মন্তব্য কলাম
স্বাধীনতার ৫৪ বছরে দেশের কতটুকু অগ্রগতি ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের প্রচারণার বিপরীতে এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশে কতটি নদী আছে, তাই ঠিক হয়নি এমনকি নদীর সংজ্ঞাও নিরূপণ হয়নি এটা চরম লজ্জার, পরম আত্মশ্লাঘার
, ০৩ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১০ রবি , ১৩৯২ শামসী সন , ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ২৩ ভাদ্র , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
স্বাধীনতার ৫৪ বৎসর পার হতে চলল।
মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার, জাতীয়তাবাদী সরকার, সামরিক সরকার, তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসলো-গেলো
ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের প্রচারনার পালে হাওয়া উঠল।
কিন্তু হাক্কীকত কী প্রকাশ পেলো
স্বাধীন বাংলাদেশে নদ-নদীর সঠিক সংখ্যা কত? তাই এতদিনে হিসেব নেয়া হয় নাই। করা হয় নাই।
গত পরশু পরিবেশ উপদেষ্টা বরাতে এক খবরে তাই বলা হয়েছে।
আগামী ২ মাসের মধ্যে দেশের নদীর সঠিক সংখ্যা চূড়ান্ত করতে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড, বিআইডাব্লিউটিএ, নদী রক্ষা কমিশন এবং বিভাগীয় কমিশনারগণকে নির্দেশনা দিয়েছেন পানি সম্পদ এবং পরিবেশ, বন ও পানিবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা।
বুধবার রাতে বাংলাদেশের নদ-নদীর প্রকৃত সংখ্যা নির্ধারণ এবং সংকটাপন্ন নদ-নদীগুলোর দখল ও দূষণমুক্তকরণ নিয়ে ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত আন্ত:মন্ত্রণালয় সভায় পরিবেশ ও পানিসম্পদ উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
গভীর পরিতাপের বিষয়, নদ-নদীর সঠিক সংখ্যা নিরূপণের জন্য রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতিপ্রাপ্ত কোনো প্রতিষ্ঠান স্বাধীনতার ৫৪ বৎসরেও গড়ে উঠেনি। যদিও ২০১৯ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট এক রায়ে বলেছে, নদীর সঠিক সংখ্যা ঠিক করার দায়িত্ব জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের। সারাদেশের নদ-নদীর অভিভাবক তারা। সেক্ষেত্রে নদীর সঠিক সংখ্যা নির্ধারণের দায়িত্বও তাদের। এই রায়ে আদালত সব নদীকে জীবন্ত সত্তা হিসেবে অভিহিত করে বলেছে, কোনো নদ-নদী অবৈধ দখল ও দূষিত করা যাবে না কোনো অবস্থাতেই।
জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন ২৫ আগস্ট তাদের ওয়েবসাইটে হালনাগাদ তথ্য-পরিসংখ্যান উপস্থাপন করে বলেছে, সংখ্যাটি হবে ৯০৫। আর দেশের দীর্ঘতম নদী ইছামতি। কমিশন বলেছে, তালিকায় থাকা নদীগুলো জীবন্ত অর্থাৎ, মরে যায়নি। তবে সঠিক সংখ্যা নিয়ে তারাও নিশ্চিত নয়। কমিশন বলেছে, দেশে কতটি নদ-নদী আছে তার কোনো প্রামাণ্য দলিল নেই। অন্যদিকে পানি উন্নয়ন বোর্ড ২০১১ সালে এক প্রকাশনায় উল্লেখ করে যে, দেশে নদ-নদীর সংখ্যা ৪০৫। এই দুটি সরকারি সংস্থার ব্যাপক গরমিল নিয়েই দেখা দেয় বিতর্ক ও বিভ্রান্তি, যার নিরসন দূরঅস্ত। এ বিষয়ে দেশের বিশিষ্ট নদী বিশেষজ্ঞ এবং আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন পরিবেশ বিজ্ঞানী ড. আইনুন নিশাত বলেন, আগে নদীর সঠিক ও যথার্থ সংজ্ঞা নির্ধারণ করা আবশ্যক। কেননা, বরিশাল এলাকায় যেটি খাল উত্তরবঙ্গে তা নদীর সমান। পার্বত্য অঞ্চল, চট্টগ্রাম ও সিলেটে অনেক ছড়া আছে, যেগুলোতে বর্ষাকালে পানি থাকে। অন্যসময় সেসব শুকিয়ে যায়। এগুলোর মধ্যে কোন্্টিকে নদী বলা হবে, আর কোন্্টিকে নয়, তা আগে নির্ধারণ করতে হবে সর্বসম্মত উপায়ে। তা না হলে ভুল ও বিভ্রান্তি থেকেই যাবে।
জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনও বলেছে, নদীর সংজ্ঞা নির্ধারণে তারা কাজ করছে। এটি আইনের মাধ্যমে নির্ধারণ করা দরকার। তবে দখল-দূষণে ইতোমধ্যে কত নদ-নদী মরে গেছে বা হারিয়ে গেছে সেই তথ্যও নেই কারও কাছে।
নদীর সর্বাঙ্গীণ অবস্থা, নাব্যাবস্থা, জীববৈচিত্র্য, পানিজউদ্ভিদ, মৎস্যসম্পদ, বাস্তুসংস্থান, নদীভাঙন, নদীদখল, নদীদূষণ ইত্যাদির ভয়াবহ সব তথ্য-উপাত্ত উঠে এসেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিভাগ আয়োজিত সেমিনারে। ‘বাংলাদেশের হাওড়, নদী ও বিল: সমস্যা ও প্রতিকার’ শীর্ষক সেমিনারটি আয়োজন করে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন এবং বাংলাদেশ পরিবেশ নেটওয়ার্ক। প্রকাশিত তথ্যে জানা যায়, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় দেশে এক হাজার ৭৪০টি নদীর অস্তিত্ব ছিল। নদী রক্ষা কমিশনের হিসাবে বর্তমানে ৭২০টি নদীর অস্তিত্ব রয়েছে, যেগুলো দখল-দূষণে জর্জরিত, মৃতবৎ। অর্থাৎ গত ৫০ বছরে হারিয়ে গেছে ৫০০ নদী। সমূহ হুমকির মুখে রয়েছে হাওড় অঞ্চলও। দখল-দূষণ ও ভাঙনের কারণে জীবিকা হারিয়ে প্রতিবছর বাস্তুচ্যুত ও অভিবাসী হচ্ছে পাঁচ লাখ মানুষ- যারা প্রবেশ করছে ঢাকা ও অন্যান্য শহরে। চরাঞ্চলে বসবাসরত ১ কোটি মানুষের জীবন-জীবিকাও হুমকির সম্মুখীন। অপরিকল্পিত বাঁধ ও উড়াল সড়ক নির্মাণের ফলে হুমকির মুখে পড়েছে হাওড় অঞ্চলও। ফলে, মৎস্য সম্পদের পরিমাণ কমে যাচ্ছে।
২০১৯ সালের শেষ দিকে ১৮ হাজার ৫৭৯ জন বা ৩২ শতাংশ অবৈধ দখলদার উচ্ছেদ করা হয়। দুঃখজনক হলো, উচ্ছেদের কিছুদিন পরেই আবার তা দখল হয়ে যায়।
দেশে নদ-নদীর সংখ্যা সম্পর্কিত জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন কর্তৃক তালিকায় নদ-নদীর সংখ্যা এক হাজার আটটি। আর দৈর্ঘ্য প্রায় ২২ হাজার কিলোমিটার।
এর আগে দেশের সব নদ-নদীর একটি খসড়া তালিকা প্রকাশ করেছিল নদী রক্ষা কমিশন। ওই তালিকায় নদ-নদীর সংখ্যা ছিল ৯০৭টি। তালিকার ওপর মতামত ও আপত্তি আহ্বান করে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তিও দেয় কমিশন।
ওইসব মতামত ও আপত্তি নিষ্পত্তি করে এই এক হাজার আটটির তালিকা চূড়ান্ত করেছে। আরও কিছু আপত্তি এখনো নিষ্পত্তি হয়নি।
নৌপথ নিয়ে কাজ করে নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয় ও অধীনস্থ সংস্থাগুলো। তাদের কারও কাছেই নদীর প্রকৃত সংখ্যা নিয়ে গবেষণা নেই। এর মধ্যেই নদীর এ তালিকা তৈরি করেছে নদী রক্ষা কমিশন।
প্রতিষ্ঠানটির দাবি, ২০১৯ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট এক রায়ে বলেছেন, জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন দেশের সব নদ-নদীর অভিভাবক, নদীর সঠিক সংখ্যা ঠিক করার দায়িত্বও তাদের। এই রায়ে আদালত দেশের সব নদীকে জীবন্ত সত্তা হিসাবেও উল্লেখ করেছেন। ওই এখতিয়ার বলেই নদী রক্ষা কমিশন এ তালিকা তৈরি করেছে।
নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান বলেন, স্থানীয় প্রশাসনের সহায়তায় নদীর তালিকা তৈরি করা হয়েছে। সিএস রেকর্ডে যেগুলো নদী হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে সেগুলো মরে গেলেও ওই জায়গা নদী হিসাবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। অনেক স্থানে নদী দখল করা হয়েছে। কোথাও প্রাকৃতিকভাবে নদী গতিপথ পরিবর্তন করে মরে যাচ্ছে।
একই নদী বিভিন্ন জেলায় বিভিন্ন নাম ধারণ করেছে। আবার কোথাও একাধিক জেলায় একই নামে রয়েছে। সেখানে ওই জেলা ও নদীর নাম মিলিয়ে নামকরণ করা হয়েছে।
ধান নদী খাল এই তিনে বরিশাল-এমন কথা বাংলাদেশে প্রচলিত। কথাটির একটি অর্থ, বরিশালে নদ-নদী-খালের প্রাচুর্য আছে। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, বরিশালে নদ-নদীর সংখ্যা কম, ৯৯টি। অবশ্য বরিশাল বিভাগ আয়তনে ছোট।
জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের খসড়ায় দেখা যাচ্ছে, সবচেয়ে বেশি নদ-নদী সিলেট বিভাগে। এই বিভাগের চারটি জেলায় নদীর সংখ্যা ১৫৭। অন্যদিকে সবচেয়ে কম নদী চট্টগ্রাম বিভাগে। এই বিভাগে নদীর সংখ্যা ৬০।
নদ-নদীর সংখ্যার দিক থেকে দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে আছে ময়মনসিংহ ও খুলনা বিভাগ। এই দুই বিভাগে নদীর সংখ্যা যথাক্রমে ১৩৫ ও ১২৪। এরপর নদীর সংখ্যা বেশি রংপুর বিভাগে, ১২১টি। তারপর ঢাকা বিভাগে ১১৮টি। আর রাজশাহী বিভাগে নদীর সংখ্যা ৭১।
একই নদী যেমন একাধিক জেলায় প্রবাহিত হয়েছে, তেমনি কিছু নদী আছে একাধিক বিভাগের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত। যেমন ব্রহ্মপুত্র রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। করতোয়া রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের মধ্য নিয়ে প্রবাহিত। এ রকম নদী আছে ২২টি।
ইছামতী সবচেয়ে দীর্ঘ নদী
জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, দেশের দীর্ঘতম নদী হচ্ছে ইছামতী। এর দৈর্ঘ্য ৩৩৪ কিলোমিটার। চুয়াডাঙ্গা, যশোর, ঝিনাইদহ ও সাতক্ষীরা -এই চারটি জেলার ১০টি উপজেলার ওপর দিয়ে নদীটি বয়ে গেছে। এটা একটি সীমান্তবর্তী নদীও। এর উৎস ভারতে, নদীটি মিশেছে সাতক্ষীরার আরেক নদী রায়মঙ্গলে। এঁকেবেঁকে প্রবাহিত হওয়ার কারণে নদীটি এত দীর্ঘ হয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা, যশোর, ঝিনাইদহ ও সাতক্ষীরার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ইছামতী নদীর পাশাপাশি একই নামে আরও ৯টি নদী দেশের বিভিন্ন জেলায় রয়েছে।
দেশের দ্বিতীয় দীর্ঘতম নদ ধনু। নদী রক্ষা কমিশন বলছে, এই নদের দৈর্ঘ্য ৩০৩ কিলোমিটার।
জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের খসড়া তালিকায় পদ্মা নদীর দৈর্ঘ্য কত, তা উল্লেখ নেই। বলা হয়েছে, পদ্মা নদীর উৎস ভারতে এবং নদীটি শরীয়তপুর জেলার ভেদরগঞ্জে গিয়ে মেঘনায় মিশেছে। নদীটি ১২টি জেলার মধ্য দিয়ে গেছে।
পদ্মার দৈর্ঘ্য ৩০০ কিলোমিটারের কাছাকাছি হবে। কয়েকটি উপজেলায় এই নদীর দৈর্ঘ্য যাচাইয়ের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন আছে।
খসড়া তালিকায় ৫২টি নদীর নাম বলা হয়েছে, যেগুলোর দৈর্ঘ্য ১০০ কিলোমিটারের বেশি। অন্যদিকে দেশে ১৫টি নদী আছে যাদের দৈর্ঘ্য ২০০ কিলোমিটারের বেশি।
কোনটি নদী, কোনটি নয়
নদীর একটি সংজ্ঞা থাকা দরকার। নদী কমিশন, নদীবিশেষজ্ঞ এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা-সবাই এ বিষয়ে একমত।
খাল এবং নদীর মধ্যে পার্থক্য আছে। বরিশাল এলাকায় যা খাল, উত্তরবঙ্গে তা নদীর সমান। পার্বত্য অঞ্চলে অনেক ছড়া আছে, প্রাকৃতিকভাবে পানি থাকে, কখনো শুকিয়ে যায়। এদের মধ্যে কোনটিকে নদী বলা হবে, তা আগে স্পষ্ট হতে হবে।
জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনও মনে করে, নদীর সংজ্ঞা সুনির্দিষ্ট থাকা দরকার। এ লক্ষ্যে কাজ চলছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সংজ্ঞা নির্ধারণে আমরা বিশেষজ্ঞদের নিয়ে কর্মশালা করেছি। কাজ চালানোর মতো একটি সংজ্ঞা মেনে নিয়েই আমরা কাজ করছি। সংজ্ঞাটি আইনের মাধ্যমে চূড়ান্ত হবে। তখন সবাই জানবে। ’
চরম পরিহাস আর গভীর আফসুসের বিষয় স্বাধীনতার ৫৪ বছর পর্যন্ত নদীর সঠিক সংখ্যা কত শুধু তাই নয়; নদীর সংজ্ঞা তাই নিরূপণ করা হয়নি সত্যিই ঠিক আমাদের দেশের প্রতি মহব্বত দেশ সম্পর্কে জানা। দেশের সম্পদ সম্পর্কে অবহত হওয়া। দেশের সমৃদ্ধির জন্য সঠিক পন্থায় কাজ করা।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আইনের দৃষ্টিতে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হলেও বাংলাদেশে লিভ টুগেদারের স্রোত শুরু হয়েছে। লিভ টুগেদার কালচার ঠেকানোর নৈতিক ভিত্তি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রের নেই। লিভ টুগেদার সমাজে যে ভয়াবহ ক্রাইম তৈরী করছে তা প্রতিহত করতে ইসলামী অনুশাসনের বিকল্প নেই।
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বাজারে ভয়ংকর ঘন চিনি মিথ্যা ঘোষণায় আসছে আমদানি নিষিদ্ধ ঘন চিনি পুরুষত্বহানি, মূত্রাশয়ে ক্যান্সারের তথা জনস্বাস্থ্যের জন্য চরম ক্ষতিকর এই ঘন চিনি বন্ধে সরকারকে এখনি জিহাদ ঘোষণা করতে হবে
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রসঙ্গ: সেবা পেতে ঘুষকে স্বাভাবিক মনে করছে দেশের সিংহভাগ মানুষ। বছরে ঘুষ গ্রহণের পরিমাণ ১০ হাজার কোটি টাকারও বেশি। ঘুষই সমাজে সব অভাব থেকে অনিয়মের মূল কারণ।
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সমাজের স্রোত বা সময়ের সাথে আপোসকারীরা উলামায়ে হক্ব নয়। ইসলামী আহকাম ও আন্দোলন পদ্ধতি সময়ের সাথে পরিবর্তিত হয় না। ইবনুল ওয়াক্ত নয়; কেবলমাত্র আবুল ওয়াক্ত উনারাই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ত্রাণকর্তা ও অনুসরণীয়।
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা।
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রোগের খনি সাদা চিনি! বিপরীতে ব্র্যান্ডিং, যথাযথ প্রচারণার অভাবে অবহেলায় উপকারি দেশীয় লাল চিনি সরকারের উচিত, লাল চিনিকে বাজারসুলভ করে জনস্বাস্থ্য সুরক্ষিত রাখা।
৩০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীরা গবেষণার দিকে আগ্রহী না হয়ে বিসিএস পরীক্ষায় আগ্রহী হয় বিশ্ববিদ্যালয়ে তহবিল বা অর্থায়ন আসার প্রক্রিয়াটি সরকারের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগের মাধ্যমে সম্পন্ন হতে হবে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সম্পর্ক স্থাপন হয়নি
২৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
কাদিয়ানীদের মালিকানায় প্রাণ গ্রুপসহ বৃহৎ শিল্পগ্রুপগুলো দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকে পথে বসানোর ষড়যন্ত্র করছে। অসম প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে ব্যবসা ছেড়ে দিচ্ছে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা। সরকারের আশু পদক্ষেপ কাম্য।
২৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা
২৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও চরাঞ্চলের কোটি কোটি মানুষের ভাগ্যর উন্নয়ন হয়নি
২৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
অধিকাংশ টিকাই মারাত্মক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যুক্ত তথাকথিত করোনার টিকার ভয়াবহ ক্ষতি এখন সারা বিশ্বে বহুল আলোচিত
২৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
২৫০ বছর আগে আরব বণিকরা আবিষ্কার করেছিলেন নারিকেল দ্বীপ
২৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)