আর এই সন্তান যারা বৈধ হবে না, এরাই কিন্তু সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিরুদ্ধে, মহান আল্লাহ পাক উনার বিরুদ্ধে, পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের বিরুদ্ধে, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুদ্ধে বলবে এবং এরাই বলে যাচ্ছে।
এখন এই যে উলামায়ে ‘সূ’রা এতো কিছু করে যাচ্ছে। এটাতো আশ্চর্যের বিষয়! আমাদের দেশে ৯৮% মুসলমান এই প্রায় ৯৮% মুসলমানের মধ্যে কি করে সম্মানিত শরীয়ত উনার খিলাফ কাজগুলো জারি থাকতে পারে।
কি করে একজন মুসলমান বেপর্দা হতে পারে?
কি করে একজন মুসলমান খেলাধুলা দেখতে পারে?
কি করে একজন বাকি অংশ পড়ুন...
عَنْ حَضْرَتْ مَالِكِ بْنِ اَنَسٍ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ قَالَ مَنْ غَاظَهٗ أَصْحَابَ مُـحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَهُوَ كَافِرٌ
অর্থ: যে ব্যক্তি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে, সে কাফির।
বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের সুস্পষ্ট বর্ণনা দ্বারা খেলাধুলাকে হারাম ঘোষণা করা হয়েছে। যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَا خَلَقْنَا السَّمَاءَ وَالْأَرْضَ وَمَا بَيْنَهُمَا لَاعِبِينَ
অর্থ: আমি আসমান ও যমীন এবং এতদুভয়ের মধ্যে যা কিছু আছে তা ক্রীড়াচ্ছলে অর্থাৎ খেলাধুলার উদ্দেশ্যে সৃষ্টি করিনি। (পবিত্র সূরা আম্বিয়া শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৬)
এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার বিখ্যাত ও বিশুদ্ধ কিতাব ‘মুস্তাদরাক লিল হাকিম শরীফ ’উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুব বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল: আক্বীক্বার পশুর গোশতের কি হুকুম?
জাওয়াব: অনেকে বলে থাকে, সন্তানের নামে যে পশু আক্বীকা দেয়া হয়, তার গোশত পিতা-মাতা খেতে পারবে না। মূলত তাদের একথা শরীয়ত সম্মত নয়। সম্মানিত শরীয়ত উনার মাসয়ালা হলো, পবিত্র আক্বীকা উনার পশুর গোশতের হুকুম পবিত্র কুরবানী উনার পশুর গোশতের হুকুমের মতো। কাজেই, সন্তানের নামে যে পশু আক্বীকা দেয়া হবে তার গোশত পিতা-মাতাসহ সকলেই খেতে পারবে। এটাই শরীয়তসম্মত মাসয়ালা বা ফতওয়া। (সমূহ ফিক্বাহর কিতাব)
সুওয়াল: পবিত্র কুরবানীর পশুর গোশত বণ্টনের কোন পদ্ধতি আছে কি?
জাওয়াব: পবিত্র কুরবানীকৃত পশুর গোশত বণ্টন বাকি অংশ পড়ুন...
কাজেই মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে উত্তমভাবে পছন্দনীয় ছূরতে, আকার-আকৃতিতে সৃষ্টি করলেন। যিনি এতো কিছু তোমাদেরকে দান করলেন সেই দয়ালু, রহমান, রহীম, গফফার, সাত্তার মহান আল্লাহ পাক উনার সম্পর্কে কে তোমাদেরকে ধোঁকায় ফেললো। তোমরা কেন গইরুল্লাহর পেছনে ধাবিত হচ্ছো। মহান আল্লাহ পাক উনার যে আদেশ-নির্দেশ মুবারক রয়েছে তা কেন তোমরা পালন করছো না।
মহান আল্লাহ পাক তিনি স্পষ্ট সেটা জানিয়ে দিলেন, বলে দিলেন। একজন মুসলমান পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, ইজমা শরীফ ও ক্বিয়াস শরীফ উনাদের উপর থাকবে। সে যদি সরে যায়, সে কিন্তু ঈমানদার থাকতে বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র মদীনা শরীফ গমন:
সম্মানিত মদীনা শরীফ গমন করার জন্য দু’টি রাস্তা খোলা রয়েছে। প্রথমতঃ পবিত্র হজ্জ, পবিত্র উমরাহ সমাপন করে পবিত্র মদীনা শরীফ উপস্থিত হওয়া অথবা প্রথমেই পবিত্র মদীনা শরীফ হাজিরা দিয়ে যিয়ারত মুবারক উনার কাজটি সেরে পবিত্র হজ্জ, ‘উমরাহ সমাপন করা। তবে সর্বপ্রথম পবিত্র মদীনা শরীফে গমণ করাই আদব উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
আর যারা সেখানে চাকুরী, ব্যবসা-বাণিজ্য, পড়াশোনা করে তারা তো প্রথমেই পবিত্র যিয়ারত মুবারক করার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজটি সর্বপ্রথম সেরে নিবে।
পবিত্র মদীনা শরীফ যাওয়ার জন্য অন্তর থেকে সর্বপ্ বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল: আনজুমানে মুফিদুল ইসলাম তথাকথিত জণকল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠানে পবিত্র কুরবানীর পশুর চামড়া বা চামড়া বিক্রির অর্থ প্রদান করা জায়িয হবে কি?
জাওয়াব: বর্তমান সময়ে তথাকথিত জনকল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠানের অন্যতম হচ্ছে “আনজুমানে মফিদুল ইসলাম”। তারা জনকল্যাণের নামে প্রতিবছর কোটি কোটি টাকার পবিত্র কুরবানী পশুর চামড়া ও চামড়া বিক্রির অর্থ মুসলমান উনাদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে। এই অর্থ তারা আমভাবে খরচ করে থাকে। যেমন রাস্তাঘাট, পানির ব্যবস্থা, বেওয়ারিশ লাশ দাফন করার কাজে; সেটা মুসলমানদেরও হতে পারে আবার বিধর্মীদেরও হতে পারে। অথচ পবিত বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি স্পষ্ট বলে দিলেন দেখ, তোমরা দুনিয়ার মোহে মোহগ্রস্ত হয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের আদেশ-নির্দেশ মুবারক উনার খিলাফ কাজ করো না। দুনিয়ার কিন্তু কোন মূল্য নেই।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ سَهْلِ بْنِ سَعْدٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَوْ كَانَتِ الدُّنْيَا تَعْدِلُ عِنْدَ اللهِ جَنَاحَ بَعُوْضَةٍ مَا سَقٰى كَافِرًا مِنْهَا شَرْبَةً مِنْ مَّاءٍ
হযরত সাহল ইবনে সা’দ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে ব বাকি অংশ পড়ুন...
প্রসঙ্গঃ হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্পর্কে আক্বীদা
সুওয়াল :
মহাপবিত্র ১০ই মুহররম আশূরা শরীফ উপলক্ষে অনেকে আলোচনা করতে যেয়ে হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্পর্কে এলোমেলো বক্তব্য দিয়ে থাকে। যেমন তারা বলে থাকে, সাইয়্যিদুনা আবুল বাশার হযরত আদম আলাইহিস সালাম তিনি গন্দম খেয়ে ভুল করেছেন কিংবা একটি গুনাহ করেছেন। নাউযুবিল্লাহ! এ বিষয়ে সঠিক জাওয়াব জানিয়ে বাধিত করবেন।
জাওয়াব :
আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের আক্বীদা হলো, হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের কেউই কখনো ভুল করেননি। ইচ্ছাকৃত তো নয়ই, অনিচ্ছাকৃত বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَتَّخِذُوا الْكَافِرِينَ أَوْلِيَاءَ مِن دُونِ الْمُؤْمِنِينَ ۚ أَتُرِيدُونَ أَن تَجْعَلُوا لِلّٰهِ عَلَيْكُمْ سُلْطَانًا مُّبِينًا ﴿١٤٤﴾
অর্থ: হে ঈমানদারগণ! তোমরা মু’মিন ব্যতীত কাফিরদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না। (কাফিরদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করে) তোমরা কি চাও, তোমাদের বিরুদ্ধে মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য স্পষ্ট প্রমাণ পেশ করতে? (পবিত্র সূরা নিসা শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ-১৪৪)
উক্ত আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি স্পষ্টভাবেই নিষেধ করে দিয়েছেন যেন কোন মু’মিন মুস বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার বর্ণনা মতে মহাসম্মানিত ঐতিহাসিক গাযওয়াতুল হুদায়বিয়াহ:
গত পর্বের পর---
ثُمَّ إِنَّ عُرْوَةَ جَعَلَ يَرْمُقُ أَصْحَابَ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِعَيْنَيْهِ. قَالَ فَوَاللهِ مَا تَنَخَّمَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ نُخَامَةً إِلاَّ وَقَعَتْ فِي كَفِّ رَجُلٍ مِنْهُمْ فَدَلَكَ بِهَا وَجْهَهُ وَجِلْدَهُ، وَإِذَا أَمَرَهُمُ ابْتَدَرُوا أَمْرَهُ، وَإِذَا تَوَضَّأَ كَادُوا يَقْتَتِلُونَ عَلَى وَضُوئِهِ، وَإِذَا تَكَلَّمَ خَفَضُوا أَصْوَاتَهُمْ عِنْدَهُ، وَمَا يُحِدُّونَ إِلَيْهِ النَّظَرَ تَعْظِيمًا لَهُ، فَرَجَعَ عُرْوَةُ إِلَى أَصْحَابِهِ، فَقَالَ أَىْ قَوْمِ، وَاللهِ لَقَدْ وَفَدْتُ عَلَى الْمُلُوكِ، وَوَفَدْتُ عَلَى قَيْصَرَ وَكِسْرَى وَا বাকি অংশ পড়ুন...












