মন্তব্য কলাম
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান
, ২২ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ৩১ ছানী, ১৩৯২ শামসী সন , ২৯ জুলাই, ২০২৪ খ্রি:, ১৪ শ্রাবণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আধুনিককালে মানুষের জীবনের একটি অনুসঙ্গ হয়ে উঠছে। তথ্য-প্রযুক্তির উৎকর্ষের এই যুগে অনেকের কাছে এটি খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। কিন্তু এই তথ্য প্রযুক্তির অপব্যবহারের কারণে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ধ্বংস করে দিচ্ছে মানুষের জীবন। সোশ্যাল মিডিয়ায় এমন কিছু অ্যাপস রয়েছে যেমন- টিকটক, লাইকি, বিগো ইত্যাদি যাদের কোনো ইতিবাচক দিক নেই। পরিতাপ ও উদ্বেগের বিষয় হল মানুষ এসবের দিকেই বেশি ঝুঁকছে। বিশেষ করে অল্প বয়সী তরুণ তরুণীরা মারাত্মকভাবে এসব অ্যাপ ব্যবহারে আসক্ত হয়ে পড়ছে। এসব অ্যাপ ব্যবহারের ফলে তরুণ প্রজন্ম বিপথগামী হয়ে পড়ছে। নষ্ট হচ্ছে নৈতিকতা, সামাজিক মূল্যবোধ ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ। তরুণ বা কিশোর গ্যাংয়ে জড়িয়ে অপরাধমূলক কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছে, হয়ে উঠছে সহিংস।
টিকটক ও লাইকি অ্যাপের মাধ্যমে উৎসাহিত হয়ে অনেক কিশোর-তরুণ উদ্ভট স্টাইলে চুল কেটে ও রঙে রঙ্গিন করে এবং ভিনদেশি অপসংস্কৃতি অনুসরণ করে তা এসকল এ্যাপের মাধ্যমে প্রচার করছে। প্রচার করা এসব কন্টেন্টে অনেক সময় সহিংস ও কুরুচিপূর্ণ কনটেন্ট থাকে। অশালীন পোশাক পরিহিত তরুণীরা নিজেদের ধূমপান ও সিসা গ্রহণ করার দৃশ্য আপলোড করেছে। ফলে এসব অ্যাপের মাধ্যমে ভুল পথে পা বাড়াচ্ছে তরুণ প্রজন্ম।
এখানেই শেষ নয়, জনপ্রিয় বিধায় এসব মাধ্যমে জাল পেতে রেখেছে নারী ও শিশু পাচারকারী চক্র। তাদের জালে আটকে বিদেশে পাচার হচ্ছে বাংলাদেশের অনেক নারী-শিশু। গত কয়েক মাসে একটি চক্রের শুধু টিকটকে পাতা ফাঁদেই পড়েছে সহস্রাধিক নারী ও শিশু। সম্প্রতি ভারতের বেঙ্গুলুরুতে বাংলাদেশী এক তরুণীর নির্যাতনের ঘটনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর মানবপাচারের নতুন চক্রের সন্ধান পাওয়া গেছে। উঠে এসেছে নানা চাঞ্চল্যকর ঘটনা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টিকটকের মাধ্যমে বিখ্যাত হওয়া এবং বিদেশে কাজ পাইয়ে দেয়ার ফাঁদে ফেলে মানবপাচারকারি চক্র তরুণীদের পাচার করছে। টিকটকের ফাঁদে ফেলে এবং বিদেশে কাজের প্রলোভন দেখিয়ে এ পর্যন্ত হাজারের উপর তরুণীকে পাচার করা হয়েছে। এসব তরুণীকে প্রথমে ভারতে পরবর্তীতে সেখান থেকে অন্যান্য দেশে পাচার করা হয়। পাচার হওয়ার পর তাদের দিয়ে দেহব্যবসা করানো হয়।
উল্লেখ্য, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টিকটক মানবপাচারকারিদের একটি নতুন কৌশল। নিত্যনতুন কৌশল অবলম্বন করা তাদের কাছে নতুন কিছু নয়। এর আগে প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চল থেকে বিদেশে লোভনীয় চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে মানবপাচার করেছে, এখনো করছে। ভালো চাকরির আশায় অনেকে তাদের ফাঁদে পা দিয়ে বিদেশ গিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে। বিদেশের হোটেলে ড্যান্সার হিসেবে তরুণীদের ফাঁদে ফেলার এ খবর নতুন নয়। গত বছর মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন হোটেলে ড্যান্সার হিসেবে নারী পাচার করার এক বড় চক্রের সন্ধান পায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এর মূল হোতাকেও দেশে গ্রেফতার করা হয়।
দেখা যাচ্ছে, মানবপাচারকারিরা একেক সময় একেক কৌশল অবলম্বন করছে। একশ্রেণীর তরুণীর মধ্যে এ নিয়ে উচ্ছ্বাস ও বেপরোয়া মনোভাব পরিলক্ষিত হয়। তারাই বিপদগামী হয়ে উঠে। টিকটকের মাধ্যমে যারাই পাচারের শিকার হয়েছে তাদের অতি উৎসাহ, অসচেতনতা, অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন এবং উচ্চাভিলাষই এ পরিণতি ডেকে এনেছে। পারিবারিক শাসন-বারণ, নীতি-নৈতিকতা, দ্বীনি মূল্যবোধসম্পন্ন কেউ এ ধরনের গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসাতে পারে না। শুধু টিকটকই নয়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতারক চক্রের খপ্পরে পড়ে অনেক তরুণীর প্রতারিত হওয়ার ঘটনা অহরহই ঘটছে।
আর এক্ষেত্রে বাবা-মায়ের অসচেতনার চেয়ে অজ্ঞানতা বেশি দায়ী। যথেষ্ট জ্ঞান না থাকার কারণে বাবা-মায়েরা দামি মোবাইল, ট্যাবসহ ইন্টারনেট কিশোর কিশোরীদের হাতে তুলে দিচ্ছে। কিন্তু এ ব্যাপারে কোনো নির্দেশ প্রদান করতে পারছে না। এতে করে এসব অ্যাপের অশ্লীলতায় জড়িয়ে ধীরে ধীরে শিথিল হচ্ছে নীতি-নৈতিকতার বাঁধন। উঠে যাচ্ছে চক্ষু লজ্জা বা লজ্জাবোধ। ক্রমে বিস্তৃত হচ্ছে অবাধ মেলামেশার পরিবেশ। বিয়ে বহির্ভূত শারিরিক সম্পর্ক বিষয়ে দ্বীনি, পারিবারিক এবং সামাজিক সংস্কার ধীরে ধীরে ফিকে হয়ে যাচ্ছে। তরুণ-তরুণীদের কথিক ভালোবাসার সম্পর্ক মূলত দৈহিক সম্পর্কে গড়াচ্ছে।
পাশাপাশি, অশ্লীল ও যৌন উসকানিমুলক এসব কনটেন্ট দেখে সমাজের ছোট ছোট কিশোর-কিশোরীদের মনজগত, আচার-আচরণ ও পোশাক-পরিচ্ছদে বিরূপ প্রভাব পড়ছে। ফলে বাড়ছে সামাজিক বিশৃঙ্খলা ও বিচ্যুতি। বিব্রতকর, অনৈতিক ও অশ্লীল ভিডিওগুলো পর্নোগ্রাফিকে উৎসাহিত করায় এরই মধ্যে পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া এসব ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে।
প্রসঙ্গত, আধুনিক প্রযুক্তি ও যোগাযোগ মাধ্যমকে যেমন অস্বীকার করার উপায় নেই, তেমনি এর কুফলও উপেক্ষা করার সুযোগ নেই। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মানবপাচারকারিদের সক্রিয় হওয়া অস্বাভাবিক নয়। আগেও তাদের যেমন বিভিন্ন কৌশল ছিল, সময়ের সাথে সাথে তা পরিবর্তন করবে, এটাই স্বাভাবিক। এক সিন্ডিকেট ধরা পড়লে নতুন সিন্ডিকেট ফাঁদ পাতবে, এ ধারাবাহিকতা চলতেই থাকবে। এ থেকে মুক্ত থাকতে হলে প্রত্যেককে সচেতন হতে হবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তরুণদের বিশেষ করে তরুণীদের কার্যক্রমের ক্ষেত্রে সতর্ক ও সচেতন হওয়া বাঞ্চনীয়। এক্ষেত্রে পরিবারের অভিভাবকদের দায়িত্বশীল হতে হবে। সমাজে যেসব অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটছে তা পারিবারিক, সামাজিক ও দ্বীনি মূল্যবোধের অবক্ষয় থেকে যে ঘটছে, তা মানতে হবে। এসব ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে সন্তানদের মূল্যবোধসম্পন্ন করে গড়ে তোলার জন্য অভিভাবকদের কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে। সন্তানদের পারিবারিক শাসন-বারণ, দ্বীনি মূল্যবোধ ও নীতি-নৈতিকতার মধ্য দিয়ে বড় করে তুলতে হবে। এটা যেমন তাদের রক্ষাকবচ তেমনি পরিবার ও সমাজেরও রক্ষাকবচ।
বিশেষজ্ঞরা বলছে, বাংলাদেশের নীতিনির্ধারকদের ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনতিবিলম্বে এসব অন্তঃসারশূন্য অ্যাপগুলো নিষিদ্ধ করা উচিত। নতুবা সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ ও এসব অ্যাপস ব্যবহারে সুস্পষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন এখন সময়ের দাবি। এছাড়া পারিবারিক ও সামাজিক ভাবেও সচেতনতা বাড়াতে হবে।
তবে বিশেষভাবে উল্লেখ্য, টিকটক, লাইকিসহ ভীনদেশী এই সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সকল পদক্ষেপ তখনই বাস্তবায়িত হবে। যখন জোরালোভাবে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশ হিসেবে সরকার দেশের তরুণ প্রজন্মের মধ্যে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ অনুভূতি, শালীনতার প্রচার প্রসার ঘটাতে পারবে। কারণ কেবলমাত্র সম্মানিত দ্বীন ইসলামেই রয়েছে সকল প্রকার অপসংস্কৃতি, তথ্যপ্রযুক্তির অপব্যবহার, নারীপাচার কিংবা অশ্লীল-অশালীন পথ থেকে বিরত থাকার সর্বোত্তম নির্দেশনা। সাম্প্রতিক ভয়াবহ পরিস্থিতি বিবেচনায় সরকার এসকল ভীনদেশী এ্যাপ দেশে নিষিদ্ধ করে বিদেশি অপসংস্কৃতির আগ্রাসন রুখে দেবে এটাই দেশের জনগণ সরকারের কাছ থেকে আশা করে থাকে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বিশ্বব্যাপী হালাল পণ্যের বাজার ৪০ ট্রিলিয়ন ডলার। সুবিশাল এই বাজারে প্রবেশে অনেকটাই ব্যর্থ বাংলাদেশ। মান নিয়ন্ত্রণ এবং উন্নত পণ্য ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশও এই সুবিশাল বাজার ধরতে পারে সরকারের উচিত- হালাল পণ্য উৎপাদন রফতানিতে প্রয়োজনীয় পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করা এবং মুসলিম বিশ্বের বাজার ধরতে কুটনৈতিক তৎপরতা চালানো।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)