মুসলিম বালকদের খাতনা বন্ধ, মসজিদ ভেঙে মন্দির তৈরি, সম্মানিত ক্বিবলা উনার দিকে পা রেখে মুর্দাকে কবর দেয়ার আইন জারি করাসহ ইতিহাসের পাতায় গুমরাহ শাসক আকবরের চরম ইসলাম বিরোধী ও বিদ্বেষী কর্মকা- সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা
, ২৮ ছফর শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৬ রবি , ১৩৯২ শামসী সন , ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ১৯ ভাদ্র , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা
বর্তমানে আমাদের দেশের পাঠ্যপুস্তক ও বইপত্রে একাদশ হিজরী শতকের মহান মুজাদ্দিদ শায়েখ আহমদ ফারূক্বী সিরহিন্দী সাইয়্যিদুনা হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার তাজদীদী জীবনী মুবারক নিয়ে কোনো আলোচনাই নেই। প্রচলিত কিছু কিছু বইতে সামান্য এরকম বলা রয়েছে যে, “তৎকালীন সময়ে শাসক আকবরের ‘দ্বীনে ইলাহী’র বিরুদ্ধে একজন সংস্কারকের আবির্ভাব ঘটেছিল”, এতটুকুই! নাঊযুবিল্লাহ!
এর একটি বড় কারণ হলো, বর্তমান সময়ে প্রচলিত বইপত্রে তিনি যেই গুমরাহ শাসক আকবরের দ্বীনে ইলাহী’র বিরুদ্ধে তাজদীদ করেছিলেন, সেই ‘দ্বীনে ইলাহী’র হাক্বীক্বত সম্পর্কে কোনো আলোচনাই নেই। প্রচলিত বইপত্রে এ সম্পর্কে কোনো উল্লেখই নেই যে, দ্বীনে ইলাহীর নামে এই গুমরাহ শাসক আকবর তৎকালীন উলামায়ে সূ’ ও হিন্দুদের ইন্ধনে মসজিদ ভেঙে মন্দির তৈরি করেছিল, মুসলিম বালকদের খাতনা বন্ধ করেছিল, সম্মানিত ক্বিবলা উনার দিকে পা রেখে মুর্দাকে কবর দেয়ার আইন জারি করেছিল। নাউযুবিল্লাহ!
এ প্রসঙ্গে একখানা পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার প্রসঙ্গ আলোচনা করতে হয়। একদা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহুম উনাদের নিকট ইরশাদ মুবারক করলেন, “সৃষ্টির মধ্যে সবচেয়ে উৎকৃষ্ট হচ্ছেন হক্কানী-রব্বানী আলিম উনারা। ” সুবহানাল্লাহ!
তখন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহুম উনারা জিজ্ঞাসা করলেন, “ইয়া রাসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! সেক্ষেত্রে সৃষ্টির মধ্যে সবচেয়ে নিকৃষ্ট কারা?”
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু উনাদেরকে এ প্রশ্ন থেকে নিবৃত্ত হতে বললেন। তখন ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু উনারা আরজি মুবারক পেশ করলেন, “ইয়া রাসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমরা যদি খারাপ চিনতে না পারি, তাহলে ভালো চিনবো কি করে?”
তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, “সৃষ্টির মধ্যে সর্বনিকৃষ্ট হচ্ছে উলামায়ে সূ বা ধর্মব্যবসায়ী দুনিয়াদার আলিমরা। ” নাউযুবিল্লাহ!
অর্থাৎ অন্ধকার না চিনলে আলোর মর্ম বোঝা যাবে না। যেহেতু সাধারণ মুসলমানরা শাসক আকবরের ‘দ্বীনে ইলাহী’ যে কতোটা ইসলাম বিরোধী ছিল, কতোটা অন্ধকার নিয়ে এসেছিল এই পাক-ভারত উপমহাদেশের মুসলিম জীবনে তা জানে না, সেহেতু তারা এ অঞ্চলে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অস্তিত্ব রক্ষার্থে সাইয়্যিদুনা হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার তাজদীদ মুবারক উনার যে কতোটা দরকারী ছিল, ইতিহাসের গতিপ্রকৃতি নিয়ন্ত্রণে উনার যে কতোটা যুগান্তকারী ভূমিকা ছিল তা সম্পর্কে কোনো ধারণাই লাভ করতে পারছে না।
তবে তৎকালীন আরবী-ফারসীতে রচিত ইতিহাসে তার খতিয়ান রয়ে গেছে। ইতিহাসের পাতায় ‘দ্বীনে ইলাহী’র কিছু বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপ-
“(১) ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আকবর খলীফাতুল্লাহ’ নামক মনগড়া কালেমা চালু করা, (২) সুদ ও মদকে হালাল বা বৈধ ঘোষণা করা, (৩) জুয়া খেলা বৈধ হওয়া, (৪) দাড়ি রাখা অবৈধ ঘোষণা করা, (৫) একান্তবাসের পর ফরয গোসল রহিত করে একান্তবাসের আগে গোসলের রীতি চালু করা, (৬) দু’চার দিনের জন্য অস্থায়ী বিবাহ (মুতা বিবাহ) করা এবং তালাক দেয়া, (৭) মেয়েদের মাথায় কাপড় না দেয়া এবং পর্দার বিলুপ্তি ঘটানো, (৮) মুসলিম বালকদের খাতনা বন্ধ করা, (৯) মৃতদেহকে পানিতে নিমজ্জিত করা অথবা কবর দিতে হলে পা দুটি সম্মানিত ক্বিবলা উনার দিকে করে দেয়া, (১০) পুরুষদের জন্য রেশমী পোশাক বৈধ করা, (১১) কুকুর ও শূকরের গোশত হালাল ঘোষণা করা, (১২) পবিত্র কুরআন শরীফ মিথ্যা বলে প্রচার করা (নাউযুবিল্লাহ), (১৩) পবিত্র ঈদুল আযহা উনাতে গরু কুরবানী নিষিদ্ধ করা, (১৪) ক্বিয়ামত বা পরকাল প্রভৃতিতে বিশ্বাস করতে নিষেধ করা, (১৫) রাজদরবারে সিজদা প্রথা চালু করে ‘আসসালামু আলাইকুম’ বলা বন্ধ করা, (১৬) হিজরী সন উনার ব্যবহার রহিত করে ফসলী সন চালু করা, (১৭) অসংখ্য মসজিদকে সরকারি গুদামঘর কিংবা হিন্দুদের মন্দিরে পরিণত করা, (১৮) মাদরাসা শিক্ষা ও মসজিদে উচ্চস্বরে আযান বন্ধ করা। তাছাড়া আকবর তার নিজের সাধের দ্বীনি ইলাহী ধর্মের ছায়ায় বিয়ে করেছে পাঁচ হাজার স্ত্রীকে। কেউ কেউ সংখ্যায় কিছু কমবেশি বলেছে, কিন্তু পাঁচশ’র কম কেউই বলেনি।
যেসব মূল্যবান গ্রন্থ থেকে এই সব তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে সেগুলো সাধারণ মানুষ তো দূরের কথা বর্তমান ভারতবর্ষের কথিত ঐতিহাসিকগণের বেশিরভাগই পড়তে সক্ষম নয়। যেহেতু এগুলোর অধিকাংশই আরবী, ফারসী প্রভৃতি ভাষায় লেখা। ” (তথ্যসূত্র: বাজেয়াপ্ত ইতিহাস, গোলাম আহমদ মোর্তজা, বিশ্ববঙ্গীয় প্রকাশন, ভারত, পৃষ্ঠা ৬১)
এ প্রসঙ্গে আরো বর্ণনা রয়েছে ১৯৪০ সালে প্রকাশিত, আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. বুরহান আহমদ ফারুক্বীর রচিত Mujaddid's conception of Tawhid' গ্রন্থে। উক্ত ইংরেজি গ্রন্থের ১৯-২২ পৃষ্ঠায় যে বর্ণনা রয়েছে, তার বাংলা অনুবাদ নিম্নরূপ-
“শাসক আকবর আইন করে মদকে বৈধতা দান করলো এবং শূকরের গোশতকে মদের উপাদান হিসেবে গ্রহণ করলো। জিযিয়া কর সে উঠিয়ে নিলো এবং গরুর গোশতকে সে অবৈধ ঘোষণা করলো। শূকর এবং কুকুরকে সম্মানিত প্রাণী হিসেবে গ্রহণ করা হলো। পাঁচ ওয়াক্ত নামায, রমাদ্বান শরীফ মাস উনার রোযা এবং পবিত্র হজ্জের হুকুমকে তুলে নেয়া হলো। হিজরী সনকে রদ করতে শাসক আকবর তার মনগড়া ‘ইলাহী সন’ (পরবর্তীতে বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠভিত্তিক ফসলী সন) চালু করলো। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার হাজার বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পর এই শাসক আকবরের রাজত্বেই আরবী শিক্ষাকে ইহানত করা শুরু হলো। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম, সম্মানিত হাদীছ শরীফ, ফিক্বাহ, তাফসীর উনাদের শিক্ষা নিয়ে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা শুরু হলো। শুধু তাই নয়, যাঁরা এসব শিক্ষা গ্রহণ ও চর্চা করতেন অর্থাৎ আলিম-উলামা ও মাদরাসার ছাত্র উনাদেরকে নীচ-হীন জ্ঞান করা শুরু হলো।
আযান দেয়া বন্ধ হলো। মসজিদে পাঁচ ওয়াক্ত নামায উনার জামাত বন্ধ করে দেয়া হলো। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক নামসমূহ অর্থাৎ ‘মুহম্মদ’, ‘আহমদ’, ‘মুস্তফা’ প্রভৃতি নাম মুবারকসমূহ গুমরাহ-পথভ্রষ্ট শাসক আকবরের কানে অসহনীয় মনে হতে লাগলো, ফলে সে উক্ত মুবারক নামসমূহ উচ্চারণ করাও আইন করে নিষিদ্ধ করে দিলো। নাউযুবিল্লাহ! মসজিদ এবং ইবাদতখানাসমূহ গুদামঘর এবং হিন্দুদের গার্ডরুমে পরিণত করা হলো।
পবিত্র দ্বীন ইসলাম এক ভয়াবহ সঙ্কটের সম্মুখীন হয়েছিল। হিন্দুরা প্রকাশ্যে পবিত্র দ্বীন ইসলাম এবং মুসলিম জাতিকে নিয়ে তুচ্ছতাচ্ছিল্য এবং উপহাস করতে পারতো। হিন্দুদের পূজাপার্বণগুলো রাজ্যের প্রতি হাটে-ঘাটে, অলিতে-গলিতে পালিত হতো, কিন্তু মুসলমানদের কোনো দ্বীনি অধিকার দেয়া হতো না। হিন্দুরা যখন তাদের ধর্মীয় ‘উপবাস’ পালন করতো, তখন তারা মুসলমানদেরকে খাদ্যগ্রহণ করা থেকে বিরত রাখতো। বিপরীতে হিন্দুরা কিন্তু ঠিকই রমাদ্বান শরীফ মাসে প্রকাশ্যে খাদ্যগ্রহণ করতো। শাসক আকবরের রাজ্যের বহু জায়গায় পবিত্র ঈদুল আযহা উনার মধ্যে গরু কুরবানীর মাসুল মুসলমানদের দিতে হলো নিজের জীবন দিয়ে। বহু মসজিদ হিন্দুরা ধ্বংস করেছিল এবং সেসব মসজিদের জায়গায় মন্দির নির্মিত হয়েছিল। ”
উল্লেখ্য, একাদশ হিজরী শতাব্দী পরবর্তী সময়টিকে বলা হয় ‘ফিতনার যুগ’। শাসক আকবর কর্তৃক সেই একাদশ হিজরী সনে যেই ইসলামবিদ্বেষী ফিতনার বিষবৃক্ষের চারা রোপিত হয়েছিল, তা আজ ডালপালা মেলে মহীরুহ হয়েছে। ফলশ্রুতিতে সে সময়কার ইতিহাসের সাথে বর্তমান সময়ে সংঘটিত ফিতনার যথেষ্ট মিল পাওয়া যাচ্ছে।
এ যুগেও গুমরাহ শাসকগোষ্ঠী ও রাজনৈতিক দলগুলোর ইন্ধনে মদকে বৈধতা দেয়া হয়। এ যুগেও সমাজের সাধারণ মানুষদের দৃষ্টিতে কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ শিক্ষা করা তথা মাদরাসা শিক্ষা ও তা গ্রহণ করাটা হচ্ছে নীচ-হীন বিষয়। নাউযুবিল্লাহ!
এ যুগেও শাসক আকবরের মতোই হিন্দুরা ইন্টারনেটে-ফেসবুকে, স্কুলের শ্রেণীকক্ষে এবং রাস্তাঘাটে প্রকাশ্যে পবিত্র দ্বীন ইসলাম নিয়ে কটূক্তি করে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
এ যুগেও ভারতে গরু কুরবানী নিষিদ্ধ হচ্ছে। ভারতে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাঁধিয়ে মুসলমানদের মসজিদ ভেঙে সেখানে মন্দির তৈরি করা হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
সাইয়্যিদুনা হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার যামানার উলামায়ে সূ’, গুমরাহ শাসক এবং মুশরিক-হিন্দুদের সম্মিলিত ইসলামবিরোধী আগ্রাসনের বিরুদ্ধে এককভাবে দাঁড়িয়েছিলেন এবং বিজয়ী হয়েছিলেন। কিন্তু তিনি যেই তাজদীদী কর্মকা- শুরু করেছিলেন, তার ধারা আজো শেষ হয়ে যায়নি। উনার পরবর্তী প্রত্যেক সম্মানিত মুজাদ্দিদ এই ভারতবর্ষেই প্রেরিত হয়েছেন শাসক আকবরের রোপিত বিষবৃক্ষকে মোকাবিলার জন্য। উনারা উনাদের দায়িত্ব পালন করেছেন।
-গোলাম মুর্শিদ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইবনাতু আবীহা, উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবি‘য়াহ্ আলাইহাস সালাম তিনি সমস্ত কায়িনাতবাসীর মহাসম্মানিত মুয়াল্লিমাহ্
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইবনাতু আবীহা, উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবি‘য়াহ আলাইহাস সালাম উনাকে জাদু করার কারণে উনার দাসীকে ক্বতল বা মৃত্যুদ-
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে তা’লীম গ্রহণ
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইবনাতু আবীহা উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবি‘য়াহ আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত ছিফত মুবারক
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খাজা মুঈনুদ্দীন হাসান চীশতী আজমিরী সাঞ্জারী রহমতুল্লাহি আলাইহি (৪৫)
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কতিপয় মহাসম্মানিত মু’জিযাহ শরীফ
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে লেবাস বা পোশাকের হুকুম-আহকাম (৭)
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা সত্যের মাপকাঠি
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র “মাক্বামে মাহমূদ” উনার বেমেছাল তাফসীর বিষয়ে খারেজী জাহমিয়া ফিরকার মুখোশ উম্মোচন (৯)
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে কোনো স্থানেই সরাসরি বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক দ্বারা সম্বোধন মুবারক করেননি। যা উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বুলন্দী শান মুবারক উনারই বহিঃপ্রকাশ মুবারক (৪)
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বাইতুল্লাহ বা পবিত্র মসজিদ ও বাইতুর রসূল বা পবিত্র মাদরাসা সম্পর্কে ইলিম (১)
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)