নিজস্ব সংবাদদাতা:
বৈশ্বিকভাবে স্বীকৃত মান নিশ্চিত করে কিডনি ও লিভারের চিকিৎসা সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে সে দেশের স্বাস্থ্য পর্যটনকে জনপ্রিয় করতে চায় পাকিস্তান সরকার। এরই অংশ হিসেবে বাংলাদেশী রোগীদের নানা সুবিধা দিতেও প্রস্তুত আন্তর্জাতিক মাননিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান জেসিআই এক্রিডিয়েটেড বিশ্বমানের হাসপাতাল পাকিস্তান কিডনি অ্যান্ড লিভার ইনস্টিটিউট অ্যান্ড রিচার্স সেন্টার (পিকেএলআইঅ্যান্ডআরসি)। যে প্রতিষ্ঠান ইতোমধ্যে ২১০০’র বেশি লিভার ও কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট সফলভাবে সম্পন্ন করেছে। বিশেষায়িত এই সরকারি হাসপাতালটিকে পা বাকি অংশ পড়ুন...
সাতৈর শাহী মসজিদ শত শত বছর ধরে ইতিহাসের সাক্ষী হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। মসজিদটি ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারী উপজেলার সাতৈর গ্রামে অবস্থিত। এটি প্রায় ৭০০ বছর আগের নাসিরুদ্দীন মাহমুদ শাহের আমলে নির্মিত।
বর্গাকার এই মসজিদটি বাইরের দিক থেকে ১৭ দশমিক ৮ মিটার এবং ভেতরের দিক থেকে ১৩ দশমিক ৮ মিটার।
স্থানীয় তথ্যসূত্রে, ভূমি থেকে মসজিদটির মেঝে প্রায় শুন্য দশমিক ৭৬ মিটার উঁচু ছিলো, বর্তমানে এটি শুন্য দশমিক ৬ মিটার উঁচু। মোট ৯টি কন্দ আকৃতির গম্বুজ রয়েছে। মসজিদটির ভেতরে পাথরের তৈরি চারটি স্তম্ভ, দেয়ালে ও দেয়ালের গা সংলগ্ন মোট ১২টি পিলার রয়েছে। বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
পঞ্চদশ শতকের সুলতানি আমলের শ্রেষ্ঠ স্থাপত্যকীর্তি ষাটগম্বুজ মসজিদ এখন অস্তিত্ব সংকটে। মসজিদের মোট ১০টি মিহরাব দক্ষিণে ৫টি, উত্তরে ৪টি এবং মাঝের প্রধান মিহরাব- দ্রুতগতিতে ক্ষয়ে পড়ছে।
বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, জরুরি ভিত্তিতে সংরক্ষণ কাজ শুরু না হলে মিহরাবগুলো যে কোনো সময় ধসে পড়তে পারে, এতে পুরো স্থাপনাটির মূল কাঠামো হুমকির মুখে পড়বে।
চুনসুরকি, পোড়ামাটির ইট ও বেলে পাথরের সমন্বয়ে নির্মিত এ স্থাপনাটির নিচের অংশে নোনা পানি শুকিয়ে জমছে লবণের স্ফটিক। এসব স্ফটিক ইট-পাথরের বন্ধন দুর্বল করছে দ্রুত। দেয়ালে দেখা যাচ্ বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলিম মালয়েশিয়ার জাতীয় মসজিদ, যা মালয়েশিয়ার স্থানীয় ভাষায় “মসজিদ নেগারা” নামে পরিচিত। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ এই মসজিদ কমপ্লেক্স ১৩ একর জায়গার উপর নির্মিত। এর মনোরম স্থাপত্যশৈলী ও ইন্টোয়ির ডিজাইন যে কাউকেই মুগ্ধ করে। মালয়েশিয়ার জাতীয় ঐক্যের প্রতীক মসজিদ নেগারা বা জাতীয় মসজিদ নির্মাণে স্বনামধন্য তিনজন দক্ষ স্থপতির যৌথ নক্শায় এ মসজিদ নির্মাণ করা হয়।
মালয়েশিয়ার স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সার্বিক তত্ত্বাবধানে রাজধানী কুয়ালালামপুরের ভেখিৃ: রোডের পর্শস্থিত ১৩ একর ভূমির উপর ১৯৬৫ খৃ: এ মসজিদ কমপ্লেক্স নির্মাণ কর বাকি অংশ পড়ুন...
প্রায় ৬ শ বছরের পুরানো মাচাইন জামে মসজিদটি কালের সাক্ষী হয়ে আজও দাঁড়িয়ে আছে। মসজিদটি ‘মাচাই মসজিদ ও মাজার’ নামেও পরিচিত। ত্রি-গম্বুজ বিশিষ্ট ও আকর্ষণীয় শিল্পমন্ডিত এই মসজিদটি দেশের অন্যতম পুরাকীর্তির একটি।
শিলালিপি অনুযায়ী, মসজিদটি ১৫০১ সালে হোসেন শাহ্ কর্তৃক নির্মিত হয়েছিলো।
মসজিদটির অবস্থান মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলায় মাচাইন গ্রামে।
জেলা সদর থেকে ২২ কিলোমিটার দূরে মূল অংশের ওপর রয়েছে তিনটি গম্বুজ। মূল অংশের উত্তর ও দক্ষিণ পাশের গম্বুজের চেয়ে মাঝের গম্বুজটি একটু বড়। মসজিদটির মূল অংশের ওপর রয়েছে নিখুঁত খাঁজকাটা ক বাকি অংশ পড়ুন...
প্রায় ২০০ বছর আগের কথা। তখন মেঘনা ও খরস্রোতা ডাকাতিয়া নদীর মোহনা জনবিরল বিশাল চরাঞ্চল। তখন এখানে আগমন ঘটে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে দ্বীন ইসলাম প্রচারক অনেক আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের। বলা হয়, বৃহত্তর নোয়াখালী অঞ্চলে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার প্রচার-প্রসার ঘটেছে এই এলাকাকে কেন্দ্র করে। ঐতিহাসিক এই মসজিদটি লক্ষ¥ীপুর জেলার রায়পুর পৌর শহর থেকে ৮০০-৯০০ গজ পূর্বে পীর ফয়েজ উল্লাহ সড়কের দক্ষিণ দিকে দেনায়েতপুর গ্রামে অবস্থিত।
দিল্লির শাহী জামে মসজিদের হুবহু নমুনার ১১০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৭০ ফুট প্রস্থ এবং মাটি থেকে ১০ ফ বাকি অংশ পড়ুন...
৮১৭ বছরের পুরনো নেত্রকোনার ‘হারুলিয়া মসজিদ’। মোঘল আমলে নির্মিত এ সুপ্রাচীন মসজিদটি ইসলামী ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক। মসজিদটি নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার মোজাফফরপুর ইউনিয়নের হারুলিয়া গ্রামে অবস্থিত।
মোঘলদের রাজত্বকালে ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজির অত্যন্ত স্নেহধন্য শাইখ মুহাম্মদ ইয়ার নামে এক ধর্মপ্রাণ ব্যক্তি ১২০০ খ্রিস্টাব্দে মসজিদটি প্রতিষ্ঠা করেন।
সুপ্রাচীন এ মসজিদের ভেতরের দেয়ালে ফার্সিতে লেখা শাইখ মোহাম্মদ ইয়ার-এর নাম এবং ১২শ খ্রিস্টাব্দের কথা উল্লেখ থাকায় শাইখ মুহাম্মদ ইয়ারকে এ মসজিদটির প্রতি বাকি অংশ পড়ুন...
সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার প্রবাজপুর গ্রামে অবস্থিত এ মসজিদটি ১১০৪ হিজরীর ১৯শে রমাদ্বান ২রা মে ১৬৭৮ মতান্তরে ১৬৯৩ খিস্টাব্দে নির্মিত। শাসক আওরঙ্গজেবের সময় তার ফৌজদার নবাব নুরুল্লাহ খাঁ এ মসজিদের নামে লাখেরাজে ৫০ বিঘা জমি লিখে দেন। স্থানীয় তথ্যসূত্রে জানা গেছে, শাসক আওরঙ্গজেবের সুবেদার পরবাজ খাঁ বাদশাহর কাছ থেকে নির্দেশ পেয়ে সেনাবাহিনীর নামাজ পড়ার জন্য এটি নির্মাণ করেন। তার নামানুসারে এ গ্রামের নাম হয় প্রবাজপুর।
জেলার মধ্যে সবচেয়ে টেরাকোটা সমৃদ্ধ মসজিদ এটি। কলিগঞ্জ উপজেলা সদর হতে প্রায় ৪ কিলোমিটার দক্ষিণে এর বাকি অংশ পড়ুন...
আঠারো’শ শতকের মুসলিম স্থাপত্যের এক অনন্য নিদর্শন সাতক্ষীরার তালা উপজেলার তেঁতুলিয়া শাহী জামে মসজিদ। প্রায় দুই শতাধিক বছর আগের পুরানো ঐতিহাসিক মসজিদটি স্থানীয়ভাবে মিয়ার মসজিদ হিসেবে পরিচিত। মূল নাম খান বাহাদুর কাজী সালামতউল্লাহ জামে মসজিদ হলেও বর্তমানে এটি তেঁতুলিয়া শাহী জামে মসজিদ নামেই বেশি পরিচিত।
দীর্ঘদিন অযতœ আর অবহেলায় থাকার পর ঐতিহ্যবাহী এ মসজিদটি প্রতœতত্ত্ব বিভাগের অধীনে সম্প্রতি কিছুটা সংস্কার করা হয়েছে। তবে, দ্রুত সম্পূর্ণ সংস্কার করার উদ্যোগ নেয়ার দাবি উঠেছে তা নাহলে ইতিহাস আর ঐতিহ্যের সাক্ষী থেকে মসজিদ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১,৭০০ ফুট উঁচুতে, প্রকৃতির সবুজ ক্যানভাসে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে ‘দারুস সালাম জামে মসজিদ’, দেশের সবচেয়ে উঁচুতে নির্মিত এক দৃষ্টিনন্দন মসজিদ।
সাজেকে প্রতিদিন হাজারো পর্যটকের আনাগোনা। ছুটির দিনগুলোতে এই সংখ্যা কয়েক গুণ বেড়ে যায়। মুসলিম পর্যটকদের এতদিন জামাতে নামাজ আদায়ে বেশ কষ্ট পোহাতে হতো। এই প্রয়োজন থেকেই ২০২০ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ এক অনন্য উদ্যোগ গ্রহণ করে। সেনাবাহিনীর দান করা এক একর জমিতে ৩ কোটি ৮৫ লাখ ৬৫ হাজার ৭৮৮ টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয় অন বাকি অংশ পড়ুন...
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ ইন্দোনেশিয়া ১৯৪৫ সালে নেদারল্যান্ডস থেকে স্বাধীনতা লাভ করে, আর বিশাল এই অর্জনের কৃতিত্বস্বরূপ দেশটি স্বাধীনতা মসজিদ তৈরি করে, যা ইসতিকলাল মসজিদ নামে সুপরিচিত। আরবিতে ইসতিকলাল এর বাংলা অর্থ হলো স্বাধীনতা।
বিখ্যাত ইসতিকলাল মসজিদ স্থাপনের প্রথম প্রস্তাবটি করেন ইন্দোনেশিয়ার প্রথম ধর্মমন্ত্রী ওয়াহিদ হাশিম ও আনোয়ার চক্রমেনিতো। এই আনোয়ার পরবর্তী সময়ে ইসতিকলাল মসজিদ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান হিসেবে মনোনীত হন।
এই দু’জন ১৯৫৩ সালে ইন্দোনেশিয়ার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট তথা ইন্দোনেশিয়ার প্রথম প্রেসিডেন্ট বাকি অংশ পড়ুন...
শয়তান যে মানুষকে নেক সুরতে ধোঁকা দেয়, এ বিষয়টি ভালভাবে অনুধাবন করেছিল শয়তানের অনুচর ইহুদী এবং খ্রিষ্টানরা। মুসলমানদের সোনালী যুগ এসেছিল শুধু ইসলামের পরিপূর্ণ অনুসরণের ফলে। শয়তানের চর ইহুদী খ্রিষ্টানরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ, অনৈক্য, সংঘাত সৃষ্টি করতে পারলেই ইসলামের জাগরণ এবং বিশ্বশক্তি হিসেবে মুসলমানদের উত্থান ঠেকানো যাবে। আর তা করতে হবে ইসলামের মধ্যে ইসলামের নামে নতুন মতবাদ প্রবেশ করিয়ে। শুরু হয় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা; যার মূলে থাকে খ্রিষ্টীয় ব্রিটিশ সম্রাজ্যবাদ। জন্ম হয় ওহাবী মতবাদের। ওহাবী মতবাদ বাকি অংশ পড়ুন...












