কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অবহেলায় কৃষিতে ব্যবহৃত হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ও রাসায়নিক; বাড়ছে ক্যান্সারের ঝুঁকি। বিলুপ্তির পথে ১৯২ জাতের উপকারী পোকা। সরকারের উচিত অবিলম্বে কীটনাশক ও রাসায়নিকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রন করে জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও কৃষিকে বিষমুক্ত করা।
, ১৬ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৭ হাদী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ২৬ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রি:, ১৩ বৈশাখ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, দেশের কৃষি জমিতে উচ্চ ফলনশীল জাতের বীজ ব্যবহার করে বিভিন্ন রকম ফসলের চাষাবাদ করে চাষিরা। বিভিন্ন এনজিওসহ কীটনাশক উৎপাদনকারী কোম্পানীদের প্রচারনার ফাঁদে পড়ে দেখা যায় দেশের কৃষকের ফলন বাড়াতে মাত্রাতিরিক্ত সার ও উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন কীটনাশক ব্যবহার করে। ফলে ঝুঁকির মুখে পড়ছে দেশের কৃষি। বিশেষ করে উপকূলীয় এলাকার কৃষকরাই কীটনাশক ব্যবহারে বেশি ঝুঁকে পড়েছেন বলে জানা গেছে। তবে কী পরিমাণ মাটি ও পরিবেশের ক্ষতি হয়েছে তার সঠিক কোনো পরিসংখ্যান পাওয়া যায়নি। এক্ষেত্রে এখনই সরকারকে কার্যকরী পদক্ষেপ নেয়ার দাবি জানান সংশ্লিষ্টরা। কৃষিবিদরা জানাচ্ছেন, অনিয়ন্ত্রিত মাত্রায় রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ব্যবহারের ফলে মাটির ক্ষতি হচ্ছে। বাংলাদেশের আবাদযোগ্য মাটির কী পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে তার উপর এখন পর্যন্ত কোনো গবেষণা হয়নি। এ ক্ষতি পুষিয়ে আনতে গবেষণা দরকার।
উল্লেখ্য, পেস্টিসাইড ব্যবহার সহনীয় রাখতে সরকারের যে উদ্যোগ রয়েছে, তা কোনো কাজে আসছে না। একদিকে পেস্টিসাইড ব্যবহারে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের একটি প্রকল্পের মাধ্যমে কৃষকদের নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে, আবার একই বিভাগে নতুন নতুন পেস্টিসাইড আমদানি করতে কোম্পানিগুলোকে লাইসেন্স দেয়া হচ্ছে। কোম্পানিগুলো নিজেদের আমদানি করা বালাইনাশক বিক্রির জন্য প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে কৃষকদের উৎসাহিত করছে। ফলে কীটনাশকের ব্যবহার কমানোর কৃষি বিভাগের উদ্যোগ অকার্যকর হয়ে পড়েছে। আমদানিকৃত কীটনাশক দেশের আবহাওয়া কতটা সংগতিপূর্ণ, তাও দেখা হচ্ছে না।
জানা গেছে, গাছ বাড়ার জন্য ১৭টি মৌলিক পুষ্টি উপাদানের প্রয়োজন হয়। এসব পুষ্টি উপাদানের কিছু (হাইড্রোজেন, অক্সিজেন ও কার্বন) আসে পানি ও বাতাস থেকে। বাকি ১৪টি (নাইট্রোজেন, ফসফরাস, পটাশিয়াম, গন্ধক, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ক্লোরিন, লৌহ, ম্যাঙ্গনিজ, বোরন, দস্তা, তামা, মলিবডেনাম, কোবাল্ট) আসে মাটি থেকে। কিন্তু অতি কীটনাশক ও রাসায়নিক প্রয়োগের ফলে দেশের মাটির ৬-৭টি মৌলিক পুষ্টি উপাদানের অভাব দেখা দিয়েছে। আগামী ২০-৩০ বছর পর আরও ৩-৪টি পুষ্টি উপাদানের অভাব দেখা দেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর ফলে বেশি ফলন পাওয়ার অভাব দেখা দেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানান বিশেষজ্ঞরা।
কয়েক বছরের ব্যবধানে দেশে রাসায়নিকও কীটনাশকের ব্যবহার বেড়েছে প্রায় ১৫ শতাংশ, পরিমাণে যা আট হাজার টন। চীন, ভারত, সিঙ্গাপুর ও জার্মানি থেকেই আমদানি হয় পাঁচ ধরনের বালাইনাশক ও কীটনাশক। ইনসেকটিসাইড, ফাঙ্গিসাইড, হারবিসাইড, মিটিসাইড ও রোডেনটিসাইড বালাইনাশক আমদানি করা হয় মূলত দুভাবে- ফরমুলেটেড ও অ্যাকটিভ হিসেবে। বিসিপিএর তথ্যমতে, কৃষকরা ফসলে বালাইনাশক ও কীটনাশক ব্যবহার করে ৫২ হাজার ২৯৩ টন। এর মধ্যে ফরমুলেটেড ৩৭ হাজার ১৮৭ ও অ্যাকটিভ ১৫ হাজার ১০৬ টন। আর এই ব্যবহারের ধারা বেড়েই চলেছে। আর এসকল কীটনাশক ও রাসায়নিক সারের ব্যবহারের কারণে দেশের শস্যের উপকার করা ১৯২ টি উপকারী পোকা ধ্বংসের পথে।
খাদ্য উৎপাদন প্রক্রিয়ায় অতিরিক্ত রাসায়নিক সার ও কীটনাশকের ব্যবহার জনস্বাস্থ্যের জন্যই শুধু হুমকি নয়; জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশের জন্যও হুমকি। অথচ ক্ষতিকর এ রাসায়নিক ব্যবহারে নেই কোনো নজরদারি। বাংলাদেশে এগুলো নিষিদ্ধ থাকলেও ব্যাপকহারে তা আমদানি ও ব্যবহার হচ্ছে। সরকারের সামনে এগুলো ব্যবহার হলেও বন্ধ করার জন্য নেয়া হচ্ছে না কোনো পদক্ষেপ। বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে উৎপাদিত সবজিতে কীটনাশকের তীব্রতা বেশি হওয়ায় দেশ থেকে কমে যাচ্ছে সবজি রফতানি। শুধু তাই নয়, মাছ রফতানিতেও নানা দেশ থেকে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, সবজি উৎপাদনে বাংলাদেশ সারাবিশ্বে ৩য় অবস্থানে রয়েছে। আর এই অর্জন সরকারের অবহেলায় দেশের কৃষকদেরই অবদান। আর বাংলাদেশের সবজি খাত এতটাই সম্ভাবনাময় যে, সরকার যদি এই খাতে পর্যাপ্ত পৃষ্ঠপোষকতা করে তাহলে সবজি উৎপাদনে বাংলাদেশ সারাবিশ্বে প্রথম স্থান অধিকার করতে পারবে। আর এই কারণেই দেশবিরোধী একটি মহল এবং পাশ্ববর্তী দেশ ভারত চাচ্ছে বাংলাদেশের এই সম্ভাবনাময় খাতটি ধ্বংস করে দিতে। ফলে ভারত তাদের দেশ থেকে ক্ষতিকর বিভিন্ন কীটনাশক বাংলাদেশের বাজারে রফতানি করে দেশের সবজিখাতকে বিষাক্ত করে দিয়ে আন্তর্জাতিক বাজার ধ্বংসের পায়তারা করছে। বাংলাদেশে ভারত থেকে নিষিদ্ধ হিলডন, ডিডিটি, ব্লিচিং পাউডারসহ বহুবিধ বিষাক্ত কীটনাশক এদেশে অনবরত প্রবেশ করছে।
পাশাপাশি কৃষি বিজ্ঞানীদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, এসব কীটনাশক প্রয়োগের পর সবজি ১৫ দিনের মধ্যে রান্না করে খেলে শরীরে নানা প্রকারের রোগ-ব্যাধি দেখা দিতে পারে। এছাড়া সবজিতে অনুমোদনপ্রাপ্ত কীটনাশকও প্রয়োগের পর কমপক্ষে এক সপ্তাহের পূর্বে ক্ষেত থেকে তুলে তা বিক্রি না করা এবং না খাওয়ার নির্দেশনা রয়েছে। অথচ কীটনাশক ব্যবহারের পরদিনই কৃষকরা জমি থেকে সবজি তুলে বাজারে বিক্রি করে। এর ফলে সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
অভিজ্ঞমহল আশঙ্কা প্রকাশ করেছে যে, যদি বাংলাদেশে অদূর ভবিষ্যতে সমন্বিত রোগ-ব্যাধি ব্যবস্থাপনা (আইপিএম) অনুসরণ করা না হয়, তবে কৃষি ক্ষেত্রে বিশেষ করে সবজি উৎপাদনে কীটনাশকের ব্যবহার ভয়াবহ আকারে বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বর্তমানে বিশ্বের ২৬টি দেশের ২ কোটি ৫০ লাখ হেক্টর জমিতে জৈবিক উপায়ে কৃষিপণ্য উৎপাদন করা হচ্ছে। এছাড়া উন্নয়নশীল দেশগুলোও এদিক থেকে পিছিয়ে নেই কারণ সেখানেও কৃষিক্ষেত্রে রাসায়নিকের ব্যবহার বাদ দিয়ে শুধুমাত্র জৈবিক পদ্ধতির চাষাবাদের আওতায় এসেছে প্রায় ২ কোটি হেক্টর কৃষি জমি।
সঙ্গতকারণেই আমরা মনে করি, আমাদের দেশেও কীটনাশকের ব্যবহার কমিয়ে এনে জৈবিক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে শস্যের প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি সম্ভব। আর এতে করে কৃষির পাশাপাশি ক্ষতিকর কীটনাশকের হাত থেকে পরিবেশও রক্ষা পাবে।
-মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)