এ পরিস্থিতিতে ব্যতিক্রম দেখিয়েছে ফিলিস্তিনের হামাসসহ বিভিন্ন মুক্তিকামী দলগুলো। তারা উল্টো কাফিরদের নিস্তানাবুদ করেছে। এর কারণ-
প্রথমত, তারা দুনিয়াকে পাত্তা দেয় নাই। মানুষ কি মনে করলো, কাফিররা কি বললো, কাফিরদের কত ক্ষমতা আছে, এগুলো তারা বিন্দুমাত্র হিসেব করে নাই। তাদের কাছে দুনিয়াবী ধন সম্পদের থেকে বেশি মূল্যবান বায়তুল মুকাদ্দাস শরীফ। সেই বায়তুল মুকাদ্দাস শরীফের খিদমতে তারা নিজেদের উজার করেছেন।
দ্বিতীয়ত, হামাসসহ বিভিন্ন মুক্তিকামী ফিলিস্তিনিরা মৃত্যু ভয়কে ভুলে গেছে। তারা মৃত্যুকে বরণ করে নেয়ার জন্য প্রস্তুত। কাফ বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে গাজায় ফিলিস্তিনি মুক্তিকামী ও ইসরাইলের মধ্যে সংঘাত চলমান। ইসরাইল বিশ্বের শক্তিশালী প্রযুক্তি, যুদ্ধাস্ত্রের দাবীদার। সেই শক্তি নিয়ে তারা ঝাপিয়ে পড়েছে হামাসসহ ফিলিস্তিনের মুক্তিকামীদলগুলোর উপর। খুজছে তাদের তন্নতন্ন করে। কিন্তু এত শক্তিধর হওয়ার পরও তারা তুলনামূলক স্বল্পপযুক্তির ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের কাছে প্রতিনিয়ত নাস্তানাবুদ হচ্ছে।
প্রশ্ন হচ্ছে, হামাস ও অন্যান্য মুক্তিকামীদের কাছে কি এমন শক্তি আছে, যার কারণ তারা এত শক্তিশালী দলকে নাকানি চুবানি খাওয়াচ্ছে? পৃথিবীর অনেক এলাকাতেই তো কাফির মুশরিকরা মুসলমানদ বাকি অংশ পড়ুন...
গাউছুল আ’যম হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সম্মানিত পিতা হযরত মূসা জঙ্গী দোস্ত রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি কি প্রকার ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত ছিলেন একটি আপেল ফলের ঋণ শোধের জন্য, বিষয়টি সবাই জানেন। উনার সম্মানিত শ্বশুর হযরত আবদুল্লাহ সাওমাই রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বাড়িতে কয়েক বৎসর কাজ করার পর উনাকে প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল, আমার একটি খোঁড়া, অন্ধ ও বোবা মেয়ে রয়েছে, তাকে আপনার বিয়ে করতে হবে।
আমরা জানি যে, উনাকে পরিশেষে এধরণের কোন মেয়েকে বিয়ে করতে হয়নি এবং উনার মাধ্যমেই এসেছিলেন হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ন বাকি অংশ পড়ুন...
এজন্য পেশাগত জীবনে অভিজ্ঞ সিনিয়রকে সর্বদা খুশি করতে চায় জুনিয়র। তার সেবা পরিচর্যা করে মন জুগিয়ে থাকতে চায়। তবে সিনিয়র থেকে সেই মহামূল্যবান জ্ঞান নেয়া এত সহজ হয় না। দেখা যায় সিনিয়রের অধিনে অনেক জুনিয়র আসে, সবাই চেষ্টা করে, কিন্তু অধিকাংশ সফল হয় না। অনেকে বেশি কষ্ট করতে চায় না, কম কষ্ট করে সাফল্য পেতে চায়। এরা বেশি দূর আগাতে পারে না। আবার অনেকে পরিশ্রমী হয়, দৃঢ়চিত্ত হয়ে লেগে থাকে, সিনিয়রের বিশ্বস্ত থাকে, সকল কথা শুনে, আদব ঠিক রাখে, বেয়াদবি করে না। সিনিয়র সেই জুনিয়রকেই পছন্দ করে, তাকে আস্তে আস্তে সেই তার অর্জিত গোপন জ্ঞান শেখাতে থাকে বাকি অংশ পড়ুন...
আমি যদি বলি, প্রকৃত দ্বীনি জ্ঞান নেয়ার জন্য আমি একজন শায়েখ বা মুর্শিদ বা পীর সাহেবের কাছে মুরিদ (ছাত্র) হয়েছি, আমি সেই পীর সাহেবের দরবার শরীফে যাই, উনার সোহবত (সাহচার্য) ইখতিয়ার করি, আদেশ নির্দেশ অনুসারে চলার চেষ্টা করি, উনার খিদমত করার কোশেষ করি, মহান আল্লাহ পাক উনার এবং আখেরী নবী হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মারিফত, মুহব্বত অর্জনের কোশেষ করি। তাহলে এ কথা শুনে হয়ত কেউ কেউ বলতে পারেন, পীর সাহেবের কাছে বাইয়াত হওয়ার কি দরকার? উনার দরবার শরীফে যাওয়ার কি দরকার? পবিত্র কুরআন হাদীসেই তো সব জ্ঞান আছে। আর মাদ্ বাকি অংশ পড়ুন...
গ্রহণযোগ্য ও বিশুদ্ধ বর্ণনা মতে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহু হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দুনিয়াবী পবিত্রতম হায়াত মুবারক-এ ৫১তম বছর বয়স মুবারক-এ ২৭শে রজবুল হারাম শরীফ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ (সোমবার) সশরীর মুবারক-এ সম্পূর্ণ কুদরতীভাবে মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে আনুষ্ঠানিকভাবে পবিত্র আরশে আযীমে পবিত্রতম দীদার মুবারক লাভে ধন্য হন।
পৃথিবীর ইতিহাসে এই পবিত্রতম ও মহান কুদরতময় রাত্রিটিই হচ্ছে পবিত্র লাইলাতুল মি’রাজ শরীফ নামে পরিচিত। এই মহাপবিত্রতম রাত্রিতেই মহান আল্লাহ পাক উনার প্রিয়তম হাবীব, নূরে মুজাসস বাকি অংশ পড়ুন...












