নামাযের ক্বিবলা কা’বা শরীফ উনার দিকে থু থু নিক্ষেপ করা আদবের খেলাফ, যা তাছাওউফ বা মহান আল্লাহ পাক উনাকে হাছিল করার পথে অন্তরায়। তাই একবার কুতুবুল আলম, সুলত্বানুল আরেফীন হযরত বায়েজীদ বোস্তামী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি শুনতে পেলেন যে, অমুক স্থানে একজন কামিল মুর্শিদ আছেন, যিনি একজন বিশিষ্ট বুযূর্গ ব্যক্তি। সুলত্বানুল আরেফীন হযরত বায়েজীদ বোস্তামী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার সাথে সাক্ষাত করার জন্য রওয়ানা হলেন। তিনি উক্ত বুযূর্গ ব্যক্তির দরবার শরীফ-এ উপস্থিত হয়ে দেখতে পেলেন যে, বুযূর্গ ব্যক্তি “ক্বিবলার” দিকে ফিরে থুথু নিক্ষ বাকি অংশ পড়ুন...
“গান-বাজনা” ও “বাদ্য-যন্ত্র” হারাম হওয়া সম্পর্কে অসংখ্য হাদীছ শরীফ বর্ণিত হয়েছে। যেমন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اِسْتِمَاعُ الْمَلَاهِى مَعْصِيَةٌ وَالْجُلُوْسُ عَلَيْهَا فِسْقٌ وَالتَّلَذُّذُ بِهَا مِنَ الْكُفْرِ
অর্থ: “গান শোনা গুণাহের কাজ, গানের মজলিসে বসা ফাসেকী এবং গানের স্বাদ গ্রহণ করা কুফরী। ” (মিরকাতুল মাফাতীহ শরহে মিশকাতুল মাছাবীহ)
বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি চিন্তা করেছিলেন, যদি এই ছেলে ও মেয়ে উনাদেরকে বিয়ে করিয়ে দেয়া হয় তাহলে তো আর নতুন করে ছেলে ও মেয়ের প্রয়োজন হয় না।
শুধু এতটুকু চিন্তা করেছেন, এতে কোন সিদ্ধান্ত দেননি, ফায়সালা করেননি। সংবাদ পৌঁছলো হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার যিনি ভাই হযরত আব্দুল্লাহ বিন জাহাশ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার কাছে, উনারা ফিকির করলেন, উনারা অস্বীকার করেননি, কোন চু-চেরা, ক্বীল-ক্বাল করেননি কোন দ্বিমতও উনারা প্রকাশ করেননি। উন বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার ছহীহ্ তরজমা
(পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনার আলোকে সংক্ষিপ্ত তাফসীরসহ)
পবিত্র সূরা ফালাক্ব শরীফ
পবিত্র আয়াত শরীফ : ৫, পবিত্র রুকূ মুবারক : ১
পবিত্র মক্কা শরীফ ও পবিত্র মদীনা শরীফ উভয় বরকতময় স্থানে নাযিল করেছেন।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে এই পবিত্র সূরা মুবারক ১১৩তম নম্বরে উল্লেখ করা হয়েছে।
নাযিলের ধারাবাহিকতায় এই পবিত্র সূরা মুবারক ২০তম।
ছহীহ তরজমা
اَعُـوْذُ بِـاللهِ مِـنَ الشَّـيْطَانِ الـرَّجِـيْمِ
খালিক মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি বিতাড়িত শয়তান থেকে।
بِسْمِ اللهِ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার বর্ণনা মতে মহাসম্মানিত ঐতিহাসিক গাযওয়াতুল হুদায়বিয়াহ:
বর্ণিত রয়েছে-
قَالَ فَإِنَّ هَذَا قَدْ عَرَضَ لَكُمْ خُطَّةَ رُشْدٍ، اقْبَلُوهَا وَدَعُونِي آتِهِ. قَالُوا ائْتِهِ. فَأَتَاهُ فَجَعَلَ يُكَلِّمُ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ نَحْوًا مِنْ قَوْلِهِ لِبُدَيْلٍ، فَقَالَ عُرْوَةُ عِنْدَ ذَلِكَ أَىْ مُحَمَّدُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، أَرَأَيْتَ إِنِ اسْتَأْصَلْتَ أَمْرَ قَوْمِكَ هَلْ سَمِعْتَ بِأَحَدٍ مِنَ الْعَرَبِ اجْتَاحَ أَهْلَهُ قَبْلَكَ وَإِنْ تَكُنِ الأُخْرَى، فَإِنِّي وَاللَّهِ لأَرَى وُجُوهًا، وَإِنِّي لأَرَى أَوْشَابًا مِنَ النَّاسِ خَلِيقًا أَنْ يَفِرُّوا وَيَدَعُوكَ. فَقَالَ لَهُ أَب বাকি অংশ পড়ুন...
বিছাল শরীফ:হিজরী ৬৮ সনে (৬৮৭/৬৮৮ খৃষ্টাব্দে) হযরত মুখতার সাকাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার শাসনকালে তিনি কূফায় বিছাল শরীফ লাভ করেন। তখন উনার বয়স হয়েছিল ১২০ বছর। (ইছাবা, উসুদুল গাবা)
এক বর্ণনা অনুযায়ী বিছাল শরীফের সময় উনার বয়স ১৮০ বছর হয়েছিল। (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা)
ফযীলত ও মর্যাদা:
হযরত আদী ইবনে হাতেম তাঈ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন, দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করার পর এমন কোন নামাযের ওয়াক্ত হয়নি যখন আমি অযুর সাথে ছিলাম না। (ইছাবা)
অন্য বর্ণনায় আছে, হযরত আদী ইবনে হাতেম তাঈ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন, এমন কোন নামাযের ওয়াক্ত হয়নি, যখ বাকি অংশ পড়ুন...
كُلُّ لَعِبٍ حَرَامٌ
“সমস্ত খেলাধুলা হারাম”।
মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ঘোষণা মুবারক দিলেন।
এখন কেউ যদি বলে, বর্তমান যামানায় প্রয়োজন রয়েছে। নাউযুবিল্লাহ! সে তো কাট্টা কাফির হয়ে যাবে। একইভাবে টিভি চ্যানেলে ইসলামী প্রোগ্রাম করে। নাউযূবিল্লাহ! কেউ যদি জায়িয বলে, সে তো ঈমানদার থাকতে পারবে না।
অর্থাৎ পবিত্র আয়াত শরীফ উনার দ্বারা মহান আল্লাহ পাক তিনি সব বিষয় স্পষ্ট করে দিলেন, জানিয়ে দিলেন। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার দ্বারা মহান আল্লাহ পা বাকি অংশ পড়ুন...












