরীক্ষার বিধান রাখা হয়নি।
বিএসটিআইয়ের পরিচাল বাকি অংশ পড়ুন...












