প্রত্যেক জিন-ইনসানই সুখ প্রিয়, শান্তি প্রিয়। আর এটাই সকলের লক্ষ্য কিভাবে একটু সুখে থাকা যায়, শান্তিতে থাকা যায়। আর এই সূখের জন্যই প্রত্যেকে সব কিছুকে বিসর্জন দেয়। কেউ টাকার পিছনে ছুটে, কেউ বা আবার ক্ষমতার দিকে। সবার উদ্দেশ্যই এক ও অভিন্ন। কিন্তু বাস্তবে কারোরই সুখের দেখা মিলে না। আর মিলবেই বা কি করে? যে পথে সুখের সন্ধান করার কথা সে পথ বাদ দিয়ে অন্য পথে কি করে সুখ মিলতে পারে?
প্রকৃত সুখ, শান্তি বা ইতমিনান লাভ করতে হলে অবশ্যই সেটা মহান আল্লাহ পাক উনার নির্দেশিত পথেই তালাশ করতে হবে। তবেই প্রকৃত সুখ মিলবে, মিলবে ইতমিনান। এখন প্রশ্ন জ বাকি অংশ পড়ুন...
সাধারণ মানুষের স্বাভাবিক প্রশ্ন- এতবড় মালানা-মুফতে সাহেব এই কাজ করলো, তাইলে এটা কিভাবে ভুল হতে পারে? বাজারে মালানা মুফতী নামধারী অনেক প্রকা- প্রকা- গুমরাহ ও বিভ্রান্ত লোক আছে যাদের হাজার হাজার ভক্ত আছে, আছে বিভিন্ন মিডিয়ায় নামধাম(!), আছে ক্যনভাসারদের মতো বাকপটুতা; তাদের এত এত গুণগুণানি দেখেই সাধারণ মানুষের মনে এসব প্রশ্নের উদয় হয়।
কাফির নায়েকদের মত প্রকা-(!) লোকদের বিভ্রান্তিকর কথা শুনে অনেকেই মাযহাবের সম্মানিত ইমামগণ উনাদের শানে অবমাননাকর কথা বলে থাকে। নাউযুবিল্লাহ।
অথচ মাযহাবের সম্মানিত ইমামগণ উনাদের যে বেমেছাল আমল আখলাক ও বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি হিজরী শতকের শুরুতে একজন মুজাদ্দিদ প্রেরণ করেন যিনি পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার সংস্কার করে থাকেন।” সুবহানাল্লাহ! ঠিক তদ্রপ বর্তমান যামানার মুজাদ্দিদ হলেন গওসুল আ’যম, হাবীবে আ’যম, আওলাদে রসূল, আস সাফফাহ মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি। যিনি এই যামানায় তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করে কায়িনাত থেকে সমস্ত বিদয়াত দূর করে দিয়ে সম্মানিত পবিত্র সুন্নত উনাকে জারি করছেন এবং বেশরাকে সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত শিখাচ্ছেন, বেদ্বীনদের দ্বীন দিচ্ছেন। পাশাপাশি বাকি অংশ পড়ুন...
ঈদ এবং পবিত্র রমযান শরীফ মাস আসলেই আইন-শৃঙ্খলা বাহিন প্রশাসন বলতে থাকে, পবিত্র রমযান মাসের শুরু থেকে তিন স্তরের নিরাপত্তা বলয়ে থাকবে রাজধানী। ওই সময় ডাকাতি ও ছিনতাই রোধে থাকবে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর নজরদারি।’
পবিত্র রমযান শরীফ মাসকে সম্মান জানিয়ে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর এ উদ্যোগকে অবশ্যই আমরা স্বাগত জানাই। জানমালের নিরাপত্তার বিষয়ে সবসময়ই সকলে এ দাবি জানিয়ে আসছেন। বিশেষ করে বাংলাদেশের মতো ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে মুসলমানগণই সকল বিষয়ে সর্বাধিক অগ্রাধিকার পাওয়ার অধিকার রাখেন।
তবে দেশের শুধু আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বাকি অংশ পড়ুন...
রাষ্ট্রযন্ত্রের পরিচালনা নীতি হচ্ছে সংবিধান। আর সংবিধানের ৪১(১)(ক) ধারায় বর্ণিত হয়েছে, প্রত্যেক নাগরিকের যেকোনো ধর্ম অবলম্বন, পালন বা প্রচারের অধিকার রয়েছে। যদি তাই হয়ে থাকে, তবে মুসলমান হিসেবে আমার পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশের এবং পালনেরও পূর্ণ অধিকার রয়েছে।
এখন আমার প্রশ্ন হলো- আমি যদি বেপর্দা হই; ইসলামী লিবাস না পরি তাহলে কী আমার দ্বারা পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন হবে? আমি কী পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাকে পালন করেছি সে কথা বলা যাবে? আর আমি যদি পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদেরকে পা বাকি অংশ পড়ুন...
বর্ণিত রয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যখন সম্মানিত মি’রাজ শরীফ উনার রাতে ভ্রমন করানো হলো তখন উনার সফরসঙ্গী হিসেবে ছিলেন হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি জাহান্নামের দরজার নিকট এসে জাহান্নামের দ্বার রক্ষী ফেরেশতা হযরত মালিক আলাইহিস সালাম উনার নিকট বললেন, হে হযরত মালিক আলাইহিস সালাম! আপনি জাহান্নামের সর্বোচ্চ স্তরটি খুলে দিন, আমি উক্ত জাহান্নাম ও তার মাঝে যে পুরুষ ও মহিলা রয়েছে তা প্রত্যক্ষ করি। হযরত মালিক বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মাঝে ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি যাকাত আদায় করবে না, তার নামায কবুল হবে না।
আর মহাসম্মানিত ও বিশিষ্ট ছাহাবী আমিরুল মুমিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন হযরত ছিদ্দীকে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি বলেছেন, যারা নামায ও যাকাতের মধ্যে পার্থক্য করে তাদের বিরুদ্ধে আমি জিহাদ করবো।
আর পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মাঝে মহান আল্লাহ পাক তিনি ৩২বার পবিত্র যাকাতের বিষয়ে উল্লেখ করেছেন, এর মধ্যে সর্বাধিকবার পবিত্র নামাযের সাথেই যাকাতের বিষয় উল্লেখ করেছেন।
কোন বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “দুই প্রকার লোক যদি পরিশুদ্ধ হয়ে যায়, তবে সাধারণ লোকজনও পরিশুদ্ধ হয়ে যায়। আর তারা যদি অশুদ্ধ হয়, তবে সাধারণ জনগণও অশুদ্ধ হয় তা তাদের আমল-আখলাকও নষ্ট হয়ে যায়। আর তারা হলো, আলিম-উলামা এবং আমীর-উমরা।
এই সম্মানিত হাদীছ শরীফ থেকে আমরা সহজেই বুঝতে পারি যে, যারা রাজা, বাদশাহ, আমীর-উমরা এবং যারা আলিম রয়েছেন তারা যদি সম্মানিত কুরআন শরীফ ও সম্মানিত হাদীছ শরীফ অনুযায়ী আমল করেন, তাহলে সাধারণ জনগণের আমলও শুদ্ধ হয়ে যায়। আর তারা যদি সম্মানিত শরীয়ত উনার খিলাফ আমল করে, তবে জনগণের আমল আখলাকও শরীয়তের বাকি অংশ পড়ুন...
কিছুদিন আগে দিল্লীর মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল বলেছিলো, “হযরত ফারূক্বে আ’যম উমর বিন খত্তাব আলাইহিস সালাম উনার শাসনব্যাবস্থা আমাকে দারুনভাবে অনুপ্রাণিত করেছে। আমি জনসাধারণের উন্নতির লক্ষ্যে উনার সেই মহান শাসনব্যবস্থা অনুসরণ করার চেষ্টা করব।”
বলাবাহুল্য, শুধু কেজরিওয়াল নয় সারা বিশ্বের সমস্ত শাসকদের শাসনব্যবস্থা চালানোর পথিকৃত হচ্ছেন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম উমর বিন খত্তাব আলাইহিস সালাম তিনিই, যা কাফিরাও কখন অস্বীকার করতে পারবে না। সুবহানাল্লাহ!
আসুন এক নজরে দেখি, আজ থেকে ১৪০০ বছর আগে শাসনকার্য পরিচালনায় স বাকি অংশ পড়ুন...
প্রত্যেক জিন-ইনসানই সুখ প্রিয়, শান্তি প্রিয়। আর এটাই সকলের লক্ষ্য কিভাবে একটু সুখে থাকা যায়, শান্তিতে থাকা যায়। আর এই সূখের জন্যই প্রত্যেকে সব কিছুকে বিসর্জন দেয়। কেউ টাকার পিছনে ছুটে, কেউ বা আবার ক্ষমতার দিকে। সবার উদ্দেশ্যই এক ও অভিন্ন। কিন্তু বাস্তবে কারোরই সুখের দেখা মিলে না। আর মিলবেই বা কি করে? যে পথে সুখের সন্ধান করার কথা সে পথ বাদ দিয়ে অন্য পথে কি করে সুখ মিলতে পারে?
প্রকৃত সুখ, শান্তি বা ইতমিনান লাভ করতে হলে অবশ্যই সেটা মহান আল্লাহ পাক উনার নির্দেশিত পথেই তালাশ করতে হবে। তবেই প্রকৃত সুখ মিলবে, মিলবে ইতমিনান। এখন প্রশ্ন বাকি অংশ পড়ুন...
“বিশিষ্ট ছাহাবী হযরত আবূ হুরায়রাহ রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু উনার থেকে একখানা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ বর্ণিত রয়েছেন, তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একদা একটি কবরস্থানের দিকে গেলেন। তিনি সেখানে পৌছার পর বললেন-
السَّلَامُ عَلَيْكُمْ دَارَ قَوْمٍ مُؤْمِنِينَ وَإِنَّا إِنْ شَاءَ اللهُ بِكُمْ لَاحِقُونَ
অর্থ: তোমাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক, হে মু’মিন সম্প্রদায়ের বাসস্থানে (কবরস্থানে) বসবাসকারিগণ, আমরাও তোমাদের সাথে মিলিত হব ইনশাআল্লাহ।” আমার আকাঙ্খা, যদি আমার ভাইদেরকে দেখতাম! হযরত ছাহাবা বাকি অংশ পড়ুন...
রহমত, বরকত, ছাকীনা এবং মাগফিরাতের মাস পবিত্র রমাদ্বান শরীফ। ইবাদত-বন্দেগীর পাশাপাশি ইতিহাসের দিকে যদি আমরা লক্ষ্য করি, তবে মুসলিম উম্মাহর গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের অনেক ঘটনার সাক্ষী পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস। এই পবিত্র মাসেই এমন অনেক বিজয় অভিযান সম্পন্ন হয়েছে যা মুসলিম উম্মাহর ইতিহাসের গতিধারাকে পরিবর্তিত করেছে।
মহাপবিত্র বদর জিহাদ
সম্মানিত দ্বিতীয় হিজরী শরীফ উনার ১৭ই রমাদ্বান শরীফ পবিত্র মদীনা শরীফ উনার দক্ষিণ-পশ্চিমে বদর প্রান্তরে পবিত্র বদর জিহাদ সংঘঠিত হয়। সম্মানিত জিহাদ মুবারকে মুসলমান উনাদের সংখ্যা ছিলেন ৩১৩ জন। ব বাকি অংশ পড়ুন...












