ঐতিহাসিক সম্মানিত বদর জিহাদ উনার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা পর্ব-২
, ০৭ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ৩০ ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ৩০ মার্চ, ২০২৩ খ্রি:, ১৬ চৈত্র, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) আইন ও জিহাদ
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত হিজরত মুবারক উনার পর প্রায় অধিকাংশ সময় সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার কাজে সময় ব্যয় করেন। তাই সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার ঘটনাসমূহ এক বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। প্রত্যেক সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার পটভূমি, প্রেক্ষাপট, কারণ ও ফলাফল সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ইতিহাসে বিস্তারিতভাবে লিপিবদ্ধ আছে। কিন্তু এত বিস্তর আলোচনা করা কিছুতেই সম্ভব নয়। তবুও অত্যন্ত সংক্ষিপ্তাকারে কতিপয় উল্লেখযোগ্য তথ্য বিবরণী ধারাবাহিকভাবে বর্ণনা করা হলো-
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক দুনিয়াবী জিন্দিগীতে যত জিহাদ মুবারক সংগঠিত হয়েছেন, তন্মধ্যে ঐতিহাসিক সম্মানিত বদর জিহাদ উনার গুরুত্ব অপরিসীম। কারণ ঐতিহাসিক সম্মানিত বদর জিহাদ উনার মাধ্যমে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মর্যাদা, সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ইয্্যত, সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার শান-শওকত, মহত্ব-মর্যাদা শ্রেষ্ঠত্ব ও বিজয়ের চূড়ান্ত মাক্বামে সুস্পষ্টভাবে প্রকাশিত হয়েছেন। ঐতিহাসিক সম্মানিত বদর জিহাদ উনার মাধ্যমে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার সম্মান, সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মহত্ব, সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার প্রভাব-প্রতিপত্তি সমগ্র আরব এবং আজমসহ সমস্ত কায়িনাতে বিস্তার লাভ করেছেন।
ঐতিহাসিক সম্মানিত বদর জিহাদ উনার দিনকে يَوْمُ الْفُرْقَانِ (ইয়াওমুল ফুরক্বান) তথা সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারীর দিন বলা হয়। কারণ এই দিনে হক্ব এবং নাহক্ব তথা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম এবং কুফরের মাঝে সুস্পষ্টভাবে পার্থক্য চিহ্নিত হয়েছে। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَوْمَ الْفُرْقَانِ يَوْمَ الْتَقَى الْجَمْعَانِ
অর্থ: “সে (বদর জিহাদ উনার) দিন ছিলো হক্ব ও বাতিলের মাঝে সুস্পষ্টভাবে পার্থক্যের দিন, যে দিন দু’দল পরস্পর মুখোমুখি হয়েছিলেন”। (পবিত্র সূরা আনফাল শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৪১)
রাওহা নামক উপত্যকা থেকে রওয়ানা:
রওয়ানা: এরপর মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র দোয়া মুবারক করলেন পবিত্র মদীনা শরীফ উনার জন্য। অতঃপর ইরশাদ মুবারক করলেন, “আয় বারে ইলাহী খ¦লিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ্্ পাক! আপনার খলীল হযরত ইব্রাহীম খলীলুল্লাহ্ আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র দোয়া মুবারক করেছিলেন পবিত্র মক্কাবাসী উনাদের জন্য। আর আমি পবিত্র দোয়া মুবারক করছি পবিত্র মদীনাবাসী উনাদের জন্য। “আয় খ¦লিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ্্ পাক! আপনি উনাদের পরিমাপের মধ্যে বরকত দান করুন। বরকত দান করুন উনাদের ফল ও ফসলে। আয় খ¦লিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ্্ পাক! আপনি আমাকে দান করুন পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মুহব্বত। আর আপনি পবিত্র মদীনা শরীফ থেকে সকল অশান্তি ও বিপদাপদ দূর করে দিন। দূর করে দিন বক্রতা। আর আপনার খলীল হযরত ইব্রাহীম খলীলুল্লাহ্ আলাইহিস সালাম তিনি যেভাবে পবিত্র মক্কা শরীফ উনাকে হারাম (পবিত্রতা) ঘোষণা করেছিলেন, সেভাবেই আমি হারাম (পবিত্রতা) ঘোষণা করছি দুই প্রান্তের দুই পাহাড়ের মধ্যবর্তী পবিত্র মদীনা শরীফ উনার পূত-পবিত্র মুবারক এলাকাকে।” সুবহানাল্লাহ্্!
হযরত হাবীব বিন আসাফ রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু তিনি তখনো মুসলমান হননি। গণিমত লাভের জন্য উনার আপন গোত্র খাজরাজ গোত্রের কিছু সংখ্যক লোক নিয়ে মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সঙ্গে চলছিলেন তিনি। মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, আমাদের সঙ্গে কেবল যেতে পারবে উনারাই, যাঁরা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেছেন। কোন অমুসলমান আমাদের সঙ্গে যেতে পারবে না। এই ইরশাদ মুবারক শোনা মাত্রই পবিত্র কালিমা শরীফ পাঠ করে হযরত হাবীব বিন আসাফ রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু মুসলমান হয়ে গেলেন। সুবহানাল্লাহ্্!
ওই এলাকা থেকে ২য় হিজরীর মহাসম্মানিত মহাপবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার ১২ই শরীফ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফে يَوْمُ الْاَحَدِ ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) অর্থাৎ لَيْلَةُ الْاَحَدِ লাইলাতুল আহাদ রাতে (রোববার রাতে) বের হলেন। রওয়ানা হওয়ার সময় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র দোয়া মুবারক করলেন, “আয় মহান আল্লাহ্্ পাক! আপনার পবিত্র রাস্তায় গমনকারী উনাদেরকে বাহন দান করুন। অনাবৃত জিসিম মুবারকগুলোকে পোশাক দান করুন। ক্ষুধার্তকে আহার দান করুন। আয় মহান আল্লাহ্ পাক! আপনি মেহেরবানী করে উনাদেরকে সচ্ছল জীবন দান করুন”)
সম্মানিত মুসলিম মুজাহিদ কাফিলা এগিয়ে চললেন, কাফিলায় ছিলেন ৩১৩ জন, তরবারী ৮ খানা, বর্ম ৬টি, ঘোড়া ৩টি, উট ৭০টি। মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত বাহন মুবারকে ছিলেন সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম এবং সাইয়্যিদুনা হযরত যায়িদ রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু। আর অন্যান্য হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহুম উনারা একই উটে কয়েক জন পর্যায়ক্রমে আরোহণ মুবারক করতেন। একজন করে সওয়ার হতেন, অন্যান্যজন উনারা চলতেন পায়ে হেঁটে।
পুনরায় সম্মানিত মুসলিম মুজাহিদ কাফিলা রওয়ানা হলেন। কিছুদূর অগ্রসর হয়ে পবিত্র মক্কা শরীফ উনার পথ বাঁয়ে রেখে এবং “নাযিয়া” নামক স্থানকে ডান দিকে রেখে, রওয়ানা হলেন ঐতিহাসিক সম্মানিত বদরের দিকে। “জুহফান” উপত্যকা অতিক্রম করে “মুজায়েক্বুস্ সুফরা” কে পিছনে ফেলে এভাবে ১ মনযিল ২ মনযিল করে পথ অতিক্রম করে সম্মানিত মুসলিম মুজাহিদ কাফিলা আসলেন “সুফরা” নামক স্থানে।
রাওহা থেকে “সুফরা” নামক উপত্যকা:
“সুফরা” নামক স্থান: মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এই “সুফরা” নামক স্থানে সম্মানিত কাফিলাকে থামালেন এবং অবস্থান মুবারক গ্রহণ করলেন। মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এই “সুফরা” নামক স্থান থেকে হযরত বাস্বাস ইবনে আমর জুহানী রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু এবং হযরত আদী ইবনে যাগবা রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু উনাদেরকে ঐতিহাসিক সম্মানিত বদরের দিকে পাঠালেন আনুষ্ঠানিকভাবে কুরাইশ কথিত বাণিজ্য কাফিলার অবস্থান জানার জন্য। উনারা হযরত আবূ সুফিয়ান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার আগমণের পূর্বেই ঐতিহাসিক সম্মানিত বদর প্রান্তরে পৌঁছেন। সংবাদ পেলেন, এখানে আগামীকাল অথবা পরশু কাফিলা এসে পৌঁছবে। উনারা দ্রুত সেখান থেকে প্রত্যাবর্তন করে মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এ সংবাদ প্রদান করেন।
হযরত আবূ সুফিয়ান রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু (তিনি তখনও মুসলমান হন নাই) উনার সতর্কতা মূলক অবস্থা:
কুরাইশদেরও গুপ্তচর নিয়োজিত ছিলো। মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন পবিত্র মদীনা শরীফ থেকে রওয়ানা মুবারক করেন তখন হযরত আবূ সুফিয়ান রদিদ্বয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনিও এ সংবাদ প্রাপ্ত হন। হযরত আবূ সুফিয়ান রদিদ্বয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি যখন উনার কাফিলাকে নিয়ে মাকামে জুরকায় তখন সেখানে গিয়ে বনী হাজ্জামের একজন লোক উনাকে জানালো, আপনাদের মুকাবিলা করার জন্য সম্মানিত মুসলিম কাফিলা আসছেন। তিনি চিন্তিত হলেন। কোন কাফিলা দেখতে পেলেই জিজ্ঞাসা করতেন সম্মানিত মুসলিম কাফিলা এখন কোথায় আছেন? কেননা কুরাইশদের বাণিজ্য কাফিলাকে নিয়ে সিরিয়া থেকে পবিত্র মক্কা শরীফ যাতায়াত করতে হয় পবিত্র মদীনা শরীফ উনার পাশ দিয়ে। হযরত আবূ সুফিয়ান রদিদ্বয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি ভয়ে ভয়ে পথ অতিক্রম করতে লাগলেন।
তাই হযরত আবূ সুফিয়ান রদিদ্বয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি ২০ দিনার পারিশ্রমিকের বিনিময়ে যমযম ইবনে আমর গিফারীকে নিযুক্ত করে পবিত্র মক্কা শরীফে পাঠান কুরাইশদেরকে সংবাদ দেয়ার জন্য যাতে তারা তাদের কথিত বাণিজ্যিক কাফিলাকে রক্ষা করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে। এদিকে হযরত আবূ সুফিয়ান রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু তিনি ঐতিহাসিক সম্মানিত বদর থেকে ৩ মাইল দূরে হেজাজের কাছাকাছি এসে (হেজাজের পশ্চিমে লোহিত সাগর) কাফিলাকে থামিয়ে দিয়ে তিনি নিজেই বদরের ময়দানে এসে লোকজনকে সম্মানিত মুসলিম কাফিলা উনাদের কথা জিজ্ঞাসা করলেন এবং বদরের ময়দান থেকে নিজেই উটের গোবর হাতে নিয়ে সজোরে মাটিতে নিক্ষেপ করতেই বেরিয়ে এলো খেজুরের বিচি। খেজুরের বিচি দেখেই হযরত আবূ সুফিয়ান রদিদ্বয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বুঝে নিলেন খেজুরের বিচিগুলো পবিত্র মদীনা শরীফ উনার খেজুরের বিচি। উটের গোবর পরীক্ষা করে বুঝতে পারলেন পাশেই কোথাও পবিত্র মদীনা শরীফ উনার সম্মানিত মুসলিম কাফিলা অবস্থান মুবারক করছেন। তাই হযরত আবূ সুফিয়ান রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু তিনি দ্রুত নিজ কাফিলার কাছে ফিরে গিয়ে কাফিলার গতি পরিবর্তন করে ঐতিহাসিক সম্মানিত বদরের ময়দানকে বাঁম পাশে রেখে লোহিত সাগরের উপকুল দিয়ে (তীর দিয়ে) পবিত্র মক্কা শরীফ উনার দিকে নিজ কাফিলাকে নিয়ে রওয়ানা হলেন এবং কাফিলাকে বিরতিহীনভাবে দ্রুত গতিতে পথ চলার নির্দেশ দিলেন। (অসমাপ্ত)
-আল্লামা মুহম্মদ জাহাঙ্গীর হুসাইন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
হাররার ঘটনা এবং ইয়াযীদ লা’নাতুল্লাহি আলাইহির কুফরী কাজের ফিরিস্তি (৭)
০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ বিজয় (৫)
০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
হাররার ঘটনা এবং ইয়াযীদ লা’নাতুল্লাহি আলাইহির কুফরী কাজের ফিরিস্তি (৬)
০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানগণের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে আইনী কার্যক্রম
২৭ আগস্ট, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ বিজয় (৪)
২৫ আগস্ট, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
হাররার ঘটনা এবং ইয়াযীদ লা’নাতুল্লাহি আলাইহির কুফরী কাজের ফিরিস্তি (৫)
২৪ আগস্ট, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
হাররার ঘটনা এবং ইয়াযীদ লা’নাতুল্লাহি আলাইহির কুফরী কাজের ফিরিস্তি (৪)
১৭ আগস্ট, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ বিজয় (৩)
১৪ আগস্ট, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানগণের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে আইনী কার্যক্রম
১২ আগস্ট, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বানূ নাযীরের সম্মানিত জিহাদ এবং ইহুদী গোত্রকে পবিত্র মদীনা শরীফ থেকে বিতাড়িত করা প্রসঙ্গে (২৩)
১২ আগস্ট, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
হাররার ঘটনা এবং ইয়াযীদ লা’নাতুল্লাহি আলাইহির কুফরীমূলক কাজের ফিরিস্তি (৩)
১০ আগস্ট, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ বিজয় (২)
০৭ আগস্ট, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)