হালাল বিষয়ের বিরোধীতা করা আর হারামের প্রচার করা কুফরী এ বিষয়টিও প্রায় মানুষের জানা আছে কিন্তু সমস্যা হয় হালাল বিষয় আর হারাম বিষয় আলাদা করার মধ্যে। এ পর্যায়ে একটি উদাহরণ দিচ্ছি যদিও তা আজকের আলোচ্য বিষয় নয় তবু উপলব্ধির জন্যই বলা। বাল্যবিবাহ হালাল এবং সুন্নত কিন্তু সরকার আদা-পানি খেয়ে লেগেছে এর বিরোধীতায় (ঋণ দাতা দেশ এবং দাতা সংস্থাগুলোর চাপ রয়েছে)। যুক্তি হিসেবে দিচ্ছে, নানান মেডিক্যাল সাইন্সের কথা কিন্তু যিনি মানুষ সৃষ্টি করেছেন মহান আল্লাহ পাক এবং উনার সম্মানিত রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পিতা আলাইহিস সালাম উনার দিক থেকে
سَيِّدُنَا حَضْرَتْ مُحَمَّدُ اَلتَّقِىُّ بْنُ عَلِىِّ الرِّضَا بْنِ مُوْسَى الْكَاظِمِ بْنِ جَعْفَرِ الصَّادِقِ بْنِ مُحَمَّدِ الْبَاقِرِ بْنِ عَلِىٍّ زَيْنِ الْعَابِدِيْنَ بْنِ الْحُسَيْنِ بْنِ عَلِىٍّ عَلَيْهِمُ السَّلَامُ
১. ইমামুত তাসি’ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত মুহম্মদ ত্বক্বী আলাইহিস সালাম
২. ইমামুছ ছামিন মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম আলী রেযা আলাইহিস সালাম
৩. ইমামুস সাবি’ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া স বাকি অংশ পড়ুন...
দ্বিতীয়তঃ ফতওয়ায়ে মাহমূদীয়াতে টুপি সম্পর্কে যে বক্তব্য পেশ করা হয়েছে, তার দ্বারাও মূলতঃ গোল টুপিই সুন্নত প্রমাণিত হয়, যদিও উক্ত কিতাবের “সুনানে আদিয়াহ ও সুনানে হুদা” সম্পর্কিত বর্ণনাটি ছহীহ নয়। যেমন এ প্রসঙ্গে ফতওয়ায়ে মাহমূদীয়ার ৫ম খ- ১১৮ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে-
سوال- گول ٹوپی لگانا سنت ھے- اور رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم ٹوپی کیسے دیتے تھے- جو لوگ اصرار کرتے ھیں گول ٹوپی پر انکا اصرار کرنا کیسا ھے؟
অর্থ: গোল টুপি পরিধান করা কি সুন্নত? সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কিরূপ টু বাকি অংশ পড়ুন...
اِنَّا اَعْطَيْنَاكَ الْكَوْثَرَ
অর্থ: (হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আমি আপনাকে সম্মানিত ‘কওছার’ হাদিয়া মুবারক করেছি। (পবিত্র সূরা কাওছার শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১)
এখন কাওছার শব্দের ব্যাখ্যায় মুফাসসিরীনগণ বিভিণœ মত পোষণ করেছেন। বলা হয়, এ শব্দের বহুমুখী অসংখ্য অর্থ রয়েছে। যেমন- হাউজে কাওছার। এ সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اَللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ بَيْنَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ذَاتَ يَوْمٍ بَيْنَ أَظْهُرِنَا إِذْ اغْفَى اِغْفَاءَةً ثُمَّ رَفَعَ رَأْسَهُ مُتَبَسّمًا فَقُلْنَا مَا أَضْحَكَكَ يَا رَسُولَ اللَّهِ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ক্বমীছ শব্দটির শাব্দিক অর্থ হলো- কোর্তা, জামা, ক্বমীছ ইত্যাদি। আর ইসলামী শরীয়ত উনার পরিভাষায় ক্বমীছ বা কোর্তা হলো, যার গেরেবান আছে যা বন্ধ করার জন্য কাপড়ের গুটলী লাগানো হয় যা নিছফুস্ সাক্ব। অর্থাৎ হাটু ও পায়ের গিরার মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত বিলম্বিত। গোল যা কোনা ফাঁড়া নয়, যার আস্তিন আছে, যা অতি সহজেই মানুষের সতর ও ইজ্জত আবরু ঢাকে। ক্বমীছ বা কোর্তা অধিকাংশ সময় সাদা রংয়ের হওয়াই খাছ সুন্নত।
অবলুপ্ত হয়ে যাওয়া সকল সুন্নত সমূহকে পুনরায় জিন্দা করে জারি করার মহান উদ্দেশ্যে রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানিত মুর্শিদ ক্বিবলা স বাকি অংশ পড়ুন...
অর্থাৎ অতিরিক্ত (পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার) নিয়ত
نَوَيْتُ اَنْ اُصَلِّىَ لِلّٰهِ تَعَالٰى رَكْعَتَىْ صَلٰوةِ الظُّهْرِ سُنَّةُ رَسُوْلِ اللهِ تَعَالٰى مُتَوَجِّهًا اِلٰـى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيْفَةِ. اَللهُ اَكْبَرُ.
পবিত্র আছর উনার নামায
পবিত্র আছর নামায উনার চার রাকায়াত সুন্নতে যায়েদা শরীফ উনার নিয়ত
نَوَيْتُ اَنْ اُصَلِّىَ لِلّٰهِ تَعَالٰى اَرْبَعَ رَكَعَاتِ صَلٰوةِ الْعَصْرِ سُنَّةُ رَسُوْلِ اللهِ تَعَالٰى مُتَوَجِّهًا اِلٰـى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيْفَةِ. اَللهُ اَكْبَرُ.
পবিত্র আছর নামায উনার চার রাকায়াত ফরজ নামায উনার নিয়ত
نَوَيْتُ اَنْ اُصَلِّىَ لِلّٰهِ تَعَالٰى اَرْبَعَ رَكَعَاتِ صَلٰوةِ الْعَصْرِ فَرْضُ اللهِ تَعَالٰى مُتَوَجِّهًا اِلٰـى ج বাকি অংশ পড়ুন...
আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এখানে বলেছেন, পাঁচটা বিষয়কে গণিমত মনে করার জন্য।
شَبَابَك قَبْلَ هَرَمِكَ ‘যৌবনকালকে গণিমত মনে করো বৃদ্ধ হওয়ার পূর্বে।’
কারণ বৃদ্ধ হয়ে গেলে অনেক আমল ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও করা সম্ভব হয়না। মা’জুর হয়ে যায়, মানুষ দুর্বল হয়ে যায়। এখন সে তাহাজ্জুদ নামায পড়বে, দুর্বল হয়ে যাবে, কাতর হয়ে যাবে, শীতে-গরমে তার তাহাজ্জুদ আদায় করা সম্ভব হলো না। অন্যান্য অনেক আমল রয়েছে যেটা দুর্বলতার কারণে অনেক সময় সম্ভব হয় ন বাকি অংশ পড়ুন...
সূর্য ও চন্দ্র এই দু’টি ইসলামী মাস, রাত, দিন, মুহূর্ত ও সময় নিরুপনের ব্যাপারে মানদন্ড হিসেবে বিবেচিত। অর্থাৎ সূর্য ও চন্দ্র উনাদের আবর্তনের কারণে বিশেষ বিশেষ রাত, দিন, মুহুর্ত ও সময়গুলো সুচারুরূপে আগমণ করে থাকে। এজন্য আমরা ইসলামী মাস, রাত, দিন, মুহুর্ত ও সময় ইত্যাদির আলোচনার পাশাপাশি চন্দ্র ও সূর্যের আবর্তন ও তাদের গতিবিধি সম্পর্কে আলোচনা করবো। যাতে করে বিষয়গুলো স্পষ্ট হয়ে যায় এবং বুঝতে সহজ হয়। নিম্নে এ সম্পর্কিত পবিত্র আয়াত শরীফ উনার তাফসীর বা ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ উপস্থাপন করা হলো-
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
تُوْلِجُ ا বাকি অংশ পড়ুন...
১৪২৫ হিজরী উম্মুল কুরার ক্যালেন্ডারে পহেলা যিলহজ্জ শরীফ উনার তারিখ ছিলো ১২ই জানুয়ারী। কিন্তু সউদী জুডিশিয়াল ডিপার্টমেন্ট ১১ জানুয়ারী থেকে মাস শুরু করে। সে বছর ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ ১০ই জানুয়ারী দিবাগত সন্ধ্যায় আকাশ ছিল মেঘাচ্ছন্ন, চাঁদ দেখা যায়নি। কিন্তু রাতে দুজন সাক্ষী এসে উপস্থিত হয় এবং তারা চাঁদ দেখার দাবি করে। তাদের মিথ্যা সাক্ষ্য অনুযায়ী পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস উনার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছিলো।
এখন সউদী আরবে এই মিথ্যা সাক্ষীর বিষয়টি একটি সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। রিয়াদ থেকে মাঝে মাঝে কয়েকজন সাক্ষী এসে এমন সময় চ বাকি অংশ পড়ুন...












