আমি যদি মুসলমান দাবি করি তা কী রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ? আমি যদি মহান আল্লাহ পাক উনার বান্দা দাবি করে ইবাদত-বন্দেগী করি; তবে কী তা রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ?
আমি যদি আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উম্মত দাবি করে সুন্নত মুবারক পালন করি; তবে তা কী রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ? আমি কী পবিত্র কুরআন শরীফ উনার পবিত্র আয়াত শরীফ উনার আমল করতে পারবো না?
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আমল করতে গেলে কী রাষ্ট্রযন্ত্র আমাকে বাধা দিবে? আমি কী প বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালাম পাক উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “সময়কে আমি পর্যায়ক্রমে মানুষের মাঝে পরিবর্তন করি। ” সময় বহতা নদীর মতো। সাধারণ মানুষ সময় দ্বারা প্রভাবিত হয়।
সময়ের প্রবাহে পুষ্ট অধিকাংশের বিশ্বাস এরূপ যে, ‘চলমান পরিস্থিতিতে প্রচলিত অনৈসলামিক আচারও অনৈসলামিক থাকে না। তাদের ধারণা- খেলাধুলা, গান-বাজনা, সুদ, ঘুষ, টিভি, সিনেমা, বেপর্দা, বেহায়া এগুলো বর্তমান সময়ের দাবি। যা সময়ের প্রেক্ষিতে জায়িয ও সহনীয়। ’ নাউযুবিল্লাহ!
আওয়ামুন নাসের ভিতরে এসব বিশ্বাস শক্ত করে এঁটে বসার কারণে তাদের সে অনুভূতির বিপরীতে চালিত হত বাকি অংশ পড়ুন...
সংবিধানের ৭ নং ধারা অনুযায়ী দেশের মালিক জনগণ। আর জনগণের ৯৮ ভাগ মুসলমান। সংবিধানের ২ ধারা অনুযায়ী রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম। সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রভাষা বাংলা। রাষ্ট্রভাষা বাংলার প্রতি সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা পর্যাপ্ত হলেও রাষ্ট্রদ্বীন ইসলামের প্রতি সরকারের স্বত:স্ফূর্ততা বরাবরই প্রশ্নবিদ্ধ।
পাশাপাশি সরকারের কর্তাব্যক্তিরা দেশের মালিক জনগণের মালিকানা নিয়ে বরাবরই ছিনিমিনি খেলে তা এবারের ঈদের ছুটি নিয়ে রীতিমত উপহাস, জুলুম করে প্রতারণা তাই প্রমাণ সরূপ।
গণমাধ্যমে গত ২১শে মার্চ হতে বেশ কয়েকদিন যাবত পত্রস্থ হচ্ছিল “এবারের ছুট বাকি অংশ পড়ুন...
গত এক যুগে দেশে অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি যেমন বেড়েছে, সঙ্গে দ্রুতগতিতে বৈষম্যও বেড়েছে। বৈষম্যের নির্দেশক গিনি সহগ সূচক এখন দশমিক ৪৯৯ পয়েন্ট। দশমিক ৫০০ পয়েন্ট পেরোলেই উচ্চ বৈষম্যের দেশ হিসেবে ধরা হয়। অর্থাৎ উচ্চ বৈষম্যের দেশ থেকে অতি সামান্য দূরত্বে আছে বাংলাদেশ।
সাধারণত গিনি (কেউ কেউ জিনি বলেন) সহগ দিয়ে একটি দেশে আয়বৈষম্য কেমন, তা বিচার-বিশ্লেষণ করা হয়। এটি বৈষম্য মাপার একটি পদ্ধতি। ১৯১২ সালে ইতালির সংখ্যাতত্ত্ববিদ কোরাদো গিনি বা জিনি এর উদ্ভাবক। সবার আয় সমান হলে গিনি সূচক হবে শূন্য। এর অর্থ হলো চরম সাম্য অবস্থা বিরাজ করছে। আ বাকি অংশ পড়ুন...
ভোলা থেকে প্রথমবারের মতো ঢাকায় এসেছেন রাবেয়া বেগম। তবে ঢাকা দেখতে নয়, ঢাকায় ভিক্ষা করে অনেক ইনকাম হয়। তাই ভিক্ষা করতে কলাবাগান এলাকায় গত সপ্তাহে ভিক্ষা করতে দেখা যায় তাকে ।
বগুড়ার মহাস্থানগড়ের দৌলতপুর এলাকার বাসিন্দা আল-আমিন (৩২)। স্ত্রী ও ২ সন্তানকে নিয়ে রোজার প্রথম সপ্তাহে ঢাকায় এসেছেন। উদ্দেশ্য মানুষের কাছে সাহায্য চাওয়া। এভাবে রোজার মাসে যে কয় টাকা পাবেন, ঈদের আগে তা নিয়ে বাড়ি ফিরবেন।
বগুড়ার আল-আমিন স্ত্রী-সন্তান নিয়ে প্রথমবারের মতো ঢাকায় এসেছেন। ফার্মগেট এলাকায় সারাদিন ভিক্ষার পর ফুটপাতে রাতে বিশ্রাম নিচ্ছেন।
আল- বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস প্রায় শেষ হতে চলছে। ঘনিয়ে আসছে পবিত্র ঈদুল ফিতর। এ বছরের জন্য দেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমানদের মধ্যে দিন দিন বিস্তারিত হচ্ছে ঈদ উৎসবের আমেজ। চলছে ভালো খাওয়া-দাওয়ার প্রস্তুতি। প্রায় ২৫ কোটি মুসলমানের দেশে পবিত্র ঈদের মসলার বাজারও অনেক বড়। কিন্তু এ মসলা কীভাবে তৈরি হচ্ছে তার খবর কী আমরা রাখি।
বিভিন্ন ঘাসের বীজ, চাল ও ডালের গুঁড়া, ধানের তুষে রঙ মিশিয়ে এসব মসলা তৈরি ও বিক্রি করা হয়। রাজধানী ঢাকার কারওয়ান বাজার, শ্যামবাজার, মৌলভীবাজার, মিরপুর, টঙ্গী এবং চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় এ ধরনের মসলা তৈরির কারখা বাকি অংশ পড়ুন...
সারাবছর প্রসাধনীর বাজারে স্বাভাবিক লেনদেন থাকলেও ঈদ ঘিরে সেই বাজার বাড়ে দ্বিগুণের বেশি।
পাউডার, মেহেদি, সাবান, তেল, ফেসওয়াশ, শ্যাম্পুসহ সব পণ্যের চলছে জমজমাট বেচাকেনা। এরমধ্যে মেহেদি বেশি বিক্রি হচ্ছে। পাইকারি দরে এসব প্রসাধনী জেলার বিভিন্ন হাট বাজারে যাচ্ছে, সেখানে চলছে খুচরা বিক্রি।
বেশি লাভের আশায় বিভিন্ন নামি-দামি বিদেশি ব্র্যান্ডের নাম ব্যবহার করে নোংরা পরিবেশে দেশেই প্রসাধনী তৈরি ও বাজারজাত করছে অসাধু ব্যবসায়ীরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, রাজধানীর বড় বড় শপিংমলে বেশ চড়া দামে বিভিন্ন ধরনের নামি-দামি ব্র্যান্ডের প্রসাধন বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের প্রতি ব্যক্তি বছরে বাড়িতে আনুমানিক ৮২ কেজি খাবার নষ্ট করেন। জাতিসংঘের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (৭৩ কেজি), নেদারল্যান্ডস (৫৯ কেজি) এবং জাপানের (৬০ কেজি) মতো ধনী দেশগুলোর চেয়ে বাংলাদেশিরা বেশি খাবার নষ্ট করেন।
জাতিসংঘ পরিবেশ কর্মসূচির (ইউএনইপি) প্রকাশিত 'ফুড ওয়েস্ট ইনডেক্স রিপোর্ট ২০২৪' অনুযায়ী বাংলাদেশে প্রতি বছর ১৪.১০ মিলিয়ন টন খাবার নষ্ট হয়।
সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীনে একজন ব্যক্তি বাড়িতে ৭৬ কেজি খাবার নষ্ট করেন, বেলজিয়ামে ৭১ কেজি, নিউজিল্যান্ডে ৬১ কেজি এবং রাশিয়ায় ৩৩ কেজি।
অপরদিকে পৃথি বাকি অংশ পড়ুন...
এদেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী সর্বাগ্রে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে চায়। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে মনে-প্রাণে লালন করে। অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ধারণ করে। বহন করে। বিস্তার করে।
অনেক সময় সুরত-শেকেলে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার নিদর্শন না থাকলেও অন্তরে ঠিকই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বীজ লুকায়িত থাকে। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার জজবা অটুট থাকে।
এ কারণে দেশে হারাম সংস্কৃতির বেসামাল পরিবেশে অনেকে ভেসে গেলেও এক সময় তারা তটস্থ হয়। কাজেই নাট্যমঞ্চ বা সংষ্কৃতি মঞ্চের সামনে ভীড়, সিনেমা হলগুলিতে প্রচুর দর্শক, টিভি সেটগুলোর সামনে অগণিত দর্শক ইত্যাদি দেখ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “ওই ব্যক্তি সফলতা অর্জন করেছে যে ইছলাহ লাভ করেছে। আর ওই ব্যক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যে কলুষিত হয়েছে। ” পথ দুটি সত্যের পথ ও অন্যায়ের পথ। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা সত্যের সাথে মিথ্যাকে মিশ্রিত করোনা। ” কিন্তু বর্তমান সমাজ ব্যবস্থা তথা রাষ্ট্রীয় আইন তাই করেছে। দেশে প্রায় বারোশো আইন রয়েছে। তার মধ্যে কয়েকটি আইন ইসলামী। বাদ বাকী সবই অনৈসলামী। কিন্তু এ অনৈসলামী আইন সমাজে কোনো সুফল বয়ে আনতে পারেনি। বরং সমাজের সর্বত্র অরাজকতা, অনাচার আর অনিয়ম। বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে বাজারব্যবস্থার প্রসঙ্গ উঠলে একইসাথে আলোচনায় আসে ‘সিন্ডিকেট’ শব্দটি। সিন্ডিকেট বলতে একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান মিলে কোন সিদ্ধান্ত নেয়া বা নির্দিষ্ট স্বার্থ হাসিলকে বোঝানো হয়। এ কাজ ভালো কিংবা খারাপ দুটোই হতে পারে।
কিন্তু বাংলাদেশে সিন্ডিকেট বলতে মূলত ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট বোঝায় এবং এই শব্দটি নেতিবাচক অর্থেই ব্যবহার হয় আসছে।
যেখানে এক দল ব্যবসায়ী বাজারে আধিপত্য বিস্তার করে ইচ্ছামতো পণ্যের সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করে এবং দাম বাড়িয়ে অবৈধভাবে মুনাফা অর্জন করে।
অভিযোগ আছে এরকম ব্যবসায়ীরা অনেক সময় বাজারে পণ্যের বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে প্রাকৃতিক দুর্যোগে সামষ্টিক ক্ষতি নিয়ে তেমন কোনো গবেষণার কথা জানা যায় না। তবে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) কিছুদিন আগে ৩০ বছরের ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ‘দ্য ইম্পেক্ট অব ডিজাস্টার এগ্রিকালচার অ্যান্ড ফুড সিকিউরিটি’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
প্রতিবেদনে বাংলাদেশের ক্ষতি সম্পর্কে বলা হয়।
বোরোতে দুর্যোগের কারণে ২০ থেকে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত ক্ষতি হয়। তা ছাড়া আমন-আউশেরও ক্ষতি হয়। বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলে তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ায় বোরো ফসল কম হচ্ছে।
বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনৈতিক যে অবস্থান সেখানে ২৫ শতাংশ খাদ্য বাকি অংশ পড়ুন...












