মন্তব্য কলাম
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার
মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ
, ১০ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৯ ছানী, ১৩৯২ শামসী সন , ১৭ জুলাই, ২০২৪ খ্রি:, ০২ শ্রাবণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
(দ্বিতীয় পর্ব)
ফরেইন রিজার্ভ বলতে বিদেশের সাথে লেনদেন যোগ্য টাকা বা সম্পদকে বুঝায়। মানে বিদেশীরা দ্রব্য বা সেবার বিনিময়ে যা নিতে রাজি আছে তা। ডলার, ইউরো, রুপী, স্বর্ণ, ইত্যাদি যা কিছু দিয়ে বিদেশের সাথে লেনদেন করা যাবে তা ই ফরেইন রিজার্ভ। এর মোট পরিমাণকে একটি দেশের ফরেইন রিজার্ভ বলে।
আমাদের মুদ্রার নাম টাকা। আমরা চাইলে বিলিয়ন, বিলিয়ন টাকা ছাপাতে পারি। কিন্তু বিদেশীরা এই টাকা নিবে না। আমরা তেল আমদানির বিপরীতে যদি টাকা দিতে চাই ওরা মানবে না, বলবে ডলার বা ইউরো দাও। স্বর্ণ দিলেও মানবে। সেজন্য অন্যদের গ্রহণযোগ্য মুদ্রায় রিজার্ভ রাখতে হয়।
রিজার্ভ রাখা হয় বিদেশ থেকে আমদানি করার জন্য, বিদেশের ঋণ পরিশোধ করার জন্য বা বিদেশকে ঋণ বা সাহায্য দেওয়ার জন্য। রিজার্ভ এর প্রধান তিনটি কাজ হলো-
১. আমদানি ব্যয় মেটানো
২. মুদ্রার মান নিয়ন্ত্রণ করা
৩. রাষ্ট্রের জনগণ ও বিদেশীদের আস্থা ঠিক রাখা
ধরা যাক, একটা ফিল্টার আনা হবে চায়না থেকে ২০০ ডলার মূল্যের। এর জন্য সোনালী ব্যাংকে গিয়ে এলসি খুলে টাকা জমা দেয়া হল ২০০ ডলার হিসাব করে। সোনালী ব্যাংক থেকে টাকাটা বাংলাদেশ ব্যাংক এ যাবে আর বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ২০০ ডলার বিদেশে চলে যাবে। এভাবে সকল আমদানির খরচ বা যেকোনো উদ্দেশ্যে বিদেশে টাকা পাঠালে সেটা ডলার হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে যাবে। অর্থাৎ সকল বিদেশি আদান-প্রদানের চুড়ান্ত লেনদেন হয় বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে।
একইভাবে একজন প্রবাসী সৌদি আরব থেকে ২০০০ রিয়াল বা সমপরিমাণ ধরে ৫০০ ডলার পাঠালো ইসলামী ব্যাংকের একটা একাউন্টে। ডলারটা ঐ দেশের ব্যাংক থেকে আসবে বাংলাদেশ ব্যাংকে। বাংলাদেশ ব্যাংক ডলার রেখে দিয়ে সমপরিমাণ টাকা ইসলামী ব্যাংককে দিবে, ইসলামী ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখা গ্রাহককে ঐ টাকাটা দিয়ে দিবে।
রেমিট্যান্স ছাড়াও সকল রপ্তানি আয়ের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটে। বিদেশে ইলিশ রপ্তানি করলে বিদেশ থেকে ডলার আসবে বাংলাদেশ ব্যাংকে। বাংলাদেশ ব্যাংক ডলার রেখে আপনাকে টাকা দিয়ে দিবে।
আমদানি বেড়ে গেলে বাংলাদেশ ব্যাংককে ডলার বেশি দিয়ে দিতে হয়, রিজার্ভ কমে। রপ্তানি বেশি হলে, রেমিট্যান্স বেশি আসলে বাংলাদেশ ব্যাংকে ডলার বেশি জমা হয়, রিজার্ভ বাড়ে।
রিজার্ভ মানে বিদেশী মুদ্রা বা সম্পদ যেটা বিদেশীরা বিনিময় হিসেবে আবার নিবে। বিদেশের সাথে সকল লেনদেন হয় (আমদানি -রপ্তানি) বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে। এজন্য বাংলাদেশ ব্যাংক জানে তার কাছে কী পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা বা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আছে।
রিজার্ভ কিছু অংশ দেশে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে (বিদেশি কাগুজে মুদ্রায় বা স্বর্ণে), কিছু অংশ বিদেশের ব্যাংকে রাখে। বাংলাদেশ ব্যাংকের চুরি হওয়া রিজার্ভ কিন্তু আমেরিকার ফেডারেল ব্যাংক থেকে চুরি হয়েছিল। ঐ ব্যাংকে বাংলাদেশ ব্যাংকের একাউন্ট আছে। (হ্যাকাররা বাংলাদেশ ব্যাংকের ঢাকা অফিসের কম্পিউটার হ্যাক করে ওখান থেকে অনলাইনে লেনদেন করে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ব্যাংক থেকে ফিলিপাইনে টাকা নিয়ে যায়। )
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক তাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের বড় একটি অংশ যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভে জমা রাখে। অনেক অর্থনীতিবিদ মনে করেন, কোনো একটি দেশের অন্তত তিন মাসের আমদানির সমপরিমাণ অর্থ রিজার্ভ রাখা নিরাপদ। ফেডারেল রিজার্ভে মার্কিন ডলারে রিজার্ভ রাখা উন্নয়নশীল ও দরিদ্র দেশগুলোর জন্য কতটা উপকারী, সেদিকে দৃষ্টি দেওয়া এখন প্রয়োজন বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
রিজার্ভের অর্থ দুর্দিনে কাজে লাগে-যেমন বন্যা-খরার মতো প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে ফসলহানি হলে রিজার্ভের অর্থ দিয়ে খাদ্য আমদানি করা যায়। তবে এর মধ্য দিয়ে গরিব দেশগুলো থেকে অর্থ ধনী দেশে চলে যাচ্ছে। অন্যদিকে এসব দেশের সুদহার ও মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার কারণে উন্নয়নশীল ও দরিদ্র দেশগুলোতে বিপর্যয়ের শঙ্কা থেকে যায়। মনে করা হয়, ধনী দেশ থেকে ঝুঁকি উল্টো দরিদ্র দেশে চালান হচ্ছে।
নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ জোসেফ মনে করে, গত চার দশকে বিশ্বে যত সংকট হয়েছে, বিশেষ করে দরিদ্র দেশগুলোতে, তার একটি কারণ এই রিজার্ভ-ব্যবস্থা। এই ব্যবস্থার কিছুটা সংস্কার করা হলে বৈশ্বিক অর্থনীতি আরও স্থিতিশীল ও শক্তিশালী হতো।
২০২৩ সালের ২৫ আগস্ট পর্যন্ত ফেডের কাছে গচ্ছিত রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৮ লাখ ২৪ হাজার কোটি ডলার। ইদানীং ট্রেজারি বিলের সুদহার বাড়লেও ২০২২ সালের আগপর্যন্ত তা বেশ কম ছিল। মেকিং গ্লোবালাইজেশন ওয়ার্ক শীর্ষক বইয়ে জোসেফ বলেছে, রিজার্ভের অর্থ স্বল্প সুদে যুক্তরাষ্ট্রকে ধার না দিয়ে উন্নয়ন প্রকল্পে বিনিয়োগ করলে উন্নয়নশীল দেশগুলো অনেক বেশি লাভবান হতো। কারণ, উন্নয়নশীল দেশগুলো অর্থের অভাবে অনেক প্রকল্প হাতে নিতে পারে না।
দেখা যাক, যুক্তরাষ্ট্র কীভাবে লাভবান হচ্ছে। প্রথমত, মার্কিন সরকার স্বল্প সুদে উন্নয়নশীল দেশগুলো থেকে এই রিজার্ভের অর্থ থেকে ঋণ নিচ্ছে। এই অর্থ তারা উন্নয়নমূলক কাজে বা জনগণের সামাজিক নিরাপত্তায় ব্যবহার করে। রিজার্ভ-ব্যবস্থা না থাকলে তার পক্ষে এত ঋণ করা হয়তো সম্ভব হতো না।
দ্বিতীয়ত, ধরা যাক, কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংক থেকে বাজারের নির্ধারিত সুদহারে ১০ কোটি ডলার ঋণ নিয়েছে। উন্নয়নশীল দেশের জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়, স্বল্পমেয়াদি ঋণের অন্তত সমপরিমাণ রিজার্ভ রাখা হোক। এখন সেই দেশ ঋণের বিপরীতে ফেডের কাছে সমপরিমাণ অর্থ রিজার্ভ রাখল। সেই বেসরকারি ব্যাংক যে সুদে দেশটিকে ঋণ দিয়েছে, মার্কিন সরকার ট্রেজারি বিলের বিপরীতে দেশটিকে সমপরিমাণ সুদ দেয় না। ফলে যুক্তরাষ্ট্র দরিদ্র দেশগুলোকে যে অর্থ দেয়, তার চেয়ে অনেক বেশি তাদের কাছ থেকে নিয়ে যায়।
ডলারে আধিপত্য কমলেও রিজার্ভ মুদ্রা বা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে ডলারের জায়গা ইউয়ান বা ইউরো নেবে-শিগগির এমন সম্ভাবনা নেই বলেই মনে করেন বিশ্লেষকেরা। তবে ইউয়ান, ইউরোর ব্যবহার দ্রুত বাড়ছে। অন্য কোনো মুদ্রা ডলারের জায়গা নিলেই যে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে, তা কিন্তু নয়। বিশ্লেষকদের মতে, ডলারভিত্তিক রিজার্ভ-ব্যবস্থা কীভাবে অর্থনীতির রাশ টানছে, সেদিকে নজর দেওয়া উচিত। সেটা হলেই কেবল আগের চেয়ে ভালো কোনো ব্যবস্থার দিকে যাওয়া সম্ভব।
প্রতিবছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশ শত শত কোটি ডলারের রিজার্ভ রাখছে, তাতে অর্থনীতিতে চাহিদার সংকট হচ্ছে বলে মনে করছে অর্থনীতিবিদেরা। শক্তিশালী বৈশ্বিক অর্থনীতির জন্য শক্তিশালী চাহিদা প্রয়োজন। অর্থাৎ প্রয়োজনীয় পণ্য ও সেবা উৎপাদনের জন্য যথাযথ সক্ষমতা দরকার। অর্থনীতিবিদেরা বলছে, রিজার্ভের বিপুল পরিমাণ অর্থ জমা থাকায় তা কাজে আসে না। বিদ্যমান বাস্তবতায় বিশ্বের অনেক দেশের পক্ষে সে চাহিদা তৈরি করা সম্ভব হয় না বলে এই শূন্যতা নানাভাবে পূরণ করা হয়। অতীতে অনেক উন্নয়নশীল দেশ এসব ক্ষেত্রে মুদ্রা ও রাজস্ব নীতির রাশ ছেড়ে দিত। ফলে সরকার সাধ্যের অতিরিক্ত ব্যয় করে ফেলত। পরিণাম-আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি করে তারা ঋণের চক্রে পড়ে যায়।
রিজার্ভে অর্থ রাখায় অন্যান্য দেশের সামগ্রিক চাহিদা কমলেও যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের চূড়ান্ত বা শেষ ভোক্তা হয়ে উঠেছে। তারা ঋণ করে বিপুল ঘাটতি বাজেট নিয়ে চলতে পারে। বিশেষ করে ২০০০ সালের পর থেকে বিপুল অঙ্কের ঘাটতি নিয়ে তারা চলছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ স্বল্প সুদে যুক্তরাষ্ট্রকে ঋণ দেওয়ায় সে দেশের রাজনীতিকেরা সুবিধা পাচ্ছে। ডলার বিশ্বের একটি রিজার্ভ মুদ্রা হওয়ায় তারা করহার কমিয়েই যাচ্ছে, আর ধনীরা নানা ধরনের ছাড় পাচ্ছে।
প্রশ্ন হলো, বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়েও যুক্তরাষ্ট্র কেন এত ঋণ করে। যুক্তরাষ্ট্র কিন্তু বিপুল ঋণ করে বিশ্ব অর্থনীতিকে একধরনের সেবাও দিয়ে যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র এমন অমিতব্যয়ী না হলে বিশ্ব অর্থনীতি গতি হারাত। ভোক্তাদের কেনাকাটার আগ্রহ কমে যেত।
আরেকটি বিষয় হলো, চলমান যে উচ্চ মূল্যস্ফীতি, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের অবদান রয়েছে। কোভিড-১৯ মহামারি মোকাবিলায় নাগরিকদের প্রণোদনা দিতে মার্কিন সরকার তিন লাখ কোটি ডলার সমপরিমাণ মুদ্রা ছেপেছিল।
মোট তিন দফায় তারা নাগরিকদের প্রণোদনা দিয়েছে। এতে একসময় মানুষের হাতে অনেক অর্থ জমে যায়। অন্যদিকে রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা করার পর বৈশ্বিক সরবরাহব্যবস্থা চাপে পড়ে। উৎপাদন ও পরিবহন খরচ বাড়ে, দাম বাড়ে খাদ্যের। পরিণামে শুরু হয় উচ্চ মূল্যস্ফীতি।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাপবিত্র রওজা শরীফ ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফের পবিত্র ভূমি জাজিরাতুল আরবকে অপবিত্র করে দিন দিন পরিণত করা হচ্ছে অবাধ পাপাচারের পঙ্কিলরাজ্যে নাউযুবিল্লাহ! কা’বা শরীফের আদলে তৈরি মঞ্চে চলছে খোলামেলা পোশাকে ফ্যাশন শো, উদ্দাম কনসার্ট, বিক্রি হয়েছে ৩৬ লাখ কোটি টাকার ভারতীয় সিনেমার টিকিট; পালিত হচ্ছে হ্যালোইনও! নাউযুবিল্লাহ!
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ : কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণা ও ক্বিয়ামতের তথ্য
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রসঙ্গ: ভয়ঙ্কর জেদ, মহা দাম্ভিকতা, চরম সীমালঙ্ঘন, প্রতিহিংসা, ক্ষমতা কুক্ষিগত করা ইত্যাদি কুরিপুর কারণে সরকারের পতন কিন্তু কুরিপুর সংজ্ঞা, প্রতিকার, পরিশুদ্ধির প্রক্রিয়ার বর্ণনা সংবিধানে তথা রাষ্ট্রীয় কোন কিতাবে নেই তাহলে রাষ্ট্রের সংস্কার হবে কীভাবে? নাগরিক সুরক্ষা হবে কেমনে?
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রচারণার বিপরীতে রপ্তানি আসলে কতটা চাঙা হবে প্রকৃত রপ্তানি আয় আসলে কত? ১০ বছরে রপ্তানি বেশি দেখানো হয়েছে ৬৫ বিলিয়ন ডলার পেছনে রয়েছে ক্ষমতাসীনদের উন্নয়নের রাজনীতির মিথ্যাবুলি, মহা সাগর চুরি আর অর্থপাচারের নিকৃষ্ট কাহিনী
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
১৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
১লা জানুয়ারি ২০২৫ থেকে সুইজারল্যান্ডে মুখ ঢেকে রাখলেই প্রায় ১ লাখ ৩৬ হাজার টাকা জরিমানা (নাউযুবিল্লাহ) বোরকা পড়াকে সুইজারল্যান্ডসহ ইউরোপীয় দেশ পর্দার আড়ালে নারীদের বন্দী, বৈষম্য এবং পিছিয়ে পড়ার অপবাদ দিলেও বাস্তবতা হচ্ছে গোটা ইউরোপ-আমেরিকায় নারীর প্রতি বৈষম্য হয়রানি, সহিংসতা, অত্যাচার আর ব্যভিচারের মাত্রা ভয়াবহ পশ্চিমাদের বোরকা নিষিদ্ধের প্রবনতা শুধুই ইসলাম আর মুসলিম বিদ্বেষ (পর্ব-১)
১১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
১০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
চলচ্চিত্র নামক জাহান্নামী সংস্কৃতির ফাঁদে মুসলিম উম্মাহ। নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। সিনেমার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বিস্তার ঘটছে ইসলামোফোবিয়ার। পরকালের কথা স্মরণ করে মুসলিম উম্মাহকে বিধর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
০৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)