সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, দেশের কৃষি জমিতে উচ্চ ফলনশীল জাতের বীজ ব্যবহার করে বিভিন্ন রকম ফসলের চাষাবাদ করে চাষিরা। বিভিন্ন এনজিওসহ কীটনাশক উৎপাদনকারী কোম্পানীদের প্রচারনার ফাঁদে পড়ে দেখা যায় দেশের কৃষকের ফলন বাড়াতে মাত্রাতিরিক্ত সার ও উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন কীটনাশক ব্যবহার করে। ফলে ঝুঁকির মুখে পড়ছে দেশের কৃষি। বিশেষ করে উপকূলীয় এলাকার কৃষকরাই কীটনাশক ব্যবহারে বেশি ঝুঁকে পড়েছেন বলে জানা গেছে। তবে কী পরিমাণ মাটি ও পরিবেশের ক্ষতি হয়েছে তার সঠিক কোনো পরিসংখ্যান পাওয়া যায়নি। এক্ষেত্রে এখনই সরকারকে কার্যকরী বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমান মাত্রই পবিত্র বিদায় হজ্জ উনার কথায় আবেগতাড়িত হন। পবিত্র বিদায় হজ্জ উনার খুতবায় অনুপ্রাণিত হন। পবিত্র বিদায় হজ্জ উনার খুতবার প্রথমদিকেই বর্ণিত হয়েছে, “আজকের এদিন যেমন পবিত্র, তেমনি প্রতিটি মুসলমানের জান-মাল অনেক পবিত্র। ” আপন জান-মাল রক্ষার্থে মুসলমান যে যুদ্ধ করবে, তা জিহাদ বলে গণ্য হবে। প্রসঙ্গত, মুসলমানের জান-মাল রক্ষা করা যেমন ফরয, তেমনি তা রক্ষার জন্য জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করাও জরুরী।
‘মুসলিম শরীফ’ ও ‘মুসনাদে আহমদ শরীফ’ উনাদের মধ্যে রয়েছে- হযরত সালমান ইবনে আকওয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, “মহা বাকি অংশ পড়ুন...
দৈনিক আল-ইহসানের প্রতিবেদনে জানা গেছে, ডায়াগনস্টিক পরীক্ষার পেছনে খরচের তুলনায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে রোগীদের গুনতে হচ্ছে অন্তত পাঁচগুণ বেশি অর্থ। চিকিৎসকদের কমিশন দেওয়ায় খরচ বেড়ে যায় বলে জানিয়েছেন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।
রাজধানীর ধানমন্ডির প্রথম সারির একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের তথ্য বলছে, থাইরয়েড হরমোন টিএসএইচ পরীক্ষার ক্ষেত্রে ৬০ টাকার রিএজেন্ট, ৫০ টাকার সহায়ক ম্যাটেরিয়াল, জনবল ও লজিস্টিক বাবদ ৫০ টাকাসহ সর্বোচ্চ খরচ হয় ১৬০ টাকা। একইভাবে লিপিড প্রোফাইলে ২৭৭ টাকা এবং হেপাটাইটিস নির্ণয়ে খরচ ১৯০ টাকা। অ বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি শিশুদের মধ্যে ক্যান্সারের মাত্রা অনেক বেড়ে গেছে, যা আগে কখনো দেখা যেত না। এর প্রধান কারণ ভেজাল খাদ্য। এসব ভেজাল খাদ্যের কারণে প্রথমে ডায়রিয়া বা বমিভাব বেশি দেখা দেয়। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে ক্যান্সারে রূপ নিচ্ছে। ভেজাল খাদ্যের কারণে খাদ্যনালীতে ক্যান্সার, লিভার বা ব্লাড ক্যান্সার, মেয়েদের জরায়ুতে ক্যান্সারের প্রবণতা অনেক বাড়ছে, যা আগে খুব কম দেখা মিলতো। চিকিৎসায় প্রমাণিত হয়েছে- এগুলোর মূল কারণ হচ্ছে খাদ্যে ভেজাল। শিশুদের খাবার হিসেবে যা দেয়া হচ্ছে তাকে বর্তমানে আশঙ্কামুক্ত বলা যাবে না। এর প্রভাব শুধু শিশুদের নয়, স বাকি অংশ পড়ুন...
মুমূর্ষু রোগীর জন্য জীবন বাঁচানো রক্ত নিয়ে চলছে অন্যরকম এক বাণিজ্য। জরুরি সময়ে প্রয়োজনীয়, নিরাপদ রক্তের পরিবর্তে মিলছে পেশাদার রক্ত দাতার অনিরাপদ ও ঝুঁকিপূর্ণ রক্ত। শুধু তাই নয়, বেশি মুনাফার আশায় ব্লাড ব্যাংকগুলোর সংগৃহীত রক্তে মেশানো হচ্ছে স্যালাইন, লবণ ও পানি। সম্প্রতি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও রক্ত পরিসঞ্চালন কেন্দ্রের ভ্রাম্যমাণ আদালত ধানমন্ডির শংকর প্লাজা এলাকার সিটি ব্লাড ব্যাংক, লেক সার্কাস কলাবাগানের ক্রস ম্যাচ ব্লাড ব্যাংক, মোহাম্মদপুর রেড ক্রিসেন্ট ব্লাড ব্যাং বাকি অংশ পড়ুন...
প্রাপ্ত তথ্য মতে, প্রাপ্তবয়স্ক বাংলাদেশীদের মধ্যে ৩৯ দশমিক ৬ শতাংশের ব্যাংক হিসাব রয়েছে। বাংলাদেশে ঋণ ও আমানতের সুদের হারের ব্যবধান ৫ দশমিক ২ শতাংশ। প্রাপ্তবয়স্ক ২ দশমিক ৩ শতাংশ ডেবিট কার্ড ব্যবহার করে। তবে প্রাপ্তবয়স্কদের সাড়ে ৪ শতাংশ অর্থাৎ ২৮ লাখ ৪০ হাজার ধর্মপ্রাণ বিত্তশালী লোক দ্বীনি কারণে ব্যাংকে যান না।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ০.২ শতাংশ উপজাতির ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ সংরক্ষণে বাংলাদেশ সরকার শুধু তৎপরই নয়; বরং বদ্ধপরিকর। সেক্ষেত্রে যারা দ্বীনি কারণে ব্যাংক সেবা নিচ্ছে না, তাদের সংখ্যা ৪.৫ শতাংশ হওয়ার পরও তাদের ধর্ বাকি অংশ পড়ুন...
গতকাল গণমাধ্যমে সংবাদ শিরোনাম হয়েছে-
“রাজধানীতে ৬০ কোটি টাকা মূল্যের খাস জমি উদ্ধার”
খবরে বলা হচ্ছে, রাজধানীর গুলশান রাজস্ব সার্কেলের আওতাধীন খিলক্ষেত থানার মস্তুলে প্রায় ৬০ কোটি টাকা মূল্যের সরকারি খাস জমি উদ্ধার করা হয়েছে। জানা যায়, সরকারি ৭৭.৮০ শতাংশ জমি দীর্ঘদিন ধরে নাসা গ্রুপের অবৈধ দখলে ছিলো।
বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) ঢাকার জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমানের সার্বিক নির্দেশনা ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) শিবলী সাদিকের তত্ত্বাবধানে গুলশান রাজস্ব সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মীর কামরুজ্ বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে গত এক যুগে সবজি উৎপাদনে ঘটে গেছে এক নীরব বিপ্লব। বর্তমানে বছরে ১ কোটি ৭২ লাখ টন সবজি উৎপাদন করে বাংলাদেশ বিশ্বে সবজি উৎপাদনে তৃতীয় অবস্থানে উন্নীত হয়েছে এটা দেশের কৃষি ও কৃষকের জন্য এক বিশাল অর্জন ও গর্বের বিষয়। দেশে বর্তমানে ৬০ জাতের ২০০ ধরনের সবজি উৎপাদন হচ্ছে। এই সবজি উৎপাদনের সঙ্গে দেশের ১ কোটি ৬২ লাখ কৃষি পরিবার অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। বাংলাদেশ থেকে ৫০টিরও বেশি দেশে সবজি রপ্তানি হচ্ছে। কিন্তু সবজি উৎপাদন ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেলেও বিষমুক্ত সবজি উৎপাদনে এখনো কাঙ্খিত সাফল্য অর্জন করতে পারেনি বাংলাদেশ। ফলে অনেক দ বাকি অংশ পড়ুন...
স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক কিছু শিখানো হয়, কিন্তু ভূমি সম্পর্কে আলাদা কোনো বিভাগ বা পাঠ্যসূচি নেই। কীভাবে জমির হিস্যা, জমির নামজারি, জমি-জমা ভাগ হয়- তা সাধারণ মানুষ জানে না। এ তথ্যগুলো কোনো পাঠ্যপুস্তকে উল্লেখ নেই। দেশের সিংহভাগ মানুষের জমি-জমা সম্বন্ধে কোনো ধারণাই নেই।
প্রত্যেক নাগরিকের নিজের স্বার্থেই ভূমিসংক্রান্ত প্রয়োজনীয় আইন-কানুন ও নিয়মাবলী সবার জানা জরুরী। এমন বাস্তবতা থেকে জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি নিয়ে আজো এ বিষয়ে কোনো উদ্যোগ নেয়া হয়নি। অথচ আমাদের যত সমস্যা তার বেশির ভাগই জমি নিয়ে। কোর্টে যত মামলা তার ৬০ ভা বাকি অংশ পড়ুন...
স্বাধীনতার পর থেকে দেশের উন্নয়ন যে একেবারেই হয়নি তা নয়। আমরা এটাকে উন্নয়নের ধীরগতি বলতে পারি এবং এ গতিকে কিভাবে আরো জোরদার করা যায়, সেক্ষেত্রে সরকার ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে চিন্তা করার এবং সে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করার জন্য জোরদার আহ্বান জানাই।
সরকার ইচ্ছে করলে গ্রামবাংলার উন্নয়নে বাজেটে বিশেষ বরাদ্দ দিতে পারেন। এনজিওগুলোর উপর একচেটিয়া নির্ভর না করে, নিজে এক্ষেত্রে কাজ করতে পারেন। মফস্বলে ব্যাংকগুলোর যেসব শাখা রয়েছে সেগুলোর মাধ্যমে বিভিন্ন সুদমুক্ত প্রকল্প বাস্তবায়ন করা যেতে পারে। আমরা গ্রামগুলোর উন্নয়ন চাই। আর গ্রামে কৃ বাকি অংশ পড়ুন...
বিলবোর্ডে লেখা হচ্ছে- উন্নয়নের পথে অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ। বর্তমান সরকার যখন ক্ষমতা গ্রহণ করে তখন দেশের মাথাপিছু আয় ছিল মাত্র ৪৭০ ডলার আর আজ সেই মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩০০০ ডলার বর্তমানে। দেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পুর্ণ। তথ্য প্রযুক্তিতে বাংলাদেশের সাফল্য সারা পৃথিবীর কাছে ঈর্ষণীয়। লেখার অপেক্ষা রাখে না- দেশের উন্নতি সবার কাছেই কাঙ্খিত। কিন্তু দেশের শুধু অর্থনৈতিক অগ্রগতি উন্নতি কিনা- তা নিয়ে যথেষ্ট সমালোচনাও চলছে।
দাবি করা হচ্ছে, উন্নয়নের সাথে সুশাসন চাই। সুশাসন ব্যতীত উন্নয়নকে আইয়ুব খান আমলের শাসন বাকি অংশ পড়ুন...
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সংবিধানের ১৮ (১) ধারায় বর্ণিত হয়েছে- ‘মদ্য ও অন্যান্য মাদক পানীয় এবং স্বাস্থ্যহানিকর ভেষজের ব্যবহার নিষিদ্ধ করণের জন্য রাষ্ট্র কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন। ’ ১৮(২) ধারায় বর্ণিত রয়েছে পতিতাবৃত্তি ও জুয়াখেলা নিরোধের জন্য রাষ্ট্র কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।
সংবিধানের ২৩ নং ধারায় বলা হয়েছে- ‘রাষ্ট্র জনগণের সংস্কৃতির ঐতিহ্য ও উত্তরাধিকার রক্ষণের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন। ’ বলাবাহুল্য সংবিধানের এই তিনটি অনুচ্ছেদের একটিও বর্তমানে আদৌ কার্যকর হচ্ছে না। বরং রাষ্ট্রের প্রচ্ছন্ন পৃষ্ঠপোষকতায় ম বাকি অংশ পড়ুন...












