মন্তব্য কলাম
শুধু অর্থনৈতিক উন্নতিই মুসলমানদের জন্য উন্নয়ন হিসেবে গৃহীত হতে পারেনা। আমরা মধ্যম আয়ের দেশ নয়; নিদেন পক্ষে মধ্যম ত্বাকওয়ার মুসলমানের দেশ চাই।
, ২১ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ৩০ ছানী, ১৩৯২ শামসী সন , ২৮ জুলাই, ২০২৪ খ্রি:, ১৩ শ্রাবণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম
বিলবোর্ডে লেখা হচ্ছে- উন্নয়নের পথে অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ। বর্তমান সরকার যখন ক্ষমতা গ্রহণ করে তখন দেশের মাথাপিছু আয় ছিল মাত্র ৪৭০ ডলার আর আজ সেই মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩০০০ ডলার বর্তমানে। দেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পুর্ণ। তথ্য প্রযুক্তিতে বাংলাদেশের সাফল্য সারা পৃথিবীর কাছে ঈর্ষণীয়। লেখার অপেক্ষা রাখে না- দেশের উন্নতি সবার কাছেই কাঙ্খিত। কিন্তু দেশের শুধু অর্থনৈতিক অগ্রগতি উন্নতি কিনা- তা নিয়ে যথেষ্ট সমালোচনাও চলছে।
দাবি করা হচ্ছে, উন্নয়নের সাথে সুশাসন চাই। সুশাসন ব্যতীত উন্নয়নকে আইয়ুব খান আমলের শাসনের সাথে তুলনা করা হচ্ছে। অর্থাৎ সুশাসনের গুরুত্ব ও অভাব বিশেষভাবে অনুভূত হচ্ছে। তবে উল্লেখ্য যে, দুর্নীতি অপসারণ ও সুশাসন জারি করা লিভার বা কিডনী প্রতিস্থাপনের মতো কোনো সার্জিক্যাল ট্রিটমেন্ট নয়, যে হঠাৎ করে বা হুট করে তা সরকার করতে পারবে। বরং সুশাসন তখনই নিশ্চিত ও টেকসই হবে, যখন সুনাগরিকের একটা প্রভাব বলয় গড়ে উঠবে। আর সুনাগরিক হতে প্রয়োজন সুশিক্ষা। কিন্তু দেশে সুশিক্ষার অভাবে সুনাগরিকের অভাব প্রকট। দেশের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে সর্বোচ্চ শিক্ষা লাভ করলেই সুশিক্ষা লাভ করা যায় না। অথচ সেটাকেই এখন সুশিক্ষা হিসেবে ধরে নেয়া হচ্ছে। কথিত সর্বোচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকের বিরুদ্ধে সম্ভ্রমলুণ্ঠনের বহু অভিযোগ উঠেছে। আবার এসব সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ থেকে পাঠ চুকিয়ে বের হওয়া শিক্ষার্থীরাই মূলত রাষ্ট্রযন্ত্রের নীতি নির্ধারক ও নিয়ন্ত্রক। এসব তথাকথিত উচ্চ শিক্ষিতরাই আজ দেশের অপশাসন ও ব্যর্থতার চাবিকাঠি।
কারণ রাজনীতি থেকে শুরু করে প্রশাসনের সর্বস্তরে আজ তাদেরই পদচারণা। রাষ্ট্রযন্ত্রে সর্বক্ষেত্রে তাদের উপস্থিতি থাকার পরও দেশ আজ দুর্নীতিতে আকণ্ঠ নিমজ্জিত। দুর্নীতিতে এখনো বাংলাদেশের অবস্থান দশম। পূর্বেকার ন্যায় এখনো দেশের লাখ লাখ কোটি টাকা পাচার হচ্ছে। ঘুষ, দুর্নীতি বাড়ছে বৈ কমছে না। এসব তথাকথিত উচ্চ শিক্ষিত পরিমলদের হাতে নিজ ক্লাসের ছাত্রীরা সম্ভ্রম হারাচ্ছে। এদেরই এক শ্রেণী ছিনতাই, রাহাজানি, নারীটিজিং, লিভটুগেদারসহ সব ধরনের অনৈতিক কাজে জড়িত হচ্ছে।
তাহলে দেখা যাচ্ছে, উচ্চ শিক্ষিত হলেই সুনাগরিক হওয়া যায় না। এজন্য প্রয়োজন ইসলামী শিক্ষা। প্রয়োজন তাক্বওয়ার। প্রয়োজন খোদাভীতির। যে খোদাভীতি তাকে সব অনৈতিক, অশালীন ও গর্হিত কাজ থেকে বিরত রাখবে। অথচ দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় আজ তাক্বওয়া বা খোদাভীতি শিক্ষা দিতে কোনো প্রক্রিয়া নেই। ইসলামী শিক্ষার প্রভাব ও প্রতিফলন নেই।
সরকারের তরফ থেকে বলা হচ্ছে তারা মসজিদ, মাদরাসায় প্রচুর ফান্ডিং করছে। প্রতিটি উপজেলায় সরকারি খরচে বিশাল মডেল মসজিদ হচ্ছে। কিন্তু শুধু মসজিদ-মাদরাসা তৈরি করলেই ইসলামী শিক্ষার প্রতিফলন হয় না। বিশ্বায়নের এ যুগে বেহায়া, বেপর্দা, বিবস্ত্রপনা, গান-বাজনা, খেলাধুলাসহ হারাম কাজ চরম আকারে বিস্তার লাভ করেছে। এসব উৎপত্তি ও চর্চার স্থানটা বন্ধ না করলে তা সাধারণের ইসলামী অনুরাগকে নিমিষে গ্রাস করে ফেলে। অথবা সাধারণের ইসলামী অনুভূতি কর্পুরের মতো উড়ে যায়। ইসলামী শিক্ষা তখন মনোজগতে টিকে থাকে না।
কাঙ্খিত ইসলামী আবহ তৈরিতে প্রয়োজন ব্যাপক সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা। সরকার ক্রীড়া, সংস্কৃতি ইত্যাদির উন্নয়ন ও সংরক্ষণে ব্যাপক পৃষ্ঠপোষকতা করছে। অথচ আদর্শ সুনাগরিক গঠনে ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন ও সম্মানিত ইসলামী শিক্ষার পরিবেশ গঠনে সরকার কোনো পৃষ্ঠপোষকতা করছে না। যার সাম্প্রতিক উদাহরণ একুশে বই মেলা। একুশে বই মেলা যেভাবে ব্যাপক আয়োজনে, ব্যাপক পরিসরে ও ব্যাপক পৃষ্ঠপোষকতায় উদ্বোধন করা হলো; ইসলামী ফাউন্ডেশনের বই মেলার ক্ষেত্রে তার তুলনায় কোনো ভূমিকাই রাখেনি সরকার। স্বল্প পরিসরে কোনোরকম দায়সারাভাবে বায়তুল মোকাররম চত্বরে সেটা আয়োজন করা হলো। অথচ ইসলামী ফাউন্ডেশনের বই মেলা হলো স্বয়ং সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উপলক্ষে। সুবহানাল্লাহ! তথা পবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ উপলক্ষে। সুবহানাল্লাহ! এখানে রাষ্ট্রপতি থেকে শুরু করে মন্ত্রী পরিষদের সবাই উপস্থিত থেকে ব্যাপক পরিসরে করা উচিত ছিল। বাংলা একাডেমির বিপরীতে ইসলামী বই মেলাই অনেক বেশি সরব ও স্বতঃস্ফূর্ত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তা না করার দ্বারা সম্মানিত ইসলামী শিক্ষার পৃষ্ঠপোষকতায় সরকারি দৈন্যতাই বিশেষভাবে প্রমাণিত হয়।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশকে এখন মধ্যম আয়ের দেশ বলা তৃপ্তির ঢেকুর তোলা হচ্ছে। কিন্তু আমরা মনে করি- দেশকে আগে কমপক্ষে মধ্যম মানের মুসলমানের দেশ তৈরি করা জরুরী। কারণ বর্তমান প্রজন্মের মুসলমানরা বেহেশত, দোযখ, হালাল, হারাম ইত্যাদি সাধারণ ইসলামী জ্ঞানই রাখে না। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে এখনি যদি ইসলামী জ্ঞান দেয়া না হয়, তাহলে মুসলমান নামধারী ব্রিটিশ দালাল তুরস্কের কামাল পাশা যেভাবে সে দেশের মসজিদ-মাদরাসা ধ্বংস করেছে, বর্তমান প্রজন্মের নামধারী মুসলমানদের থেকে অদূূর ভবিষ্যতে তুরস্কের কামালের মতো মুরতাদ তৈরি হওয়া বিচিত্র কিছু নয়। যারা মুরতাদ কামালের মতো মসজিদ মাদরাসার বিরুদ্ধাচারণ করতে দ্বিধা বোধ করবে না। নাঊযুবিল্লাহ! এখনই আযানের বিরুদ্ধচারণ করার মতো বহু নাস্তিক-মুরতাদ তৈরি হয়েছে। নাঊযুবিল্লাহ!
বলার অপেক্ষা রাখে না, দেশে এখন নামধারী ইসলামী প্রতিষ্ঠানের অভাব নেই। কিন্তু সেগুলোতে খোদাভীতি বা তাক্বওয়ার চর্চা নেই।
প্রসঙ্গত আমরা মনে করি- মসজিদ, মাদরাসা তৈরির পাশাপাশি সরকারকে সর্বাগ্রে সহীহ ইসলামী মনোজগৎ তৈরিতে নিবেদিত হতে হবে। ইসলামী মনোজগতের ব্যপ্তি ঘটাতে হবে। বিস্তার ঘটাতে হবে এবং টেকসই ইসলামী মনোজগতের ধারাবাহিকতা সুরক্ষার জন্য সুদূর প্রসারী ও শক্তিশালী পদক্ষেপ নিতে হবে। জাতীয় জীবনে অর্জন ও সম্মাননার ক্ষেত্রে বিশ্বকাপ ক্রিকেট নয়; বরং মুত্তাকী হওয়াকে গণ্য করতে হবে। সমাজে তাক্বওয়ার গুরুত্ব ছড়িয়ে দিতে হবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উন্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
০২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
এদেশে যারা পহেলা বৈশাখের নামে বাঙ্গালীয়ানার হুজ্জোতে মেতে উঠে তারাই আবার ইংরেজী থার্টি ফার্স্ট নাইটের অশ্লীলতায় মজে থাকে। পহেলা বৈশাখের বাঙ্গালীয়ানা এবং থার্টি ফার্স্ট নাইটের খ্রীষ্টিয়ানা কোনটাই ৯৮ ভাগ মুসলমানের এদেশে চলতে পারে না। পশ্চিমা বিজাতীয় খ্রিষ্টানদের অপসংস্কৃতি থার্টি ফার্স্ট নাইট এদেশে নিষিদ্ধ করতে হবে। এই বিজাতীয় সংস্কৃতি সম্পূর্ণ হারাম ও কুফরী তথা দেশের যুবসমাজের চরিত্র বিধ্বংসী।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে
২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সুন্দরবন ধ্বংসে আন্তর্জাতিক চক্রান্ত চলছে ক্রমেই ছোট হচ্ছে সুন্দরবন, হুমকির মুখে জীববৈচিত্র্য আমাদের পরম প্রয়োজনীয় সুন্দরবন, এই সুন্দরবন বাঁচলে বাংলাদেশ ভালো থাকবে ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশের ফুসফুস সুন্দরবনকে বাঁচাতে হবে ইনশাআল্লাহ
২৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে যাচ্ছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাড়ছে পরকীয়া, বাড়ছে তালাক সমাজে বাড়ছে কলহ-বিবাদ, শিথিল হয়ে পড়ছে পারিবারিক বন্ধন দ্বীনী মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ।
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজও বেশি বেশি করতে হবে।
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)