ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
, ১৫ যিলহজ্জ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৪ আউওয়াল, ১৩৯২ শামসী সন , ২২ জুন, ২০২৪ খ্রি:, ০৮ আষাঢ়, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
ইন্টারনেট ব্যবহারের ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশের শিশুরা। বিশেষ করে শিশু-কিশোররাই এই বিড়ম্বনার শিকার বেশি হচ্ছে। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ব্যাপকহারে বাড়ছে। গত ১৯ বছরে এই সংখ্যা ৮০০ গুণ বেড়েছে। বাংলাদেশে অন জনগোষ্ঠীর গড় বয়স ক্রমেই কমছে। এমনকি ১১ বছরের শিশুরাও প্রতিদিন ইন্টারনেটে প্রবেশ ও ব্যবহার করছে। যদিও ছোট শিশুদের তুলনায় বেশি বয়সী শিশুরা অনলাইনে ভয়-ভীতির সম্মুখীন হওয়ার বেশি ঝুঁকিতে থাকে। তবে ক্ষতিকর সামগ্রী, যৌন নিগ্রহ ও অপব্যবহার এবং ভয়-ভীতির সম্মুখীন হওয়ার ঝুঁকি থেকে শিশুরা কখনোই মুক্ত হচ্ছে না। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ১০ থেকে ১৭ বছর বয়সী ৩২% শিশু অন সহিংসতা, অনলাইনে ভয়ভীতি প্রদর্শন ও ডিজিটাল উৎপীড়নের শিকার হওয়ার মতো বিপদের মুখে রয়েছে।
প্রতিবেদনে জানা গেছে, প্রতিদিন ১ লাখ ৭৫ হাজারের বেশি শিশু প্রথমবারের মতো অন ব্যবহার করছে। প্রতি আধা সেকেন্ডে একটি শিশু অন দুনিয়ায় প্রবেশ করছে এবং এতে দেশের ১৩% শিশু-কিশোর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হয়রানির শিকার হচ্ছে। একাধিকবার হয়রানির শিকার হচ্ছে ৩.৬%। হয়রানির কারণে ৩.৩% শিক্ষার্থী তাদের সোশ্যাল মিডিয়ার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিচ্ছে। সারাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর একটা বড় অংশ ১৮ বছরের নিচে বা শিশু-কিশোর। তারা একদিকে যেমন ডিজিটাল জগতে প্রবেশের সুবিধা পাচ্ছে এবং শিশুদের সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ তৈরি করছে, ঠিক তেমনি ঝুঁকিও বাড়ছে।
জানা গেছে, বাংলাদেশসহ পাশ্ববর্তী দেশের ১০ বছর বয়সী শিশুরা সক্রিয়ভাবে মা-বাবার কাছে তাদের অন কার্যক্রম লুকানোর চেষ্টা করছে। দেখা গেছে, ১০ বছর বয়সী ৫১% শিশুর নিজের ট্যাবলেট এবং ৩৩ শতাংশে স্মার্টফোন রয়েছে। এর মধ্যে ৪২% শিশু এমন যারা বিশ্বাস করে তারা অনলাইনে কী করছে, সেটি মা-বাবার কাছ থেকে লুকানোর মতো জ্ঞান এবং দক্ষতা তাদের রয়েছে। ১৩ বছর বয়স থেকে এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৭০ শতাংশে। ১০% শিশু তারা অনলাইনে কী করছে সেটি নিয়ে বাবা-মায়ের সঙ্গে কথা বলে না। জরিপে আরো দেখা গেছে, যে সকল শিশুর উপর ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে নিয়ম করে রাখা হয়েছে তার ২৭% বন্ধুর বাড়িতে গিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। শিশুদের গোপনে ইন্টারনেটের ব্যবহারের ফলে ৪২% শিশু বাজে ভাষা এবং ২৮ শতাংশ হিংস্রতা শিখছে। এছাড়াও ১১% শিশু পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত।
গবেষণায় দেখা গেছে, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এবং ইন্টারনেট ট্যাগিংয়ের কারণে ৭৭ শতাংশ শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় ইনডেক্স করা ৪৫০ মিলিয়ন পর্নোসাইটের পেজগুলো সাজেশন্স হিসেবে চলে আসছে। অর্থাৎ সাধারণ উদ্দেশ্যে তারা ইন্টারনেট ব্যবহার করলেও এসব চরম অশ্লীল ছবি তথা পর্নোসাইটের বিজ্ঞাপন চলে আসছে বা দৃশ্যমান হচ্ছে। এতে শিশু-কিশোররা কৌতুলহলবশত সেসব বিজ্ঞাপনে ক্লিক করছে। আর ক্লিক করলেই তারা প্রবেশ করছে পর্নোগ্রাফির অবাধ রাজ্যে। আর এর ফলে শিশু-কিশোরদের মন অভ্যস্ত হচ্ছে পর্নোগ্রাফি নামক ভয়াল মানসিক বিকারের সাথে। সেইসাথে ইন্টারনেট জগতে অনলাইনেই নানা রকম গেমস ও কার্টুনের প্রভাবে শিশুরা ঝুঁকে পড়ছে সহিংসতার দিকে। গেমস খেলতে খেলতে শিশু-কিশোরদের মধ্যে শুধু জয়ের মানসিকতা গড়ে উঠছে। পরাজয় মেনে নেয়া বা সইতে পারার মানসিকতা তাদের তৈরি হয় না। ফলে পরাজয় না সইতে পেরে তারা ব্যাপকভাবে হতাশ হয়ে পড়ে। এর প্রভাব পড়ে জীবনের সব কিছুর উপর। এ ধরণের নানা কারণে ইন্টারনেটে আসক্ত শিশু-কিশোররা সামাজিকভাবে বিকশিত হয় না। তাদের মধ্যে এ ধারণা গড়ে উঠে যে, ইন্টারনেট ভিত্তিক গ্রুপগুলোই হলো সবচেয়ে আধুনিক চিন্তা-চেতনার অধিকারী। নিজে যে গ্রুপের সদস্য সেই গ্রুপের চিন্তা-চেতনার বাইরে অন্য কিছু সে ভাবতে পারে না। এ কারণে এক পর্যায়ে তার দৃষ্টিভঙ্গিও একপেশে হয়ে উঠে।
প্রসঙ্গত, এই ডিজিটালাইজেশনের যুগে ইন্টারনেটের বহুল প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। কিন্তু ইন্টারনেটের রয়েছে বহুল খারাপ ও ক্ষতিকর দিক। আর এই ক্ষতিকর দিকটিরই শিকার হচ্ছে দেশের শিশু ও কিশোর প্রজন্ম। দেখা যাচ্ছে, বর্তমানে দেশে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার কোনো চর্চা না থাকার কারনে যে বয়সে শিশু-কিশোরদের নৈতিক ও দ্বীনি মূল্যবোধ শিক্ষা দেয়ার কথা সেই বয়সে পিতামাতা তাদের হাতে তুলে দিচ্ছে এ্যান্ড্রয়েড মোবাইল অথবা ট্যাবলেট। এতে করে শিশু কিশোররা সামাজিক মুল্যবোধ ও দ্বীনি অনুশাসন শিক্ষার বদলে ইন্টারনেটের নানা অপসংস্কৃতি শিক্ষা নিচ্ছে। ইন্টারনেটের নেতিবাচক প্রভাবে শিশু-কিশোরা গভীরভাবে ইন্টারনেটের অশ্লীল দুনিয়ায় বিচরণ করছে। যা ফলস্বরূপ ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আক্রান্ত হচ্ছে পর্ণোগ্রাফি নামক ডিজিটাল রোগে। দেশে সুঠাম ও দ্বীনি মূল্যবোধসম্পন্ন উন্নত ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ব্যতিরেকে তৈরী হচ্ছে বিকৃত মস্তিষ্কের একটি প্রজন্ম। যা সুস্থ্য ও স্বাভাবিক জাতিগঠনের অন্তরায়। অথচ বিভিন্ন দেশে শিশু কিশোদের ইন্টারনেট ব্যবহারের উপর কঠোর নজরদারী করা হচ্ছে। যা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে শুন্যের কোঠায়। বিভিন্ন দেশে সরকারিভাবে ইন্টারনেটের নানা খারাপ কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের শক্তিশালী প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে করে সেসব দেশের শিশুরা ইচ্ছা করলেও ইন্টারনেটের নেতিবাচক প্রভাব থেকে মুক্ত থাকছে।
বলাবাহুল্য, বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশ। বাংলাদেশের ৯৮ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান। কিন্তু বাংলাদেশে হাক্বীকী অর্থে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার চর্চা থেকে জনগণ দূরে থাকার কারনে প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় কোনটা হারাম আর কোনটা হালাল সে বিষয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারছে না। নানাবিধ অপসংস্কৃতি পথভ্রষ্ট হয়ে বর্তমানে ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু কিশোরদের অল্প বয়সেই ইন্টারনেটের দিকে ধাবিত করছে। এতে বিপথে যাচ্ছে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম। এক্ষেত্রে সরকার যদি যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করে দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করে এবং শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে একটি নির্দিষ্ট বয়সের জন্য আইন প্রণয়ন করে তাহলে দেশের শিশু প্রজন্মকে ইন্টারনেটের এই নেতিবাচক দিক থেকে বাঁচানো সম্ভব হবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ঈমানী জজবায় বলীয়ান হামাসের দৃঢ়চিত্ততা, হিজবুল্লাহর ক্ষিপ্রতা, আনসারুল্লাহর তেজস্বীতা, ইরাক-সিরিয়ার প্রতিরোধ ক্ষমতা, কাসসাম বিগ্রেড, হুতিদের আক্রমন সক্ষমতায় ক্ষত-বিক্ষত-বিপর্যস্ত-বিধ্বস্ত ইসরায়েল পরাজয়ের পরিক্রমায়! পরাজয়ের প্রক্রিয়ায় ইহুদীবাদী ইসরায়েলীরা এখন পদত্যাগে ও পলায়নে উদ্যত
০৩ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আবার মোদী ক্ষমতায় আসায় ভারতে ‘২ লাখ মুসলমানকে জবাই করার’ হুমকি বিজেপি নেতার মুসলিম শাসকরা যদি কঠোরতা অবলম্বন করতো তবে ভারতে একটা হিন্দুও অবশিষ্ট থাকতো না সুদূর অতীতেই নয় এখনও মুসলমান দেশ থেকে প্রায় ৩০০ বিলিয়ন ডলার আয় করে ভারতীয়রা বেঁচে আছে। তারপরেও ভারতে মুসলমানদের প্রতি হিন্দুত্ববাদীদের কী নির্মম কৃতজ্ঞতা!
০১ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
ভারতীয়রা বাংলাদেশ থেকে ১০ মাসে ৫০ মিলিয়ন ডলার নিয়ে গেছে গত ২৫ শে জুন সংসদে প্রদত্তে অর্থমন্ত্রীর এ বক্তব্য কতটুকু আত্মশ্লাঘার! সরকার কি তা বিবেচনা করছে!
৩০ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বাজারে বিদেশী পণ্যের আধিপত্য। সরকারের উচিত বাজারে শত ভাগ দেশীয় পণ্যের নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করা।
২৯ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা
২৮ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ : কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণা ও ক্বিয়ামতের তথ্য
২৭ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
২৬ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
তাজিকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইমোমালি রহমান সে যেন তুরস্কের নব্য কামাল আতাতুর্ক (?) ৯৬ ভাগ মুসলিম অধ্যুষিত দেশটিতে অবৈধভাবে, বলপ্রয়োগে এবং পর্দা বিরোধী ও ইসলাম বিদ্বেষী আন্তর্জাতিক শক্তির মদদে চেপে বসে আছে বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্বৈরাচারী ও ইসলাম বিরোধী প্রেসিডেন্ট ইমোমালি
২৫ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ভরা মৌসুমে ইলিশ আহরণে জেলেরা ফিরছে শুন্য হাতে নিষেধাজ্ঞার নামে ভিনদেশী জেলেদের জামাই আদরে সাগর থেকে ইলিশ নিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দেয়া হয় আর দেশীয় জেলেদের জেলে পুরা হয় জেলেদের প্রতি এ নির্মম জুলুম আর কতকাল?
২৪ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
কুরবানী আসে-যায় মৌসুমী কসাইরা অরক্ষা আর অবহেলাতেই থেকে যায়। তাদের অনেকে আহত হয়, পঙ্গু হয়, আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে যায়- মৌসুমী কসাইদের প্রশিক্ষণ ও পৃষ্টপোষকতার পাশাপাশি ঈদুল আদ্বহায় বিশেষ স্বাস্থসেবা চালু করা দরকার। কুরবানী আসে-যায় মৌসুমী কসাইরা অরক্ষা আর অবহেলাতেই থেকে যায়। তাদের অনেকে আহত হয়, পঙ্গু হয়, আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে যায়- মৌসুমী কসাইদের প্রশিক্ষণ ও পৃষ্টপোষকতার পাশাপাশি ঈদুল আদ্বহায় বিশেষ স্বাস্থসেবা চালু করা দরকার।
২৩ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সংখ্যালঘুদের উৎসব স্থানগুলিতে নিরাপত্তা দেয়া হলেও ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের কুরবানীর পশু ব্যবসায়ীদের জন্য এবং কুরবানীর হাটে ন্যূনতম নিরাপত্তাও নেই কেন? কুরবানীর হাটকে কেন্দ্র করে এবং কুরবানীর পশু বিক্রির সময় ঘাটে ঘাটে চাঁদাবাজি কেন? পবিত্র কুরবানী সংশ্লিষ্ট বিষয়ে সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে হবে।
১৬ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
শক্ত হাতে নস্যাৎ করা হোক কুরবানীর বিরুদ্ধে সব ষড়যন্ত্র। বন্ধ করা হোক কুরবানীর নামে যত সব শয়তানী। ‘পবিত্র কুরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোন আইন পাস হবে না’- এ প্রতিশ্রুতির সরকারের জন্য ত্বরিত ও যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ জরুরী
১৫ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)