মন্তব্য কলাম
জাতিসংঘের আদিবাসী ঘোষণাপত্র ২০০৭- স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ। পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা যে আদিবাসী নয় তাও ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত। নতুন করে শুরু হচ্ছে আদিবাসী অপপ্রচার।
সরকারের উচিত, এক্ষুনি এই দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র রুখে দেয়া। (তৃতীয় পর্ব)
, ২৫ ছফর শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৩ রবি , ১৩৯২ শামসী সন , ৩১ আগষ্ট, ২০২৪ খ্রি:, ১৬ ভাদ্র , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
এ দেশের কিছু কিছু স্বার্থান্বেষী বুদ্ধিজীবী ব্যক্তিবর্গ দেশের স্বার্থের চেয়ে ব্যক্তিগত মতাদর্শকেই বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। তবে যেকোন মতাদর্শের মধ্যে যদিও একটি আদর্শিক বিষয় জড়িত তথাপি মতাদর্শের এই ভিন্নতা দেশের স্বার্থবিরোধী হলে তা ধরে রাখা একেবারেই কাম্য নয়। সমস্যাটি তখনই প্রকটাকারে দেখা দেয় যখন ভিন্ন মতাদর্শিক এই স্বার্থান্বেষী মহল অন্য দেশের স্বার্থ চরিতার্থ করতে গিয়ে ব্যক্তিগত তথাকথিত মতাদর্শের পক্ষে তাদের ভাষায় ইতিবাচক ব্যাখ্যা দাড় করিয়ে ফেলেন।
বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন গবেষণালব্ধ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বাংলাদেশে কোন আদিবাসী নেই। তবে সাম্প্রদায়িক রীতিনীতির ভিন্নতার কারণে অন্যান্য জনগোষ্ঠীর তুলনায় বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় ছোট ছোট সম্প্রদায়ের জনগোষ্ঠী থাকায় সরকার ঐ জনগোষ্ঠী গুলোকে “ক্ষুদ্র ও নৃ গোষ্ঠী” হিসাবে পরিগণিত করার সিদ্ধান্ত দিয়েছে। সরকার এই সিদ্ধান্ত দেশের ঐতিহাসিক পটভূমি বিবেচনায় এবং বাংলাদেশে বসবাসরত ঐ ছোট ছোট জনগোষ্ঠী সমূহের উৎস ও প্রাথমিক আগমনের বিষয় আমলে নিয়ে ঐ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
কিন্তু বাংলাদেশের কিছু স্বার্থান্বেষী বুদ্ধিজীবী তাদের মনগড়া মতাদর্শ সরকারের সিদ্ধান্তের উপর চাপিয়ে দিতে চান। তাদের এই দাবির পিছনে ঐতিহাসিক কোন ভিত্তি নেই। যেহেতু তারা বুদ্ধিজীবী, তাই আশা করা যায়, তারা বিষয়টি বোঝেন, কিন্তু নিজেদের অহংকারপ্রসুত অথবা অন্য কোন স্বার্থান্বেষী মহলের ইন্ধনে ব্যক্তিগত লাভের আশায় তারা তাদের ভ্রান্ত মতাদর্শ দেশের উপর চাপিয়ে দিতে চান। তাদের এই দাবি এবং কার্যক্রম চরমভাবে দেশ স্বার্থ বিরোধী হতে পারে এ বিষয়টি তারা ইচ্ছাকৃতভাবে একেবারেই বুঝতে চান না।
বাংলাদেশের ভূখন্ডে বসবাসরত “ক্ষুদ্র ও নৃগোষ্ঠীর” অধিবাসীগণ এবং তাদের সমর্থনপুষ্ট স্বার্থান্বেষী বুদ্ধিজীবীদের “আদিবাসী” সংক্রান্ত দাবী একেবারেই নতুন। ইতিপূর্বে “ক্ষুদ্র ও নৃ-গোষ্ঠীর” অধিবাসীগণ নিজেদের “উপজাতী” হিসেবে পরিচয় দিতে সম্মানিত বোধ করতো। এমনকি ১৯৯৭ সালের পার্বত্য শান্তি চুক্তিতেও ক্ষুদ্র ও নৃ গোষ্ঠীর এই অধিবাসীদের উপজাতী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
২০০৭ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ অধিবেশনে The Nation Declaration on the Rights of Indigenous Peoples (UNDRIP) বিল পাশ হয়। ১৪৪টি দেশ ঐ বিলের স্বপক্ষে, অষ্ট্রেলিয়া, কানাডা, নিউজিল্যান্ড এবং যুক্তরাষ্ট্রের মত দেশসমুহ ঐ বিলের বিপক্ষে এবং বাংলাদেশসহ আরও ১১টি দেশ ভোটদানে বিরত থাকে। পরবর্তীতে ২০১৬ সালের মে মাসে কানাডা UNDRIP থেকে তাদের আপত্তি প্রত্যাহার করে নেয়। বাংলাদেশ UNDRIP তে ভোটদানে বিরত থাকলেও জাতিসংঘের আদিবাসী বিষয়ক শর্তানুযায়ী বাংলাদেশে “আদিবাসীদের” উপস্থিতি সম্পর্কে যথেষ্ট গবেষণা করে সরকার ছোট ছোট জনগোষ্ঠীর এই সম্প্রদায় সমুহকে “ক্ষুদ্র ও নৃ গোষ্ঠী” নামে অভিহিত করে আইন পাশ করেছে।
তবে একটি বিষয় আমাদের মনে রাখতে হবে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে গৃহীত সিদ্ধান্তটি আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী পালন করতেই হবে এমন কোন বাধ্যবাধকতা নেই। ২০০৭ সালের ১৩ ডিসেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে UNDRIP তে আদিবাসীদের কয়েকটি নির্দিষ্ট অধিকারের বিষয়ে নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে। আদিবাসীদের ভূমি অধিকার, জীবন ও নিরাপত্তা অধিকার, ভাষা, সংস্কৃতি, ধর্মীয় স্বীকৃতি, শিক্ষা ও তথ্যের অধিকার এবং চাকুরী, দেশের উন্নয়নে অংশগ্রহণ অর্থনৈতিক ও সামাজিক অধিকার, আদিবাসী অধ্যুষিত ভূমিতে খনিজ সম্পদসহ অন্যান্য সম্পদের অধিকার, জ্ঞানের অধিকার, নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় প্রশাসন পরিচালনা করার অধিকার ইত্যাদি নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে।
অর্থাৎ একটি নির্দিষ্ট ভূখ-ে কোন নিদিষ্ট জনগোষ্ঠীকে আদিবাসী হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হলে ঐ ভূখ-ের উপর স্বাধীন সার্বভৌম দেশের সরকারের কর্তৃত্ব খর্ব হবে। এমনকি ঐ ভূখ-ে প্রাপ্ত প্রাকৃতিক সম্পদের বিষয়ে সরকার সিদ্ধান্ত নিতে হলে আদিবাসী ঐ জনগোষ্ঠীর সাথে সরকারকে পরামর্শ করতে হবে। ঐতিহাসিকভাবে সত্য না হলেও সুযোগের সদ্ব্যবহার এবং বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে চাকমা সার্কেল প্রধান ব্যারিস্টার দেবাশীষ রায়সহ উপজাতিদের সমমনা বুদ্ধিজীবীগণ বাংলাদেশে বসবাসরত ছোট ছোট জনগোষ্ঠীর জাতিসত্ত্বাসমূহকে আদিবাসী হিসেবে পরিগণিত করার দাবী তুলেছেন।
এখানে মনে রাখতে হবে, একটি দেশের বসবাসরত অধিবাসীদের মধ্যেূ ÒMinoritiesÓএবং “আদিবাসী” বিষয়টি এক নয়। তবে কিছু কিছু দেশে স্বীকৃত আদিবাসীগণ ÒMinoritiesÓ নয়। যেমন, গুয়েতেমালা, বলিভিয়া ইত্যাদি। বাংলাদেশে বসবাসরত ছোট ছোট জাতি জাতিসত্ত্বার আদিবাসীগণকে ÒMinoritiesÓ হিসেবে পরিগণিত করা অধিক যুক্তিযুক্ত।
জাতিসংঘ কমিশনের স্পেশাল র্যাপোর্টিয়ার হোসে মার্টিনেজ কোবে যে সংজ্ঞা দিয়েছে তাতে বলা হয়েছে, কোন ভূখ-ের আদিবাসী সম্প্রদায়, জাতিগোষ্ঠী বা জাতি বলতে তাদের বোঝায়, যাদের ঐ ভূখ-ে প্রাক-আগ্রাসন এবং প্রাক-উপনিবেশকাল থেকে বিকশিত সামাজিক ধারাসহ ঐতিহাসিক ধারাবাহিকতা রয়েছে, যারা নিজেদেরকে ঐ ভূখ-ে বা ভূখ-ের কিয়দাংশে বিদ্যমান অন্যান্য সামাজিক জনগোষ্ঠী থেকে নিজেদের স্বতন্ত্র মনে করে। সেই সাথে তারা নিজস্ব সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট, সামাজিক প্রতিষ্ঠান ও আইন ব্যবস্থার ভিত্তিতে পূর্বপুরুষের ভূখ- ও নৃতাত্ত্বিক পরিচয় ভবিষ্যৎ বংশধরদের হাতে তুলে দেয়ার ইচ্ছাপোষণ করে।
জাতিসংঘ এখানে কয়েকটি মৌলিক বিষয়ে গুরুত্ব দিয়েছে। যারা কোন উপনিবেশ স্থাপনের আগে থেকেই ওই ভূখ-ে বাস করছিল, যারা ভূখ-ের নিজস্ব জাতিসত্ত্বার সংস্কৃতি ধরে রেখেছে ও তা ভবিষ্যৎ বংশধরদের হাতে তুলে দেয়ার ইচ্ছা পোষণ করে, এবং যারা নিজেদের স্বতন্ত্র মনে করে।
পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত উপজাতিদের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, তারা জাতিসংঘের সংজ্ঞা অনুযায়ী “আদিবাসী” হবার জন্য পূর্বশর্তসমুহ পূরণ করে না। তারা মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত হয়ে চট্টগ্রাম তথা পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থানে ১৭শ খ্রিস্টাব্দ ও ১৮শ খ্রিস্টাব্দের মাঝামাঝি সময়ের দিকে অবস্থান নিয়েছিল।
৫০৯৩ বর্গমাইল আয়তনের পার্বত্য চট্টগ্রাম রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, ও বান্দরবান এই তিনটি জেলা নিয়ে গঠিত। ৫২ ভাগ বাঙ্গালী ও ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ১৩টি উপজাতির সমন্বয়ে ৪৮ ভাগ উপজাতি জনসংখ্যা অধ্যুষিত পার্বত্য চট্টগ্রাম অপার সম্ভবনার এক ভূমি। দীর্ঘ দিন ধরে পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে দেশী বিদেশী ষড়যন্ত্র চলছে, যার মাত্রা বর্তমানে তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে। বর্তমানে উপজাতিরা জাতিসংঘ থেকে বিশেষ সুবিধা নেওয়ার জন্য নিজেদেরকে আদিবাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার জন্য জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। উপজাতিরা ভাল করেই জানে তারা আদিবাসী নয় তারা উপজাতি, শান্তিচুক্তিতে ও তারা নিজেদেরকে উপজাতি হিসেবে পরিচয দিয়েছে, কিন্তু আজ তারা দেশী বিদেশী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়ে নতুন করে নিজেদেরকে আদিবাসী হিসেবে পরিচয় দেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে, যেমনটি হচ্ছে শিয়ালের গায়ে বাঘের চামড়া লাগিয়ে মিথ্যা বাঘ হওয়ার চেষ্টা। আমরা বাঙ্গালী আমাদের জন্মলগ্ন থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের পরিচয় একটি, আমরা বাঙ্গালী। সুবিধা আদায়ের জন্য আমরা আমাদের এই পরিচয়কে যেমন যখন তখন পরিবর্তন করার চেষ্টা করাটা নিন্দনীয়, অসাংবিধানিক ও অপরাধযোগ্য, ঠিক উপজাতিদের আদিবাসী করার চেষ্টাও নিন্দনীয়, অসাংবিধানিক ও অপরাধযোগ্য, শান্তিচুক্তির ধারা ভঙ্গকারী হিসেবে তা রাষ্ট্রদ্রোহীতার শামিল।
উপজাতি ও আদিবাসী শব্দের মধ্যকার বিতর্কের কারণ জানতে হলে আগে উপজাতি ও আদিবাসী সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা দরকার। উপজাতি শব্দটির আভিধানিক অর্থ কিছু ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সমষ্টি। আর আদিবাসী শব্দের অর্থ হল আদি থেকে যে জাতি একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলে বসবাস করে আসছে অথবা ভূমি সন্তান, ইংরেজিতে যাকে বলে Aborigine or aboriginal people । ড.জিল্লুর রহমান সম্পাদিত এবং বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশিত ইংরেজী বাংলা অভিধানে aboriginal বলতে ওই মানুষ ও প্রাণীকে বুঝিয়েছেন, যারা আদিকাল থেকে একই স্থানে বসবাস করছেন ও পরিচিতি পেয়েছেন। অন্য দিকে Oxford advanced LearnerÕs Dictionary †Z Aboriginal gv‡b A member of race of people who are the original people living in a country, especially in Australia/Canada (Sixty Edition :Edited by Salley Wehmeir: Oxford university press :2001-2003). Webster new world dictionary তেও একই বিষয়ে আরো স্পষ্ট করে বলা হয়েছে- The first people known to have lived in a certain place or region which was not under anybodyÕs control/possession are to be termed as aborigines of adivashis.
উপজাতিয় নেতৃবৃন্দ, কিছু বামপন্থী বুদ্ধিজীবী, উপজাতিদের কিছু দালাল, বিদেশী মদতপুষ্ট কিছু বাঙ্গালী রূপী শয়তানসহ অনেক উপজাতি দাবি করছে তিন পার্বত্য জেলার উপজাতিরা হচ্ছে আদিবাসী। কিভাবে তারা নিজেদেরকে আদিবাসী দাবি করছে? সে প্রশ্ন পার্বত্যবাসীর, সুশীল সমাজের, দেশপ্রেমিকদের, ছাত্র সমাজের, সকল স্তরের জনগন সহ সরকারের। কারণ উপজাতিরা এই এলাকায় পার্শ্ববর্তী দেশ বার্মা, চীন, ভারতের মিজোরাম, ত্রিপুরা থেকে সেই দেশের সরকার কর্তৃক তাড়িত হয়ে আমাদের বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলে ঠাই নিয়েছে। উড়ে এসে জুড়ে বসে তারা দাবি করছে আমরা এই এলাকার আদিবাসী আর বাকীরা সবাই বহিরাগত, অথচ ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় পার্বত্য এলাকার আসল আদিবাসী বাঙ্গালীরা।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
খোলা চিঠি দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, স্কুলসহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান এ বছরের জন্য “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
“পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম”
১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান: আসন্ন “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণ তথা বিশেষ ছাড়সহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক কর্মসূচি গ্রহণ করা প্রসঙ্গে
১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান: ‘সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আকবর’ ‘পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’। বৎসরের সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য বিশ্বের সকল মুসলমানসহ এ দেশের ৩০ কোটি মুসলমানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান
১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এবং ব্যাপক বাজেট বরাদ্দ দিয়ে, অনেক বেশী জাঁকজমক এবং শান শওকত সহকারে যথাযথভাবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ বা পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করতে সরকারকে স্বতঃস্ফূর্ত ব্যবস্থা নিতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
স্বাধীনতার ৫৪ বছরে দেশের কতটুকু অগ্রগতি ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের প্রচারণার বিপরীতে এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশে কতটি নদী আছে, তাই ঠিক হয়নি এমনকি নদীর সংজ্ঞাও নিরূপণ হয়নি এটা চরম লজ্জার, পরম আত্মশ্লাঘার
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মৎস্য উপদেষ্টা বলেছেন ‘ভারতে ইলিশ যাবে না এবং ভারতের গোশত বাংলাদেশে আসবে না’। কিন্তু মৎস্য উপদেষ্টা আশঙ্কা করেছেন আমদানী সিন্ডিকেট বসে থাকবে না এক্ষেত্রে জনগণকে সচেতন এবং সক্রিয় হতে হবে
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: বাংলাদেশ ও পাকিস্তান সম্পর্কের নূতন সূচনা বাংলাদেশ নিয়ে নতুন পরিকল্পনা পাকিস্তানের, প্রস্তুত রোডম্যাপও ভিসা ফি ছাড়াই পাকিস্তান যেতে পারবেন বাংলাদেশিরা
০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
গণমাধ্যমে ভারতের কুখ্যাত হিন্দুত্ববাদী প্রধানমন্ত্রী মোদীর বরাতে এসেছে “১৪০ কোটি ভারতীয় বাংলাদেশের হিন্দুদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন” অথচ ভারতে অব্যাহতভাবে চলছে মুসলিম নির্যাতনের ভয়ঙ্কর আর পৈশাচিক সব কাহিনী প্রধান উপদেষ্টা “বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর কোনো নির্যাতন হবেনা” পরিপূর্ণ আশ্বাস ও আস্থা দিয়েছে
০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)